খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

শিবপুরে ফের কোটি কোটি টাকার হদিশ।  শিবপুরের মন্দিরতলায় ৫৩৫ নম্বর অপ্রকাশ মুখোপাধ্যায় লেনে ব্যবসায়ী শৈলেশ পাণ্ডের একটি ফ্ল্য়াট থেকে পাওয়া গেল নগদ ৫ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা ও গয়না। 

5 crore 95 lakhs recovered from Flat in Shibpur - Shibpur Money Recovered: গাড়ির পর শিবপুরে ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকা উদ্ধার পুলিশের

গাড়ির পর শিবপুরে ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকা উদ্ধার পুলিশের

শিবপুরে ফের কোটি কোটি টাকার হদিশ। &nbsp;শিবপুরের মন্দিরতলায় ৫৩৫ নম্বর অপ্রকাশ মুখোপাধ্যায় লেনে ব্যবসায়ী শৈলেশ পাণ্ডের একটি ফ্ল্য়াট থেকে পাওয়া গেল নগদ ৫ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা ও গয়না।

শিবপুরে ফের কোটি কোটি টাকার হদিশ। &nbsp;শিবপুরের মন্দিরতলায় ৫৩৫ নম্বর অপ্রকাশ মুখোপাধ্যায় লেনে ব্যবসায়ী শৈলেশ পাণ্ডের একটি ফ্ল্য়াট থেকে পাওয়া গেল নগদ ৫ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা ও গয়না। মধ্যরাত পর্যন্ত তার ফ্ল্যাটে মেশিনে গোনা হয় টাকা। এখনও পলাতক শৈলেশ পাণ্ডে। টাকা উদ্ধারের পর তাঁর ফ্ল্যাট সিল করে দেন গোয়েন্দারা।&nbsp;
আবাসনের চারতলার ফ্ল্যাটে তালা ভেঙে প্রবেশ করেন কলকাতা পুলিশের আধিকারিকরা। এই ফ্ল্যাটের নেমপ্লেটে আছে শৈলেশ পাণ্ডে ও তাঁর ভাই রোহিত রোহিত পান্ডের নাম। টাকা গোণার মেশিন আনা হয়। রবিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ ফ্ল্যাটে ঢোকে পুলিশ। তারপরই উদ্ধার হয় কোটি কোটি টাকা।&nbsp;
ঘটনার পর থেকে শৈলেশ পান্ডে ও তার পরিবারের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। আবাসনের দারোয়ানও এই বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি বেসরকারি ব্যাঙ্ক তাদের এক গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেন দেখে হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করে। এরপরই লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ তদন্ত শুরু করে। শিবপুরের একটি অভিজাত আবাসনের গাড়ি উদ্ধার হয় কোটি কোটি টাকা ও সোনা-হিরের গয়না।

একটি ভুয়ো কোম্পানি দেখিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে বাংলাদেশী মুদ্রায় হাজার কোটি টাকা তোলে মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার। অভিযোগ, এরপর সেই টাকা হাওয়ালা মারফত এসে পৌঁছেছিল পশ্চিমবঙ্গে। 

bangladeshi accussed of money laundering has been produced to court - Bangladesh Money Laundering Case:  বাংলাদেশের 'নীরব মোদী'কে নিয়ে বেনসন কোর্টে ইডি-র আধিকারিকরা

Bangladesh Money Laundering Case:  বাংলাদেশের 'নীরব মোদী'কে নিয়ে বেনসন কোর্টে ইডি-র আধিকারিকরা

একটি ভুয়ো কোম্পানি দেখিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে বাংলাদেশী মুদ্রায় হাজার কোটি টাকা তোলে মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার। অভিযোগ, এরপর সেই টাকা হাওয়ালা মারফত এসে পৌঁছেছিল পশ্চিমবঙ্গে।

দিন দুয়েক আগে বাংলাদেশের আর্থিক তছরুপের মামলায় ছ'জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি, মঙ্গলবার সকালে সেই মামলায় গ্রেফতার হওয়া ছ'জনকে বেনসন কোর্টে নিয়ে যান বাংলাদেশের আধিকারিকরা।
এ যেন বাংলাদেশের (Bangladesh) &lsquo;নীরব মোদী!&rsquo; জালিয়াতি করেছিল বাংলাদেশে, ধরা পড়ল পশ্চিমবঙ্গে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের হাজার কোটি টাকা প্রতারণার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার, তার ভাই পৃথ্বীশ হালদার সহ ৬ জনকে শনিবারই গ্রেফতার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।
একটি ভুয়ো কোম্পানি দেখিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে বাংলাদেশী মুদ্রায় হাজার কোটি টাকা তোলে মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার। অভিযোগ, এরপর সেই টাকা হাওয়ালা মারফত এসে পৌঁছেছিল পশ্চিমবঙ্গে। এমনই তদন্তে উঠে আসে বাংলাদেশের ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের তদন্তে। সেই তথ্য দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে চলতি মাসে যোগাযোগ করা হয় ভারত সরকারের সঙ্গে। এরপরই ভারত সরকারের তরফ থেকে বাংলাদেশের থেকে আসা টাকার উৎস খুঁজতে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে (ED)।
কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, এই অভিযুক্তদের মাধ্যমেই টাকা ভারতে এসে পৌঁছত। এদের পিছনে অন্য কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির যোগ আছে কিনা সেটা তদন্ত করে দেখছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।

money laundering

ক্যাটাগরি

Trending topics