খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

একেবারে সাধারণ মানুষের জীবনেও তো আসে প্রেম, নানা আঙ্গিকে। তা সবসময় বহু আলোর ঝিকিমিকির তলায় সেভাবে চোখে পড়ে না আমাদের। কিন্তু, যখন পড়ে, তখন চমকে উঠতে হয়।

Happy Valentine's Day 2023: UP retired postmaster who built Taj Mahal in memory of his wife - Valentine's Day: শেষমেশ বেঁচে থাকে প্রেম, প্রেম দিবসে রইল ভারতের দুই আনোখা প্রেম কাহিনি

Valentine's Day: নিজের সমস্ত সঞ্চয় খরচ করে মৃত স্ত্রী'র স্মৃতির উদ্দেশে 'তাজমহল' বানিয়েছিলেন এই বৃদ্ধ

Courtesy: Facebook
উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের বাসিন্দা ফয়জল হাসান কাদরি। গভীর প্রেম ছিল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু ক্য়ানসার ২০১১ সালে স্বামীর-স্ত্রীর জীবনে বিচ্ছেদ টানে। মারা যাওয়ার আগে কাদরি সাহেবের কাছে একটা কথাই বারবার জিগেস করেছিলেন তাঁর বেগম। তাঁর মৃত্যুর পর কী কেউ আর তাঁকে মনে রাখবে ? বেগমের এই প্রশ্ন ভীষণভাবে ভাবিয়েছিল ফয়জল কাদরিকে।&nbsp;
মাত্র চার ঘণ্টা দূরের আগ্রার তাজমহলই অবসরপ্রাপ্ত পোস্টমাস্টারকে জীবনে অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। নিজের সঞ্চয়ের ১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে এক নতুন তাজমহলের কাজ শুরু করেছিলেন ফয়জল সাহেব।&nbsp;
এরপর বাকিটা ইতিহাস। ২০১৮ সালে এক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ওই বৃদ্ধ। কিন্তু রয়ে গিয়েছে তাঁর তাজমহল। বেগমের পাশেই আজ তাঁর সমাধি। আর নতুন তাজমহলকে দেখিয়ে প্রেমের উপ্য়াখ্যান দেয় বুন্দলশহর। সৌজন্যে ফয়জল হাসান কাদরি। যিনি আক্ষরিক অর্থে আধুনিক শাহজাহান।

একেবারে সাধারণ মানুষের জীবনেও তো আসে প্রেম, নানা আঙ্গিকে। তা সবসময় বহু আলোর ঝিকিমিকির তলায় সেভাবে চোখে পড়ে না আমাদের। কিন্তু, যখন পড়ে, তখন চমকে উঠতে হয়।

