খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

কলকাতার বেসরকারি স্কুলের নাবালিকা ছাত্রীকে যৌন নিগ্রহের ঘটনায় অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে সাজা শোনাল আলিপুর পকসো আদালত। দুই দোষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত , পাশাপাশি করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকার জরিমানা।

Two accused get life imprisonment for sexually assaulting GD Birla Student - GD Birla: জিডি বিড়লায় ছাত্রীকে যৌন হেনস্থার ঘটনায় দোষীদের জরিমানা ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ 

কলকাতার বেসরকারি স্কুলের ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, ২ শিক্ষকের যাবজ্জীবনের সাজা আদালতের

কলকাতার বেসরকারি স্কুলের নাবালিকা ছাত্রীকে যৌন নিগ্রহের ঘটনায় অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে সাজা শোনাল আলিপুর পকসো আদালত।&nbsp;

কলকাতার বেসরকারি স্কুলের নাবালিকা ছাত্রীকে যৌন নিগ্রহের ঘটনায় অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে সাজা শোনাল আলিপুর পকসো আদালত।&nbsp;দুই দোষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত , পাশাপাশি করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকার জরিমানা। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাস জেল হবে। পকসো আদালতের বিচারপতি মানসরঞ্জন সান্যাল এই সাজা শোনান। সরকারের পক্ষ থেকে নির্যাতিতাকে দেওয়া হবে ৫ লক্ষ টাকা।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/sports-news/list-of-11-female-anchors-of-ipl-2023-1680261085399">IPL 2023: পুরুষদের আইপিএল!। সঞ্চালনার দায়িত্বে মহিলা একাদশ, চিনে রাখুন ওঁদের</a>
আলিপুরের একটি স্কুলে বছর চারের এক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে শারীরশিক্ষার দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। স্কুল ছুটির পর বাথরুমে ছাত্রীদের নির্যাতন করার অভিযোগ ছিল। ২০১৭ &nbsp;এর এই ঘটনায় যাদবপুর থানায় দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। অবশেষে মিলল বিচার।&nbsp;

অবশেষে স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা। হাই কোর্টের নির্দেশে বুধবার থেকে খুলে গেল জিডি বিড়লা স্কুল। স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন নোটিস দিয়ে জানায়, সব পড়ুয়াদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। 

GD Birla school reopens for all students after High Court Orders - GD Birla School Controversy: হাইকোর্টের নির্দেশের পর স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা, নতুন নোটিস জিডি বিড়লা স্কুলের

অবশেষে স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা। হাইকোর্টের নির্দেশে বুধবার থেকে খুলে গেল জিডি বিড়লা স্কুল। স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন নোটিস দিয়ে জানায়, সব পড়ুয়াদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। 

হাই কোর্টের নির্দেশের পর স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা, নতুন নোটিস জিডি বিড়লা স্কুলের

অবশেষে স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা। হাই কোর্টের নির্দেশে বুধবার থেকে খুলে গেল জিডি বিড়লা স্কুল। স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন নোটিস দিয়ে জানায়, সব পড়ুয়াদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।&nbsp;

