খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

টমাটো ফ্লু নিয়ে এবার ভারতকে সতর্ক করল ল্যানসেট রেসপিরেটরি জার্নাল। সংক্রামক রোগ, স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে এই ফ্লু। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারেনি বলেও জানিয়েছে ল্যানসেট।

Lancet Respiratory Journal has issued a warning to India for Tomato Fever  - Lancet Warns India over Tomato Flue: টমাটো ফ্লু নিয়ে ভারতকে সতর্কবার্তা, প্রকাশিত ল্যানসেটের রিপোর্ট 

টমাটো ফ্লু নিয়ে ভারতকে সতর্কবার্তা, প্রকাশিত ল্যানসেটের রিপোর্ট

টমাটো ফ্লু নিয়ে এবার ভারতকে সতর্ক করল ল্যানসেট রেসপিরেটরি জার্নাল। সংক্রামক রোগ, স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে এই ফ্লু। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারেনি বলেও জানিয়েছে ল্যানসেট।

টমাটো ফ্লু নিয়ে এবার ভারতকে সতর্ক করল ল্যানসেট রেসপিরেটরি জার্নাল। সংক্রামক রোগ, স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে এই ফ্লু। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারেনি বলেও জানিয়েছে ল্যানসেট।
কখনও একে চিকিৎসকরা বলছেন টমাটো ফিভার। আবার কোথায় বলা হচ্ছে টমাটো ফ্লু। ১-৫ বছরের শিশুদের শরীরে সংক্রামিত হচ্ছে এই জ্বর। এখনও পর্যন্ত ১-৫ বছরের ৮০ জন শিশু এই জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।&nbsp;
টমাটো ফিভার কিভাবে হয়
জানা গিয়েছে, শিশুদের অন্ত্রে সংক্রামিত হয় টমাটো ফিভার। হাত, পায়ের পাতাস মুখ থেকে এই ভাইরাস ছড়ায়। চিকিৎসকদের বিশ্বাস, ডেঙ্গি ও চিকেনগুনিয়া হওয়ার পরবর্তী প্রভাব এই টমাটো ফিভার।&nbsp;
টমাটো ফিভারের লক্ষণ
টমাটো ফিভার হলে ডায়েরিয়া, বমি, গায়ে ব্যথা ও ত্বকে জ্বালা করে। হাত ও পায়েও জ্বালা করে। গাঁটে ব্যথা ও গায়ে ব়্যাশ বেরোয়। &nbsp;
কীভাবে সংক্রমণ হয়
অন্যান্য ভাইরাল জ্বরের মতো টমাটো ফ্লুও বাতাস থেকে সংক্রামিত হয়। এছাড়া অপরিচ্ছন্ন টেয়ার-টেবিল, &nbsp;হাত না ধুয়ে খাওয়া, অপরিচ্ছন্ন হাতে বাচ্চার পরিচর্যা থেকে সংক্রামিত হতে পারে।&nbsp;
টমাটো ফিভারে আক্রান্ত, কীভাবে বুঝবেন
ল্যানসেট রিপোর্ট অনুযায়ী, বাচ্চাদের একসঙ্গে ডেঙ্গি, চিকনেগুনিয়া, জিকা ভাইরাস, ভেরিসেলা জোস্টার ভাইরাস, হেরপস ভাইরাস আছে কিনা পরীক্ষা করা হয়।&nbsp;
কীভাবে চিকিৎসা
চিকেনগুনিয়া, ডেঙ্গির মতোই এর চিকিৎসা পদ্ধতি। ল্যানসেটের রিপোর্ট অনুযায়ী, গরম জল স্পঞ্জিং করা, নিভৃতবাস, বিশ্রাম আর প্রচুর জলজাতীয় দ্রব্য খাওয়াই এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রোগ শিশুদের থেকে প্রাপ্তবয়স্করাও আক্রান্ত হতে পারেন।&nbsp;
দেশে প্রথম টমাটো ফিভারে আক্রান্ত হয়েছিল কেরালার কোল্লাম জেলার এক শিশু। এরপর তামিলনাড়ু, ওড়িশাতেও সংক্রামিত হয়েছে এই ভাইরাস। এথনও পর্যন্ত দেশের অন্য প্রান্তে দেখা যায়নি এই ভাইরাস।

