খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

মুম্বইয়ে উঠতি মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। একটি হোটেল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সিলিং ফ্যানে দেহ ঝুলছিল। একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Model Hanging Body found in Hotel in Mumbai - Mumbai Model Death:  হোটেলে মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার,  সুইসাইড নোটে লেখা 'শান্তি চাই' 

হোটেলে মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার,  সুইসাইড নোটে লেখা 'শান্তি চাই' 

মুম্বইয়ে উঠতি মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। একটি হোটেল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সিলিং ফ্যানে দেহ ঝুলছিল। একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মুম্বইয়ে উঠতি মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। একটি হোটেল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সিলিং ফ্যানে দেহ ঝুলছিল। একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত মডেলের নাম &nbsp;আকাঙ্খা মোহন। বয়স ৩০। বুধবার রাত ৮টা নাগাদ মুম্বইয়ের আন্ধেরির একটি হোটেলে ওঠেন তিনি। সেদিন ফোন করে ঘরে খাবারও আনান। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হোটেল কর্মীরা বারবার ডেকেও সাড়া পাননি। এরপরই পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে হোটেলের দরজা খুলে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে ওই মডেলকে। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।&nbsp;
পুলিশ ঘর থেকে একটি সাদা কাগজ পায়। সেখানে লেখা ছিল, তাঁর এই পরিণতির জন্য কেউ দায়ী নয়। ভাল নেই তিনি। শুধু শান্তি দরকার। সুইসাইড নোটটি মৃত মডেলের কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।&nbsp;

ফের শহর কলকাতায় উঠতি মডেলের রহস্যমৃত্যু । বাঁশদ্রোণী এলাকায় বহুতল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তাঁর ঝুলন্ত দেহ । সূত্রের খবর, মৃতার নাম পূজা সরকার । পুলিশের প্রাথমিক অনুমান,আত্মহত্যা করেছেন তরুণী । যদিও ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় । গত ছ’মাস আগে বাঁশদ্রোণী থানার উল্টো দিকের বহুতলে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিলেন। এদিন, ওই ফ্ল্যাটের সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পূজার দেহ। তাঁর গলায় গামছা জড়ানো ছিল। স্থানীয় সূত্রে খবর, তরুণীর ফ্ল্যাটে তাঁর বন্ধুদের যাতায়াত ছিল । ওই তরুণীর বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ ।
মে মাসে ঠিক এভাবেই ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় টিভি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র ঝুলন্ত দেহ । অভিযোগের আঙুল ওঠে লিভ-ইন-পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর দিকে । ঘটনার তদন্তে উঠে আসে একাধিক তথ্য । গ্রেফতারও করা হয় সাগ্নিককে । এখনও এই ঘটনার তদন্ত চলছে ।পল্লবী দে-এর মৃত্যুর কয়েকদিনের ব্যবধানেই বিদিশা ও মঞ্জুষার রহস্যমৃত্যু হয় । কসবায় আরও এক উঠতি মডেল সরস্বতীর দেহ উদ্ধার ঘিরেও চাঞ্চল্য ছড়ায়।

Hanging body of Another Model recovered in Bansdroni, Kolkata  - Kolkata Model Death : শহরে ফের উঠতি মডেলের রহস্যমৃত্যু, বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় । গত ছ’মাস আগে বাঁশদ্রোণী থানার উল্টো দিকের বহুতলে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিলেন। এদিন, ওই ফ্ল্যাটের সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পূজার দেহ।

Kolkata Model Death : শহরে ফের উঠতি মডেলের রহস্যমৃত্যু, বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় । গত ছ&rsquo;মাস আগে বাঁশদ্রোণী থানার উল্টো দিকের বহুতলে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিলেন। এদিন, ওই ফ্ল্যাটের সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পূজার দেহ।

