খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

প্রাথমিকভাবে অনুমান, মহিলাকে মেরে গা ঢাকা দিয়েছে তাঁর লিভ-ইন সঙ্গী। এই ঘটনার পরেই তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন মহিলার স্বামী। তিনি কর্মসূত্রে পাঞ্জাবে থাকেন বলেও খবর। যদিও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। 

Body of Agra woman found in Delhi flat  - Delhi Murder: দিল্লির ফ্ল্যাট থেকে মহিলার দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য, উধাও লিভ-ইন সঙ্গী, স্বামীকেও পুলিশি জেরা

দিল্লির ফ্ল্যাট থেকে মহিলার দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

প্রাথমিকভাবে অনুমান, মহিলাকে মেরে গা ঢাকা দিয়েছে তাঁর লিভ-ইন সঙ্গী। এই ঘটনার পরেই তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন মহিলার স্বামী। তিনি কর্মসূত্রে পাঞ্জাবে থাকেন বলেও খবর। যদিও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ।&nbsp;

ফ্ল্যাট থেকে মহিলার মৃতদেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য দিল্লিতে(Delhi Murder Case)। শুক্রবার দিল্লির রোহিণী এলাকার এক ফ্ল্যাট থেকে ৩৭ বছর বয়সি এক মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার হয়(Woman's body found in Delhi flat)। ফ্ল্যাটের মালিকই ওই মৃতদেহ দেখে পুলিশে খবর দেন। তাঁর কথায়, ওই ঘরের দরজা অর্ধেক খোলা অবস্থায় ছিল। ভিতরে ঢুকতেই তিনি দেখেন সেখানে পড়ে রয়েছে মহিলার মৃতদেহ। পুলিশ সুত্রে খবর, মহিলার দেহে বাহ্যিক আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই। আগরার(Agra) বাসিন্দা ওই মহিলা তাঁর লিভ-ইন সঙ্গীর সঙ্গে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন দিল্লিতে(Delhi Murder Case)। এখন সেই লিভ-ইন সঙ্গীর খোঁজ চালাচ্ছে দিল্লি পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ১০ দিন আগেই এক যুবকের সঙ্গে এসে ফ্ল্যাট ভাড়া নেন ওই মহিলা। তাঁরা লিভ-ইন সম্পর্কে(Live-In Relation) ছিলেন বলেই খবর। ফ্ল্যাট থেকে দেহ উদ্ধারের পর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও লাভ হয়নি। কিন্তু তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। ফ্ল্যাটের মালিকের(Flat Owner) কথায়, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁদের দু'জনকে একসঙ্গে দেখেন তিনি।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/bsf-orders-inquiry-as-sniffer-dog-get-pregnant-1672626889862">BSF Sniffer Dog : সীমান্তে তিন ছানার জন্ম দিল স্নিফার ডগ, কীভাবে গর্ভবতী, তদন্তের নির্দেশ BSF-এর</a>
প্রাথমিকভাবে অনুমান, মহিলাকে মেরে গা ঢাকা দিয়েছে তাঁর লিভ-ইন সঙ্গী(Live-In Partner)। এই ঘটনার পরেই তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন মহিলার স্বামী। তিনি কর্মসূত্রে পাঞ্জাবে(Punjab) থাকেন বলেও খবর। যদিও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ(Delhi Police)। পুলিশ সূত্রে আরও খবর, তাঁদের এক সন্তানও রয়েছে।

মঙ্গলবার তাঁদের হাতে আসে ওই সিসিটিভি ফুটেজ(CCTV Footage)। ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির একটি মাঠে প্লাস্টিক ব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে আছে দীপক। ব্যাগটি তারপর মাঠে রাখে সে। বেশ কি‌ছুক্ষণ পর ফের ব্যাগটি মাঠ থেকে তুলে হাঁটতে শুরু করে দীপক।

Delhi man named Dipak Das killed his stepfather with his mother's help - Delhi Murder Case: সৎবাবার কাটা মাথা মাঠেই পুঁতে দেয় ছেলে, পাণ্ডবনগর হত্যারহস্যে হাতিয়ার সিসিটিভি ফুটেজ

