খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

লি সাম্যের পথে সবচেয়ে বড় বাধা গুলো হল নারীর বিরুদ্ধে হিংসা, মৃত্যুহার, নাবালিকার প্রসবহার, কর্মক্ষেত্রে বৈষম্যের মতো বিষয়গুলি। 

Gender equality still 300 years away: UN chief tells world leaders - International Women's Day: লিঙ্গ সাম্য প্রতিষ্ঠা হতে আরও ৩০০ বছর! বৈষম্যের ভয়াবহ ছবি সামনে আনল ইউএন

International Women's Day: লিঙ্গ সাম্য প্রতিষ্ঠা হতে আরও ৩০০ বছর! বৈষম্যের ভয়াবহ ছবি সামনে আনল ইউএন

লি সাম্যের পথে সবচেয়ে বড় বাধা গুলো হল নারীর বিরুদ্ধে হিংসা, মৃত্যুহার, নাবালিকার প্রসবহার, কর্মক্ষেত্রে বৈষম্যের মতো বিষয়গুলি।&nbsp;

লিঙ্গ সাম্য প্রতিষ্ঠা হতে আর কতদিন? সমাজ ক্রমশ পেছন দিকে হাঁটছে, এভাবে চললে ৩০০ বছর লেগে যেতে পারে বৈষম্য দূর করতে। নারীদিবসের প্রাক্কালে এমনই ভয়াবহ তথ্য দিল রাষ্ট্রপুঞ্জ।&nbsp;
অ্যান্টোনিও গুতেরেস ইউএন জেনারেল অ্যাসেম্বলির একটি ভাষণে জানিয়েছেন, "লিঙ্গসাম্য ক্রমশ দূরে সরছে। বর্তমানের ছবিটা না বদলালে ৩০০ বছরের আগে লিঙ্গ সাম্য প্রতিষ্ঠা হবে না"। তিনি সতর্ক করেছেন, লি সাম্যের পথে সবচেয়ে বড় বাধা গুলো হল নারীর বিরুদ্ধে হিংসা, মৃত্যুহার, নাবালিকার প্রসবহার, কর্মক্ষেত্রে বৈষম্যের মতো বিষয়গুলি।&nbsp;
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং-ক্ষেত্রে মহিলাদের যোগদানের উৎসাহ প্রদানের কথাও শোনা গিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের&nbsp; সাধারণ সম্পাদকের মুখে।&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;

শিক্ষা, পুষ্টি, স্বাস্থ্য এই সমস্ত নিরিখেই সমাজের শিশু কন্যারা এখনও বঞ্চিত, অবহেলিত। সে'সব নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এই বিশেষ দিনের উদযাপন। 

11th october is celebrated as international day for girl child - International Day for Girl Child: শৈশবেই থাবা বসানো পিতৃতন্ত্রের প্রতিবাদ,বিশ্বজুড়ে পালিত শিশুকন্যা দিবস

International Day for Girl Child: শৈশবেই থাবা বসানো পিতৃতন্ত্রের প্রতিবাদ,বিশ্বজুড়ে পালিত শিশুকন্যা দিবস

শিক্ষা, পুষ্টি, স্বাস্থ্য এই সমস্ত নিরিখেই সমাজের শিশু কন্যারা এখনও বঞ্চিত, অবহেলিত। সে'সব নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এই বিশেষ দিনের উদযাপন।&nbsp;