কোভিড অতিমারির প্রথম দু'বছরে বিশ্বজুড়ে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮০ লক্ষ জন মানুষ। এই অতিমারির মৃত্যুসংখ্যা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তথ্যটি পেয়েছেন গবেষকরা।

Covid 19 mortality is approx 18.2 million in 2 years around the globe, said the lancet - Lancet on Covid 19: বিশ্বজুড়ে কোভিডে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮২ লক্ষ, ভারতে অন্তত ৪১ লক্ষ, বলছে গবেষণা 

কোভিড অতিমারির প্রথম দু'বছরে বিশ্বজুড়ে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮২ লক্ষ জন মানুষ। এই অতিমারির মৃত্যুসংখ্যা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তথ্যটি পেয়েছেন গবেষকরা।

Lancet on Covid 19: বিশ্বজুড়ে কোভিডে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮২ লক্ষ, ভারতে অন্তত ৪১ লক্ষ, বলছে গবেষণা

কোভিড অতিমারির প্রথম দু'বছরে বিশ্বজুড়ে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮০ লক্ষ জন মানুষ। এই অতিমারির মৃত্যুসংখ্যা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তথ্যটি পেয়েছেন গবেষকরা।

কোভিড অতিমারির (Covid&nbsp;pandemic) প্রথম দু'বছরে মারা গিয়েছেন ১ কোটি ৮২ লক্ষ জন মানুষ। এই অতিমারির মৃত্যুসংখ্যা (Covid&nbsp;19 death cases) নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তথ্যটি পেয়েছেন গবেষকরা। 'দ্য ল্যানসেট'-এ (The Lancet) প্রকাশিত ওই গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, কোভিড অতিমারিতে (Covid&nbsp;pandemic) সবথেকে বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন ভারতে।
আরও পড়ুন:&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/bjp-walkout-from-assembly-budget-session-in-west-bengal-1646996031718" target="_blank">বাজেট পেশের মাঝপথে হট্টগোল বিরোধীদের, বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট বিজেপি বিধায়কদের&nbsp;</a>
অন্তত ৪১ লক্ষ মানুষ এই অতিমারিতে মারা গিয়েছেন এই দেশে। কোভিডে মৃত্যুসংখ্যার (Covid&nbsp;19 death cases)&nbsp;নিরিখে ভারতের পরেই রয়েছে আমেরিকা, রাশিয়া, মেক্সিকো এবং ব্রাজিল।&nbsp;
কোভিডে মৃত্যুসংখ্যা (Covid&nbsp;19) নিয়ে যে সরকারি তথ্য সামনে এসেছিল এতদিন, তাতে জানা গিয়েছিল, বিশ্বজুড়ে এই অতিমারিতে এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৫৯ লক্ষ।&nbsp;
একটি বিশেষ পরিসংখ্যানতত্ত্বের মডেলের মাধ্যমে গবেষণা চালিয়ে দেখা গিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায় মোট মৃত্যুসংখ্যা সরকারি হিসাবের থেকে প্রায় সাড়ে ৯ গুণ বেশি! আফ্রিকায় যেটি ১৪.২ গুণ বেশি!
গবেষণায় এটিও জানা গিয়েছে যে, কোভিড-আক্রান্তদের (Covid&nbsp;19 update) মধ্যে স্থূলতা এবং বয়সজনিত কারণে মৃত্যুর হার সবথেকে বেশি।

এই গবেষণাটি সেইসব মানুষদের ওপর চালানো হয়েছে, যাঁরা ইতিমধ্যেই সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (Serun Institue Of India) তৈরি কোভিশিল্ড নিয়েছেন।

