খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

সম্পত্তি  মামলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পরিবার সম্পর্কে চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। 

Mamata Banerjee's Family property case Calcutta High Court seeks affidavit - Mamata Banerjee : হাইকোর্টে মুখ্যমন্ত্রী পরিবারের সম্পত্তি মামলা, চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ

কোর্টে মুখ্যমন্ত্রী পরিবারের সম্পত্তি মামলা, চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ

Mamata Banerjee : সম্পত্তি &nbsp;মামলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পরিবার সম্পর্কে চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে।&nbsp;

সম্পত্তি &nbsp;মামলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পরিবার সম্পর্কে চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। সেইসঙ্গে যাঁদের বিরুদ্ধে বাড়তি সম্পত্তি নিয়ে অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের ১১ নভেম্বরের মধ্যে হলফনামা পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২৮ নভেম্বর এই মামলার পরের শুনানি ঠিক হয়েছে।&nbsp;
২০১১ সালে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। গত ২৯ অগাস্ট কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। যেখানে অভিযোগ করা হয়, গত ১১ বছরে মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের সম্পত্তি ক্রমশই বৃদ্ধি পেয়েছে। আদালতে অভিযোগ করা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের একাংশে পেশ করা সরকারি হলফনামা থেকেই এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। মূলত এই ব্যাপারে মামলাকারী কাজরী বন্দ্যোপাধ্যাায়ের কথাই উল্লেখ করেছেন। কারণ, গত পুরসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিল মুখ্য়মন্ত্রী পরিবারের কাজরী। মামলাকারীর অভিযোগ, নিজের হলফনামায় অনেক তথ্যই চেপে গিয়েছিলেন কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্য়োপাধ্য়ায়।&nbsp;
গত ২৯ অগাস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভা মঞ্চ থেকেই তাঁর পরিবারের সম্পত্তি নিয়ে ওঠা অভিযোগ কার্যত খারিজ করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। মুখ্যমন্ত্রী সাফ জানিয়েছিলেন, উৎসব ছাড়া অন্য কোনও সময় তাঁদের ভাই-বোনদের দেখা হয় না। এমনকী নিজের সম্পর্কে তিনি জানান, গত ১২ বছর সাংসদ হিসাবে পেনশন পান, যা তিনি নেন না। এমনকী মুখ্যমন্ত্রী হিসাবেও তাঁর প্রাপ্য বেতন নেন না। যেখানে থাকেন, সেটাও ভাড়া বাড়ি। তাঁর নিজের বলতে কিছুই নেই। &nbsp;

বিষ খেয়ে মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি পরিবারের কাউকে। মৃতদেহের পাশ থেকে পাওয়া গিয়েছে একটি সুইসাইড নোট।

Three members of one family suicide in Birbhum - Birbhum Suicide:

Birbhum Suicide: পারিবারিক অশান্তির জের, সন্তান সহ বিষ খেয়ে আত্মঘাতী একই পরিবারের ৩ জন

বিষ খেয়ে মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি পরিবারের কাউকে। মৃতদেহের পাশ থেকে পাওয়া গিয়েছে একটি সুইসাইড নোট।