Happy Valentine's Day 2023: কতটা পথ পেরোলে তবে ভালবাসা যায়? তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। তা নিয়ে রচিত হয়েছে বহু গদ্য-পদ্য। হয়েছে সিনেমাও। কিন্তু, একেবারে সাধারণ মানুষের জীবনেও তো আসে প্রেম, নানা আঙ্গিকে। সেইসব কাহিনি প্রকাশ্যে এলে চমকে উঠতে হয়।
আগ্রা (Agra) থেকে মাত্র ঘণ্টা চারেকের পথ বুলন্দশহর (Bulandshahar)। সেই শহরের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত পোস্টমাস্টার ফয়জল হাসান কাদরি (Faizal&nbsp;Hasan&nbsp;Qadri) ভালোবাসতেন তাঁর স্ত্রী&rsquo;কে। ২০১১ সালে&nbsp;ক্যানসারে (His wife got died in Cancer) মৃত্যু হয়েছিল তাঁর স্ত্রী&rsquo;র।
আরও পড়ুন:&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/valentine-s-day-2022-best-discounts-and-exciting-offers-to-surprise-your-valentine-1644745850426" target="_blank" rel="noopener">ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে মিন্ত্রা ও নাইকায় ৫০% ছাড়, দেখে নিন আকর্ষণীয় অফারগুলো&nbsp;</a>
মৃত্যুর আগে স্বামীকে বলতেন একটাই কথা- &lsquo;মৃত্যুর পরে কি আমাকে কেউ মনে রাখবে আর কখনও&rsquo;?&nbsp; উত্তর খুঁজে বের করলেন ফয়জল সাহেব নিজেই। তাঁর স্ত্রী'কে চিরকাল যাতে মনে রাখে সকলে, মনে রাখে তাঁদের প্রেম (Love), সেই উদ্দেশ্যে স্ত্রী&rsquo;র মৃত্যুর বেশ কয়েক বছর বাদে নিজের সমস্ত সঞ্চয় দিয়ে স্ত্রী&rsquo;র স্মৃতির উদ্দেশে তৈরি করলেন একটি&nbsp; তাজমহল (Taj&nbsp;Mahal&nbsp;replica)।
সঞ্চয়ের ১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে ওই &lsquo;তাজমহল&rsquo; (Taj&nbsp;Mahal&nbsp;replica) বানাতে গিয়ে অর্থ ফুরিয়ে যায় এক সময়। তখন পাশে এসে দাঁড়ায় উত্তরপ্রদেশ সরকার। তাঁর স্ত্রী&rsquo;র সমাধির পাশেই দাফন করা হোক তাঁকে, এমনই ইচ্ছা ছিল ফয়জল হাসান কাদরির (Faizal&nbsp;Hasan&nbsp;Qadri)। ঠিক সম্রাট শাহজাহানের মতোই।&nbsp;বাকি দুনিয়ার কাছে তিনি এক মামুলি বৃদ্ধ হতে পারেন। কিন্তু, নিজের প্রেমের কাছে তো তিনিও 'শাহজাহান' (Shah Jahan)!
২০১৮ সালে একটি দুর্ঘটনায় প্রয়াত হন তিনি। তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঠিক তাঁর স্ত্রী'র পাশেই।

সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবারের সদস্য। গুজরাতের (Gujarat) তাপি গ্রামের এক যুগল অবসাদে হয়েছিলেন আত্মঘাতী।

Villagers made idols of two suicide couples and then arranged a marriage ceremony - Statue Wedding: বেঁচে থাকতে একসঙ্গে থাকা হয়নি, মৃত্যুর পর যুগলের 'মূর্তি'র বিয়ে দিলেন গ্রামবাসীরা 

বেঁচে থাকতে একসঙ্গে থাকা হয়নি, মৃত্যুর পর যুগলের 'মূর্তি'র বিয়ে দিলেন গ্রামবাসীরা 

সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবারের সদস্য। গুজরাতের (Gujarat) তাপি গ্রামের এক যুগল অবসাদে হয়েছিলেন আত্মঘাতী।

সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবারের সদস্য। গুজরাতের (Gujarat) তাপি গ্রামের এক যুগল অবসাদে হয়েছিলেন আত্মঘাতী। তাঁদের মৃত্যুর কেটে গিয়েছে প্রায় ৬ মাস। তাঁদের ইচ্ছা এবার পূরণ করলেন গ্রামবাসীরা। মৃত যুগলের বিয়ে দিলেন তারা। কীভাবে? আসলে মৃত যুগল গণেশ ও রঞ্জনার মূর্তি বানিয়ে তাঁদের বিয়ে দিলেন গ্রামবাসীরা।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/trending-news/uttar-pradesh-dog-couple-got-married-in-the-indian-style-1674028469835">Dog Wedding: লিলি ওয়েডস টমি! সাতপাক ঘুরে, মালাবদল করে ভারতীয় রীতিতে বিয়ে সারল &lsquo;কুকুর দম্পতি'</a>
আসলে যুগলের মৃত্যু মেনে নিতে পারেনি গ্রামবাসীরা। জীবিত অবস্থায় এত ভালোবেসেও একসঙ্গে থাকা হয়নি তাদের তাই মৃত্যুর পরেই তাদের মিলিয়ে দিতে এই অভিনব পরিকল্পনা। গত অগাস্ট মাসে এই যুগলের নিথর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। এবার মহাসমারোহে, ধুমধাম করে দুই মূর্তির বিয়ে দিলেন গ্রামবাসীরা।

