খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

Pass-Fail System : ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেল করা পড়ুয়ার সামনে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় বসার সুযোগ থাকবে। দু মাসের মধ্যে তার পরীক্ষা নিতে পারবে স্কুল।

Pass-Fail System : নিজেদের নীতিতেই ভোলবদল মোদী সরকারের, পঞ্চম থেকে অষ্টমে ফিরছে পাস-ফেল-Pass-Fail System Returns for Classes 5 to 8: Major Education Reform - Pass-Fail System : নিজেদের নীতিতেই ভোলবদল মোদী সরকারের, পঞ্চম থেকে অষ্টমে ফিরছে পাস-ফেল

ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেল করা পড়ুয়ার সামনে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় বসার সুযোগ থাকবে। দু মাসের মধ্যে তার পরীক্ষা নিতে পারবে স্কুল।

নিজেদের নীতিতেই ভোলবদল মোদী সরকারের, পঞ্চম থেকে অষ্টমে ফিরছে পাস-ফেল

<h2>Pass-Fail System : ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেল করা পড়ুয়ার সামনে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় বসার সুযোগ থাকবে। দু মাসের মধ্যে তার পরীক্ষা নিতে পারবে স্কুল।</h2>

<h3>আর ফাঁকি নয়...।&nbsp;</h3>
কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি বলছে, ফাঁকি দিলে এবার নিজেকেই ফাঁকে পড়তেই হবে। কারণ, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে ফের পাস-ফেল ফিরছে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণিতে। সপ্তাহের শুরুতে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটা জানাল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। তবে, ফেল করা পড়ুয়ার কাছে সুযোগ থাকছে।&nbsp;
ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেল করা পড়ুয়ার সামনে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় বসার সুযোগ থাকবে। দু মাসের মধ্যে তার পরীক্ষা নিতে পারবে স্কুল। সেই পরীক্ষায় পাস না করলে, কী হবে ওই পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ ? কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট, দ্বিতীয়বারও ফেল করলে ওই পড়ুয়াকে ক্লাসে তোলা যাবে না।&nbsp;
তবে, এই ব্যাপারে সুস্পষ্ট নির্দেশিকা হল, কোনও পড়ুয়াকেই স্কুল থেকে বার করে দেওয়া যাবে না। ফেল করা পড়ুয়াকে বিশেষভাবে সাহায্য করতে হবে শিক্ষকদের। কোথায় খামতি, খুঁজে বার দায়িত্ব শিক্ষকদেরই।&nbsp;
মাত্র পাঁচ বছর আগে দ্বিতীয়বার দিল্লির মসনদে বসে শিক্ষার অধিকার রক্ষার আইনে মোদী সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল বুনিয়াদি শিক্ষাকে মজবুত করতে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের ফেল করানো চলবে না। রাজনৈতিক মহলের দাবি, সরকারি এই সিদ্ধান্তের পিছনে কাজ করেছিল তৎকালীন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারের মগজ।&nbsp;
কিন্তু পাঁচ বছর পরেই হঠাৎ ভোলবদল। সেই শিক্ষার অধিকারেই ফের ফিরিয়ে আনা হচ্ছে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণিতে পাস-ফেল প্রথা। কেন এই ভোলবদল কেন্দ্রের। তাতে জানা গিয়েছে, গত পাঁচ বছরে কেন্দ্রের পাস-ফেলের এই সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছে দেশের ১৬টি রাজ্য ও দুটি কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল। তবে, কেন্দ্রীয় আইনকে ভীষণ ভাবে অনুসরণ করেছিল বাংলা।&nbsp;
নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রের এই আইন মানা হবে কীনা, তা সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির উপর। কেন্দ্রের নয়া পাশ-ফেল নীতি কার্যকর হতে চলেছে কেন্দ্রীয় বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন দেশের ৩০০০-এরও বেশি স্কুলে। এই তালিকায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়, নবোদয় বিদ্যালয় এবং&zwnj; সৈনিক স্কুলগুলিও।

বর্তমানে একজন ভারতীয় নাগরিকের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় হিসেবে বিবেচিত হয় এই আধার কার্ড। এবার আধারের ধাঁচের আরও একটি পরিচয়পত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

Government to Launch 'Apaar ID Card' for Students A Digital Academic Record - Apaar Card :  আধারের মতোই গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়পত্র 'আপার কার্ড', কী হবে এই নথি দিয়ে?

আধারের মতোই গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়পত্র 'আপার কার্ড', কী হবে এই নথি দিয়ে?

