খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

‘নেচার’ জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, দিনে আট হাজার ছ’শো পা হাঁটলেই নাকি ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। তবে যাঁরা ওবেসিটিতে আক্রান্ত, তাঁদের রোজ ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে।

is daily 10000 steps necessary to stay away from diabetes and high blood pressure problem - Walking: দিনে ১০ হাজার পা? ডায়াবেটিস-ব্লাড প্রেশার দূরে রাখতে দিনে কতোটা পথ হাঁটতেই হবে?

Walking: দিনে ১০ হাজার পা? ডায়াবেটিস-ব্লাড প্রেশার দূরে রাখতে দিনে কতোটা পথ হাঁটতেই হবে?

&lsquo;নেচার&rsquo; জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, দিনে আট হাজার ছ&rsquo;শো পা হাঁটলেই নাকি ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। তবে যাঁরা ওবেসিটিতে আক্রান্ত, তাঁদের রোজ ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে।

সুস্থ জীবনের জন্য দৈনিক হাঁটার অভ্যেস খুব গুরুত্বপূর্ণ, সে ব্যাপারে সংশয় নেই, কিন্তু কতটা হাঁটতে হবে? কতক্ষণ, সেটা না জানলেই কিন্তু সমস্যা। দীর্ঘ দিন ধরে এই ধারণা প্রচলিত যে, দিনে দশ হাজার পা হাঁটলেই সুস্থ থাকা যায়। সেটা কি ঠিক?&nbsp;
&lsquo;নেচার&rsquo; জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, দিনে আট হাজার ছ&rsquo;শো পা হাঁটলেই নাকি ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। তবে যাঁরা ওবেসিটিতে আক্রান্ত, তাঁদের রোজ ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে। মোট ছ&rsquo;শো জনকে নিয়ে চার বছর ধরে করা এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ডায়াবেটিস, ওজন, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে দৈনিক হাঁটার অভ্যেস খুব জরুরি।&nbsp;
কীভাবে হাঁটলে সবচেয়ে ভাল ফল?
তবে নিয়ম মেনে হাঁটা জরুরি। প্রথমে ২০ মিনিটে ১ কিলোমিটার হাঁটার চেষ্টা করুন। তারপর তাকে কমিয়ে আনুন ১৫ মিনিটে। হাঁটার সময় হাত দোলান। তবে সোজাসুজি। দৌড়নোর মতো করে নয়।কিছুটা বেশি গতি তে, কিছুটা আবার স্বাভাবিক গতিতে হেঁটে একটু জিরিয়ে নিন। তারপর আবার দ্রুত গতিতে হাঁটুন।

বিএমজে মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে জানা যাচ্ছে, প্রচুর কফি সেবন করলে বডি ফ্যাটের মাপ কমতে পারে শরীর থেকে।

Caffeine intake could lower body fat levels and cut the risk of developing diabetes - Caffeine effect: প্রচুর কফি সেবন কমাতে পারে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা, জানাচ্ছে গবেষণা 

Caffeine effect: প্রচুর কফি সেবন কমাতে পারে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা, জানাচ্ছে গবেষণা 

বিএমজে মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে জানা যাচ্ছে, প্রচুর কফি সেবন করলে বডি ফ্যাটের মাপ কমতে পারে শরীর থেকে।

দিনে বেশ কয়েক কাপ কফি না হলে চলে না? শরীর খারাপ হয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বন্ধু ও পরিজনেরা? এমনটা যাঁদের সঙ্গে হয়েছে, তাঁদের জন্য একটি সুখবর! বিএমজে মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে জানা যাচ্ছে, প্রচুর কফি সেবন করলে বডি ফ্যাটের মাপ কমতে পারে শরীর থেকে। শুধু তাই নয়, কমতে পারে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও!&nbsp;
মোট ১০,০০০ মানুষের ওপর এই সমীক্ষাটি চালানো হয়। গবেষণা জন্য মেন্ডেলের প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়েছিল। রক্তে ক্যাফেইনের পরিমাণ নিয়ে তার জিনগত বিশ্লেষণ। তারপরই সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন গবেষকরা।
এই গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছে যে, ক্যাফেইনের অত্যাধিক ব্যবহার লোয়ার বডি মাস ইনডেক্স বা দেহের নিম্ন ভসূচকের সঙ্গে যুক্ত। তার সঙ্গেই সুন্দর স্বাস্থ্য, উৎকৃষ্ট বিপাকক্রিয়া, দেহের অতিরিক্ত চর্বি হ্রাস করা এবং ২ ধরনের ডায়াবেটিস কমানোর ক্ষেত্রেও এই অভ্যাস উপকারী।

সুখী দাম্পত্য আর সুস্থ সম্পর্ক ডায়াবেটিসের সমাধান। শুনতে অবাক লাগলেও এর প্রমাণ মিলেছে।

married couple has lower risk of developing type 2 diabetic   - সুখী দাম্পত্য দূরে রাখবে ডায়বেটিস! কী বলছে গবেষণা? 