যে প্রেম, ভালবাসা নিয়ে এত চর্চা চলছে সোশ্যাল মিডিয়া, তার শুরু কোথায় জানেন ? কালার্স বাংলার 'ঝুমুর' ধারাবাহিকের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন ঐন্দ্রিলা শর্মা । এই ধারাবাহিকে তাঁর বিপরীতে ছিলেন সব্যসাচী চৌধুরী ।

Sabyasachi Chowdhury and Aindrila Sharma love story - Aindrila-Sabyasachi : ঐন্দ্রিলার জিয়নকাঠি সব্যসাচী, সুখ-দুঃখে দু'জনের ভালবাসার গল্প 

যে প্রেম, ভালবাসা নিয়ে এত চর্চা চলছে সোশ্যাল মিডিয়া, তার শুরু কোথায় জানেন ? কালার্স বাংলার 'ঝুমুর' ধারাবাহিকের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন ঐন্দ্রিলা শর্মা । এই ধারাবাহিকে তাঁর বিপরীতে ছিলেন সব্যসাচী চৌধুরী । 

Aindrila-Sabyasachi : ঐন্দ্রিলার জিয়নকাঠি সব্যসাচী, সুখ-দুঃখে দু'জনের ভালবাসার গল্প 

যে প্রেম, ভালবাসা নিয়ে এত চর্চা চলছে সোশ্যাল মিডিয়া, তার শুরু কোথায় জানেন ? কালার্স বাংলার 'ঝুমুর' ধারাবাহিকের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন ঐন্দ্রিলা শর্মা । এই ধারাবাহিকে তাঁর বিপরীতে ছিলেন সব্যসাচী চৌধুরী ।