New Lancet study weighs in favour of additional jabs - Lancet on Covishield: কোভিশিল্ড নিলেও 'নিরাপদ' নয় মানুষ, বুস্টার নেওয়ার প্রয়োজন, জানাল ল্যানসেটের গবেষণা

Lancet on Covishield: কোভিশিল্ড নিলেও 'নিরাপদ' নয় মানুষ, বুস্টার নেওয়ার প্রয়োজন, জানাল ল্যানসেটের গবেষণা

এই গবেষণাটি সেইসব মানুষদের ওপর চালানো হয়েছে, যাঁরা ইতিমধ্যেই সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (Serun&nbsp;Institue&nbsp;Of India) তৈরি কোভিশিল্ড নিয়েছেন।

ক্রমশ বাড়ছে ওমিক্রন (Omicron)। তার মধ্যেই ঘনাচ্ছে বিতর্কের মেঘ যে, সাধারণ মানুষের কোভিড ভ্যাকসিন (Covid&nbsp;vaccine) ছাড়াও বুস্টার দরকার আছে কি না। এর মধ্যেই প্রকাশিত হল ল্যানসেটের (Lancet) নতুন গবেষণা। যা অতিরিক্ত টীকাকরণের স্বপক্ষেই কথা বলছে।
এই গবেষণাটি সেইসব মানুষদের ওপর চালানো হয়েছে, যাঁরা ইতিমধ্যেই সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (Serun&nbsp;Institue&nbsp;Of India) তৈরি কোভিশিল্ড নিয়েছেন।
সাম্প্রতিক এই গবেষণাটি চালানো হয় স্কটল্যান্ড ও ব্রাজিলে। সেখানে উঠে আসে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য- অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজের ১৮ থেকে ১৯ সপ্তাহের মধ্যেই ক্রমশ শক্তি কমতে থাকে কোভিড ভ্যাকসিনের।
এর ফল একটাই, কোভিড হলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এবং মৃত্যু হওয়ার মতো পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে।
গবেষণা এই কথাও স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নেওয়া প্রত্যেকেরই বুস্টার নেওয়া জরুরি।
ভারতের মতো দেশে যেখানে মোট ভ্যাকসিন নেওয়া নাগরিকদের মধ্যে ৮৯%-ই কোভিশিল্ড নিয়েছেন, সেখানে এই গবেষণার ফলটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে ওয়াকিবহালমহল।

অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির (University of Oxford) একদল গবেষক এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন।

Mixing vaccines with AstraZeneca, Pfizer induces strong immune response: Lancet study - Lancet Study: ফাইজার বা অ্যাস্ট্রোজেনেকার দুটি ডোজের থেকে বিভিন্ন ভ্যাকসিনের মিশ্রণ অনেক বেশি কার্যকারী

দ্যা ল্যানসেট জার্নালে(The Lancet journal) প্রকাশিত একটি সমীক্ষা জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রোজেনেকা(AstraZeneca) বা ফাইজার(Pfizer) ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজের সঙ্গে মডার্না(Moderna) বা নোভোভ্যাক্স(Novavax) ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ অনুসরণ করলে কোভিড-১৯(Covid-19) অতিমারীর বিরুদ্ধে এক শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব।

Lancet Study: ফাইজার বা অ্যাস্ট্রোজেনেকার দুটি ডোজের থেকে বিভিন্ন ভ্যাকসিনের মিশ্রণ অনেক বেশি কার্যকারী

দ্য ল্যানসেট জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রোজেনেকা বা ফাইজার ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজের সঙ্গে মডার্না&nbsp;বা নোভোভ্যাক্স ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ অনুসরণ করলে কোভিড-১৯&nbsp;অতিমারীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব।

