খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

সালটা ১৯৪১, ব্রিটিশদের চোখে ধুলো দিয়ে ছদ্মবেশে বার্লিন পৌঁছলেন সুভাষ বোস। এরপর ১৯৪৩ সালে ভারতকে মুক্তির স্বাদ দিতে নেতাজির নেতৃত্বে পুনরায় শুরু হয় রাসবিহারী বসু এবং মোহন সিং এর হাতে তৈরি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা INA।

Artists of Bengal sang the national anthem of INA paying tribute to Netaji - INA Anthem: নেতাজি জয়ন্তীতে 'ভারত ভাগ্য বিধাতা'র কথা ধার করে INA-এর জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন বাংলার শিল্পীরা

'শুভ সুখ চ্যান', নেতাজি জয়ন্তীতে 'ভারত ভাগ্য বিধাতা'র কথা ধার করে INA এর জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন বাংলার শিল্পীরা

সালটা ১৯৪১, ব্রিটিশদের চোখে ধুলো দিয়ে ছদ্মবেশে বার্লিন পৌঁছলেন সুভাষ বোস। এরপর ১৯৪৩ সালে ভারতকে মুক্তির স্বাদ দিতে নেতাজির নেতৃত্বে পুনরায় শুরু হয় রাসবিহারী বসু এবং মোহন সিং এর হাতে তৈরি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা INA।

সালটা ১৯৪১, ব্রিটিশদের চোখে ধুলো দিয়ে ছদ্মবেশে বার্লিন পৌঁছলেন সুভাষ বোস। এরপর ১৯৪৩ সালে ভারতকে মুক্তির স্বাদ দিতে নেতাজির নেতৃত্বে পুনরায় শুরু হয় রাসবিহারী বসু এবং মোহন সিং এর হাতে তৈরি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা INA। জাতি,ধর্ম নির্বিশেষে গোটা বাহিনীকে এক সুরে বেঁধে ফেলতে নেতাজির উদ্যোগেই তৈরি হয়েছিল INA -এর জাতীয় সঙ্গীত, লিখেছিলেন INA এর আবিদ হোসেন।। সেই গান 'জন গণ মন ' নয়। রবীন্দ্রনাথের 'ভারত ভাগ্য বিধাতা' কবিতার কথা ধার করেই রচিত হয়েছিল এই গান। গানের নাম 'শুভ সুখ চ্যান'।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/jnu-scrapped-the-screening-of-the-bbc-documentary-india-the-modi-question-1674523534707">JNU: 'শান্তি বিঘ্নিত হবে', &lsquo;ইন্ডিয়া: দ্য মোদী কোয়েশ্চেন&rsquo; তথ্যচিত্রের প্রদর্শনে নিষেধাজ্ঞা JNU-তে</a>
১২৬ তম জন্মদিনে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়ে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে এই গানই গেয়ে উঠলেন বাংলার এক ঝাঁক শিল্পীরা। সোমলতা,সৌরেন্দ্র, সৌমজিৎ এর কণ্ঠে এই গান পরিবেশিত হয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামনে।&nbsp;

৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলার নেতাজি ট্যাবলো বাতিল করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল কেন্দ্রের তৈরি নেতাজি

Netaji Tableau on 73th Republic Day Parade in New Delhi - Netaji Tableau Controversy: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাজপথে কুচকাওয়াজে নেতাজির ট্যাবলো কেন্দ্রের

৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলার নেতাজি ট্যাবলো বাতিল করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল কেন্দ্রের তৈরি নেতাজির ট্যাবলো। 

 প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাজপথে কুচকাওয়াজে নেতাজির ট্যাবলো কেন্দ্রের

৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে (73th Republic Day) বাংলার নেতাজি ট্যাবলো (Netaji Tableau) বাতিল করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।এবার দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে (Republic Day Parade) অংশ নিল কেন্দ্রের তৈরি নেতাজির ট্যাবলো। কেন্দ্রীয় লোক নির্মাণ বিভাগের (CPW) পক্ষ থেকে এবার একই থিমে একটি ট্যাবলো তৈরি করা হয়। যেখানে ১২৫ বছরের জন্মবার্ষিকীর (Netaji&nbsp;125th Birth Anniversary) শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ও আজান্দ হিন্দ ফৌজের বাহিনী আইএনএ-কে (Indian National Army)। সঙ্গে দেখা গেল বাংলার আরও স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মনীষীদেরও।
প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে কেন্দ্রের ট্যাবলোতে সবার সামনে ছিল নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সামরিক বেশের আবক্ষ মূর্তি। তার পিছনে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্বামী বিবেকানন্দ, নজরুল ইসলাম, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সহ আরও কিছু মনীষীদের ছবি। পিছনে কয়েকজন যুবক-যুবতী ছিলেন আইএনএ (Indian National Army) উর্দিতে। যার পিছনে বাজতে শোনা যায়, 'কদম কদম বাড়হায়ে যা' গানটি।

৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলার নেতাজি ট্যাবলো বাতিল করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল কেন্দ্রের তৈরি নেতাজির ট্যাবলো।&nbsp;

৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে (73th Republic Day) বাংলার নেতাজি ট্যাবলো (Netaji Tableau) বাতিল করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।এবার দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে (Republic Day Parade) অংশ নিল কেন্দ্রের তৈরি নেতাজির ট্যাবলো। কেন্দ্রীয় লোক নির্মাণ বিভাগের (CPW) পক্ষ থেকে এবার একই থিমে একটি ট্যাবলো তৈরি করা হয়। যেখানে ১২৫ বছরের জন্মবার্ষিকীর (Netaji&nbsp;125th Birth Anniversary) শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ও আজান্দ হিন্দ ফৌজের বাহিনী আইএনএ-কে (Indian National Army)। সঙ্গে দেখা গেল বাংলার আরও স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মনীষীদেরও।
প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে কেন্দ্রের ট্যাবলোতে সবার সামনে ছিল নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সামরিক বেশের আবক্ষ মূর্তি। তার পিছনে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্বামী বিবেকানন্দ, নজরুল ইসলাম, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সহ আরও কিছু মনীষীদের ছবি। পিছনে কয়েকজন যুবক-যুবতী ছিলেন আইএনএ (Indian National Army) উর্দিতে। যার পিছনে বাজতে শোনা যায়, 'কদম কদম বাড়হায়ে যা' গানটি।
আরও পড়ুন:<a style="color: #3366ff;" href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/security-tighten-in-new-delhi-before-republic-day-parade-1643104476367" target="_blank">&nbsp;প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মোড়কে রাজধানী নয়াদিল্লি, চলছে নজরদারি</a>
এদিন বাংলার বাতিল হওয়া নেতাজির ট্যাবলো দেখা যায় কলকাতার রেড রোডে। এই ট্যাবলোর জায়িত্বে ছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ। এই ট্যাবলোতেও সবার সামনে নেতাজির মূর্তি দেখা যায়। ট্যাবলোর শেষ অংশে আরও একটি নেতাজির আবক্ষ মূর্তি ছিল। এর সঙ্গে বাংলার ট্যাবলোয় দেখা গেল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, রামমোহন রায়, নজরুল ইসলাম, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, ভগৎ সিং, মাতঙ্গিনী হাজরা, বীরসা মুন্ডা, স্বামী বিবেকানন্দ, ভীমরাও আম্বেদকরের ছবি।

Subhash Chandra Bose Birth Anniversary: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস আইএনএ-কে বাদ দিয়ে লেখা অসম্ভব।

All you need to know about Netaji Subhash Chandra Bose and his Azad Hind Fauj in Bengali - Netaji 125th birth anniversary: দিল্লি চলো! নেতাজি সুভাষচন্দ্রের আজাদ হিন্দ ফৌজের অমর বীরগাথা

আজাদ হিন্দ সরকারের ছিল নিজস্ব আজাদ হিন্দ ব্যাঙ্ক। এই ব্যাঙ্কের ১০ টাকার কয়েন থেকে শুরু করে এক লক্ষ টাকার নোটও ছিল। ছিল নিজস্ব ডাক টিকিট ও তেরঙ্গা পতাকা। 

স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে উজ্জ্বলতম অধ্যায়গুলির একটি আজাদ হিন্দ ফৌজের বীরগাথা

ভারতের পূর্ব সীমান্ত আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর সেনানীরা যে বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তার তুলনা মেলা ভার।