প্রেম, ভালবাসা...শব্দগুলো বড় সুন্দর । আর তার অনুভূতি আরও । কিন্তু, যখন শোনা যায়, প্রেমিক প্রেমিকাকে গলা কেটে খুন করছে, কিংবা প্রেমিকার ৩৫টা টুকরো করছে, তখন প্রেম-ভালবাসার সৌন্দর্য্য যেন মুহূর্তে হারিয়ে যায় । ভালবাসায় বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে মানুষ । কিন্তু, সত্যিই কি বিশুদ্ধ ভালবাসা পৃথিবীতে বেঁচে নেই ? একটা-দু'টো ঘটনাতেই দেখেই কি ভালবাসার উপর থেকে ভরসা হারিয়ে ফেলা যায় ? বোধ হয় না, প্রেম, ভালবাসা আছে...বিগত কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেরকমই কিছু পোস্ট উঠে আসছে । একদিকে, প্রেমিকাকে ৩৫টা টুকরো করা, অন্যদিকে, সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলার ভালবাসা, দুইয়েরই তুলনা করে পোস্ট করছেন নেটিজেনরা ।&nbsp; সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলা 'ভালবাসা'-র উদাহরণ হয়ে উঠছেন । &nbsp;&nbsp;
হাসপাতালে ঐন্দ্রিলার লড়াই চলছে এখনও । জ্ঞান ফেরেনি । প্রথমে চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছিলেন । আশার কথা শুনিয়েছিল সব্যসাচী । কিন্তু, ব্রেন স্ট্রোকের পর পরপর হার্ট অ্যাটাক । আরও অবস্থার অবনতি হয় ঐন্দ্রিলার । সবাই ধরেই নিয়েছিল আর ফিরবেন না ঐন্দ্রিলা । মিরাকলের আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন সব্যও । কিন্তু, মিরাকল হয়েছে । &nbsp;কোনও এক অলৌকিক শক্তি যেন মৃত্যুর দোরগোড়া থেকে আবার ফিরিয়ে এনেছে ঐন্দ্রিলাকে । সব্যসাচী নিজে জানিয়েছেন একথা । এই যে বারবার হাজারও প্রতিকূলতার মধ্যে ঐন্দ্রিলার ফিরে আসার লড়াই কিন্তু কোথাও ভালবাসার জোরে । মা-বাবা-দিদির ভালবাসা তো আছেই । কিন্তু, কোথাও গিয়ে যেন সব্যর ভালবাসা ঐন্দ্রিলার বেঁচে থাকার শক্তি জোগাচ্ছে বারবার । ঐন্দ্রিলার মা নিজে জানিয়েছিলেন সব্যর ডাকে সাড়া দিচ্ছেন ঐন্দ্রিলা ।&nbsp;
যে প্রেম, ভালবাসা নিয়ে এত চর্চা চলছে সোশ্যাল মিডিয়া, তার শুরু কোথায় জানেন ? কালার্স বাংলার 'ঝুমুর' ধারাবাহিকের মাধ্যমে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন ঐন্দ্রিলা শর্মা । এই ধারাবাহিকে তাঁর বিপরীতে ছিলেন সব্যসাচী চৌধুরী । সেখান থেকেই তাঁদের বন্ধুত্ব । সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও গভীর হয় প্রেম । তারপর তাঁদের গল্প কম-বেশি সকলেরই জানা । সব্যসাচীর সঙ্গে আলাপ হওয়ার আগে একবার ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন অভিনেত্রী । তখন বয়স ১৭ । মারণ রোগের সঙ্গে লড়াই করে জিতে গিয়েছিলেন । তারপরই বিনোদন জগতে পা রাখা অভিনেত্রীর । আর সব্যসাচীর তারঁ জীবনে আসা । যদিও, সেইসময় তাঁদের প্রেম সেভাবে চর্চায় ছিল না বললেই চলে ।
২০২১ । ততদিনে 'জিয়নকাঠি' ধারাবাহিক করে বেশ জনপ্রিয় ঐন্দ্রিলা । 'বামাক্ষ্যাপা' করে সব্যসাচীও তখন জনপ্রিয়তা পেয়েছে । চুটিয়ে দু'জনে প্রেম করছেন । কিন্তু,সেই সুখ বেশিদিন সহ্য হল না । &nbsp;আবার ঐন্দ্রিলার শরীরে বাসা বাঁধল ক্যানসার । এবারের লড়াইটা ছিল আরও কঠিন । তবে,ঐন্দ্রিলার একার লড়াই ছিল না । এবারের লড়াইয়ে সবসময় তাঁর 'জিয়নকাঠি' হয়ে সঙ্গে থেকেছেন সব্যসাচী । সেই লড়াইয়ের বিভিন্ন মুহূর্তে ছবি এখন নতুন করে ভাইরাল হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় । সম্প্রতি, এক ছবি ভাইরাল হয়, যেখানে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের বেডে শোয়া ঐন্দ্রিলাকে খাইয়ে দিচ্ছেন সব্যসাচী &nbsp;। কিংবা মাঝরাতে অসুস্থ ঐন্দ্রিলার নাচ করার ইচ্ছা পূরণ, জীবনের ওঠা-নামা, হাসি কান্নায় দুজন দু'জনের পাশে থেকেছেন সবসময় ।
দ্বিতীয়বার ক্যানসারকে জয় করে ফিরে আসেন ঐন্দ্রিলা । শুরু হয় আবার নতুন করে পথ চলা । সেই লড়াইয়ের গল্প বারবার ঐন্দ্রিলার মুখে শোনা গিয়েছে, কখনও 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এ, কখনও আবার 'দাদাগিরি'-তে । আর তাঁর সেই গল্পে রয়েছে সব্যসাচী, যাঁর ভালবাসায় বাঁচার ইচ্ছা দ্বিগুন হয়েছে বারবার । ঐন্দ্রিলা বলেছেন, "আমার দ্বিতীয় দিনের কেমো চলছে । আমি তখন চোখ বন্ধ করে আছি । হঠাৎ চোখ খুলে দেখি ও আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে । চোখ খুলেই ওর মুখটা দেখলাম । একটা অদ্ভুত শান্তি অনুভব করলাম ।' ঐন্দ্রিলা-সব্যসাচীর ভালবাসা এমনই ।
সব্যসাচীরও সুখ-দুঃখে সবসময় পাশে থেকেছেন ঐন্দ্রিলা । ব্রেন স্ট্রোকের আগেই 'ভালবাসার' জন্মদিন সেলিব্রেট করেছিলেন অভিনেত্রী । তখনও ভেবেছিলেন কি তাঁর জীবনে আরও একটা অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে ? এ অন্ধকার আরও গভীর । কিন্তু, কবি গুরুর কথায়, 'অন্ধকারের উৎস হতেই উৎসারিত আলো'। আলো আবার আসবে, সব্যসাচীর ভালবাসা যে তাঁর সঙ্গে আছে । দিন-রাত হাসপাতালেই ঐন্দ্রিলার সুস্থ হওয়ার আশায় রয়েছেন সব্য । অনেকে বলছেন, হাসপাতালের নিচে দোকান থেকে ম্যাগি খেয়েই দিন কাটাচ্ছেন । হাসপাতালই হয়ে উঠেছে তাঁর ঘর-বাড়ি । ঐন্দ্রিলাকে ফিরিয়ে আনতেই হবে, তাঁরা যে একসঙ্গে স্বপ্ন দেখেছে আগামীর । তাঁদের প্রেম এভাবেই বেঁচে থাক,মানুষকে আরও ভালবাসতে শেখাক সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলা ।&nbsp;