ফের শহর কলকাতায় উঠতি মডেলের রহস্যমৃত্যু (Model Death) । বাঁশদ্রোণী (Model Death in Bansdroni ) এলাকায় বহুতল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তাঁর ঝুলন্ত দেহ । সূত্রের খবর, মৃতার নাম পূজা সরকার । পুলিশের প্রাথমিক অনুমান,আত্মহত্যা করেছেন তরুণী । যদিও ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় । গত ছ&rsquo;মাস আগে বাঁশদ্রোণী থানার উল্টো দিকের বহুতলে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিলেন। এদিন, ওই ফ্ল্যাটের সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পূজার দেহ। তাঁর গলায় গামছা জড়ানো ছিল।
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/world-news/a-pregnant-woman-died-in-a-truck-accident-in-bangladesh-gave-birth-baby-girl-on-spot-1658038689667" target="_blank">Bangladesh Accident: রাস্তা পার হতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু অন্তঃসত্ত্বার, দুর্ঘটনাস্থলেই জন্ম শিশুর</a> &nbsp;
স্থানীয় সূত্রে খবর, গভীর রাতে বাড়ি ফিরতেন পূজা। ওই ফ্ল্যাটে পূজা ছাড়াও থাকতেন আরেক তরুণী । মাঝেমধ্যেই দুই তরুণকেও আসা যাওয়া করতে দেখা যেত । রাতবিরেতে চিৎকার করতেও শোনা যেত তাঁদের । শনিবার রাতে, ফ্ল্যাটের একটি ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন পূজা । অনেক ডাকাডাকির পরও সাড়া দেননি । এরপর দরজা ভেঙে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয় । ওই তরুণীর বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ ।
মে মাসে ঠিক এভাবেই ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় টিভি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র ঝুলন্ত দেহ । অভিযোগের আঙুল ওঠে লিভ-ইন-পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর দিকে । ঘটনার তদন্তে উঠে আসে একাধিক তথ্য । গ্রেফতারও করা হয় সাগ্নিককে । এখনও এই ঘটনার তদন্ত চলছে ।পল্লবী দে-এর মৃত্যুর কয়েকদিনের ব্যবধানেই বিদিশা ও মঞ্জুষার রহস্যমৃত্যু হয় । কসবায় আরও এক উঠতি মডেল সরস্বতীর দেহ উদ্ধার ঘিরেও চাঞ্চল্য ছড়ায়।

কসবায় উঠতি মডেল সরস্বতী দাসের মৃত্যুর ঘটনায় রহস্য ক্রমশ ঘনাচ্ছে । একের পর এক নতুন তথ্য উঠে আসছে । সরস্বতীর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতেই মেয়ের সঙ্গে কথা হয় তাঁদের । কিন্তু, সেইসময় তাঁরা বুঝতে পারেননি এরপর মেয়ে এমন কাণ্ড ঘটিয়ে বসবে । আবার এক প্রতিবেশীর বক্তব্য অনুযায়ী, ঘটনার দিন রাতে মেয়েটিকে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরতে দেখেছিলেন তিনি ।
সরস্বতীর ফেসবুক প্রোফাইলে বেশ কয়েকটি পোস্ট বেশ কয়েকটা প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে । দেখা যাচ্ছে কোনও পোস্টে হৃদয়ভাঙার কথা লিখছেন, কোনও ছবির ক্যাপশনে আছে মায়ের প্রতি ভালবাসার কথা । পুলিশ সূত্রে খবর, সরস্বতীর ঘর থেকে একটি চিরকুট মিলেছে। তাতে লেখা, ‘মা, আমি তোমায় খুব ভালবাসি।’ প্রায় একই বয়ানের একটি পোস্টও রয়েছে তাঁর ফেসবুক ওয়ালে ।
পুলিশ জানতে পেরেছে, এক যুবকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল । স্থানীয় সূত্রের খবর, পাশের পাড়ার এক তরুণের সঙ্গে সরস্বতীর সম্পর্ক ছিল । তাঁর সন্ধান পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা । পাশাপাশি, সরস্বতীর ফোনটি আনলক করে এ বিষয়ে তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ । সরস্বতীর পরিচিতদের সঙ্গেও কথা বলছেন তাঁরা ।
পরিবার সূত্রে খবর, মামাবাড়িতে মায়ের সঙ্গে থাকতেন সরস্বতী । মেকআপের পাশাপাশি নানা ভিডিও শ্যুটের কাজও করেছেন । এ ছাড়াও প্রাইভেট টিউশনও করতেন। আঁকা শেখাতেন। স্বপ্ন ছিল মডেল হওয়ার । তাঁর মামা জানিয়েছেন, ‘‘মাঝেমধ্যে দেখতাম, ও দরজা বন্ধ করে কাঁদত। কেন বুঝতে পারতাম না ।’’ এখন প্রশ্ন উঠছে, তাঁর মৃত্যুর পিছনে রয়েছে পেশাদারি চাপ, সম্পর্কের টানাপড়েন, নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কিছু । তদন্ত চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা ।
শনিবার গভীর রাতে কসবায় নিজের বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় সরস্বতীকে। সে কসবার বেদিয়াডাঙা এলাকার বাসিন্দা ছিল। বাবা সঙ্গে থাকেন না । মা ও মাসির কাছে বড় হয়ে উঠেছিলেন সরস্বতী। শনিবার রাতে তাঁর মা ও মাসি আয়ার কাজ করার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর সরস্বতী আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশের অনুমান। সরস্বতীকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান তাঁর দিদা।
পরিবার সূত্রে খবর, মাধ্যমিকের পর আর পড়াশোনা করেননি সরস্বতী । মেক আপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতেন । কখনও কখনও ফটোশুটও করতেন । তা ছাড়া তিনি অভিনয় জগতে তারকা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন । সরস্বতীর মৃত্যুর ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, শ্বাসরোধ হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