আজ ,১১ অক্টোবর, দিনটি সারা পৃথিবীতে পালিত হচ্ছে, আন্তর্জাতিক শিশুকন্যা দিবস হিসেবে।&nbsp;
কন্যা ভ্রুণহত্যা, নাবালিকার বিয়ে দিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা এ দেশে যেমন&nbsp; আকছার ঘটছে, তেমনই সারা বিশ্বজুড়েই লিঙ্গসাম্য নিয়ে অনেক প্রচার, অনেক কর্মসূচি চললেও শিশুকন্যাদের নানা অধিকার থেকে বঞ্চিত করার ঘটনা, এই একুশ শতকেও ঘটছে। কন্যা এবং পুত্র সন্তানের মধ্যে বৈষম্য প্রতি ঘরে ঘরে। সেই বৈষম্য দূর করতেই ২০১২ সাল থেকে একটি দিন আলাদা করে শিশুকন্যাদের জন্য পালন করার কথা ভেবেছে ইউনেস্কো।&nbsp;
<a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/here-is-some-home-remedy-to-get-back-your-natural-skin-1665447733158">Skin Care Tips: উৎসবের ক'দিন রোজ মেকআপ করে ত্বকও ক্লান্ত, মুখের স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্য ফেরাতে কী করবেন?</a> &nbsp; শিক্ষা, পুষ্টি, স্বাস্থ্য এই সমস্ত নিরিখেই সমাজের শিশু কন্যারা এখনও বঞ্চিত, অবহেলিত। সে'সব নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এই বিশেষ দিনের উদযাপন। এ বছরের থিম, Our time is now, Our rights, Our future'.

অক্সফাম ইন্ডিয়ার একটি নতুন সমীক্ষাতেও দাবি করা হয়েছে, ভারতে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলাদের নিয়োগে যে ব্যবধান দেখা যায়, ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে তার কারণ লিঙ্গবৈষম্য

world wide there is huge gender discrimination in pay structure - Gender Discrimination: চাকরিতে নিয়োগের  ক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার হন নারীরা, প্রকাশ রিপোর্টে

Gender Discrimination: চাকরিতে নিয়োগের  ক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার হন নারীরা, প্রকাশ রিপোর্টে

অক্সফাম ইন্ডিয়ার একটি নতুন সমীক্ষাতেও দাবি করা হয়েছে, ভারতে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলাদের নিয়োগে যে ব্যবধান দেখা যায়, ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে তার কারণ লিঙ্গবৈষম্য

যোগ্যতায় ফারাক নেই। ডিগ্রিও এক। কখনও কখনও বেশিই। কিন্তু তা সত্ত্বেও কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের তুলনায় অনেকটাই বৈষম্যের (gender discrimination) শিকার হন মহিলারা। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন ছবিই সামনে এসেছে। যা থেকে স্পষ্ট হচ্ছে লিঙ্গবৈষম্যের ভয়াবহ ছবি।
আর্ন্তজাতিক শ্রম সংস্থার (International Labour Organisation) রিপোর্ট থেকে এই ভয়াবহ ছবি সামনে এসেছে। গত রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর এই রিপোর্টকে সামনে রেখে পালিত হয়েছ সমবেতন দিবস বা ইক্যুয়াল পে ডে। এই উপক্ষে বেতন-বৈষম্য দূরীকরণ অভিযান শুরু হয়েছে। নজরে লিঙ্গ-সাম্য ও নারীর ক্ষমতায়ন।&nbsp; &nbsp;রাষ্ট্রপুঞ্জের নিজস্ব সংগঠন &lsquo;ইউ উইমেন&rsquo; এই উদ্যোগ নিয়েছে।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/tollywood/anirban-bhattacharya-suggests-solutions-to-those-actors-who-got-upset-over-criticized-on-social-media-1663493799736">Anirban Bhattacharya:অভিনেতারা কাজের থেকে শ্রম বেশি দিচ্ছেন ইনস্টাগ্রাম,ফেসবুক সাজাতে, মন্তব্য অনির্বাণের</a>
আইএলও-র সাম্প্রতিক রিপোর্ট উদ্বেগ বাড়ানোর মতোই। তাতে বলা হয়েছে, কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম উপার্জন করেন মহিলারা। গোটা বিশ্ব জুড়েই এই ছবি।&nbsp;
অশিক্ষার জন্য বা কম পড়াশোনার জন্য পিছিয়ে নারীরা-- এই ভুল ধারণা রয়েছে সমাজে। কিন্তু আসল কারণ হল, শিক্ষার অভাব নয়, লিঙ্গবৈষম্যর কারণেই কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছেন ভারতীয় মহিলারাও। অক্সফাম ইন্ডিয়ার একটি নতুন সমীক্ষাতেও দাবি করা হয়েছে, ভারতে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলাদের নিয়োগে যে ব্যবধান দেখা যায়, ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে তার কারণ লিঙ্গবৈষম্য। পুরুষদের সমান শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেও বঞ্চিত হন নারীরা। কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও পিছিয়ে দেওয়া হয় নারীদের। সার্বিকভাবেই নিয়োগের ক্ষেত্রে ভারতীয় নারীরা লিঙ্গবৈষম্যের শিকার হন।