টেলিপাড়ায় একটু কান পাতলেই শোনা যেত, ওরা সম্পর্কে আছেন। ওরা বন্ধুত্বে ছিলেন, প্রেমে ছিলেন, ভালবাসায় ছিলেন। যে ভালবাসা আজকের দিনে বিরল, তেমনই একটা গল্প ছিল ওঁদের।

the unique love story of aindrila sharma and sabyasachi chowdhury - Aindrila Sharma-Sabyasachi Chowdhury: ঐন্দ্রিলা-সব্যসাচীর রূপকথা এক জীবনে ফুরোয় না, রূপকথা বেঁচেই থাকে

Aindrila Sharma-Sabyasachi Chowdhury: ঐন্দ্রিলা-সব্যসাচীর রূপকথা এক জীবনে ফুরোয় না, রূপকথা বেঁচেই থাকে

টেলিপাড়ায় একটু কান পাতলেই শোনা যেত, ওরা সম্পর্কে আছেন। ওরা বন্ধুত্বে ছিলেন, প্রেমে ছিলেন, ভালবাসায় ছিলেন। যে ভালবাসা আজকের দিনে বিরল, তেমনই একটা গল্প ছিল ওঁদের।

ঐন্দ্রিলার লড়াই থেমে গেল বড্ড তাড়াতাড়ি। সদ্য ফোটা একটা ফুল ঝরে গেল অকালেই। সদ্য প্রয়াত অভিনেত্রীর গল্পটা এখন কম বেশি সকলেরই জানা। আট থেকে আশি সকলের মুখে ঐন্দ্রিলার লড়াইয়ের কথা। আর তারই সঙ্গে ঐন্দ্রিলা-সব্যসাচীর কথা।&nbsp; ঐন্দ্রিলা শর্মা-সব্যসাচী চৌধুরী। টেলিপাড়ায় একটু কান পাতলেই শোনা যেত, ওরা সম্পর্কে আছেন। শুধু এটুকু বললে আসলে কিছুই বলা হয় না। ওরা বন্ধুত্বে ছিলেন, প্রেমে ছিলেন, ভালবাসায় ছিলেন। যে ভালবাসা আজকের দিনে বিরল, তেমনই একটা গল্প ছিল ওঁদের।
জীবনের ওঠাপড়াগুলোয় ওঁরা হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে ছিলেন। ছিলেন বেঁধে বেঁধে। বিগত কয়েকদিনে, ওদের গল্প ছিল সবার মুখে মুখে। ঐন্দ্রিলার লড়াই যতটা ওঁর ততটাই সব্যসাচীর, শেষ পর্যন্ত। দ্বিতীয়বার অভিনেত্রীর শরীরে যখন ক্যানসার বাসা বাঁধল, ততদিনে তাঁর জীবনে সব্যসাচী এসে গেছেন। ঐন্দ্রিলার যন্ত্রণা ভাগ করে নিয়েছেন সব্যসাচী। ঐন্দ্রিলার মতো হাসপাতাল হয়ে উঠেছিল সব্যসাচীরও ঘরবাড়ি। ঐন্দ্রিলার মন ভাল রাখার দায়িত্বটুকু নিজের কাঁধেই নিয়ে নিয়েছিলেন। এবারেও তাই। ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পর ঐন্দ্রিলার সংজ্ঞা কখনই ফেরেনি পুরোপুরি। আচ্ছন্ন থাকতেন। বন্ধুর সঙ্গে অবিরাম গল্প করে যেতেন সব্যসাচী। যদি, কখনও সাড়া দেন, যদি চিনতে পারেন, সেই প্রতীক্ষায়।
জীবনের সুখে আনন্দে ব্যথায় যন্ত্রণায় দুজনের ভাগ ছিল সমান সমান। কারোর কম নয়, কারোর বেশি নয়। সব্যসাচী গল্প লিখতেন, সে গল্পের প্রথম শ্রোতা হতেন ঐন্দ্রিলা, বরাবর। জীবনের পথে চলার ঐন্দ্রিলার যতবার হাঁফ ধরত, গতি কমিয়ে নিতেন সব্যসাচী। এবারের গল্পটা সামান্যই আলাদা। এবার বন্ধু বড় বেশি হাঁপিয়েছে, সব্যসাচীর গল্প শোনার জন্যেও আর ওঠা হবে না ঐন্দ্রিলার। কিন্তু গল্প তো থামবে না। ওঁদের গল্পও শেষ হবে না। এ রূপকথায় নটে গাছ মুড়োবে না কোনও দিন।&nbsp;