অবশেষে স্কুলে ফিরল পড়ুয়ারা। হাই কোর্টের নির্দেশে (High Court Orders) বুধবার থেকে খুলে গেল জিডি বিড়লা স্কুল (GD Birla School Reopen)। স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন নোটিস দিয়ে জানায়, সব পড়ুয়াদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।&nbsp;
এতদিন নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। বুধবার স্কুলের নোটিসে জানানো হয়, "হাই কোর্টের নির্দেশের পর, স্কুলে সকল ছাত্রছাত্রীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।" যে সব পড়ুয়ারা স্কুলের বকেয়া ফি (Remaining School Fees) দিতে পারেনি, তাদের আলাদা একটি আইডি কার্ড দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বকেয়া ফি না মেটালে পড়ুয়াদের স্কুলে ঢুকতে দেওয়া হবে না। গত ৯ এপ্রিল, এই নোটিস দেয় জি ডি বিড়লা স্কুল কর্তৃপক্ষ। তারপরই স্কুলে বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকদের একাংশ।&nbsp;
আরও পড়ুন:&nbsp;&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/air-conditioned-launch-service-introduced-in-kolkata-1650431284081" target="_blank">বৈশাখী বিকেলে জলবিহারে যাবেন? কলকাতার নতুন আকর্ষণ বাতানুকূল লঞ্চ</a>
এরপরই আইন শৃঙ্খলার কারণ দেখিয়ে জিডি বিড়লার তিনটি স্কুলের ৬টি ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্কুল খোলার পর পড়ুয়াদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এরই অভিযোগে হাইকোর্টে মামলা করে কিছু অভিভাবক।
মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানিতে সেই নোটিস খারিজ করে দেয় কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। জানানো হয় পড়ুয়াদের প্রবেশে বাধা দিতে পারবে না স্কুল কর্তৃপক্ষ। আইন শৃঙ্খলার কারণ দেখিয়েও বন্ধ রাখা যাবে না স্কুল। মঙ্গলবার হাই&nbsp; কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, পড়ুয়াদের শিক্ষার অধিকার কাড়তে পারবে না স্কুল কর্তৃপক্ষ। বকেয়া ফি না দিলেও সকল পড়ুয়াকে স্কুলে প্রবেশের অনুমতি দিতে হবে।

গত বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, ফি বকেয়া থাকলেও কোনও পড়ুয়াকে ক্লাস করা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। সব পড়ুয়াকে নতুন ক্লাসে উত্তীর্ণ করতে হবে এবং তাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। আটকে রাখা যাবে না মার্কশিট।

Guardians to approach Calcutta High Court against GD Birla School authority  - GD Birla School: আদালতের ফি সংক্রান্ত নির্দেশ অমান্য জিডি বিড়লা স্কুলের, সোমবার আদালতে যাচ্ছেন অভিভাবকরা

গত বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, ফি বকেয়া থাকলেও কোনও পড়ুয়াকে ক্লাস করা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। সব পড়ুয়াকে নতুন ক্লাসে উত্তীর্ণ করতে হবে এবং তাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। আটকে রাখা যাবে না মার্কশিট। বুধবারই আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ফি দেওয়ায় রিপোর্ট কার্ড(Report Card) দেওয়া হয়নি বেশকিছু ছাত্রীকে। এদিকে রিপোর্ট কার্ড দেখাতে না পারায় 'সরি' বলে স্কুলের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। 

GD Birla School:  জিডি বিড়লা স্কুলের বিরুদ্ধে সোমবার আদালতে যাচ্ছেন অভিভাবকরা

গত বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, ফি বকেয়া থাকলেও কোনও পড়ুয়াকে ক্লাস করা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। সব পড়ুয়াকে নতুন ক্লাসে উত্তীর্ণ করতে হবে এবং তাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। আটকে রাখা যাবে না মার্কশিট।&nbsp;