<h2>বর্তমানে একজন ভারতীয় নাগরিকের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় হিসেবে বিবেচিত হয় এই আধার কার্ড। এবার আধারের ধাঁচের আরও একটি পরিচয়পত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।</h2>

বর্তমানে একজন ভারতীয় নাগরিকের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় হিসেবে বিবেচিত হয় এই আধার কার্ড। এবার আধারের ধাঁচের আরও একটি পরিচয়পত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যার নাম আপার 'আইডি কার্ড'। পড়ুয়াদের জন্য তৈরি এই কার্ডে তাদের স্কুলে ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত সব তথ্য রেকর্ড থাকবে।&nbsp;
২০২৩ সালে জাতীয় শিক্ষা নীতি এবং 'এক দেশ, এক আইডি'-র অধীনে 'অটোমেটেড পার্মানেন্ট অ্যাকাডেমিক অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রি' বা 'আপার' কার্ড ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক। দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের পড়ুয়াদেরই এই কার্ড দেওয়া হবে। এবং স্কুল শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এই কার্ডই হবে পরিচয়পত্র।&nbsp;
&nbsp;কী এই 'আপার কার্ড'?
সরকার দেশের প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ১২ সংখ্যার আইডি কার্ড তৈরি করবে। এই আইডি কার্ডটিই 'আপার কার্ড' বা 'অটোমেটেড পার্মানেন্ট অ্যাকাডেমিক অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রি'। এই কার্ডে স্কুলে ভর্তি হওয়া থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পূর্ণ করা পর্যন্ত যাবতীয় মার্কশিট এবং সার্টিফিকেটের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হবে।&nbsp;
যদি কোনও পড়ুয়ার স্কুল পরিবর্তন হয়, সেক্ষেত্রে তার 'আপার আইডি' কার্দের কোনও পরিবর্তন হবে না। এই কার্ড পড়ুয়াদের আধার কার্ডের সঙ্গেও লিঙ্ক করা থাকবে। পড়ুয়াদের পরীক্ষার রেজাল্ট স্কুল কর্তৃপক্ষ এই আপার আইডি কার্ডে আপডেট করে দেবে। এর জন্য ইতিমধ্যেই সরকার 'অ্যাকাডেমিক ব্যাঙ্ক অব ক্রেডিটস' চালু করেছে। এই অ্যাকাডেমিক ব্যাঙ্ক অব ক্রেডিটস হল একটি ডিজিটাল মাধ্যমে যেখানে পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর ভার্চুয়ালি সংরক্ষিত থাকে।&nbsp;
'আপার কার্ড' কী কাজে লাগবে?
'আপার কার্ড' আসলে যে কোনও পড়ুয়ার রেজাল্টের ডিজিটাল সংস্করণ। এই কার্ডে পড়ুয়ার রেজাল্টের পাশাপাশি বৃত্তি এবং স্কলারশিপের বিবরণ থাকবে। এছাড়াও পড়ুয়াদের ক্যারেকটার সার্টিফিকেট, এক্সট্রা ক্যারিকুলার অ্যাকটিভিটির যাবতীয় বিবরণ এই কার্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি কোনও পড়ুয়া দেশের হয়ে খেলাধুলায় প্রতিনিধিত্ব করেন তারও উল্লেখ থাকবে এই কার্ডে। এমনকি পড়ুয়াদের স্কুল সার্টিফিকেট কিংবা কোনও নথির আসল কপি হারিয়ে গেলেও এই আপার কার্ডের মাধ্যমে তা সহজেই পাওয়া যাবে।&nbsp;
কীভাবে তৈরি করা হবে 'আপার কার্ড'?
'আপার কার্ড' যেহেতু আধার কার্ডের সঙ্গে লিঙ্ক করা থাকবে। তাই এই কার্ড তৈরি করার জন্য প্রথমেই পড়ুয়াদের বৈধ আধার কার্ড থাকা প্রয়োজন। এছাড়াও 'ডিজিলকার'-এ একটি অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর ই-কেওয়াইসি হলেই ওই শিক্ষার্থীদের স্কুল বা কলেজ থেকে 'আপার কার্ড' দেওয়া হবে।
অভিভাবকদের সম্মতি নিয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের জন্য এই আপার কার্ড তৈরি করবে।&nbsp; অভিভাবকদের সম্মতি ছাড়া এই কার্ড তৈরি করা যাবে না। অবিভাবকরা সম্মতি প্রকাশও করলেও, পরে সেই সম্মতি প্রত্যাহারও করার পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে তাঁদের। &nbsp;
আপার কার্ডের রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি
Apaar ID এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট apaar.education.gov.in। এই সাইটে পড়ুয়াদের Apaar আইডির জন্য অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তবে, কোনও পড়ুয়া বা অবিভাবক নন, এই গোটা প্রক্রিয়াটি হবে স্কুলগুলির মাধ্যমে।&nbsp;
&nbsp;

উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে স্কুলের শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত স্কুলশিক্ষা দফতরের। গত ২৯ সেপ্টেম্বর, শিক্ষা দফতর জানায়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বদলির প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে। 

No application to receive for Utsasree portal, said Education Department - Education Department: উৎসশ্রী পোর্টালে বদলি প্রক্রিয়া স্থগিত, জানিয়ে দিল শিক্ষা দফতর

উৎসশ্রী পোর্টালে বদলি প্রক্রিয়া স্থগিত, জানিয়ে দিল শিক্ষা দফতর

উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে স্কুলের শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত স্কুলশিক্ষা দফতরের। গত ২৯ সেপ্টেম্বর, শিক্ষা দফতর জানায়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বদলির প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে।

উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে স্কুলের শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত স্কুলশিক্ষা দফতরের। গত ২৯ সেপ্টেম্বর, শিক্ষা দফতর জানায়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বদলির প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে। বূহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, নতুন করে কেউ এই পোর্টালে বদলির জন্য আবেদন করতে পারবেন না।&nbsp;
শিক্ষা দফতরের এই সিদ্ধান্তে অখুশি রাজ্যে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন। রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষা সংগঠনের দাবি, এতদিন পর্যন্ত আবেদন জমা নেওয়া হল কেন। বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক স্বপ্ন মণ্ডল বলেন, "নতুন নির্দেশিকায় বদলির আবেদন ও প্রক্রিয়া দুটোই বন্ধ থাকবে। এতদিন আবেদনে অসুবিধা ছিল না।"&nbsp;
উৎসশ্রী পোর্টাল নিয়ে ইদানিং অনেক বিতর্ক দানা বেধেছে। কলকাতা হাই কোর্টে এই নিয়ে মামলাও হয়েছে। রাজ্যের অনেক স্কুল শিক্ষকহীন হয়ে পড়েছে, বলেও অভিযোগ উঠেছে।&nbsp;

পুজোর আগেই ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করবে রাজ্য। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই রাজ্য-রাজনীতিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চাপানউতোর চলছে। এরই মধ্যে সোমবার নিয়োগ নিয়ে শিক্ষা দফতরের সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। 

Bratya Basu Announced 21 Thousand Jobs for Teachers in West Bengal - SSC Recruitment 2022: পুজোর আগেই রাজ্যে ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ, ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর

পুজোর আগেই ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করবে রাজ্য। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই রাজ্য-রাজনীতিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চাপানউতোর চলছে। এরই মধ্যে সোমবার নিয়োগ নিয়ে শিক্ষা দফতরের সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। 

পুজোর আগেই রাজ্যে ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ, ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর

পুজোর আগেই ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করবে রাজ্য। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই রাজ্য-রাজনীতিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চাপানউতোর চলছে। এরই মধ্যে সোমবার নিয়োগ নিয়ে শিক্ষা দফতরের সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর।&nbsp;

