খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

নদিয়ার হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত ব্রজগোপালের বাবা ও স্থানীয় তৃণমূল নেতা সমরেন্দু গয়ালিকে গ্রেফতার করল সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ তাকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

CBI arrest TMC Leader, the father of Main accused of Nadia Hanskhali Rape Case - Hanskhali Rape Case Update: হাঁসখালি কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্তের বাবা সমরেন্দু গয়ালিকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের

হাঁসখালির নাবালিকা গণধর্ষণ কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্তের বাবাকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের

নদিয়ার হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত ব্রজগোপালের বাবা ও স্থানীয় তৃণমূল নেতা সমরেন্দু গয়ালিকে গ্রেফতার করল সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ তাকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ঘটনার পর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কৃষ্ণনগরে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ডাকা হয় তাঁকে। জিজ্ঞাসাবাদের পরই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।
ছেলের গ্রেফতারির পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না তৃণমূল নেতা সমরেন্দু গয়ালির। জানা যায়, নদিয়ার বগুলায় গা ঢাকা দেন তৃণমূল নেতা সমরেন্দু। খবর পেয়ে সিবিআই আধিকারিকরা তাঁকে তলব করেন।&nbsp;
হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তে অনেকগুলি প্রশ্ন খুঁজছে সিবিআই। তাই ব্রজগোপালের বাবা ও মাকে তলব করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা জানতে চাইছে, জন্মদিনের পার্টি তৃণমূল নেতা সমরেন্দুর বাড়িতে হয়েছিল কিনা। পরিবারের পক্ষ থেকে নির্যাতিতাকে কি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল! নাকি ব্রজগোপাল নিজে আমন্ত্রণ জানান ওই নাবালিকাকে! ঘটনার সময় কোথায় ছিলেন সমরেন্দু ও তাঁর স্ত্রী! গোয়েন্দারা বুঝতে পারছেন না, ভোররাতে অসুস্থ হওয়ার পর কেন বাড়ি ফিরেছিল ওই নির্যাতিতা। শ্মশানে মৃতদেহ দাহ করার সময় কারা উপস্থিত ছিলেন! হাঁসখালি থানার আধিকারিকদের কেউ কি সেখানে উপস্থিত ছিল! সিবিআই আধিকারিকরা মনে করছেন, এই সব প্রশ্নের মধ্যেই হাঁসখালি কাণ্ডের তদন্তের অনেকটাই লুকিয়ে আছে।&nbsp;&nbsp;
&nbsp;
সিবিআইয়ের প্রশ্ন
জন্মদিনের পার্টি কোথায় হয়েছিল?&nbsp;
নির্যাতিতাতে কে আমন্ত্রণ করেছিল জন্মদিনের পার্টিতে?
ব্রজগোপাল নিজে নাকি সমরেন্দুর পরিবার ?
ঘটনার সময় কোথায় ছিলেন সমরেন্দু ও তাঁর স্ত্রী?
ভোররাতে কেন নিজের বাড়ি ফিরেছিল নির্যাতিতা?
মৃতদেহ দাহ করার সময় কারা উপস্থিত ছিলেন ?
স্থানীয় থানার কোনও আধিকারিক কি সেখানে ছিলেন?&nbsp;

নদিয়ার হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত ব্রজগোপালের বাবা ও স্থানীয় তৃণমূল নেতা সমরেন্দু গয়ালিকে গ্রেফতার করল সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ তাকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