বিষ খেয়ে মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি পরিবারের কাউকে। মৃতদেহের পাশ থেকে পাওয়া গিয়েছে একটি সুইসাইড নোট। তাঁদের মৃত্যুর জন্য ৭ জনকে দায়ি করা হয়েছে ওই সুইসাইড নোটে (Birbhum Suicide)। ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) মহুলা গ্রামে।&nbsp;
স্থানীয় সূত্রে খবর, পাড়ুই থানার এই মহুলা গ্রামের প্রশান্ত পাত্রের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তৃপ্তি পাত্রের। তাঁদের এক পুত্র সন্তান ছিল। কিন্তু বিয়ের পর থেকে সংসারে অশান্তি লেগেই থাকত। অভিযোগ, প্রশান্তের মা তৃপ্তিকে ভাল নজরে দেখতেন না আর তার জেরে অশান্তি লেগেই থাকত। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এই অশান্তির জেরেই আত্মঘাতী হয়েছেন প্রশান্ত পাত্র এবং তাঁর পরিবার।
বিষ খাওয়ার পরই প্রতিবেশীরা তাঁদের তিনজনকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা মা ছেলেকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরই মৃত্যু হয় প্রশান্তের। গোটা ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।&nbsp;&nbsp;
আরও পড়ুন: <a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/anis-khan-s-family-wants-cbi-inquiry-and-likely-to-go-division-bench-1655801530517" target="_blank">সিবিআই দাবিতে অনড় আনিশের পরিবার, যাচ্ছে ডিভিশন বেঞ্চে</a>
তৃপ্তির মা বাসন্তী ঘোষের অভিযোগ, "মেয়ে ফোন করেছিল। আমার শাশুড়ি খুব ঝগড়াঝাটি করছে। গালমন্দ করছে। আমার খুব শরীর খারাপ। আমি জ্বরে উঠতে পারিনি। তাও রান্না করেছে। জামাই খায়নি। আমাকে এক গ্লাস জল ও ওষুধ দিয়েছে। শাশুড়ি বলেছে, ওকে নিজে হাতে দিচ্ছিস কেন। জামাই তখন বলেছে, আমি ওকে এনেছি। আর তোমাকে তো সেবাযত্ন করে। তাহলে আমাকে তো এনে দিতে হবে। শাশুড়ি ওদের দুজনের একসঙ্গে থাকা দেখতে পারত না।"

সিবিআই চেয়ে অনড় হাওড়ার প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিশ খানের পরিবার। কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, আনিশের মৃত্য়ু তদন্তে সিবিআই নয়, রাজ্য় পুলিশের উপরেই আস্থা। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছে আনিশের পরিবার।

Anis Khan’s family wants CBI inquiry and likely to go division bench - Anis

সিবিআই দাবিতে অনড় আনিশের পরিবার, যাচ্ছে ডিভিশন বেঞ্চে

Anis"s Family Demand On Cbi : সিবিআই চেয়ে অনড় হাওড়ার প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিশ খানের পরিবার। কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, আনিশের মৃত্য়ু তদন্তে সিবিআই নয়, রাজ্য় পুলিশের উপরেই আস্থা। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছে আনিশের পরিবার।