Subhash Chandra Bose Birth Anniversary: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এবং তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজকে (Azad Hind Fauj) বাদ দিয়ে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস লেখা অসম্ভব। আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর সেনানীরা যে বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তার তুলনা মেলা ভার। নেতাজি সুভাষচন্দ্রের উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে তাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মরণপণ সংগ্রামে।
গৃহবন্দি সুভাষচন্দ্র ইংরেজ সরকারের নজরদারি পেরিয়ে পৌঁছে গেলেন জার্মানিতে। সেখানেই তিনি প্রথম প্রতিষ্ঠা করলেন তাঁর স্বপ্নের সেনাবাহিনী৷ কিন্তু সেই উদ্যোগ খুব ফলপ্রসূ হল না। এরপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যেই সাবমেরিনে করে তিনি পাড়ি দিলেন জাপানে৷
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/life-of-netaji-subhash-in-indian-cinema-netaji-on-screen-1642820438865" target="_blank">Netaji on screen: সুভাষময় বঙ্গ জীবন! বাঙালির প্রেমে এবং ফ্রেমে, নানা রঙে নেতাজি</a>
ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনীর যুদ্ধবন্দিদের নিয়ে ১৯৪২-এ প্রথম আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রতিষ্ঠা করেন ভারতের আর এক বিপ্লবী নেতা রাসবিহারী বসু। আজাদ হিন্দ ফৌজে সাড়ে আট হাজার সেনা ছিলেন। এতে মহিলাদের একটি ইউনিটও ছিল।
জাপানে আসার পর সুভাষচন্দ্র বসু দক্ষিণ এশিয়ার বসবাসকারী ভারতীয়দের সাহায্যে আবার আইএনএ গঠন করে এই বাহিনীর নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন।
১৯৪৩-এ ২১ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ বাহিনীর সর্বোচ্চ সেনাপতি হিসেবে স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার গঠন করেন সুভাষ চন্দ্র বসু। তিনি ছিলেন এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী, বিদেশমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
আজাদ হিন্দ সরকারের ছিল নিজস্ব আজাদ হিন্দ ব্যাঙ্ক। এই ব্যাঙ্কের ১০ টাকার কয়েন থেকে শুরু করে এক লক্ষ টাকার নোটও ছিল।&nbsp; ছিল নিজস্ব ডাক টিকিট ও তেরঙ্গা পতাকা।
১৯৪৪-এ ভারতের কোহিমা ও ইম্ফলের কাছে ব্রিটিশ বাহিনীর মুখোমুখি হয়েছিল আইএনএ। কোহিমায় স্বাধীন ভারতের পতাকা উড়িয়ে দেন তাঁরা। আজাদ হিন্দ সরকার জাপানের কাছ থেকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অধিকারও অর্জন করেছিল। এই সরকারের ছিল নিজস্ব মুদ্রা,বিচার ব্যবস্থা ও দণ্ডবিধি।
প্রায় সমগ্র বার্মা শত্রুমুক্ত করে মাতৃভূমির মাটি স্পর্শ করে আজাদ হিন্দ ফৌজ। কিন্তু একদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তির বিপর্যয়, অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আজাদ হিন্দ ফৌজকে বেসামাল করে দেয়। পরাজিত হয় মরণজয়ী মুক্তিযুদ্ধ। সর্বাধিনায়ক সুভাষচন্দ্রের শেষ পরিণতি আজও রহস্যাবৃত।
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/the-name-parakram-divas-raised-the-controversy-in-last-year-1642907231546" target="_blank">Parakram Divas 2022: বিতর্কের মধ্যে দিয়েই নেতাজির জন্মদিনে গত বছরই প্রথম পালিত হয় 'পরাক্রম দিবস'</a>
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে উজ্জ্বলতম অধ্যায়গুলির একটি আজাদ হিন্দ ফৌজের বীরগাথা। তাঁদের বীরত্ব, সংগ্রাম, আত্মত্যাগ কোটি কোটি ভারতবাসীর মনে আগুন জ্বেলে দিয়েছিল। সর্বাধিনায়ক সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবসে আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর সেনানীদের সশ্রদ্ধ প্রণাম।

ina

ক্যাটাগরি

Trending topics