নদিয়ার হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে (Hanskhali Rape Case Update) মূল অভিযুক্ত ব্রজগোপালের বাবা ও স্থানীয় তৃণমূল নেতা সমরেন্দু গয়ালিকে (Samarendu&nbsp;Gayali) গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)। মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ তাকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ঘটনার পর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রথমে তাঁকে কৃষ্ণনগরে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ডাকা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পরই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সিবিআই আধিকারিকরা মনে করছেন, প্রধান অভিযুক্ত ব্রজগোপালের বাবা সমরেন্দুকে জেরা করে হাঁসখালি কাণ্ডের অনেক তথ্য সামনে আসবে।
আরও পড়ুন:&nbsp; <a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/pil-accepted-for-maldah-blast-case-in-calcutta-high-court-1650963035356" target="_blank">মালদা বিস্ফোরণে NIA তদন্তের আবেদন, জনস্বার্থ মামলা দায়েরের অনুমতি হাই কোর্টের</a>
এদিন নদিয়ার হাঁসখালিতে নাবালিকা গণধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত ব্রজগোপাল গয়ালির বাবা ও মাকে তলব করেন সিবিআই আধিকারিকরা। ছেলের গ্রেফতারির পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না সমরেন্দুর। জানা যায়, নদীয়ার বগুলায় গা ঢাকা দেন তৃণমূল নেতা সমরেন্দু। খবর পেয়ে সিবিআই আধিকারিকরা মঙ্গলবার তাঁকে তলব করেন। মঙ্গলবার হাঁসখালির অস্থায়ী ক্যাম্পে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। সেখানেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।
হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তে অনেকগুলি প্রশ্ন উঠে এসেছে সিবিআইয়ের কাছে। তাই ব্রজগোপালের বাবা ও মাকে তলব করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা জানতে চাইছে, জন্মদিনের পার্টি তৃণমূল নেতা সমরেন্দুর বাড়িতে হয়েছিল কিনা। পরিবারের পক্ষ থেকে নির্যাতিতাকে কি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল! নাকি ব্রজগোপাল নিজে আমন্ত্রণ জানান ওই নাবালিকাকে! ঘটনার সময় কোথায় ছিলেন সমরেন্দু ও তাঁর স্ত্রী! গোয়েন্দারা বুঝতে পারছেন না, ভোররাতে অসুস্থ হওয়ার পর কেন বাড়ি ফিরেছিল ওই নির্যাতিতা। শ্মশানে মৃতদেহ দাহ করার সময় কারা উপস্থিত ছিলেন! হাঁসখালি থানার আধিকারিকদের কেউ কি সেখানে উপস্থিত ছিল! সিবিআই আধিকারিকরা মনে করছেন, এই সব প্রশ্নের মধ্যেই হাঁসখালি কাণ্ডের তদন্তের অনেকটাই লুকিয়ে আছে।&nbsp;&nbsp;
রবিবার হাঁসখালি কাণ্ডের তদন্তে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করে সিবিআই। সূত্রের খবর, নির্যাতিতাকে দাহ করার সময় ওই তিন ব্যক্তি শ্মশানে উপস্থিত ছিল। নির্যাতিতার পরিবারকে তারা খুনের হুমকি দেন বলে অভিযোগ। সিবিআই সূত্রে খবর, এই তিনজনের বয়স ২০-২২ বছরের মধ্যে। জোর করে মৃতদেহ দাহ করা, তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ এই তিনজনের বিরুদ্ধে।&nbsp;
হাঁসখালির গণধর্ষণ কাণ্ডের পরই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা সমরেন্দুর ছেলে ব্রজগোপালকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় প্রভাকর পোদ্দার নামে আরও এক ব্যক্তিকে। সিবিআই তদন্তে নেমে রঞ্জিত মল্লিক নামে এক ব্যক্তিকে জেরা করে। সিবিআইয়ের তদন্ত পদ্ধতিতে একের পর এক নতুন তথ্য সামনে এসেছে। হাঁসখালি গণধর্ষণের ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত শুরু করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তের ভার যায় সিবিআই আধিকারিকদের হাতে।

হাঁসখালি ধর্ষণ মামলায় প্রত্যক্ষদর্শীদের এবং নির্যাতিতার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই মামলার আবেদন করেছেন আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস।

Lawyer files PIL for security of family and eye witness for Hanskhali Case - Hanskhali Rape Case: পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের নিরাপত্তা প্রয়োজন, হাঁসখালি কাণ্ডে জনস্বার্থ মামলা

পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের নিরাপত্তা প্রয়োজন, হাঁসখালি কাণ্ডে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

হাঁসখালি ধর্ষণ মামলায় প্রত্যক্ষদর্শীদের এবং নির্যাতিতার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই মামলার আবেদন করেছেন আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস।

হাঁসখালি ধর্ষণ মামলায় (Hanskhali Rape Case) প্রত্যক্ষদর্শীদের এবং নির্যাতিতার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের (PIL) করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই মামলার আবেদন করেছেন আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস।
মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করান আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস (Anindya Sundar&nbsp;Das)। হাঁসখালি মামলার দ্রুত শুনানির আবেদনও করেন তিনি। আইনজীবীর আবেদন বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব।
আরও পড়ুন:&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/dilip-ghosh-comments-on-narendra-modi-not-attending-bengal-global-business-summit-1650342145438" target="_blank">প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রিত নন, বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলন নিয়ে মন্তব্য দিলীপ ঘোষের</a>
হাঁসখালির নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় আগেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। সিবিআই ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে। হাঁসখালি কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন মোট তিনজন। প্রধান অভিযুক্ত সোহেল ও প্রভাকরকে আগেই গ্রেফতার করা হয়। সিবিআই দায়িত্ব নেওয়ার পর গ্রেফতার করা হয় রঞ্জিত মল্লিক নামে&nbsp;এক যুবককে।

এই প্রথম হাঁসখালি কাণ্ডে কাউকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। গত তিনদিন ধরে অভিযুক্ত ও নির্যাতিতার বাড়িতে দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্ত করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। এরপর শনিবার ডেকে পাঠানো হয়েছে নির্যাতিতার মা ও দাদাকে। 

CBI summoned Hanskhali victim's mother and cousin - Hanskhali Murder Update: শনিবার সিবিআই দফতরে হাঁসখালি নির্যাতিতার মা-দাদা, জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই

Hanskhali Murder Update: শনিবার সিবিআই দফতরে হাঁসখালি নির্যাতিতার মা-দাদা, জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই

এই প্রথম হাঁসখালি কাণ্ডে কাউকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। গত তিনদিন ধরে অভিযুক্ত ও নির্যাতিতার বাড়িতে দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্ত করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। এরপর শনিবার ডেকে পাঠানো হয়েছে নির্যাতিতার মা ও দাদাকে।&nbsp;

হাঁসখালি&nbsp;কাণ্ডের(Hanskhali&nbsp;Rape Case) তদন্তে এবার সিবিআই (CBI) দফতরে ডাকা&nbsp;হল নির্যাতিতার মা ও জ্যাঠতুতো দাদাকে। শনিবার বিকেলে তাঁদের সিবিআই আধিকারিকদের(CBI&nbsp;Officers) সামনে উপস্থিত হওয়ার কথা বলা হয়েছে। এই প্রথম হাঁসখালি কাণ্ডে কাউকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই(CBI)। গত তিনদিন ধরে অভিযুক্ত ও নির্যাতিতার বাড়িতে দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্ত করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। এরপর শনিবার ডেকে পাঠানো হয়েছে নির্যাতিতার মা ও দাদাকে।&nbsp;
ওই নির্যাতিতা যে ঘরে থাকত সেখান থেকে একটি মশারি, সাইকেল, ব্যবহৃত একটি কালো রঙের ওড়না, নির্যাতিতার ব্যবহার করা আরও কিছু জিনিসপত্র শুক্রবার সংগ্রহ করে সিবিআই। সঙ্গে ছিল ফরেনসিক দলও(Central Forensic Team)। মেয়েটির ঘরে যে তোশকে রক্ত লেগেছিল, সেখান থেকেও নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। দুটি বস্তাতে সেই সমস্ত জিনিসপত্র ভরে নিয়ে যান তাঁরা।&nbsp;
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/cbi-and-forensic-collect-samples-for-hanskhali-rape-investigations-1650025156886" target="_blank">Hanskhali Rape Case: মেঝেতে বীর্যের দাগ, উদ্ধার মোবাইল, হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তে নমুনা সংগ্রহ সিবিআইয়ের&nbsp;</a>
বৃহস্পতিবার হাঁসখালিতে কেন্দ্রীয় ফরেনসিক টিম (Central Forensic Team) এসেছিল। অভিযুক্তের বাড়ির মেঝে থেকে বীর্যের দাগ পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। ধৃতের ডিএনএ(DNA)&nbsp;পরীক্ষায় সেই নমুনা সঙ্গে মেলে কিনা, তা দেখা হবে। বেশ কিছু হাতের ছাপও সংগ্রহ করেছে ফরেনসিক দল। ওদিকে সিবিআই ও ফরেনসিকের আরও একটি দল নির্যাতিতার বাড়িতে যান। সেখানে তার ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র সিবিআই(CBI) নিয়েছে। তোশকে যে রক্ত লেগে ছিল, সেখান থেকেও নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। একটি মশারি, সাইকেল, ব্যবহৃত ওড়না ও ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র নিয়ে গিয়েছে ফরেনসিক দল।&nbsp;