New informations came up on Model Saraswati Das death case  - Saraswati Das death update:মৃত্যুর আগে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরেছিলেন সরস্বতী, মডেল মৃত্যুতে ঘনাচ্ছে রহস্য

সরস্বতীর ফেসবুক প্রোফাইলে বেশ কয়েকটি পোস্ট বেশ কয়েকটা প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে । দেখা যাচ্ছে কোনও পোস্টে হৃদয়ভাঙার কথা লিখছেন, কোনও ছবির ক্যাপশনে আছে মায়ের প্রতি ভালবাসার কথা । 

Saraswati Das death update : সরস্বতীর মৃত্যুতে নতুন তথ্য, প্রতিবেশীর দাবিতে কান্নার তথ্য

সরস্বতীর ফেসবুক প্রোফাইলে বেশ কয়েকটি পোস্ট বেশ কয়েকটা প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে । দেখা যাচ্ছে কোনও পোস্টে হৃদয়ভাঙার কথা লিখছেন, কোনও ছবির ক্যাপশনে আছে মায়ের প্রতি ভালবাসার কথা ।

কসবার উঠতি মডেল সরস্বতী দাসকে (Model Saraswati&nbsp;Das&nbsp;Death) ফোনে কেউ হুমকি দিত ।&nbsp;সে কারণেই &lsquo;আত্মহত্যার&rsquo; সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরস্বতী ।&nbsp;তাঁর মামার দাবিকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল ।&nbsp;
পরিবার সূত্রে খবর, মামাবাড়িতে মায়ের সঙ্গে থাকতেন সরস্বতী (Kasba&nbsp;Model Death) । মেকআপের পাশাপাশি নানা ভিডিও শ্যুটের কাজও করেছেন । এ ছাড়াও প্রাইভেট টিউশনও করতেন। স্বপ্ন ছিল মডেল হওয়ার । সরস্বতীর মামা গোবিন্দ মণ্ডলের দাবি, &lsquo;&lsquo;প্রতি দিন রাতে ভাগ্নি ফোনে কারও সঙ্গে কথা বলত। কয়েক দিন ওকে কাঁদতেও দেখি।&rsquo;&rsquo; মামার অনুমান, ফোনে কেউ তাঁকে হুমকি দিত । সে কারণেই &lsquo;আত্মহত্যার&rsquo; সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরস্বতী ।
শনিবার কার্যত কেঁদেই বাড়ি ফিরেছিলেন কসবার বাসিন্দা সরস্বতী দাস । তাঁর মারা যাওয়ার পর প্রতিবেশীর বয়ানে এই তথ্যই উঠে এসেছে । ঘটনার দিন কেন কেঁদে বাড়ি ফিরেছিলেন সরস্বতী, সেটাই এখন খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা । কারণ পরিবার সূত্রে দাবি করা হয়, ঘটনার আগের মুহূর্ত পর্যন্ত স্বাভাবিক ছিল তাঁদের মেয়ে । কিন্তু, কেন&nbsp; ফাঁস লাগিয়ে জীবন শেষ করলেন সরস্বতী তা পরিবারের কাছেও ঠিকভাবে পরিষ্কার হচ্ছে না ।
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/local/many-questions-raised-in-model-saraswati-das-death-case-1653879606211" target="_blank">Saraswati Das model death:সম্পর্কের টানাপোড়েন, নাকি পেশাগত সমস্যা? সরস্বতীর মৃত্যুতে উঠছে নানা প্রশ্ন</a> &nbsp;
সরস্বতীর ফেসবুক প্রোফাইলে বেশ কয়েকটি পোস্ট বেশ কয়েকটা প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে । দেখা যাচ্ছে কোনও পোস্টে হৃদয়ভাঙার কথা লিখছেন, কোনও ছবির ক্যাপশনে আছে মায়ের প্রতি ভালবাসার কথা । পুলিশ সূত্রে খবর, সরস্বতীর ঘর থেকে একটি চিরকুট মিলেছে। তাতে লেখা, &lsquo;মা, আমি তোমায় খুব ভালবাসি।&rsquo; প্রায় একই বয়ানের একটি পোস্টও রয়েছে তাঁর ফেসবুক ওয়ালে ।
