খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

কিছুটা বাজার, আর অনেকখানি ইতিহাস মিলেমিশে প্রেমের জন্য বেছে নিয়েছে একটি বিশেষ তারিখ- ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস ডে।

valentine's day: history of valentine's day - Valentine's Day History: 'কত কী যে সয়ে যেতে হয়'!  রক্তে লেখা ভালোবাসার ইতিহাস

Valentine's Day History: 'কত কী যে সয়ে যেতে হয়'!  ভালবাসার দিনেই মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল রাষ্ট্র! 

কিছুটা বাজার, আর অনেকখানি ইতিহাস মিলেমিশে প্রেমের জন্য বেছে নিয়েছে একটি বিশেষ তারিখ- ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস ডে।

আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে , আমি চাই
কেউ একজন আমার জন্য অপেক্ষা করুক,
শুধু ঘরের ভেতর থেকে দরোজা খুলে দেবার জন্য ।
বাইরে থেকে দরোজা খুলতে খুলতে আমি এখন ক্লান্ত ।
সত্যিই তো, বাইরে থেকে দরজা খুলতে খুলতে ক্লান্ত মনেরা ভালবাসা খোঁজে, আরও বেশি করে খোঁজে ভালবাসার মাসে, ভালবাসার সপ্তাহে। কিন্তু ভালবাসা কি আর দিনক্ষণ পাঁজি দেখে আসে? &nbsp;কিন্তু কিছুটা বাজার, আর অনেকখানি ইতিহাস মিলেমিশে প্রেম-উদযাপনের জন্য বেছে নিয়েছে ক্যালেন্ডারের বিশেষ একটা দিন- ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস ডে। তবে এই দিনটির নেপথ্যে রয়েছে একজন মানুষের আত্মত্যাগের ইতিহাস। তিনি সেন্ট ভ্যালেন্টাইন।
&nbsp;রোমের বাসিন্দা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন পেশায় ছিলেন একজন চিকিৎসক ও খ্রিস্টধর্মের যাজক। তখন রোমে খ্রিস্টধর্ম &nbsp;নিষিদ্ধ। রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে যিশুর বাণী প্রচার করার অপরাধে, তৃতীয় শতকের মাঝামাঝি কারাবন্দি হলেন &nbsp;ভ্যালেন্টাইন, সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াসের নির্দেশে।
কথিত আছে, কারাগারে এক দৃষ্টিহীন নারীর চোখে দৃষ্টি ফিরিয়ে, তাঁর &nbsp;চিকিৎসা করেন ভ্যালেন্টাইন, তাঁর কিছুটা হয়তো সত্যি, কিছুটা মিথ।। দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ল ভ্যালেন্টাইনের নাম। ক্রুদ্ধ সম্রাট মৃত্যুদণ্ড দণ্ডিত ভ্যালেন্টাইনকে। ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটিতেই&nbsp; কার্যকর হয় সেই আদেশ।
এর প্রায় ২০০ বছর পর পঞ্চম শতকের শেষের দিকে পোপ গেলাসিয়াস ১৪ ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে হিসাবে ঘোষণা করেন। সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নিজে কখনও ব্যক্তিপ্রেমের প্রচারক ছিলেন না। নারী পুরুষের চেনা প্রেমের বাইরে চিরন্তন মানবপ্রেমের পূজারী ছিলেন তিনি। সেই আশ্চর্য মানুষটির আত্মবলিদানের তারিখটিই হয়ে উঠল ভালোবাসার দিন।

 জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সিচুয়েশনশিপের ধারণা। সম্পর্ক আছেও, আবার নেইও। এই প্রজন্মকে জিজ্ঞেস করলে উত্তর আরও স্পষ্ট, সম্পর্কের যা কিছু ভাল, তা আছে,  দায়িত্ব বা অন্য যা সব দমবন্ধ করা বাড়তি চাপ, সে সবের বালাই নেই। 

Gen Z is happy with new kind of relationship, ie situationship - Situationship: প্রেমে কমিটমেন্ট-ফোবিয়া! জেন Z-র ভরসা 'সিচুয়েশনশিপ'-এ 