মেয়েদের স্কুল ইউনিফর্ম(School Uniform) মানেই টপ-স্কার্ট কিংবা চুড়িদার । আর ছেলেদের ক্ষেত্রে শার্ট ও হাফপ্যান্ট বা ফুলপ্যান্ট । কিন্তু, এবার আর লিঙ্গভেদে পোশাক নয় । একই পোশাক(Gender-Neutral Uniform) পরতে পারবে ছাত্র-ছাত্রী নির্বিশেষে । স্কুল পোশাকে চিরাচরিত এই নিয়ম বদল করে উদাহরণ তৈরি করল কেরালার এরনাকুলাম জেলার একটি নিম্ন প্রাথমিক সরকারি স্কুল । লিঙ্গ বৈষম্য দূর করতেই তাদের এই উদ্যোগ ।
২০১৮ সালে স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি পরিচালন কমিটি এবং অভিভাবক শিক্ষক কমিটির অনুমোদনের পরে এই ধারণার প্রস্তাব দিয়েছিলেন । সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, পড়ুয়ারা সবাই শার্ট ও থ্রি কোয়ার্টার ট্রাউজার পরে স্কুলে আসবে । সেইসময় এটা নিয়ে ততটা আলোচনা হয়নি । তবে বর্তমানে এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো আলোচনা শুরু হয়েছে ।
প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি বলেন, "যখন আমরা স্কুলের উন্নতি নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছিলাম তখন লিঙ্গ সমতা ছিল প্রধান বিষয় । এই বিষয়ে ভাবতে গিয়েই আমার মাথায় স্কুল ইউনিফর্মের বিষয়টা মাথায় আসে । স্কার্টের ক্ষেত্রে মেয়েরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয় । এই বিষয়ে সকলের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল । সেই সময়ে ৯০ শতাংশ অভিভাবক এটিকে সমর্থন করেছিলেন । ছেলে-মেয়েরা খুব খুশি । এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে দেখে আমিও খুব খুশি এবং গর্বিত ।"
স্কুলের বর্তমান প্রধান শিক্ষিকা সুমা কেপি বলেন, " এই সিদ্ধান্তটি ২০১৮ সালে বাস্তবায়িত হলেও, এখনও তা আলোচনার অধীনে রয়েছে । এই পোশাক পড়ুয়াদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে । তারা এবং তাদের বাবা-মা এই সিদ্ধান্তে খুব খুশি ৷ এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হল ছেলে এবং মেয়েদের সমান স্বাধীনতা ।
বর্তমানে স্কুলটিতে ৭৫৪ জন পড়ুয়া রয়েছে ।

School in Kerala's Kochi adopts gender-neutral uniform for students - Gender-Nuetral uniform : বদলাচ্ছে স্কুল ইউনিফর্মের সংজ্ঞা, ছাত্র-ছাত্রীদের একই পোশাক কেরালার এই স্কুলে

২০১৮ সালে স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি পরিচালন কমিটি এবং অভিভাবক শিক্ষক কমিটির অনুমোদনের পরে এই ধারণার প্রস্তাব দিয়েছিলেন । সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, পড়ুয়ারা সবাই শার্ট ও থ্রি কোয়ার্টার ট্রাউজার পরে স্কুলে আসবে । 

