উত্তরাখণ্ডে ট্রেকিং করতে গিয়ে তুষারধসের কবলে আরও ৬ জন । শুক্রবারই মৃত্যু হয়েছিল ৫ জনের । তাঁরা প্রত্যেকেই পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা । সবমিলিয়ে, মোট ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে । এদিকে, বরফ চাপা অবস্থায় একজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ।
লামখাগা পাস থেকে ১১ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে । পুজোর সময় সেখানে ট্রেক করতে যায় ১৭ জনের একটি দল । কিন্তু, তুষারধসের কারণে ১৮ অক্টোবর পথ হারান তাঁরা । তার ঠিক দুদিন বাদে ২০ অক্টোবর উদ্ধারকাজে নামে ভারতীয় বায়ুসেনা । তল্লাশি শুরু করেন জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও । মোট ১১ জনের দেহ উদ্ধার করা গিয়েছে । আর একজনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে । এখনও উদ্ধারকাজ জারি রয়েছে ।
এদিকে, শুক্রবারই সুন্দরডুঙ্গা উপত্যকা থেকে উদ্ধার হয় ৫ বাঙালি পর্যটকের দেহ । মৃতদের পরিবার সূত্রে খবর, ১০ অক্টোবর এই ৫ জন রওনা দেন । ১৭ অক্টোবর তাঁরা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। মৃতদের মধ্যে তিনজন হাওড়ার বাগনানের বাসিন্দা, ১ জনের বাড়ি ঠাকুরপুকুর। আর একজনের বাড়ি নদিয়ার রানাঘাটে।