দ্যা ল্যানসেট জার্নালে(The Lancet journal) প্রকাশিত একটি সমীক্ষা জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রোজেনেকা(AstraZeneca) বা ফাইজার(Pfizer) ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজের সঙ্গে মডার্না(Moderna) বা নোভোভ্যাক্স(Novavax) ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ অনুসরণ করলে কোভিড-১৯(Covid-19) অতিমারীর বিরুদ্ধে এক শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির (University of Oxford) একদল গবেষক এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ১০৭০ জন অংশগ্রহণকারীর ক্ষেত্রে নিরাপত্তাজনিত কোনও সমস্যা তৈরি হয়নি।
এছাড়াও অ্যাস্ট্রোজেনেকা(AstraZeneca) বা ফাইজারের(Pfizer) দুটি ডোজ গ্রহণকারীদের তুলনায় মডার্নার(Moderna) দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণকারী স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সংখ্যক স্বল্পকালীন ভ্যাকসিনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
আরও পড়ুন-&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/coronavirus/omicron-not-more-severe-than-delta-variant-says-dr-anthony-fauci-1638948600211" target="_blank">Omicron Variants: ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের মতো ক্ষতিকর নয় কোভিডের নয়া স্ট্রেন ওমিক্রন, জানাচ্ছেন ড.ফসি</a>
করোনার ওমিক্রন(Omicron) স্ট্রেন বিশ্বজুড়ে নতুন আতঙ্ক হয়ে ওঠার মুহূর্তে এই ধরনের গবেষণা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। গবেষণাটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশেষ করে নিম্ন এবং মধ্য আয়ের দেশগুলিতে ভ্যাকসিনগুলিকে(vaccines) দ্রুত তৈরি করতেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

দেশে ধীরে ধীরে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। জুন মাসে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ল্যানসেটের তরফে জানানো হয়েছে। একটি রিপোর্টে তারা জানিয়েছে, জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে দৈনিক মৃত্যু বেড়ে ২ হাজার ৩২০ পর্যন্ত হতে পারে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, "করোনার প্রথম সংক্রমণের মতোই দ্বিতীয় ঢেউ থাবা বসাচ্ছে ভারতের দ্বিস্তরীয় এবং ত্রিস্তরীয় শহরগুলিতে। ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে মাত্র ৪০ দিনে দৈনিক নতুন সংক্রমণ ১০ হাজার থেকে বেড়ে ৮০ হাজার হয়েছে।" করোনার প্রথম পর্বে দেশে এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যু হয়েছিল ১ হাজার ২৯০ জনের। তারপর ধীরে ধীরে মৃত্যু কমতে শুরু করে।

India may see 2,320 daily Covid-19 deaths by first week of June in second wave: Lancet report - জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে দৈনিক মৃত্যু ছাড়াতে পারে ২ হাজার, আশঙ্কা ল্যানসেটের 

দেশে ধীরে ধীরে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। জুন মাসে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ল্যানসেটের তরফে জানানো হয়েছে।

জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে দৈনিক মৃত্যু ছাড়াতে পারে ২ হাজার, আশঙ্কা ল্যানসেটের 

দেশে ধীরে ধীরে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। জুন মাসে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ল্যানসেটের তরফে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে দৈনিক মৃত্যু বেড়ে ২ হাজার ৩২০ পর্যন্ত হতে পারে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, "করোনার প্রথম সংক্রমণের মতোই দ্বিতীয় ঢেউ থাবা বসাচ্ছে ভারতের দ্বিস্তরীয় এবং ত্রিস্তরীয় শহরগুলিতে। ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে মাত্র ৪০ দিনে দৈনিক নতুন সংক্রমণ ১০ হাজার থেকে বেড়ে ৮০ হাজার হয়েছে।" করোনার প্রথম পর্বে দেশে এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যু হয়েছিল ১ হাজার ২৯০ জনের। তারপর ধীরে ধীরে মৃতের সংখ্যা কমতে শুরু করে।

lancet report

ক্যাটাগরি

Trending topics