এবার জিডি বিড়লা স্কুল(GD Birla&nbsp;School Update) কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ। এই অভিযোগ তুলে আজ, সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) দ্বারস্থ হতে চলেছেন অভিভাবকরা। উল্লেখ্য, যে সব পড়ুয়ার কোনও বকেয়া নেই, শুধুমাত্র তাদের জন্য সোমবার থেকে স্কুল খোলার কথা ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আর সেই বিজ্ঞপ্তি ঘিরেই শুরু হয়েছে নতুন সংঘাত।&nbsp;
গত বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court) নির্দেশ দেয়, ফি বকেয়া থাকলেও কোনও পড়ুয়াকে ক্লাস করা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। সব পড়ুয়াকে নতুন ক্লাসে উত্তীর্ণ করতে হবে এবং তাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা দিতে হবে। আটকে রাখা যাবে না মার্কশিট। বুধবারই আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ফি দেওয়ায় রিপোর্ট কার্ড(Report Card) দেওয়া হয়নি বেশকিছু ছাত্রীকে। এদিকে রিপোর্ট কার্ড দেখাতে না পারায় 'সরি' বলে স্কুলের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। অভিভাবকেরা জানান, আদালত যে পরিমাণ বেতন দিতে বলেছিল, সেটাই দেওয়া হয়েছে, তা সত্ত্বেও স্কুল পড়ুয়াদের প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে।&nbsp;
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/abvp-left-clash-at-jnu-1649643830528" target="_blank">JNU: রামনবমীতে মাংস খাওয়া নিয়ে বিবাদ, বাম-এবিভিপি সংঘর্ষে রক্তাক্ত হল জেএনইউ</a>
এরপর বৃহস্পতিবার সকালে সাড়ে ছ&rsquo;টা নাগাদ জি ডি বিড়লা স্কুলে পৌঁছে পড়ুয়ারা দেখেন মূল গেট বন্ধ। সেখানে ঝোলানো রয়েছে নোটিস।&nbsp;পড়ুয়াদের নিরাপত্তার স্বার্থে স্কুল বন্ধ রাখা হচ্ছে বলে নোটিসে উল্লেখ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।&nbsp;এদিকে, গোটা বিষয়ের ওপর নজর রাখছে&nbsp;রাজ্য সরকার। জানা গেছে, প্রয়োজনে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারে স্কুল শিক্ষা দফতর(School Education Department)।&nbsp;
স্কুলে বেশকিছু পড়ুয়াকে ঢুকতে না দেওয়ায় আদালতের দারস্থ হন সেইসব পড়ুয়াদের অভিভাবকরা।&nbsp;বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের(Kolkata&nbsp;High Court) ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, বেসরকারি স্কুলে ফি(School Fee) বকেয়া থাকলেও পড়ুয়াদের ক্লাসে ওঠা আটকানো যাবে না। ক্লাস করার ক্ষেত্রেও বাধা দেওয়া যাবে না। আদালতের এই রায়ে নৈতিকভাবে জয় পান অভিভাবকরা।&nbsp;অভিভাবকদের একাংশের অভিযোগ, বিড়লা গ্রুপ গুটিকয়েক অভিভাবকের কাছে হার মানতে না পেরে স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁরা মনে করান, ২০১৭ সালে জি ডি বিড়লা স্কুলে(GD Birla&nbsp;School) যখন পড়ুয়ার যৌন হেনস্তার অভিযোগ ওঠার পরেও একই পদক্ষেপ নেয় স্কুল।

শনিবার নোটিস (Notice) দিয়ে জানালো হল, সোমবার (Monday) থেকে খুলছে (to open) জিডি বিড়লা স্কুল (GD Birla School)। তবে যারা ফি দেয়নি, তারা স্কুলে ঢুকতে পারবে না। 

GD Birla school will reopen from Monday for students who cleared fee - G D Birla : সোমবার থেকে খুলছে জি়ডি বিড়লা, স্কুলের নোটিসে বাইরে ফি না দেওয়া পড়ুয়ারা

সোমবার থেকে খুলছে জি়ডি বিড়লা, নোটিস দিয়ে জানালো স্কুল কর্তৃপক্ষ

G D Birla : শনিবার নোটিস (Notice)&nbsp;দিয়ে জানালো হল, সোমবার (Monday) থেকে খুলছে (to open) জিডি বিড়লা স্কুল (GD Birla&nbsp;School)। তবে যারা ফি দেয়নি, তারা স্কুলে ঢুকতে পারবে না।&nbsp;