Gender-Nuetral uniform : বদলাচ্ছে স্কুল ইউনিফর্মের সংজ্ঞা, ছাত্র-ছাত্রীদের একই পোশাক কেরালার এই স্কুলে

বাইট যাবে
সুমা কেপি, বর্তমান প্রধান শিক্ষিকা
Byte translation
এই সিদ্ধান্তটি ২০১৮ সালে বাস্তবায়িত হলেও, এখনও তা আলোচনার অধীনে রয়েছে । এই পোশাক পড়ুয়াদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে । তারা এবং তাদের বাবা-মা এই সিদ্ধান্তে খুব খুশি ৷ এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হল ছেলে এবং মেয়েদের সমান স্বাধীনতা ।
&nbsp;

২০১৮ সালে স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি পরিচালন কমিটি এবং অভিভাবক শিক্ষক কমিটির অনুমোদনের পরে এই ধারণার প্রস্তাব দিয়েছিলেন । সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, পড়ুয়ারা সবাই শার্ট ও থ্রি কোয়ার্টার ট্রাউজার পরে স্কুলে আসবে ।

মেয়েদের স্কুল ইউনিফর্ম(School Uniform) মানেই টপ-স্কার্ট কিংবা চুড়িদার । আর ছেলেদের ক্ষেত্রে শার্ট ও হাফপ্যান্ট বা ফুলপ্যান্ট । কিন্তু, এবার আর লিঙ্গভেদে পোশাক নয় । একই পোশাক(Gender-Neutral Uniform) পরতে পারবে ছাত্র-ছাত্রী নির্বিশেষে । স্কুল পোশাকে চিরাচরিত এই নিয়ম বদল করে উদাহরণ তৈরি করল কেরালার এরনাকুলাম জেলার একটি নিম্ন প্রাথমিক সরকারি স্কুল । লিঙ্গ বৈষম্য দূর করতেই তাদের এই উদ্যোগ ।
২০১৮ সালে স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি পরিচালন কমিটি এবং অভিভাবক শিক্ষক কমিটির অনুমোদনের পরে এই ধারণার প্রস্তাব দিয়েছিলেন । সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, পড়ুয়ারা সবাই শার্ট ও থ্রি কোয়ার্টার ট্রাউজার পরে স্কুলে আসবে । সেইসময় এটা নিয়ে ততটা আলোচনা হয়নি । তবে বর্তমানে এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো আলোচনা শুরু হয়েছে ।
প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা সি রাজি&nbsp;বলেন, "যখন আমরা স্কুলের উন্নতি নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছিলাম তখন লিঙ্গ সমতা ছিল প্রধান বিষয় । এই বিষয়ে ভাবতে গিয়েই আমার মাথায় স্কুল ইউনিফর্মের বিষয়টা মাথায় আসে । স্কার্টের ক্ষেত্রে মেয়েরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয় । এই বিষয়ে সকলের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল । সেই সময়ে ৯০ শতাংশ অভিভাবক এটিকে সমর্থন করেছিলেন । ছেলে-মেয়েরা খুব খুশি । এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে দেখে আমিও খুব খুশি এবং গর্বিত ।"
 স্কুলের বর্তমান প্রধান শিক্ষিকা সুমা কেপি বলেন, " এই সিদ্ধান্তটি ২০১৮ সালে বাস্তবায়িত হলেও, এখনও তা আলোচনার অধীনে রয়েছে । এই পোশাক পড়ুয়াদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে । তারা এবং তাদের বাবা-মা এই সিদ্ধান্তে খুব খুশি ৷ এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হল ছেলে এবং মেয়েদের সমান স্বাধীনতা ।
বর্তমানে স্কুলটিতে ৭৫৪ জন পড়ুয়া রয়েছে ।