সিবিআই চেয়ে অনড় হাওড়ার প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিশ খানের পরিবার। মঙ্গলবারই কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, আনিশের মৃত্য়ু তদন্তে সিবিআই নয়, আদালতের আস্থা আছে রাজ্য় পুলিশের উপরেই। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছে আনিশের পরিবার। আনিশের বাবা সালেম খানের অভিযোগ, সিটের তদন্তে আস্থা নেই তাঁদের। কারণ অনেক সময় কেটে গিয়েছে। এবার তাঁদের আশঙ্কা তথ্যপ্রমাণ লোপাটের। আনিশের দাদার অভিযোগ, তদন্ত ভুয়ো করেছে সিট। তার কারণ, গত দু বছর আনিশ কী করেছিলেন, সেই রিপোর্ট এখনও দেওয়া হয়নি পরিবারকে। হাওড়ার ছাত্র নেতা আনিশ খানের মৃত্যুর পর থেকেই সিবিআই তদন্তের দাবিতে অনড় তার পরিবার।&nbsp;
আনিশ মামলায় মঙ্গলবার খারিজ হয়েছে সিবিআইয়ের দাবি। এই মামলার রায়ে রাজ্য় পুলিশের সিটের উপরেই আস্থা রাখেছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার। ছাত্র নেতার মৃত্যুর পর থেকেই এই ঘটনায় সিবিআই দাবি তুলেছিল, তাঁর পরিবার থেকে রাজ্য়ের সবকটি বিরোধী দল। তাদের সেই আবেদন এদিন আদালতে ধাক্কা খায়। প্রায় চার মাস পর এই মামলার রায় এদিন ঘোষণা করা হল। এদিন বিচারপতি জানান, সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন নেই, রাজ্য পুলিশের সিট-ই তদন্ত করবে। আনিশের ঘটনায় সিটকে চার্জশিট পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিনের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছেন আনিশের বাবা।&nbsp;
আরও পড়ুন : <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/politics/uddhav-thackeray-tested-covid-positive-amid-this-maharastra-crisis-1655887072357" target="_blank">Uddhav Thackeray Tested Covid Positive: রাজনৈতিক সংকটের মধ্যেই কোভিডে আক্রান্ত উদ্ধব ঠাকরে ও রাজ্যপাল</a>
এই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মৃত্য়ু হয়েছিল ছাত্র নেতা আনিশ খানের। যে ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এমনকী কলকাতা হাইকোর্টেও এই মামলায় পুলিশকে কড়া সমালোচনা করা হয়েছিল।আনিশের বাবা সালেম খানের অভিযোগ, রাজ্য পুলিশের উপর তাঁদের কোনও আস্থা নেই। কিন্তু এদিন যাবতীয় দাবি উড়িয়ে সেই রাজ্য পুলিশের উপরেই আস্থা দেখাল কলকাতা হাই কোর্ট।&nbsp;
এর আগেই রাজ্যের তরফে আদালতকে জানানো হয়েছিল হাওড়ার জগাছার বাসিন্দা আনিশ খানের মৃত্য়ুকে কার্যত দুর্ঘটনা বলা যেতে পারে। রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল এই ব্যাপারে অবশ্য় পুলিশকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, পুলিশের গাফিলতিতেই এই ঘটনা ঘটেছিল।&nbsp;
&nbsp;

পরিবার । এই একটা শব্দেই লুকিয়ে আছে অনেকগুলি অর্থ । ভালবাসা, শাসন, আশ্রয়, ভরসা, সর্বোপরি একতা । এই পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৫ মে 'আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস' পালন করা হয় । আসুন এই বিশেষ দিনে আমরা পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিই, যে পরিবার সবসময় আমাদের পাশে থাকে, জীবনের প্রতিটা পদক্ষেপে আমাদের গাইড করে ।
সবসময় পাশে থাকে 'পরিবার'
পরিবার মানে একতা । তাই, পরিবার কখনও আপনাকে একা থাকতে দেবে না । জীবনের কঠিন সময় শক্ত করে আপনার হাতটা ধরবে এই পরিবারই । আমাদের জীবনের বড় অবলম্বন আমাদের 'পরিবার' ।
সবচেয়ে বড় সমালোচক
আপনার সবথেকে বড় সমালোচক পরিবারের মানুষগুলি । কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল, কোনটা করা উচিৎ, আর কোনটা করা উচিৎ নয়, সবসময় তাঁরা পরামর্শ দেন । ভুল করলে, সেই ভুলটাও ধরিয়ে দেন । বাস্তবের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন ।
ভাল ও খারাপ, সবসময় পাশে থাকে পরিবার
ভাল হোক বা খারাপ, সব পরিস্থিতিতেই পাশে থাকে পরিবার । ভাল সময় যেমন আপনার সঙ্গে উদযাপন করবে, তেমনই খারাপ সময়ে লড়াই করার শক্তি দেবেন সেই মানুষগুলো ।
শুভাকাঙ্খী
আমাদের সবথেকে বড় শুভাকাঙ্খী হল আমাদের পরিবার । জীবনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা । আমরা যাতে সবসময় ভাল থাকি, সবসময় সেটাই চান তাঁরা । লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য সবসময় আমাদের গাইড করেন ।

International Day of Families 2022 : Important Roles of Families - International Day of Families 2022 : প্রত্যেকের জীবনে পরিবারের গুরুত্ব কতটা ? জেনে নিন

পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৫ মে 'আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস' পালন করা হয় ।