Situationship: প্রেমে কমিটমেন্ট-ফোবিয়া! জেন Z-র ভরসা 'সিচুয়েশনশিপ'-এ 

জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সিচুয়েশনশিপের ধারণা। সম্পর্ক আছেও, আবার নেইও। এই প্রজন্মকে জিজ্ঞেস করলে উত্তর আরও স্পষ্ট, সম্পর্কের যা কিছু ভাল, তা আছে,&nbsp; দায়িত্ব বা অন্য যা সব দমবন্ধ করা বাড়তি চাপ, সে সবের বালাই নেই।

এক বৈশাখে দেখা হল দু'জনার, জষ্ঠিতে হল পরিচয়, আসছে আষাঢ় মাস, মন তাই ভাবছে, কী হয় কী হয়, কে জানে কী হয়! ঠিক এরকম কী হয় কী হয় ভাব হত, তবে আজ থেকে ৩/৪ দশক আগে। কালের নিয়মে কত কিছু বদলেছে, প্রেমের ধরণই বা বদলাবে না কেন? রিলেশনশিপ বা কোর্টশিপ নয়, জেন Z এখন ভরসা রাখছে সিচুয়েশনশিপে।&nbsp;
কী এই সিচুয়েশনশিপ? নাহ, নির্দিষ্ট কোনও সংজ্ঞা নেই। মানে, কোন কোন বক্সে টিক করলে বলা যাবে আপনি সিচুয়েশনশিপে আছেন, এমনও কোনও ছক বাঁধা নিয়ম নেই। তাহলে?
সিচুয়েশনশিপ খানিকটা কুয়াশার মতো, শুধু মেঘ বলা যাবে না, আবার বৃষ্টিও না। অর্থাৎ প্রেম বা প্রেমের মতো একটা টান, ভাল লাগা, অনুভূতি আছে, অথচ সম্পর্ককে নাম দিতে রাজি নন দু'জন। সিলমোহর দিচ্ছেন না সম্পর্ককে। তবে জীবনে বন্ধুর চেয়ে সামান্য হলেও বেশি কিছু বলে ডাকা যায়, এমন কারোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ আছে।&nbsp;
প্রেম আছে, প্রেমের তকমা নেই, তাই সমাজের নানা প্রত্যাশা পূরণের চাপ নেই। যার সঙ্গে সিচুয়েশনশিপে আছেন, তাকে প্রতিশ্রুতি দিতেও হচ্ছে না। আজ আছেন মানে, কালও থাকবেন, এতটুকু আশ্বাসের দরকারও পড়ছে না, তাই সিচুয়েশনশিপ।&nbsp;
এই সময়ে দাঁড়িয়ে তরুণ তরুণী অনেক সময়েই নিজের শহর থেকে দূরে কোথাও গিয়ে চাকরি করেন, সে সময় জীবনে নিঃসঙ্গতা কাটাতে একটা মানুষের প্রয়োজন হতেই পারে। এরকম দুজন মানুষ কাছাকাছি এলে, এবং ভবিষ্যতের কথা ভুলেই অন্তরঙ্গতা বাড়ালে খুব সহজেই সেটাকে বলা যায় সিচুয়েশনশিপ। সেই সময়টা, তখনকার ঘনিষ্ঠতা অস্বীকার না করেই কিন্তু দুজনে চাইলেই আলাদা হতে পারেন, এ যেন লেখাই থাকে সিচুয়েশনশিপের ব্যকরণ বইতে।&nbsp;
প্রেম ছিল, সম্পর্ক ছিল, লিভ ইন রিলেশনশিপেও অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিল সমাজ, আনকোরা একটা নতুন নামের দরকার কী পড়েছিল? কারণ কমিটমেন্ট ফোবিয়া তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বাড়ছে। যে কোনও প্রতিশ্রুতিকেই বাড়তি ভার মনে করছে এই প্রজন্ম। লিভ-ইন সম্পর্কেও এসে পড়ছে প্রত্যাশা, পূরণ করতে না পারলেই ব্রেকআপ। কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা নিয়ে আজও এত ট্যাবু! না এক্ষেত্রে সমাজের চেয়েও সম্পর্কে থাকা দু'টো মানুষের মানসিক ক্ষয়টাই বেশি। সম্পর্ক ভেঙেছে, এই ভাবনাটা থেকে বেরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চ্যালেঞ্জটা এ ক্ষেত্রে বেশি। কিন্তু সিচুয়েশনশিপে বরং অনেক সহজে নিজেকে বোঝানো যায়, দু'জনের একসঙ্গে সফরসময় এটুকুই ছিল, বাকি পথটুকু যেতে হবে আলাদা আলাদা।
অনলাইন ডেটিং-এর জমানায় কমিটমেন্টের সংজ্ঞাও বড় কঠিন। মুঠোফোনে দুটো রাইট সোইয়াপের মাঝে যত মিনিটের ব্যবধান, কমিটমেন্টের মেয়াদও ততক্ষণের।&nbsp;
আধুনিক সময়ে প্রাকবিবাহ যৌনতা নিয়ে ছুৎমার্গ কমে এসেছে। অকারণ ফিসফাসের চলও নেই। এসব কারণেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সিচুয়েশনশিপের ধারণা। সম্পর্ক আছেও, আবার নেইও। এই প্রজন্মকে জিজ্ঞেস করলে উত্তর আরও স্পষ্ট, সম্পর্কের যা কিছু ভাল, তা আছে,&nbsp; দায়িত্ব বা অন্য যা সব দমবন্ধ করা বাড়তি চাপ, সে সবের বালাই নেই। কেউ কেউ বলছেন, এই সম্পর্কে স্বাধীনতা অনেক বেশি। তবে আসল কথা হল, ভালোবাসা, প্রেম, স্নেহ, জীবনের যে কোনও মৌলিক অনুভূতিই সুন্দর,&nbsp; সব ফর্মেই সুন্দর। রিলেশনশিপেও, সিচুয়েশনশিপেও। সময়ের নিয়মে অনুভূতির নাম বদলে যায় শুধু, বদলায় না অনুভূতির নির্যাস।&nbsp;
&nbsp;