দেশের সব মানুষকে খাদ্যসুরক্ষা দেওয়ায় ব্যর্থতা ও প্রকট লিঙ্গবৈষম্যের কারণে রাষ্ট্রপুঞ্জের &lsquo;সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল&rsquo; বা স্থায়ী উন্নতির সূচকে আগের তুলনায় দু&rsquo;ধাপ নীচে নেমে গেল ভারত প্রতিবেশী বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার মতো তথাকথিত ছোট দেশও ওই তালিকায় ভারতের উপরে রয়েছে। ২০১৫ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জ &lsquo;সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল&rsquo; পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল। রাষ্ট্রপুঞ্জের ওই পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে যাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, সেই লক্ষ্যে ১৭টি বিষয়কে চিহ্নিত করে তা দূর করতে দেশগুলিকে পদক্ষেপ করতে বলা হয়। ওই ১৭টি বিষয়ের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে দারিদ্র দূরীকরণ। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে যথাক্রমে রয়েছে, সকলের জন্য খাদ্যসুরক্ষা, সুস্বাস্থ্য, উন্নত মানের শিক্ষা, লিঙ্গবৈষম্য রোধ। প্রতিবেশী দেশগুলির তুলনায় দ্বিতীয় ও পঞ্চম বিষয়ে খারাপ ফল করায় ভারতের স্থান দু&rsquo;ধাপ নীচে নেমে গিয়েছে বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে।

India lost its earlier place in food security and gender neutrality - লিঙ্গসাম্য, খাদ্যসুরক্ষায় ২ ধাপ নামল ভারত, এগিয়ে ৪ প্রতিবেশী দেশ

২০১৫ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জ &lsquo;সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল&rsquo; পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল। রাষ্ট্রপুঞ্জের ওই পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে যাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, সেই লক্ষ্যে ১৭টি বিষয়কে চিহ্নিত করে তা দূর করতে দেশগুলিকে পদক্ষেপ করতে বলা হয়। ওই ১৭টি বিষয়ের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে দারিদ্র দূরীকরণ। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে যথাক্রমে রয়েছে, সকলের জন্য খাদ্যসুরক্ষা, সুস্বাস্থ্য, উন্নত মানের শিক্ষা, লিঙ্গবৈষম্য রোধ।

লিঙ্গসাম্য, খাদ্যসুরক্ষায় ২ ধাপ নামল ভারত, এগিয়ে ৪ প্রতিবেশী দেশ

দেশের সব মানুষকে খাদ্যসুরক্ষা দেওয়ায় ব্যর্থতা ও প্রকট লিঙ্গবৈষম্যের কারণে রাষ্ট্রপুঞ্জের &lsquo;সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল&rsquo; বা স্থায়ী উন্নতির সূচকে আগের তুলনায় দু&rsquo;ধাপ নীচে নেমে গেল ভারত প্রতিবেশী বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার মতো তথাকথিত ছোট দেশও ওই তালিকায় ভারতের উপরে রয়েছে। ২০১৫ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জ &lsquo;সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল&rsquo; পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল। রাষ্ট্রপুঞ্জের ওই পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে যাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, সেই লক্ষ্যে ১৭টি বিষয়কে চিহ্নিত করে তা দূর করতে দেশগুলিকে পদক্ষেপ করতে বলা হয়। ওই ১৭টি বিষয়ের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে দারিদ্র দূরীকরণ। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে যথাক্রমে রয়েছে, সকলের জন্য খাদ্যসুরক্ষা, সুস্বাস্থ্য, উন্নত মানের শিক্ষা, লিঙ্গবৈষম্য রোধ। প্রতিবেশী দেশগুলির তুলনায় দ্বিতীয় ও পঞ্চম বিষয়ে খারাপ ফল করায় ভারতের স্থান দু&rsquo;ধাপ নীচে নেমে গিয়েছে বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে।

gender equality

ক্যাটাগরি

Trending topics