সুখী দাম্পত্য ডায়াবেটিসের প্রতিরোধক! কী বলছে গবেষণা? 

সুখী দাম্পত্য আর সুস্থ সম্পর্ক ডায়াবেটিসের সমাধান। শুনতে অবাক লাগলেও এর প্রমাণ মিলেছে।

সুখী দাম্পত্য আর সুস্থ সম্পর্ক ডায়াবেটিসের সমাধান। শুনতে অবাক লাগলেও এর প্রমাণ মিলেছে। গবেষণা বলছে, যারা বিবাহিত কিংবা সম্পর্ক রয়েছেন তাঁদের টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কম। এছাড়াও বিবাহিত কিংবা লিভ ইন পার্টনারের সঙ্গে থাকলেই উচ্চ রক্তচাপ আয়ত্তে থাকে বলে জানিয়েছি গবেষণা।&nbsp;
 সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অফ লুক্সেমবার্গ এবং ইউনিভার্সিটি অফ অত্তোয়া কয়েকজন বিবাহিত এবং সম্পর্কে থাকা দম্পতির উপর গবেষণা চালিয়েছে। মোট ৩৩৩৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়। যাঁদের বয়স ৫০ থেকে ৮৯ বছর। আর যাঁদের কোনও রকম ডায়াবেটিস নেই।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/survey-shows-obesity-more-prevalent-among-indians-in-the-past-15-years-1675853583196">১৫ বছর ধরে ভারতে কেবলই জমছে মেদ, বাড়ছে ওবেসিটির সমস্যা, হিসেব দিল জাতীয় সমীক্ষা</a>
সেই গবেষণায় দেখা গিয়েছে বিবাহিত অথবা একসঙ্গে থাকেন এমন বয়স্ক দম্পতির ব্লাড সুগার লেভেল আয়ত্তে থাকে বাকিদের তুলনায় অনেক বেশি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী। 

Can momos cause diabetes, nervous disorder and piles? Know what experts say - Momos: পছন্দের খাবার মোমো! অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

পছন্দের খাবার মোমো! অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী।&nbsp;

স্ট্রিট ফুডের (street food ) তালিকায় একেবারে প্রথম দিকেই রয়েছে মোমো (Momos)। তেল, ঝাল, মশলা ছাড়া বেশ সুস্বাদু একটি খাবার মোমো। যে কারণে অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের পছন্দের তালিকায়ও জায়গা করে নিয়েছে মোমো। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের (health) জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী।&nbsp;
মোমো কেন স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ?&nbsp;
বাজারে বিক্রি হওয়া মোমোগুলি মিহি ময়দা (refined flour) দিয়ে তৈরি করা হয়। যার মধ্যে অ্যাজোডিকার্বোনামাইড, ক্লোরিনেটিং, বেনজয়াইল পারক্সাইড এবং অন্যান্য রাসায়নিক থাকে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার অ্যান্ড হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেস অনুসারে, এই ময়দা শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/ginger-garlic-paste-can-be-used-for-6-months-know-how-to-store-1670225411569">একবার আদা-রসুনের পেস্ট বানালেই ব্যবহার করা যাবে ৬ মাস! জানুন সংরক্ষণ পদ্ধতি</a>
কারণ এই মিহি ময়দাতে যথেষ্ট পরিমানে পুষ্টি থাকে না। বরং এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ফলে যাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি তাঁদের জন্য মোমো বিপজ্জনক। এমনকি সুস্থ ব্যক্তি অতিরক্তি মোমো খেলে তাঁরও ব্লাড সুগার বৃদ্ধির ঝুঁকি থেকে যায়। এছাড়াও এই ময়দাতে উপস্থিত থাকা রাসায়নিক অগ্ন্যাশয়ের ক্ষতি করে। যার ফলে হতে পারে পাইলস।&nbsp;

ডায়াবেটিস রোগী এখন ঘরে ঘরে । তবে জানেন কী, এই রোগের দু'টো ভাগ রয়েছে । এক হল টাইপ-১ ডায়াবেটিস ও আরেকটা হল টাইপ-২ ডায়াবেটিস ।

Priyanka Chopra Husband Nick Jonas is suffering from Type-1 Diabetes, know about symptoms - Nick Jonas Diabetes : টাইপ-১ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কার স্বামী নিক, কী এই রোগ, লক্ষ্মণই বা কী ? 