একুশ বছরের রাখি চৌহান এবং ২৪-এর মণীশ চৌহানের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, কিন্তু পরিবারের সম্মতি ছিল না এই সম্পর্কে। রবিবার গাছে ঝুলে আত্মঘাতী হয় রাখি মণীশ।

Lovers hang to death from tree just after marrying as family opposed relation in UP - Lovers Committed Suicide: পরিবার মানেনি, সিঁদুর দান-মিষ্টিমুখ সেরেই গাছে ফাঁস দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা যুগলের

Lovers Committed Suicide: পরিবার মানেনি, সিঁদুর দান-মিষ্টিমুখ সেরেই গাছে ফাঁস দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা যুগলের

একুশ বছরের রাখি চৌহান এবং ২৪-এর মণীশ চৌহানের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, কিন্তু পরিবারের সম্মতি ছিল না এই সম্পর্কে। রবিবার গাছে ঝুলে আত্মঘাতী হয় রাখি মণীশ।

উত্তরপ্রদেশে দুই তরুণ-তরুণীর মধ্যে প্রেম ছিল, কিন্তু তাঁদের সম্পর্ক মানেনি দুই পরিবার। গাছে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করলেন প্রেমিক প্রেমিকা।&nbsp;
উত্তরপ্রদেশের বাহসুমা থানা এলাকার ঘটনা। একুশ বছরের রাখি চৌহান এবং ২৪-এর মণীশ চৌহানের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, কিন্তু পরিবারের সম্মতি ছিল না এই সম্পর্কে। রবিবার গাছে ঝুলে আত্মঘাতী হয় রাখি মণীশ। তাঁদের দেহের পাশে পাওয়া গিয়েছে সিঁদুরের কৌটো, মিষ্টির বাক্স।&nbsp;
ঘটনার আগে মণীশ রাখির সিঁথিতে সিঁদুর পরায়, তারপর রাখিকে মিষ্টিমুখ করিয়ে দুজনে গাছে ফাঁস দিয়ে ঝুলে পড়ে। দুজনের দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্টও বলছে গলায় ফাঁস লেগেই মৃত্যু হয়েছে দুজনের।&nbsp;

