সাহিত্যের ইতিহাসের রূপকথার বা পুরাণের বেশ কিছু প্রেম কাহিনী রয়েছে, যেখানে প্রেমিক প্রেমিকার মিল হয়নি। আবার এমন কিছু প্রেম কাহিনী লেখা হয়, যার গায়ে লেগে যায় গাঢ় অন্ধকার। জিয়া খান-সূরজ পাঞ্চোলির প্রেম তেমনই। ওদের রূপকথা পূর্ণতা পায়নি। ওদের প্রেম নিয়ে চর্চা হয়েছে কম, বরং জিয়ার আত্মহত্যার ঘটনায় প্রেমিকের নাম জড়ানোয় ওদের সম্পর্ক নিয়ে কাটাছেড়া হয়েছে বেশি।
২০১৩, ৩ জুন। মুম্বইয়ের ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় জিয়া খানের মৃতদেহ। প্রেমিক আদিত্যর বিরুদ্ধে মেয়েকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ আনেন জিয়ার মা রাবেয়া খান। তার ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় সূরজকে। পরে জামিনে ছাড়া পান তিনি।
জিয়ার সুইসাইড নোটে সূরজের নাম পাওয়া গিয়েছিল, প্রেমিকের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে জিয়া অন্তঃসত্ত্বা থাকার কথা লিখেছিলেন বলে জানা যায়। জিয়ার মৃত্যুর এক দশক পর পর্যাপ্ত প্রমাণের অভাবে সূরজকে বেকসুর খালাস করল আদালত।