বিবাহিত জীবন বড় সুখের হয়নি, নানা অশান্তির কারণেই বিচ্ছেদ হয়েছিল। মেট্রোয় দেখা হতেই এবার সেকেন্ড ইনিংস শুরু।  আবারও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন যুগল।

ex couple met in metro after three years after separation,  - ex couple reunite: মেট্রোয় 'হঠাৎ দেখা', জুড়ল ভাঙা সম্পর্ক! আবার বিবাহ বন্ধনে প্রাক্তন দম্পতি

ex couple reunite: মেট্রোয় 'হঠাৎ দেখা', জুড়ল ভাঙা সম্পর্ক! আবার বিবাহ বন্ধনে প্রাক্তন দম্পতি

বিবাহিত জীবন বড় সুখের হয়নি, নানা অশান্তির কারণেই বিচ্ছেদ হয়েছিল। মেট্রোয় দেখা হতেই এবার সেকেন্ড ইনিংস শুরু।&nbsp; আবারও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন যুগল।

রবি ঠাকুরের 'হঠাৎ দেখা' মনে পড়ে? সেই কথাগুলো,&nbsp;
"আমাদের গেছে যে দিন
&nbsp; &nbsp; &nbsp; একেবারেই কি গেছে,
&nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; কিছুই কি নেই বাকি।"
রেলগাড়ির কামরায় দেখা হয়েছিল প্রাক্তন প্রেমিক-প্রেমিকার। এ যেন অনেকটা তেমনই।&nbsp;
তিন বছর দেখা সাক্ষাৎ নেই। এক বছরের আইনি লড়াই-এর পর খাতায় কলমে সম্পর্ক শেষ।&nbsp; কিন্তু শেষ বলে সত্যি কিছু হয়? মেট্রোয় হঠাৎ দেখা হল প্রাক্তণ স্ত্রীর সঙ্গে। হিসেবগুলো সব গুলিয়ে গেল, দুজন দুদিকে মুখ ফিরিয়ে চলে যাওয়ার বদলে ২৮-র স্টিভেন অফিস কামাই করে প্রাক্তন স্ত্রী অ্যান্ডির সঙ্গে গেলেন রেস্তোরাঁয়। একটা গোটা দিন কাটিয়েই ফের শপথ নিলেন একসঙ্গে থাকার। সম্প্রতি এই ঘটনা ঘটেছে &lsquo;প্রেমের শহর&rsquo; প্যারিসে।&nbsp;
২০১৬-য় দুজনের পরিচয়, মানে লভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট যাকে বলে। ২০১৮-তে বিয়ে। কিন্তু বিবাহিত জীবন বড় সুখের হয়নি, নানা অশান্তির কারণেই বিচ্ছেদ হয়েছিল। মেট্রোয় দেখা হতেই এবার সেকেন্ড ইনিংস শুরু।&nbsp; আবারও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন যুগল।