International Day of Families 2022 : প্রত্যেকের জীবনে পরিবারের গুরুত্ব কতটা ? জেনে নিন

পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৫ মে 'আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস' পালন করা হয় ।

পরিবার (Family) । এই একটা শব্দেই লুকিয়ে আছে অনেকগুলি অর্থ । ভালবাসা, শাসন, আশ্রয়, ভরসা, সর্বোপরি একতা । এই পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৫ মে 'আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস' (International Day of Families 2022) পালন করা হয় । আসুন এই বিশেষ দিনে আমরা পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিই, যে পরিবার সবসময় আমাদের পাশে থাকে, জীবনের প্রতিটা পদক্ষেপে আমাদের গাইড করে ।
সবসময় পাশে থাকে 'পরিবার'
পরিবার মানে একতা । তাই, পরিবার কখনও আপনাকে একা থাকতে দেবে না । জীবনের কঠিন সময় শক্ত করে আপনার হাতটা ধরবে এই পরিবারই । আমাদের জীবনের বড় অবলম্বন আমাদের 'পরিবার' ।
সবচেয়ে বড় সমালোচক
আপনার সবথেকে বড় সমালোচক পরিবারের মানুষগুলি । কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল, কোনটা করা উচিৎ, আর কোনটা করা উচিৎ নয়, সবসময় তাঁরা পরামর্শ দেন । ভুল করলে, সেই ভুলটাও ধরিয়ে দেন । বাস্তবের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/easy-tips-to-perk-up-your-eyes-and-make-you-look-bold-1652433720309" target="_blank">Eye Makeup Tips : চিরাচরিত ব্ল্যাক আইলাইনারকে বলুন গুডবাই, চোখের মেক-আপে নিয়ে আসুন বোল্ড লুক</a> &nbsp;
ভাল ও খারাপ, সবসময় পাশে থাকে পরিবার
ভাল হোক বা খারাপ, সব পরিস্থিতিতেই পাশে থাকে পরিবার । ভাল সময় যেমন আপনার সঙ্গে উদযাপন করবে, তেমনই খারাপ সময়ে লড়াই করার শক্তি দেবেন সেই মানুষগুলো ।
শুভাকাঙ্খী
আমাদের সবথেকে বড় শুভাকাঙ্খী হল আমাদের পরিবার । জীবনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা । আমরা যাতে সবসময় ভাল থাকি, সবসময় সেটাই চান তাঁরা । লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য সবসময় আমাদের গাইড করেন ।

দেশজুড়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে একাধিক বাচ্চা চাইছে না কোনও পরিবার। হিন্দু বা মুসলিম, সব পরিবারই এখন একাধিক সন্তানের বিপক্ষে। সম্প্রতি ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের নতুন রিপোর্টে উঠে এসেছে এই তথ্য

Fertility rate dips in the country, sharpest decline among Muslims, reports of NFHS 5 - NFHS Report India: একাধিক সন্তান চাইছেন না দেশের অধিকাংশ পরিবার, মুসলিম সম্প্রদায়েও কমছে ফার্টিলিটি রেট

একাধিক সন্তান চাইছেন না দেশের অধিকাংশ পরিবার, মুসলিম সম্প্রদায়েও কমছে ফার্টিলিটি রেট

দেশজুড়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে একাধিক বাচ্চা চাইছে না কোনও পরিবার। হিন্দু বা মুসলিম, সব পরিবারই এখন একাধিক সন্তানের বিপক্ষে। সম্প্রতি ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের নতুন রিপোর্টে উঠে এসেছে এই তথ্য