পুলিশ জানতে পেরেছে, এক যুবকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল । স্থানীয় সূত্রের খবর, পাশের পাড়ার এক তরুণের সঙ্গে সরস্বতীর সম্পর্ক ছিল । তাঁর সন্ধান পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা । পাশাপাশি, সরস্বতীর ফোনটি আনলক করে এ বিষয়ে তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ । সরস্বতীর পরিচিতদের সঙ্গেও কথা বলছেন তাঁরা ।
পরিবার সূত্রে খবর, মামাবাড়িতে মায়ের সঙ্গে থাকতেন সরস্বতী । মেকআপের পাশাপাশি নানা ভিডিও শ্যুটের কাজও করেছেন । এ ছাড়াও প্রাইভেট টিউশনও করতেন। আঁকা শেখাতেন। স্বপ্ন ছিল মডেল হওয়ার । এখন প্রশ্ন উঠছে, তাঁর মৃত্যুর পিছনে রয়েছে পেশাদারি চাপ, সম্পর্কের টানাপড়েন, নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কিছু । তদন্ত চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা ।
শনিবার গভীর রাতে কসবায় নিজের বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় সরস্বতীকে। সে কসবার বেদিয়াডাঙা এলাকার বাসিন্দা ছিল। বাবা সঙ্গে থাকেন না । মা ও মাসির কাছে বড় হয়ে উঠেছিলেন সরস্বতী। শনিবার রাতে তাঁর মা ও মাসি আয়ার কাজ করার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর সরস্বতী আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশের অনুমান। সরস্বতীকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান তাঁর দিদা।
পরিবার সূত্রে খবর, মাধ্যমিকের পর আর পড়াশোনা করেননি সরস্বতী । মেক আপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতেন । কখনও কখনও ফটোশুটও করতেন । তা ছাড়া তিনি অভিনয় জগতে তারকা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন । সরস্বতীর মৃত্যুর ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, শ্বাসরোধ হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কের টানাপোড়েনের জের, নাকি পেশাগত সমস্যা? কসবার মেক আপ আর্টিস্ট তথা মডেল সরস্বতী দাসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর উঠছে এমন একাধিক প্রশ্ন। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যে পুলিশের হাতে এসেছে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। 

Many questions raised in model Saraswati Das death case - Saraswati Das model death:সম্পর্কের টানাপোড়েন, নাকি পেশাগত সমস্যা? সরস্বতীর মৃত্যুতে উঠছে নানা প্রশ্ন

সম্পর্কের টানাপোড়েন, নাকি পেশাগত সমস্যা? সরস্বতীর মৃত্যুতে উঠছে নানা প্রশ্ন

সম্পর্কের টানাপোড়েনের জের, নাকি পেশাগত সমস্যা? কসবার মেক আপ আর্টিস্ট তথা মডেল সরস্বতী দাসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর উঠছে এমন একাধিক প্রশ্ন। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যে পুলিশের হাতে এসেছে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট।