সোমবার থেকে খুলছে জিডি বিড়লা স্কুল। শনিবার নোটিস দিয়ে একথা জানাল স্কুল কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে ওই নোটিসে বলা হয়েছে, যে সকল পড়ুয়ার ফি বাকি আছে, তারা কোনও ভাবেই স্কুলে ঢুকতে পারবে না। গত বৃহস্পতিবার আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল দক্ষিণ কলকাতার রানিকুঠির জিডি বিড়লা স্কুল। সকালে স্কুলে গেটে একটি নোটিস দেখতে পায় পড়ুয়া ও তার অভিভাবকরা। সেখানে স্কুল বন্ধের কারণ স্পষ্ট করা হয়েছিল। এরআগে করোনার জেরে বন্ধ ছিল স্কুল। পরিস্থিতি ঠিক হওয়ার পর ফের স্কুল খুলেছিল। কিন্তু এবার এক নতুন সমস্যা তৈরি হয়। অভিভাবকদের একাংশ, স্কুলের ফি বৃদ্ধি নিয়ে প্রতিবাদ করেন। তাঁদের দাবি, ফি বাড়ানো চলবে না। যা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই স্কুলের সামনে অভিভাবকদের আন্দোলন, বিক্ষোভ চলছিল। বৃহস্পতিবার স্কুল কর্তৃপক্ষ আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণ দেখিয়ে এবং পড়ুয়াদের নিরাপত্তার প্রশ্ন তুলে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। শুধু রানিকুঠির এই স্কুল নয়, এর আগে তাদের অধীনে থাকা আরও দুটি স্কুলও এই একই কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে ছ'টি ক্যাম্পাস মিলিয়ে প্রায় দশ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল। এই খবর জানার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন অভিভাবকরা।&nbsp;
স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনও কিছু না জানিয়েই এ ভাবে নোটিস দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকদের একাংশ। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই অভিযোগ, যাঁরা স্কুল নির্ধারিত ফি জমা দেয়নি, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুক স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু যাঁরা সম্পূর্ণ ফি জমা দিয়েছে, তাঁদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ তো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হল। এর মধ্যেই আবার সামনে বোর্ডের পরীক্ষা রয়েছে। ফলে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা দেবে যে সব পড়ুয়া, তাদেরই বা কী হবে, প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরা।&nbsp;
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,&nbsp;বৃহস্পতিবার সকালে সাড়ে ছ&rsquo;টা নাগাদ জি ডি বিড়লা স্কুলে পৌঁছে পড়ুয়ারা দেখেন মূল গেট বন্ধ। সেখানে ঝোলানো রয়েছে নোটিস।&nbsp;পড়ুয়াদের নিরাপত্তার স্বার্থে স্কুল বন্ধ রাখা হচ্ছে বলে নোটিসে উল্লেখ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।&nbsp;এদিকে, গোটা বিষয়ের ওপর নজর রাখছে&nbsp;রাজ্য সরকার। জানা গেছে, প্রয়োজনে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারে স্কুল শিক্ষা দফতর(School Education Department)।&nbsp;
স্কুলে বেশকিছু পড়ুয়াকে ঢুকতে না দেওয়ায় আদালতের দারস্থ হন সেইসব পড়ুয়াদের অভিভাবকরা।&nbsp;বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের(Kolkata&nbsp;High Court) ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, বেসরকারি স্কুলে ফি(School Fee) বকেয়া থাকলেও পড়ুয়াদের ক্লাসে ওঠা আটকানো যাবে না। ক্লাস করার ক্ষেত্রেও বাধা দেওয়া যাবে না। আদালতের এই রায়ে নৈতিকভাবে জয় পান অভিভাবকরা।&nbsp;অভিভাবকদের একাংশের অভিযোগ, বিড়লা গ্রুপ গুটিকয়েক অভিভাবকের কাছে হার মানতে না পেরে স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁরা মনে করান, ২০১৭ সালে জি ডি বিড়লা স্কুলে(GD Birla&nbsp;School) যখন পড়ুয়ার যৌন হেনস্তার অভিযোগ ওঠার পরেও একই পদক্ষেপ নেয় স্কুল।
&nbsp;

করোনার প্রকোপে প্রায় দু’বছর বন্ধ ছিল স্কুল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আবার স্কুলে ফেরে ছাত্র-ছাত্রীরা। কিন্তু দেখা দেয় নতুন সমস্যা। করোনার কথা টেনে স্কুল নির্ধারিত ফি দিতে অস্বীকার করেন অভিভাবকদের একাংশ।