মনে ম্যাজিক তো ঘটায়ই, শরীরেও নাকি ম্যাজিক করতে পারে ভালবাসা। আমি আপনি না, বলছেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের শরীরের কতোটা গভীরে পৌঁছতে পারে ভালবাসা? ঠিক কতোটা গভীরে? যতোটা গভীরে গেলে ছাপ রাখা যায় জিনে। 

Science Of Love: love can change the epigenome of human

Science Of Love: 'ভালবাসার তুমি কী জান'? ভালবাসলে নাকি জিনেও আসে বদল! বলছে আধুনিক গবেষণা

মনে ম্যাজিক তো ঘটায়ই, শরীরেও নাকি ম্যাজিক করতে পারে ভালবাসা। আমি আপনি না, বলছেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের শরীরের কতোটা গভীরে পৌঁছতে পারে ভালবাসা? ঠিক কতোটা গভীরে? যতোটা গভীরে গেলে ছাপ রাখা যায় জিনে।&nbsp;

ভালবাসা...পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি। সাহিত্যে সিনেমায়, কবিতায়, গানে আড্ডায় যুগ যুগ ধরে মধ্যমণি হয়ে বসে থাকা ভালবাসা সব অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে। রোমিও জুলিয়েট থেকে সাজু রুপাই, ভালবাসার সব আখ্যানই অনন্য।&nbsp;
মনে ম্যাজিক তো ঘটায়ই, শরীরেও নাকি ম্যাজিক করতে পারে ভালবাসা। আমি আপনি না, বলছেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের শরীরের কতোটা গভীরে পৌঁছতে পারে ভালবাসা? ঠিক কতোটা গভীরে? যতোটা গভীরে গেলে ছাপ রাখা যায় জিনে।&nbsp;
বিজ্ঞানীরা বলছেন, দু'টি মানুষের পারস্পরিক সম্মতিতে যে ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে, তাতে নাকি সক্রিয় হয় এপিজেনোম। জীবনের নানা ক্ষত ভুলিয়ে দিতে ওষুধ হিসেবে কাজ করে ভালবাসা।&nbsp;

জীবনে প্রথম লেখা প্রেমপত্রটি কেমন ছিল? মনে আছে? নিশ্চয়ই না। থাকলেও হয়ত তা আবছা। কোনও এক পড়ন্ত বিকেল। স্কুল ছুটি। গঙ্গার পাড়। কিন্তু আজকাল সেসব অতীত। 

you may use chatgpt to write love letters on Valentine’s Day 2023 - Valentine’s Day 2023: ফেরত পেতে চান প্রেমপত্রের যুগ? সাহায্য নিতে পারেন চ্যাটজিপিটির 

ফেরত পেতে চান প্রেমপত্রের যুগ? সাহায্য নিতে পারেন চ্যাটজিপিটির 

জীবনে প্রথম লেখা প্রেমপত্রটি কেমন ছিল? মনে আছে? নিশ্চয়ই না। থাকলেও হয়ত তা আবছা। কোনও এক পড়ন্ত বিকেল। স্কুল ছুটি। গঙ্গার পাড়। কিন্তু আজকাল সেসব অতীত।