হাঁসখালির নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনায় সিবিআইয়ের দুটি দল তদন্ত শুরু করেছে। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও সকাল থেকে ফের দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্তে নামেন গোয়েন্দারা। 

CBI and Forensic collect samples for Hanskhali Rape Investigations  - Hanskhali Rape Case: মেঝেতে বীর্যের দাগ, উদ্ধার মোবাইল, হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তে নমূনা সংগ্রহ সিবিআইয়ের

মেঝেতে বীর্যের দাগ, উদ্ধার মোবাইল, হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তে নমূনা সংগ্রহ সিবিআইয়ের

হাঁসখালির নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনায় সিবিআইয়ের দুটি দল তদন্ত শুরু করেছে। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও সকাল থেকে ফের দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্তে নামেন গোয়েন্দারা। শুক্রবার অভিযুক্ত যুবকের বাড়ির পিছন থেকে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। অন্যদিকে মেয়েটির বাড়ি থেকে কিছু নমুনা সংগ্রহ করেছে সিবিআই।
এদিকে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ফরেনসিক টিম এসেছিল। অভিযুক্তের বাড়ির মেঝে থেকে বীর্যের দাগ পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। ধৃতের ডিএনএ পরীক্ষায় তা মেলে কিনা, সেটা দেখা হবে। বেশ কিছু হাতের ছাপও সংগ্রহ করেছে ফরেনসিক দল। ওদিকে সিবিআই ও ফরেনসিকের আরও একটি দল নির্যাতিতার বাড়িতে যান। সেখানে তার ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র সিবিআই নিয়েছে। তোশকে যে রক্ত লেগে ছিল, সেখান থেকেও নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। একটি মশারি, সাইকেল, ব্যবহৃত ওড়না ও ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র নিয়ে গিয়েছে ফরেনসিক দল।

হাঁসখালির নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনায় সিবিআইয়ের দুটি দল তদন্ত শুরু করেছে। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও সকাল থেকে ফের দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্তে নামেন গোয়েন্দারা।