সম্পর্কের টানাপোড়েনের জের, নাকি পেশাগত সমস্যা? কসবার মেক আপ আর্টিস্ট তথা মডেল সরস্বতী দাসের (Saraswati&nbsp;Das Model Death) অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর উঠছে এমন একাধিক প্রশ্ন। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যে পুলিশের হাতে এসেছে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট।
শনিবার গভীর রাতে কসবায় নিজের বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় সরস্বতীকে। সে কসবার বেদিয়াডাঙা এলাকার বাসিন্দা ছিল। বাবা সঙ্গে থাকেন না । মা ও মাসির কাছে বড় হয়ে উঠেছিলেন সরস্বতী। শনিবার রাতে তাঁর মা ও মাসি আয়ার কাজ করার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর সরস্বতী আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশের অনুমান। সরস্বতীকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান তাঁর দিদা।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/unnatural-death-in-kasba-of-a-promising-model-1653841670264" target="_blank">Model Death in Kasba : এবার কসবায় উদ্ধার উঠতি মডেলের ঝুলন্ত দেহ, নাম সরস্বতী দাস</a>
পরিবার সূত্রে খবর, মাধ্যমিকের পর আর পড়াশোনা করেননি সরস্বতী। মেক আপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতেন। কখনও কখনও ফটোশুটও করতেন। তা ছাড়া তিনি অভিনয় জগতে তারকা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। পেশাগত জীবনে কোনও সমস্যা হচ্ছিল কি না, বা সম্পর্কের টানাপোড়েনে সরস্বতী ভুগছিলেন কিনা সবই পুলিশ খতিয়ে দেখছে। সরস্বতীর মৃত্যুর ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, শ্বাসরোধ হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
পরিবারের দাবি, শনিবারও সরস্বতী স্বাভাবিক ছিলেন। সকলের সঙ্গে কথাও বলেছিলেন। তার পরেও কেন এই ঘটনা ঘটাল তা এখনও স্পষ্ট নয়। মাত্র ১৩ দিনে শহরে ৪ উঠতি মডেলের মৃত্যুর ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং পেশাদারির দুনিয়ার চাপ সামলাতে না পারায় একের পর এক উঠতি মডেল-অভিনেত্রীরা চরম সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
&nbsp;

সবসময় হাই প্রোফাইল লাইফস্টাইল মেনে চলতেন বিদিশা দে মজুমদার । আয়ের থেকে ব্যয় বেশি করতেন । কিন্তু, ইদানিং তাঁর হাতে খুব একটা কাজ ছিল না । আর্থিক সংকটে ভুগছিলেন । তার ফলেই তীব্র অবসাদ । বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুর ঘটনায় এমনই তথ্য উঠে এল পুলিশের হাতে ।
নাগেরবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, বিয়েবাড়ি কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কোনও অনুষ্ঠানে মডেল হিসেবে কাজ করতেন বিদিশা । এছাড়া, মাঝে মাঝে ফোটোশুটও চলত । মডেলিং থেকে খুব বেশি রোজগার হত না । এদিকে, বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন । মাঝখানে বিয়ের মরসুম না থাকায় হাতে কাজও সেভাবে ছিল না । একদিকে, আর্থিক সংকট অন্যদিকে প্রেমে প্রত্যাখান । এই দুই কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বিদিশা । উচ্চাকাঙ্খাই তাঁর জীবনে সর্বনাশ ডেকে এনেছে । এমনটাই মনে করছে তদন্তকারীরা ।
বুধবার রাতে নাগেরবাজারের রামগড় কলোনির একটি ফ্ল্যাট থেকে বিদিশার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । ২১ বছর বয়সি মডেল বিদিশা আত্মহত্যা করেছেন না কি তাঁর মৃ্ত্যুর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে, তা তদন্ত করে দেখছে নাগেরবাজার থানার পুলিশ । পুলিশ সূত্রে খবর, গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে বিদিশার দেহ । ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল । বিদিশার দেহের পাশ থেকে মিলেছে একটি সুইসাইড নোটও ।
এদিকে, বিদিশার মৃত্যুতে নাম জড়িয়েছে অনুভব বেরার । বিদিশার শরীরচর্চার প্রশিক্ষক ছিলেন অনুভব বেরা । বিদিশার পরিচিতদের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পেরেছে, বিদিশার সঙ্গে অনুভবের প্রেমের সম্পর্ক ছিল । অনুভবের জন্যই বিদিশা পৈত্রিক বাড়ি ছেড়ে আলাদা থাকতেন । যদিও, এই দাবি অনুভব অস্বীকার করেছেন । তাঁর দাবি, বিদিশার সঙ্গে তাঁর শুধুমাত্র বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল ।