জীবনে প্রথম লেখা প্রেমপত্রটি (Love Letter) কেমন ছিল? মনে আছে? নিশ্চয়ই না। থাকলেও হয়ত তা আবছা। কোনও এক পড়ন্ত বিকেল। স্কুল ছুটি। গঙ্গার পাড়। কিন্তু আজকাল সেসব অতীত। প্রেম দিবসে উপহারের পসরার সঙ্গে আর দেওয়া হয় না &nbsp;লভ লেটার। সময় হয় না। কিংবা কী লিখবেন ভেবে পান না। কিন্তু এই বসন্তে আচমকাই যদি একটা প্রেমপত্র লিখে পাঠান আপনি নিজের মনের মানুষকে। নিশ্চয়ই মন্দ লাগবে না? কিন্তু কীভাবে?&nbsp;
এবার সেই উপায় রয়েছে আপনার মুঠোফোনে। ChatGPT নামক AI চ্যাটবট রয়েছে। যা ফিরিয়ে দেবে আপনাকে প্রেমপত্রের যুগ। &nbsp;যেখান থেকে সহজেই মনের মানুষকে প্রেমপত্র পাঠাতে পারবেন। আর যার জন্য আপনাকে কোনও কসরত করতে হবে না। কীভাবে পাঠাবেন?&nbsp;
<ul>
<li>ChatGPT ব্যবহার করতে OpenAI এ একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।&nbsp;</li>
<li>https://chat.openai.com/auth/login ওয়েবসাইটে গিয়ে সাইনআপ করতে হবে।&nbsp;</li>
<li>এরপর অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন</li>
<li>একে একে ডিটেইলস দিয়ে সাইনআপ সম্পন্ন হলেই বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন &nbsp; ChatGPT।&nbsp;</li>
<li>সার্চবারে গিয়ে AI Chatbotকে &nbsp;Love Letter লিখতে বলে দিন। &nbsp;আর সহজেই সে প্রেমপত্র লিখে দেবে আপনার মনের মানুষকে।&nbsp;</li>
</ul>
&nbsp;
 আরও পড়ুন-<a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/how-you-can-celebrate-kiss-day-2023-1676248995215"> 'ঠোঁটে ঠোঁট রেখে ব্যারিকেড করো প্রেমের পদ্যটাই'...আজ 'চুম্বন' দিবস</a>

হাসপাতাল সূত্রের খবর, ওই তরুণের শরীরের ৯০ শতাংশ এবং তরুণীর শরীরের ৫০ শতাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছে।

phd student set himself on fire and hugged female friend being rejected by her - Maharashtra incident: প্রেম-বিয়ের প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যাত, হায়ে আগুন দিয়ে সহপাঠিনীকে জড়িয়ে ধরলেন তরুণ

Maharashtra incident: প্রেম-বিয়ের প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যাত, হায়ে আগুন দিয়ে সহপাঠিনীকে জড়িয়ে ধরলেন তরুণ

হাসপাতাল সূত্রের খবর, ওই তরুণের শরীরের ৯০ শতাংশ এবং তরুণীর শরীরের ৫০ শতাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছে।

সহপাঠিনীকে প্রেম নিবেদন করে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়েছিল। বিয়ের প্রস্তাবে সাড়া না মেলায় চরম পদক্ষেপ নিলেন গবেষক। নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে সহপাঠিনীকে গিয়ে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। মহারাষ্ট্রের অওরঙ্গাবাদের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আপাতত আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দু'জনেই।
হাসপাতাল সূত্রের খবর, ওই তরুণের শরীরের ৯০ শতাংশ এবং তরুণীর শরীরের ৫০ শতাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছে।
&nbsp;দু&rsquo;জনেই ডক্টর বাবাসাহেব অম্বেডকর মারাঠাওয়াড়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণীবিদ্যায় পিএইচডি করছেন। গত সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাকেন্দ্রে প্রোজেক্টের কাজ করছিলেন তরুণী। আচমকা সেখানে ঢুকে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন তরুণ। প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার কারণ জানতে চান তরুণীর কাছে।
কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজের গায়ে পেট্রল ঢেলে, লাইটার দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে সহপাঠিনীকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতায় হতচকিত যান উপস্থিত লোকজন। গুরুতর জখম অবস্থায় দু&rsquo;জনকে ভর্তি করা হয় স্থানীয় হাসপাতালে।&nbsp;
তরুণীর পরিবারের তরফে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় তরুণের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
&nbsp;

love

ক্যাটাগরি

Trending topics