হাঁসখালির নাবালিকা গণধর্ষণের (Hanskhali&nbsp;Rape Case) ঘটনায় সিবিআইয়ের (CBI) দুটি দল তদন্ত শুরু করেছে। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও সকাল থেকে ফের দুটি দলে ভাগ হয়ে তদন্তে নামেন গোয়েন্দারা। শুক্রবার অভিযুক্ত যুবকের বাড়ির পিছন থেকে একটি মোবাইল ফোন (Mobile Phone) উদ্ধার করেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। অন্যদিকে মেয়েটির বাড়ি থেকে কিছু নমুনা সংগ্রহ (Sample Collect) করেছে সিবিআই।
এদিকে বৃহস্পতিবার হাঁসখালিতে কেন্দ্রীয় ফরেনসিক টিম (Central Forensic Team) এসেছিল। অভিযুক্তের বাড়ির মেঝে থেকে বীর্যের দাগ পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। ধৃতের DNA পরীক্ষায় সেই নমূনা সঙ্গে মেলে কিনা, তা দেখা হবে। বেশ কিছু হাতের ছাপও সংগ্রহ করেছে ফরেনসিক দল। ওদিকে সিবিআই ও ফরেনসিকের আরও একটি দল নির্যাতিতার বাড়িতে যান। সেখানে তার ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র সিবিআই নিয়েছে। তোশকে যে রক্ত লেগে ছিল, সেখান থেকেও নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। একটি মশারি, সাইকেল, ব্যবহৃত ওড়না ও ব্যবহার করা কিছু জিনিসপত্র নিয়ে গিয়েছে ফরেনসিক দল।
আরও পড়ুন:&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/minor-girl-allegedly-raped-in-shantiniketan-1650015139238" target="_blank">নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ শান্তিনিকেতনে, অভিযুক্ত পাঁচ</a>
নির্যাতিতার অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যুর পর হাঁসখালির যে শ্মশানে তাকে দাহ করা হয়, সেই শ্মশানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। এদিন বিজেপির একটি ফ্যাক্টফাইন্ডিং দল সেখানে যায়। পুলিশের পক্ষ থেকে সেখানে বোর্ড ঝোলানো হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে শ্মশানে প্রবেশ নিষিদ্ধ। এদিন নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যরা।

হাঁসখালির নির্যাতিতার মৃত্যুর ১০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। রাজ্য থেকে তদন্তের দায়িত্বভার এসেছে সিবিআইয়ের কাঁধে। বিধি মেনে বৃহস্পতিবারই ছিল হাঁসখালির নির্যাতিতার শ্রাদ্ধের কাজ। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এলেন না পুরোহিত ও নাপিত। 

Girl Gangraped and murdered in Hanskhali, Family couldn't completes last rites  - Hanskhali Rape Case: এলেন না পুরোহিত, অসম্পূর্ণ থেকে গেল হাঁসখালির নির্যাতিতার শ্রাদ্ধের কাজ

সিপিএমের উদ্যোগে হাঁসখালির নির্যাতিতার পারলৌকিক ক্রিয়া, গ্রামে ঢুকে কাজ শুরু সিবিআইয়ের

শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে হিমসিম খেতে হয়েছিল। কথা দিয়েও আসেননি পুরোহিত ও নাপিত। তখনই পাশে দাঁড়াল বামেরা। বামনেতাদের উদ্যোগেই শেষকৃত্য সম্পন্ন করে হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবার। এদিনই হাঁসখালি যান কেন্দ্রীয় ফরেনসিক ল্যাবের ৭ জনের প্রতিনিধি দল। এদিন সিবিআইয়ের একটি প্রতিনিধি দলও নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।&nbsp;&nbsp;
হাঁসখালি ঘটনায় রাজনৈতির পারদ তুঙ্গে। নদীয়ার এই ঘটনা পৌঁছে গিয়েছে জাতীয় স্তরেও। তাই শেষকৃত্যের কাজে গ্রামের পুরোহিত বা নাপিত, কেউই জড়াতে চাননি নিজেকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সেফ ডেমোক্রেসি দলের ৭ জনের প্রতিনিধি দল। এদিকে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছিল পরিবারের। অবশেষে বাম নেতৃত্বের উদ্যোগে পুরোহিত আসে, সম্পন্ন হয় শেষকৃত্য।&nbsp;