GD Birla School along with 5 more schools has been closed for indefinite time amid fees row - GD Birla School: কলকাতায় একই দিনে বন্ধ ছ'টি স্কুল ক্যাম্পাস, সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকণ্ঠায় অভিভাবকরা

GD Birla School: কলকাতায় একই দিনে বন্ধ ছ'টি স্কুল ক্যাম্পাস

শহর কলকাতায় একই দিনে বন্ধ হয়ে গেল তিনটি নামী স্কুলের ছ'টি ক্যাম্পাস। আইনশৃঙ্খলার অবনতি, পড়ুয়াদের নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে একই দিনে বন্ধ করা হল স্কুলগুলি। এর ফলে ছ'টি ক্যাম্পাস মিলিয়ে প্রায় দশ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল। এই খবর জানার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন অভিভাবকরা।&nbsp;
করোনার প্রকোপে&nbsp;প্রায় দু&rsquo;বছর বন্ধ ছিল স্কুল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আবার স্কুলে ফেরে ছাত্র-ছাত্রীরা। কিন্তু দেখা দেয় নতুন সমস্যা। করোনার কথা টেনে স্কুল নির্ধারিত ফি দিতে অস্বীকার করেন অভিভাবকদের একাংশ। স্কুলের ফি বৃদ্ধি নিয়ে প্রতিবাদও শুরু করেন তাঁরা। অভিভাবকদের দাবি, ফি বাড়ানো চলবে না। এই দাবিদাওয়া নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই স্কুলের সামনে আন্দোলন, বিক্ষোভ চালাচ্ছিলেন অভিভাবকদের একাংশ। কিন্তু এরপরেই বৃহস্পতিবার স্কুল কর্তৃপক্ষ আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং পড়ুয়াদের নিরাপত্তার প্রশ্ন তুলে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। সেই মর্মে স্কুলের সামনে একটি নোটিসও টাঙিয়ে দেন তাঁরা।&nbsp;
স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনও কিছু না জানিয়েই এ ভাবে নোটিস দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকদের একাংশ। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই অভিযোগ, যাঁরা স্কুল নির্ধারিত ফি জমা দেয়নি, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুক স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু যাঁরা সম্পূর্ণ ফি জমা দিয়েছে, তাঁদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ তো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হল। এর মধ্যেই আবার সামনে বোর্ডের পরীক্ষা রয়েছে। ফলে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা দেবে যে সব পড়ুয়া, তাদেরই বা কী হবে, প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরা।&nbsp;
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,&nbsp;বৃহস্পতিবার সকালে সাড়ে ছ&rsquo;টা নাগাদ জি ডি বিড়লা স্কুলে পৌঁছে পড়ুয়ারা দেখেন মূল গেট বন্ধ। সেখানে ঝোলানো রয়েছে নোটিস।&nbsp;পড়ুয়াদের নিরাপত্তার স্বার্থে স্কুল বন্ধ রাখা হচ্ছে বলে নোটিসে উল্লেখ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।&nbsp;এদিকে, গোটা বিষয়ের ওপর নজর রাজ্য সরকার। জানা গেছে, প্রয়োজনে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারে স্কুল শিক্ষা দফতর।&nbsp;

করোনার প্রকোপে&nbsp;প্রায় দু&rsquo;বছর বন্ধ ছিল স্কুল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আবার স্কুলে ফেরে ছাত্র-ছাত্রীরা। কিন্তু দেখা দেয় নতুন সমস্যা। করোনার কথা টেনে স্কুল নির্ধারিত ফি দিতে অস্বীকার করেন অভিভাবকদের একাংশ।