দেশজুড়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে একাধিক সন্তান চাইছে না কোনও পরিবার। হিন্দু বা মুসলিম, সব পরিবারই এখন একাধিক সন্তানের বিপক্ষে। সম্প্রতি ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের নতুন রিপোর্টে উঠে এসেছে এই তথ্য। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে গর্ভধারণের হার (Fertility Rate) ২.২ শতাংশ থেকে নেমে ২ শতাংশ হয়ে গিয়েছে। এই নতুন সমীক্ষায় দেশের সব ধর্মাবলম্বী মানুষই আছেন। এই জাতীয় পরিবার স্বাস্থ্য সমীক্ষা বা NFHS-এর রিপোর্টে জানা গিয়েছে, দেশে গর্ভধারণের সব থেকে কমেছে মুসলিম ধর্মাবলম্বী নাগরিকদের (Indian Muslim Citizens)।
এছাড়া NFHS-এর সমীক্ষায় আরও অনেকগুলো বিষয় উঠে এসেছে। পরিবারে পুত্রসন্তানের দাবি, গার্হস্থ্য হিংসা (Domestic Violence), জনসংখ্যা রোধে মেয়েদের শিক্ষার প্রভাব (Education for Women to Prevent Population), এই সব নিয়েও উঠে এসেছে সাম্প্রতিক তথ্য।
NFHS সমীক্ষার রিপোর্ট
<ul>
<li>দেশে গর্ভধারণের হার ২.২ শতাংশ থেকে কমে ২ শতাংশ হয়েছে</li>
<li>মুসলিম পরিবারে গর্ভধারণের হার কমেছে সর্বাধিক ৯.৯ শতাংশ</li>
<li>তবে অন্য সম্প্রদায়ের থেকে মুসলিমদের ফার্টিলিটি রেট এখনও সর্বাধিক</li>
<li>১৯৯২-৯৩ থেকে NFHS দেশজুড়ে প্রথম সমীক্ষা শুরু করে</li>
<li>৩০ বছরে দেশে ফার্টিলিটি রেট কমেছে ৪০ শতাংশ কমেছে</li>
<li>দেশে মোট সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা ৩.৪০ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২ শতাংশ</li>
<li>এখনও পর্যন্ত দেশে NFHS পাঁচবার সমীক্ষা করেছে</li>
<li>দেশে মুসলিম সম্প্রদায়ের মোট সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা ৪৬.৫ শতাংশ</li>
<li>দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ফার্টিলিটি রেট ৪১.২ শতাংশ</li>
<li>বর্তমানে দুটি মেয়ে আছে এমন ৬৫ শতাংশ মহিলা আর পুত্রসন্তান চান না</li>
</ul>
দেশে গর্ভধারণের হার কেন কমছে?
<ul>
<li>৬৭ শতাংশ মানুষ এখন গর্ভনিরোধক পদ্ধতির সঙ্গে পরিচিত</li>
<li>গতবার সমীক্ষায় দেশের ৫৪ শতাংশ মানুষ গর্ভনিরোধক ব্যবহার করতেন</li>
<li>এখনও দেশের ৯ শতাংশ পরিবার গর্ভনিরোধক ব্যবহার করেন না</li>
</ul>
শিক্ষাও এর একটা বড় কারণ
একাধিক সন্তানের জন্ম না হওয়ার নেপথ্যে মায়ের শিক্ষাও গুরুত্বপূর্ণ। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ১৫-৪৯ বছরের ৩১.৪৯ শতাংশ মহিলারা অশিক্ষিত। ৪৪ শতাংশ মহিলা শিক্ষিত। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ২৭.৬ শতাংশ মহিলা অশিক্ষিত। শিক্ষিত মহিলা ৫৪ শতাংশ।
দেশের ৮ লক্ষ ২৫ হাজার লোককে নিয়ে সমীক্ষা করেছে NFHS। প্রায় ৬.৩৭ লক্ষ পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে সমীক্ষকরা। ২৮টি রাজ্য ও ৮টি কেন্দ্রশাসিক অঞ্চলের ৭০৭টি জেলায় সমীক্ষা চালানো হয়েছে। ৭ লক্ষ ২৪ হাজার ১১৫ জন মহিলা ১ লক্ষ ১ হাজার ৮৩৯ জন পুরুষের সঙ্গে কথা বলে এই সমীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

family

ক্যাটাগরি

Trending topics