হাঁসখালির নির্যাতিতার মৃত্যুর ১০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। রাজ্য থেকে তদন্তের দায়িত্বভার এসেছে সিবিআইয়ের কাঁধে। বিধি মেনে বৃহস্পতিবারই ছিল হাঁসখালির নির্যাতিতার শ্রাদ্ধের কাজ। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এলেন না পুরোহিত ও নাপিত।

শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে হিমসিম খেতে হয়েছিল। কথা দিয়েও আসেননি পুরোহিত ও নাপিত। পাশে দাঁড়াল বামেরা (CPIM)। বামনেতাদের উদ্যোগেই শেষকৃত্য সম্পন্ন করল হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবার। এদিনই হাঁসখালি (Hanskhali Rape Case) যান কেন্দ্রীয় ফরেনসিক ল্যাবের ৭ জনের প্রতিনিধি দল। এদিন সিবিআইয়ের একটি প্রতিনিধি দলও (CBI&nbsp;Team) নির্যাতিতার বাড়িতে যান।&nbsp;&nbsp;
হাঁসখালি ঘটনায় রাজনৈতির পারদ তুঙ্গে। নদীয়ার এই ঘটনা পৌঁছে গিয়েছে জাতীয় স্তরেও। তাই শেষকৃত্যের কাজে গ্রামের পুরোহিত বা নাপিত, কেউই জড়াতে চাননি নিজেকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সেফ ডেমোক্রেসি দলের ৭ জনের প্রতিনিধি দল। এদিকে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছিল পরিবারের। অবশেষে শেষকৃত্য সম্পন্ন করার জন্য পুরোহিত আনা হয় বামদলের পক্ষ থেকে।&nbsp;
আরও পড়ুন:&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/satabdi-roy-disagrees-with-saugata-roy-s-comment-over-rape-1649943654320" target="_blank">প্রসঙ্গ মহিলা মুখ্যমন্ত্রী, সৌগতর দাবি ওড়ালেন শতাব্দী</a>
হাঁসখালির গণধর্ষণের ঘটনা সামনে আসতেই পুলিশ, রাজনৈতিক নেতাদের আনাগোনা শুরু হয় বাড়িতে। হঠাৎ করে এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন নির্যাতিতার বাবা-মা। যদিও হাসপাতালে ওই দিনই ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁদের। অভাবের সংসারে মেয়ের শেষকৃত্যের আয়োজন করেছিলেন বাবা-মা। বাড়িতে আসার কথা ছিল গ্রামের পুরোহিত হারান চক্রবর্তীর। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আসেননি তিনি। নখ কাটার জন্য এক নাপিতকেও ডাকা হয়েছিল। তিনিও শেষ মুহূর্তে নির্যাতিতার বাড়িতে আসেননি।&nbsp;
এদিকে দায়িত্ব নেওয়ার পর বুধবার গভীর রাতে হাঁসখালি যায় সিবিআইয়ের তিন সদস্যের এক প্রতিনিধি দল। যাদের মধ্যে দুজন মহিলা ছিলেন। ধর্ষণকাণ্ডে তদন্তকারী আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত সোহেল গোয়েল ও প্রভাকর পোদ্দারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। বৃহস্পতিবার হাঁসখালির অস্থায়ী ক্যাম্পে আরও এক সিবিআই প্রতিনিধি দল গিয়েছে। তারা কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে। জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরাও কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে।
গত ৪ এপ্রিল প্রেমিকের জন্মদিনের পার্টিতে গিয়েছিল অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী। অভিযোগ, রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় সে বাড়ি ফেরে, পেটে যন্ত্রণা হয়। ভোররাতে মারা যায় ওই ছাত্রী। তৃণমূল নেতার ছেলে সোহেল গোয়েল ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। অভিযুক্তরাই ওই নির্যাতিতার দেহ ডেথ সার্টিফিকেট ছাড়া দাহ করে ফেলে বলে অভিযোগ। বর্তমানে হাঁসখালি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন সিবিআই কর্তারা।

hanskhali rape victim family

ক্যাটাগরি

Trending topics