জীবন সায়াহ্নে এসে নতুন জীবনসঙ্গী। মিয়াঁ বিবি দুজনের কাছেই এ এক পরম পাওয়া। 

70 year old man marries 65 year old lady - বৃদ্ধাশ্রমের প্রেম থেকে পরিণয়! ঘর বাঁধলেন ৭০ আর ৬৫-র পাত্র-পাত্রী

বৃদ্ধাশ্রমের প্রেম থেকে পরিণয়! ঘর বাঁধলেন ৭০ আর ৬৫-র পাত্র-পাত্রী

বৃদ্ধাশ্রমের&nbsp;প্রেম গড়াল পরিণয়ে
বছর সত্তরের পাত্র সুব্রত সেনগুপ্ত আর ৬৫ এর কনে অপর্ণা চক্রবর্তীর আইনি বিয়ে হল
&nbsp;নদিয়ার চাকদহের লালপুরের বাসিন্দা সুব্রত সেনগুপ্ত। তিনি রাজ্য পরিবহণ দপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী।
অপর্ণা চক্রবর্তীর বাড়ি রাণাঘাটের আইসতলায়। প্রায় ৩০ বছর একজন অধ্যাপকের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করেছেন তিনি।&nbsp;
২০১৯ এর অপর্ণাকে মন দিয়েছিলেন সুব্রত। কিন্তু প্রেমে প্রত্যাখাত হয়ে বৃদ্ধাশ্রমের বাইরে থাকা শুরু।সপ্তাহ দুয়েক আগে নতুন করে রূপকথার শুরু।&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;

জীবন সায়াহ্নে এসে নতুন জীবনসঙ্গী। মিয়াঁ বিবি দুজনের কাছেই এ এক পরম পাওয়া।&nbsp;

ইংরেজিতে বলে এজ ইস জাস্ট আ নাম্বার। সে কথা আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন বাংলার দুই বৃদ্ধ বৃদ্ধা। কে বলে ভালোবাসাবাসির বয়স হয়? বৃদ্ধাশ্রমের&nbsp;প্রেম গড়াল পরিণয়ে। বছর সত্তরের পাত্র সুব্রত সেনগুপ্ত আর ৬৫ এর কনে অপর্ণা চক্রবর্তীর আইনি বিয়ে হল।&nbsp;
দু'জনেই অবিবাহিত ছিলেন।&nbsp;নদিয়ার চাকদহের (Chakdah) লালপুরের বাসিন্দা সুব্রত সেনগুপ্ত। তিনি রাজ্য পরিবহণ দপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী। ২০১৯ সালের শুরুতে রানাঘাটের পূর্ণনগর জগদীশ মেমোরিয়াল বৃদ্ধাশ্রমের থাকা শুরু সুব্রতবাবুর। অপর্ণা চক্রবর্তী সেখানে রয়েছেন বছর পাঁচেক ধরে। তাঁর বাড়ি রাণাঘাটের আইসতলায়। প্রায় ৩০ বছর কলকাতা বেলেঘাটায় একজন অধ্যাপকের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করেছেন তিনি। শেষ জীবনে বাপের বাড়ির দরজা তাঁর জন্য বন্ধ হয়ে যায়।&nbsp;
২০১৯ এর অপর্ণাকে মন দিয়েছিলেন সুব্রত। কিন্তু প্রেমে প্রত্যাখাত হয়ে বৃদ্ধাশ্রমের বাইরে থাকা শুরু।সপ্তাহ দুয়েক আগে নতুন করে রূপকথার শুরু। একসঙ্গে পথ চলার সিদ্ধান্ত নিলেন দুজনে। জীবন সায়াহ্নে এসে নতুন জীবনসঙ্গী। মিয়াঁ বিবি দুজনের কাছেই এ এক পরম পাওয়া।&nbsp;
&nbsp;

অভিনেত্রী সুদীপ্তা প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সির ছেলে সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন ।সম্প্রতি ফেসবুক পেজে নিজেই এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। রাজনৈতিক পর

sudipta and soumya are in love - সুদীপ্তা  সৌম্যর প্রেম কাহিনী

অভিনেত্রী সুদীপ্তা প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সির ছেলে সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন ।সম্প্রতি ফেসবুক পেজে নিজেই এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। রাজনৈতিক পরিবারের ছেলে সৌম্য তৃণমূল যুব কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