শহর কলকাতায়(Kolkata) একই দিনে বন্ধ হয়ে গেল তিনটি নামী স্কুলের ছ'টি ক্যাম্পাস। আইনশৃঙ্খলার অবনতি, পড়ুয়াদের নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে একই দিনে বন্ধ করা হল স্কুলগুলি। এর ফলে ছ'টি ক্যাম্পাস মিলিয়ে প্রায় দশ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল। এই খবর জানার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন অভিভাবকরা।&nbsp;
করোনার(Corona) প্রকোপে&nbsp;প্রায় দু&rsquo;বছর বন্ধ ছিল স্কুল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আবার স্কুলে ফেরে ছাত্র-ছাত্রীরা। কিন্তু দেখা দেয় নতুন সমস্যা। করোনার কথা টেনে স্কুল নির্ধারিত ফি দিতে অস্বীকার করেন অভিভাবকদের একাংশ। স্কুলের ফি বৃদ্ধি নিয়ে প্রতিবাদও শুরু করেন তাঁরা। অভিভাবকদের দাবি, ফি বাড়ানো(School Fees Hike) চলবে না। এই দাবিদাওয়া নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই স্কুলের সামনে আন্দোলন, বিক্ষোভ(Agitation) চালাচ্ছিলেন অভিভাবকদের একাংশ। কিন্তু এরপরেই বৃহস্পতিবার স্কুল কর্তৃপক্ষ আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং পড়ুয়াদের নিরাপত্তার প্রশ্ন তুলে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। সেই মর্মে স্কুলের সামনে একটি নোটিসও টাঙিয়ে দেন তাঁরা।&nbsp;
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/west-bengal-weather-update-on-8th-april-1649396984145" target="_blank">Bengal weather update: গরমে হাঁসফাঁস করতে হবে আরও কয়েকদিন, এখনই নেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা</a>
স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনও কিছু না জানিয়েই এ ভাবে নোটিস দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকদের একাংশ। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই অভিযোগ, যাঁরা স্কুল নির্ধারিত ফি জমা দেয়নি, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুক স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু যাঁরা সম্পূর্ণ ফি জমা দিয়েছে, তাঁদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ তো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হল। এর মধ্যেই আবার সামনে বোর্ডের পরীক্ষা রয়েছে। ফলে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা দেবে যে সব পড়ুয়া, তাদেরই বা কী হবে, প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরা।&nbsp;
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,&nbsp;বৃহস্পতিবার সকালে সাড়ে ছ&rsquo;টা নাগাদ জি ডি বিড়লা স্কুলে পৌঁছে পড়ুয়ারা দেখেন মূল গেট বন্ধ। সেখানে ঝোলানো রয়েছে নোটিস।&nbsp;পড়ুয়াদের নিরাপত্তার স্বার্থে স্কুল বন্ধ রাখা হচ্ছে বলে নোটিসে উল্লেখ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।&nbsp;এদিকে, গোটা বিষয়ের ওপর নজর রাখছে&nbsp;রাজ্য সরকার। জানা গেছে, প্রয়োজনে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারে স্কুল শিক্ষা দফতর(School Education Department)।&nbsp;
স্কুলে বেশকিছু পড়ুয়াকে ঢুকতে না দেওয়ায় আদালতের দারস্থ হন সেইসব পড়ুয়াদের অভিভাবকরা।&nbsp;বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের(Kolkata&nbsp;High Court) ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, বেসরকারি স্কুলে ফি(School Fee) বকেয়া থাকলেও পড়ুয়াদের ক্লাসে ওঠা আটকানো যাবে না। ক্লাস করার ক্ষেত্রেও বাধা দেওয়া যাবে না। আদালতের এই রায়ে নৈতিকভাবে জয় পান অভিভাবকরা।&nbsp;অভিভাবকদের একাংশের অভিযোগ, বিড়লা গ্রুপ গুটিকয়েক অভিভাবকের কাছে হার মানতে না পেরে স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁরা মনে করান, ২০১৭ সালে জি ডি বিড়লা স্কুলে(GD Birla&nbsp;School) যখন পড়ুয়ার যৌন হেনস্তার অভিযোগ ওঠার পরেও একই পদক্ষেপ নেয় স্কুল।

gd birla school

ক্যাটাগরি

Trending topics