Bidisha De Mazumdar death update - Actress Bidisha De Mazumdar Death : অর্থ সংকটে ভুগছিলেন বিদিশা ? তার জেরেই অবসাদ ? পুলিশের হাতে নতুন তথ্য

নাগেরবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, বিয়েবাড়ি কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কোনও অনুষ্ঠানে মডেল হিসেবে কাজ করতেন বিদিশা । এছাড়া, মাঝে মাঝে ফোটোশুটও চলত । মডেলিং থেকে খুব বেশি রোজগার হত না ।

Actress Bidisha De Mazumdar Death : অর্থ সংকটের জেরেই কি অবসাদে ভুগছিলেন বিদিশা ? পুলিশের হাতে নতুন তথ্য

নাগেরবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, বিয়েবাড়ি কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কোনও অনুষ্ঠানে মডেল হিসেবে কাজ করতেন বিদিশা । এছাড়া, মাঝে মাঝে ফোটোশুটও চলত । মডেলিং থেকে খুব বেশি রোজগার হত না ।

সবসময় হাই প্রোফাইল লাইফস্টাইল মেনে চলতেন বিদিশা দে মজুমদার (Bidisha&nbsp;De Mazumdar) । আয়ের থেকে ব্যয় বেশি করতেন । কিন্তু, ইদানিং তাঁর হাতে খুব একটা কাজ ছিল না । আর্থিক সংকটে ভুগছিলেন । তার ফলেই তীব্র অবসাদ । বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুর ঘটনায় এমনই তথ্য উঠে এল পুলিশের হাতে ।
নাগেরবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, বিয়েবাড়ি কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কোনও অনুষ্ঠানে মডেল হিসেবে কাজ করতেন বিদিশা (Bidisha&nbsp;De Mazumdar&nbsp;death) । এছাড়া, মাঝে মাঝে ফোটোশুটও চলত । মডেলিং থেকে খুব বেশি রোজগার হত না । এদিকে, বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন । মাঝখানে বিয়ের মরসুম না থাকায় হাতে কাজও সেভাবে ছিল না । একদিকে, আর্থিক সংকট অন্যদিকে প্রেমে প্রত্যাখান । এই দুই কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বিদিশা । উচ্চাকাঙ্খাই তাঁর জীবনে সর্বনাশ ডেকে এনেছে । এমনটাই মনে করছে তদন্তকারীরা ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/family-claimed-manjusha-dey-niyogi-is-responsible-for-her-death-1653658042478" target="_blank">Manjusha Niyogi Death:অতিরিক্ত উচ্চাশাই ডেকে আনল বিপদ, দাবি মঞ্জুষার পরিবারের</a> &nbsp;
বুধবার রাতে নাগেরবাজারের রামগড় কলোনির একটি ফ্ল্যাট থেকে বিদিশার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । ২১ বছর বয়সি মডেল বিদিশা আত্মহত্যা করেছেন না কি তাঁর মৃ্ত্যুর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে, তা তদন্ত করে দেখছে নাগেরবাজার থানার পুলিশ । পুলিশ সূত্রে খবর, গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে বিদিশার দেহ । ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল । বিদিশার দেহের পাশ থেকে মিলেছে একটি সুইসাইড নোটও ।
এদিকে, বিদিশার মৃত্যুতে নাম জড়িয়েছে অনুভব বেরার । বিদিশার শরীরচর্চার প্রশিক্ষক ছিলেন অনুভব বেরা । বিদিশার পরিচিতদের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পেরেছে, বিদিশার সঙ্গে অনুভবের প্রেমের সম্পর্ক ছিল । অনুভবের জন্যই বিদিশা পৈত্রিক বাড়ি ছেড়ে আলাদা থাকতেন । যদিও, এই দাবি অনুভব অস্বীকার করেছেন । তাঁর দাবি, বিদিশার সঙ্গে তাঁর শুধুমাত্র বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল ।

model death

ক্যাটাগরি

Trending topics