রাজ্যের স্কুলে চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর। পুজোর আগেই রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে ২১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। সোমবার দফতরের সঙ্গে বৈঠকের পর একথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। মূলত, উচ্চ প্রাথমিক, প্রাথমিক, নবম-দ্বাদশ শ্রেণির প্রধান শিক্ষক ও সহ শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করতে চলেছে রাজ্য।&nbsp;
গত কয়েকদিন ধরেই স্কুল সার্ভিসে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। চাপ বাড়িয়েছে বিরোধীরাও। এই পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার ক্যামাক স্ট্রিটে এসএসসির চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তৃৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠক শেষে তাদের চাকরির আশ্বাস দেন অভিষেক। বিরোধীরা প্রশ্ন তোলেন, কোন এক্তিয়ারে অভিষেক সরকারি চাকরির আশ্বাস দিচ্ছেন। জবাবে তৃণমূল পাল্টা জানায়, অভিষেকে সঙ্গে ওই বৈঠকে ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। রাজনৈতিক মহলের দাবি মূলত ব্রাত্যের সঙ্গে পরামর্শ করেই স্কুল সার্ভিসে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের সরকারি চাকরির আশ্বাস দিয়েছেন অভিষেক। এমন কী অভিষেকের সঙ্গে বৈঠক শেষে আলোচনাকে ইতিবাচক বলেই দাবি করেছিলেন আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থীরা।
আরও পড়ুন: <a href="https://www.editorji.com/bengali/local/team-of-4-women-priests-will-perform-all-the-rituals-in-66-pally-durga-puja-for-the-second-time-1659354012060">দক্ষিণ কলকাতার নামী পুজোয় এবারেও চার মহিলা পুরোহিত! হয়ে গেল খুঁটি পুজো</a>
এই পরিস্থিতিতে সোমবার স্কুল শিক্ষা দফতরের সঙ্গে বৈঠকে বসেন ব্রাত্য। তিনি জানান, নতুন করে ২১ হাজার শিক্ষক কীভাবে নিয়োগ করা যাবে, তাই নিয়েই মূলত আলোচনা হয়েছে। এই ব্যাপারে প্রক্রিয়া খুব দ্রুত শুরু হবে বলেই আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি জানান, নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। সেই নিয়মগুলি তাঁরা আইন দফতরের কাছে পাঠিয়েছেন। গত ২৯ জুলাই কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে কত শিক্ষকপদ শূন্য রয়েছে, তার হিসেব দিয়েছে রাজ্য। আদালতকে রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে, নবম-দশম শ্রেণিতে প্রায় ১৪ হাজার, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে সাড়ে ৫ হাজার এবং ২,৩২৫টি প্রধান শিক্ষকের পদ রাজ্যে শূন্য রয়েছে। সব মিলিয়ে ধরলে, সেই ২১ হাজার শূন্যপদের কথাই এদিন সরকারি ভাবে জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

NIRF Ranking 2022: রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে দেশের মধ্যে শীর্ষে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল ব়্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (NIRF)-এর তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

NIRF Ranking 2022 Announced, JU and CU rank top in state aid universities - NIRF Ranking 2022: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে শীর্ষে যাদবপুর, দুইয়ে কলকাতা, শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর 

রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে দেশের মধ্যে শীর্ষে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল ব়্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (NIRF)-এর তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে শীর্ষে যাদবপুর, দুইয়ে কলকাতা, শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর

NIRF Ranking 2022: রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে দেশের মধ্যে শীর্ষে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল ব়্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (NIRF)-এর তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

NIRF Ranking 2022: রাজ্যের অধীনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে দেশে শীর্ষে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (Calcutta University)। শুক্রবার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল ব়্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (NIRF Ranking 2022)-এর তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। সেখানে এক নম্বরে উঠে আসে যাদবপুরের নাম। দ্বিতীয় স্থানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। কলেজগুলির মধ্যে আট নম্বরে আছে কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স (St Xaviers Kolkata। নয়ে আছে হাওড়া রামকৃষ্ণ মিশন (Howrah Ramkrishna Mission)। সামগ্রিক ভাবে দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ (IIT Madras)।
শুক্রবার এই তালিকা প্রকাশ করার পরই টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, NIRF 2022 ব়্যাঙ্কিং অনুযায়ী, সব রাজ্যের মধ্যে সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। কলেজের মধ্যে সেন্ট জেভিয়ার্স। আমাদের শিক্ষাকর্মী ও পড়ুয়াদের শুভেচ্ছা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে মধ্যে পাঁচ নম্বরে আছে খড়গপুর আইআইটি (Kharagpur IIT)। সেরা মাদ্রাজ আইআইটি। &nbsp;ম্যানেজমেন্ট কলেজগুলির মধ্যে দেশে তিন নম্বরে আছে IIM ক্যালকাটা (IIM Calcutta)।&nbsp;
আরও পড়ুন: <a href="https://www.editorji.com/bengali/career-news/iacs-recruitment-2022-for-research-associate-1657870977415" target="_blank">রাজ্যেই এবার মোটা বেতনের চাকরি, বিজ্ঞানের পড়ুয়া হলেই পাওয়া যাবে সুযোগ</a>
পরপর তিন বছর দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স। দুইয়ে আছে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়। মেডিকেল কলেজের মধ্যে দেশের সেরা দিল্লির এইমস। দেশের সেরা কলেজের তালিকায় এক নম্বরে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মিরান্ডা হাউজ। এই নিয়ে তৃতীয়বার সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হল এই প্রতিষ্ঠান।&nbsp;
দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ। এই তালিকায় ছয় নম্বরে আছে খড়গপুর আইআইটি।&nbsp;

education ministry

ক্যাটাগরি

Trending topics