সুদীপ্তা  সৌম্যর প্রেম কাহিনী

&nbsp;রাজনীতি এবং বিনোদনের দুনিয়ার গাঁটছড়া নতুন নয়। হলিউড বলিউড টলিউড সর্বত্রই এমন জুটির দেখা মেলে । এবার এই তালিকায় নাম লেখালেন সৌম্য ও সুদীপ্তা।অভিনেত্রী সুদীপ্তা প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সির ছেলে সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন ।সম্প্রতি ফেসবুক পেজে নিজেই এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। রাজনৈতিক পরিবারের ছেলে সৌম্য তৃণমূল যুব কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক। সম্প্রতি রাজর্ষি দে-র মায়াতে অভিনয় করেছেন সুদীপ্তা।নেট নাগরিকদের এখন প্রশ্ন হঠাৎ সম্পর্কের কথা কেন প্রকাশ্যে আনলেন সুদীপ্তা?&nbsp; &nbsp; এই প্রশ্নের উত্তরে সংবাদমাধ্যমকে সুদীপ্তা জানিয়েছেন ,আমার আর সৌম্যর সম্পর্কের বয়স ২০ মাস তাই মনে হচ্ছিল এবার সম্পর্কটাকে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত সেই কারণেই সবাইকে জানিয়েছি। পাশাপাশি সুদীপ্তা এও বলেন, বিনোদন এবং রাজনীতির বন্ধন নতুন না হলেও তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কঠিন ।তাই সবার আশীর্বাদ চেয়ে নিয়েছেন সুদীপ্তা।
 সুদীপ্তা নিজের সম্পর্কের বয়স ২০ মাস বললেও, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিচালকের দাবি এই সম্পর্ক আজকের নয় বেশ কিছু বছর ধরে এই প্রেমিক যুগলকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে ।&nbsp; &nbsp;
 &nbsp; &nbsp; &nbsp;
&nbsp;

অভিনেত্রী সুদীপ্তা প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সির ছেলে সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন ।সম্প্রতি ফেসবুক পেজে নিজেই এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। রাজনৈতিক পরিবারের ছেলে সৌম্য তৃণমূল যুব কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

&nbsp; রাজনীতি এবং বিনোদনের (Tollywood&nbsp;Gossip) দুনিয়ার গাঁটছড়া নতুন নয়। হলিউড বলিউড টলিউড সর্বত্রই এমন জুটির দেখা মেলে। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালেন সৌম্য ও সুদীপ্তা।অভিনেত্রী সুদীপ্তা প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সির ছেলে সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন ।সম্প্রতি ফেসবুক পেজে নিজেই এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। রাজনৈতিক পরিবারের ছেলে সৌম্য তৃণমূল যুব কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক। সম্প্রতি রাজর্ষি দে-র মায়াতে অভিনয় করেছেন সুদীপ্তা।নেট নাগরিকদের এখন প্রশ্ন হঠাৎ সম্পর্কের কথা কেন প্রকাশ্যে আনলেন সুদীপ্তা?&nbsp; &nbsp; এই প্রশ্নের উত্তরে সংবাদমাধ্যমকে সুদীপ্তা জানিয়েছেন ,আমার আর সৌম্যর সম্পর্কের বয়স ২০ মাস তাই মনে হচ্ছিল এবার সম্পর্কটাকে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত সেই কারণেই সবাইকে জানিয়েছি। পাশাপাশি সুদীপ্তা এও বলেন, বিনোদন এবং রাজনীতির বন্ধন নতুন না হলেও তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কঠিন ।তাই সবার আশীর্বাদ চেয়ে নিয়েছেন সুদীপ্তা।
 সুদীপ্তা নিজের সম্পর্কের বয়স ২০ মাস বললেও, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিচালকের দাবি এই সম্পর্ক আজকের নয় বেশ কিছু বছর ধরে এই প্রেমিক যুগলকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে ।&nbsp; &nbsp;
 &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp;
&nbsp; &nbsp; &nbsp;

love story

ক্যাটাগরি

Trending topics