Nick Jonas Diabetes : টাইপ-১ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কার স্বামী নিক, কী এই রোগ, লক্ষ্মণই বা কী ? 

ডায়াবেটিস রোগী এখন ঘরে ঘরে । তবে জানেন কী, এই রোগের দু'টো ভাগ রয়েছে । এক হল টাইপ-১ ডায়াবেটিস ও আরেকটা হল টাইপ-২ ডায়াবেটিস ।

জনপ্রিয় পপ গায়ক ও প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার স্বামী নিক জোনাস অসুস্থ । সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের অসুস্থতার খবর শেয়ার করেছেন নিক । চোখে-মুখেও তার ছাপ পড়েছে । কী হয়েছে নিকের ? গায়ক জানিয়েছেন, তিনি টাইপ-১ ডায়াবিটিস রোগে আক্রান্ত ।
টাইপ-১ ডায়াবিটিস কী ?
ডায়াবেটিস রোগী এখন ঘরে ঘরে । তবে জানেন কী, এই রোগের দু'টো ভাগ রয়েছে । এক হল টাইপ-১ ডায়াবেটিস ও আরেকটা হল টাইপ-২ ডায়াবেটিস । টাইপ-১ ডায়াবেটিস সাধারণত কম বয়সীদের হয় । এই রোগের ক্ষেত্রে শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয় না । অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণ বন্ধ হয়ে গেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় । ফলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় মানুষ ।&nbsp;
উপসর্গ
&nbsp;টাইপ-১ ডায়াবিটিসে আপনি আক্রান্ত কি না, কীভাবে বুঝবেন ? এ সমস্যার সমাধান করেছেন নিক নিজেই । টাইপ-১ ডায়াবিটিস হলে কী কী অসুবিধা হয়, সেই বিষয়ে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন নিক । তাঁর শরীরে রোগের লক্ষণ হিসেবে চারটি উপসর্গ দেখা গিয়েছিল । সেগুলি হল-গলা শুকিয়ে যাওয়া, হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব ও খুব ক্লান্তি থাকে শরীরে । এছাড়া অনেকের আবার দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, গ্যাসের সমস্যা থাকে ।
এই ডায়াবিটিস বংশানুক্রমিক । একেবারে নির্মূল হওয়া সম্ভব কম । তবে, একটু সতর্ক থাকলে টাইপ-২ ডায়াবিটিস আটকাতে পারেন আপনি । প্রতিদিন ব্যায়াম, খাওয়া-দাওয়া ঠিক করলেই ডায়াবিটিস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে ।&nbsp;

ডায়াবিটিস রোগী মানেই কলা থেকে শতহস্ত দূরে । শুধু ডায়াবিটিস রোগী নয়, ডায়াবিটিস হতে পারে এরকম ব্যক্তিকে কলা খেতে বারণ করা হয় । কারণ কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে । তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা ডায়াবিটিস রোগীদের কলা খেতে বারণ করেন । তবে, কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতে, ডায়াবিটিস রোগীরা কলা খেতেই পারেন । তবে, তার জন্য কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হবে ।
আমরা সাধারণত পাকা কলা খাই বা খেতে পছন্দ করি । কিন্তু, কলা যত সবুজ হবে, এর মিষ্টতা তত কম হবে এবং তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও খুব উপকারী । সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা বেশ উপকারী । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।
কাঁচা কলা : এই ধরনের কলা ডায়াবেটিক ও প্রি-ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল । এই ধরনের কলায় থাকে ‘রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ’, যা ক্ষুদ্রান্ত্রে দ্রুত পাচিত হয় না । বরং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে । কাঁচকলা দিয়ে নানাধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন । যেমন- কাঁচকলার কোফতা, শুক্তোর মধ্যে কাঁচকলা দারুণ লাগে । আর পেটের গন্ডগোল হলে কাঁচকলা তরকারি উপকারী ।
পাকা কলা: পাকা কলাতে থাকে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬। কিন্তু পাকা কলাতে কিছু প্রাকৃতিক সুইটনেস থাকে । এই কলা হার্ট, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল । তবে ডায়াবিটিস রোগীদের এই ধরনের কলা এড়িয়ে চলাই ভাল । প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।
বেশি পাকা কলা: কলা যখন বেশি পেকে যায় ও কিছুটা খয়েরি রঙের হয়ে যায় তখন তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য একেবারেই ভাল নয় । এই ধরনের কলা সহজ পাচ্য । কিন্তু, এতে প্রাকৃতির সুইটনেস আরও বেশি থাকে । এই ধরনের কলায় স্টার্চ ভেঙে একেবারে ন্যাচরাল সুগারে পরিণত হয় । ফলে এই ধরনের কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যেতে পারে ।
সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী । এই ধরনের কলা তাঁরা খেতেই পারেন । পাকা কলার ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিলেই ভাল । তবে,বেশি পাকা কলা অর্থাৎ খয়েরি রঙের কলা ডায়াবেটিক ও প্রো ডায়াবেটিক রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ ।

Know which type of Banana Diabetic Patients can eat - Banana for Diabetes Patient : ডায়াবিটিস রোগীরাও কলা খেতে পারেন, নজরে রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।

Banana for Diabetes Patient : ডায়াবিটিস রোগীরাও কলা খেতে পারেন, নজরে রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তা অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।

ডায়াবিটিস রোগী (Diabetes Patient) মানেই কলা থেকে শতহস্ত দূরে । শুধু ডায়াবিটিস রোগী নয়, ডায়াবিটিস হতে পারে এরকম ব্যক্তিকে কলা (Banana for Diabetes patient) খেতে বারণ করা হয় । কারণ কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে । তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা ডায়াবিটিস রোগীদের কলা খেতে বারণ করেন । তবে, কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতে, ডায়াবিটিস রোগীরা (Diabetes Food) কলা খেতেই পারেন । তবে, তার জন্য কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হবে ।
আমরা সাধারণত পাকা কলা খাই বা খেতে পছন্দ করি । কিন্তু, কলা যত সবুজ হবে, এর মিষ্টতা তত কম হবে এবং তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও খুব উপকারী । সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা বেশ উপকারী । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/4-day-week-new-trial-for-6-months-have-started-in-uk-1654560752770" target="_blank">4 day week trial in UK: তিন দিন ছুটি-চার দিন কাজ, দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ট্রায়াল শুরু ব্রিটেনে</a> &nbsp;
কাঁচা কলা : এই ধরনের কলা ডায়াবেটিক ও প্রি-ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল । এই ধরনের কলায় থাকে &lsquo;রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ&rsquo;, যা ক্ষুদ্রান্ত্রে দ্রুত পাচিত হয় না । বরং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে । কাঁচকলা দিয়ে নানাধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন । যেমন- কাঁচকলার কোফতা, শুক্তোর মধ্যে কাঁচকলা দারুণ লাগে । আর পেটের গন্ডগোল হলে কাঁচকলা তরকারি উপকারী ।
পাকা কলা: পাকা কলাতে থাকে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬। কিন্তু পাকা কলাতে কিছু প্রাকৃতিক সুইটনেস থাকে । এই কলা হার্ট, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল । তবে ডায়াবিটিস রোগীদের এই ধরনের কলা এড়িয়ে চলাই ভাল । প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।
বেশি পাকা কলা: কলা যখন বেশি পেকে যায় ও কিছুটা খয়েরি রঙের হয়ে যায় তখন তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য একেবারেই ভাল নয় । এই ধরনের কলা সহজ পাচ্য । কিন্তু, এতে প্রাকৃতির সুইটনেস আরও বেশি থাকে । এই ধরনের কলায় স্টার্চ ভেঙে একেবারে ন্যাচরাল সুগারে পরিণত হয় । ফলে এই ধরনের কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যেতে পারে ।
সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী । এই ধরনের কলা তাঁরা খেতেই পারেন । পাকা কলার ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিলেই ভাল । তবে,বেশি পাকা কলা অর্থাৎ খয়েরি রঙের কলা ডায়াবেটিক ও প্রো ডায়াবেটিক রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ ।

diabetes

ক্যাটাগরি

Trending topics