পাণ্ডবনগর হত্যারহস্যে হাতিয়ার সিসিটিভি ফুটেজ

মঙ্গলবার তাঁদের হাতে আসে ওই সিসিটিভি ফুটেজ(CCTV Footage)। ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির একটি মাঠে প্লাস্টিক ব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে আছে দীপক। ব্যাগটি তারপর মাঠে রাখে সে। বেশ কি&zwnj;ছুক্ষণ পর ফের ব্যাগটি মাঠ থেকে তুলে হাঁটতে শুরু করে দীপক।

দিল্লির পাণ্ডবনগর হত্যারহস্যে(Delhi Murder Case) নয়া মোড়। সৎবাবা অঞ্জন দাসকে খুনের পর তাঁর দেহের টুকরোগুলি পূর্ব দিল্লির নানা জায়গায় ফেলে আসে অভিযুক্ত দীপক দাস। এবার দিল্লি পুলিশের(Delhi Crime News) হাতে আরও এক চাঞ্চল্যকর সিসিটিভি ফুটেজ। যা থেকে তাঁদের অনুমান, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তি খুনে অভিযুক্ত দীপক দাস, যে মৃতের কাটা মাথা পুঁতে দিতে এসেছিল মাঠে।&nbsp;
দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, মঙ্গলবার তাঁদের হাতে আসে ওই সিসিটিভি ফুটেজ(CCTV Footage)। ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির একটি মাঠে প্লাস্টিক ব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে আছে দীপক। ব্যাগটি তারপর মাঠে রাখে সে। বেশ কি&zwnj;ছুক্ষণ পর ফের ব্যাগটি মাঠ থেকে তুলে হাঁটতে শুরু করে দীপক। সিসিটিভি ফুটেজে ওই দৃশ্য দেখা পড়ার পর সন্দেহ হয় পুলিশের(Delhi Police)। তদন্তে নামতেই জানা যায়, মৃত অঞ্জন দাসের কাটা মাথা মাঠের মধ্যে পুঁতে দিতে এসেছিল ওই অভিযুক্ত।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/delhi-crime-son-and-woman-arrested-for-killing-man-and-chopped-his-body-into-pieces-1669630320276">Delhi Crime: ফের শিরোনামে দিল্লি! ব্যক্তির দেহ ২২ টুকরো করে ফ্রিজে রেখেছিলেন স্ত্রী-পুত্র, তারপর...</a>
গত জুন মাসে পূর্ব দিল্লির পাণ্ডবনগরে(Delhi Murder Case) একাধিক দেহের টুকরো উদ্ধার হয়েছিল। কিন্তু দেহাংশগুলি পচে গলে যাওয়ার কারণে তখন বিশদে কিছু জানা যায়নি। পরবর্তীতে শ্রদ্ধা খুনের(Shraddha Walker Murder Update) তদন্ত করতে গিয়ে উঠে আসে পাণ্ডবনগরের একাধিক দেহাংশের কথা। খতিয়ে দেখা শুরু হয় জুন মাসে উদ্ধার হওয়া ওই দেহাংশ শ্রদ্ধার কি না। এরপরই সামনে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।&nbsp;
তদন্তে দেখা যায়, ওই দেহাংশ পাণ্ডব নগরের বাসিন্দা অঞ্জন দাস(Anjan Das Murder Case) নামে এক ব্যক্তির। যিনি বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। অভিযোগ, সেই কথা জানতে পেরে তাঁর স্ত্রী পুনম এবং ছেলে দীপক তাঁকে খুন করার সিদ্ধান্ত নেন।

পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু’জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী। 

Poonawala mentally tortured and physically assaulted Walkar several times, said Shraddhar's friend - Man Killed Live In Partner: শ্রদ্ধাকে খুনের রাতে আফতাবের সঙ্গী মহিলার পরিচয় কী? কী জানালো দিল্লি পুলিশ?

শ্রদ্ধাকে খুনের রাতে আফতাবের সঙ্গী মহিলার পরিচয় কী? 

পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু&rsquo;জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী।

শ্রদ্ধা হত্যাকান্ডের তদন্তে নেমে বারে বারে বিস্মিত হচ্ছেন পুলিশ কর্তারা। এবার সামনে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, শ্রদ্ধার দেহাংশ ফ্রিজে থাকাকালীন এক মহিলা সঙ্গীকে ওই ফ্ল্যাটে নিয়ে আসেন আফতাব। তাঁর সঙ্গে সময় কাটান শ্রদ্ধার লিভ-ইন সঙ্গী। দীর্ঘদিন ধরেই শ্রদ্ধাকে শারীরিক-মানসিকভাবে নির্যাতন করতেন আফতাব, পুলিশকে এমনটাই জানান শ্রদ্ধার বন্ধুরা।&nbsp;
জানা গিয়েছে, জনপ্রিয় মার্কিন অপরাধমূলক ওয়েব সিরিজ 'ডেক্সটার' দেখে শ্রদ্ধাকে খুনের ছক কষেন তিনি। খুনের পর শ্রদ্ধার দেহ টুকরো টুকরো করতে এবং রক্তের দাগ পরিষ্কারের পদ্ধতি খুঁজতে গুগলেও সার্চ করেন শ্রদ্ধার লিভ-ইন সঙ্গী। আফতাবের থেকে এই তথ্য পেয়ে রীতিমতো শিউরে উঠেছেন দুঁদে পুলিশকর্তারাও।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/aftab-amin-poonawalla-googled-ways-to-clean-blood-after-chopping-off-his-girlfriend-shraddha-walker-1668486580856">Man Killed Live In Partner: রক্তের দাগ মুছতে গুগলের সাহায্য? দিল্লি কাণ্ডে চোখ কপালে তদন্তকারীদের</a>
পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু&rsquo;জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী। এরপরেই তাঁরা মুম্বই ছেড়ে দিল্লি চলে যান। কিন্তু কিছুদিন পর থেকে বিয়ের জন্য আফতাবকে চাপ দিতে শুরু করেন শ্রদ্ধা। কিন্তু আফতাব বিয়েতে রাজি না থাকায় রোজই তাঁদের ঝামেলা হত বলেই খবর। গত ১৮ মে তুমুল ঝগড়া বাধে দু&rsquo;জনের। ঝগড়া চলাকালীন শ্রদ্ধাকে গলা টিপে খুন করেন আফতাব।

পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু’জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী। এরপরেই তাঁরা মুম্বই ছেড

Aftab Amin Poonawalla Googled ways to clean blood after chopping off his girlfriend Shraddha Walker - Man Killed Live In Partner: রক্তের দাগ মুছতে গুগলের সাহায্য? দিল্লি কাণ্ডে চোখ কপালে তদন্তকারীদের

পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু’জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী। এরপরেই তাঁরা মুম্বই ছেড়ে দিল্লি চলে যান। কিন্তু কিছুদিন পর থেকে বিয়ের জন্য আফতাবকে চাপ দিতে শুরু করেন শ্রদ্ধা। 

দিল্লি কাণ্ডের ভয়াবহতায় চোখ কপালে তদন্তকারীদের

পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু&rsquo;জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী।&nbsp;

দিল্লি কান্ডের পরতে পরতে রহস্য। আফতাবকে জেরা করে অবাক করা সব তথ্যের হদিশ পাচ্ছেন পুলিশকর্তারা। জানা গিয়েছে, জনপ্রিয় মার্কিন অপরাধমূলক ওয়েব সিরিজ 'ডেক্সটার' দেখে শ্রদ্ধাকে খুনের ছক কষেন তিনি। খুনের পর শ্রদ্ধার দেহ টুকরো টুকরো করতে এবং রক্তের দাগ পরিষ্কারের পদ্ধতি খুঁজতে গুগলেও সার্চ করেন শ্রদ্ধার লিভ-ইন সঙ্গী। আফতাবের থেকে এই তথ্য পেয়ে রীতিমতো শিউরে উঠেছেন দুঁদে পুলিশকর্তারাও।&nbsp;
দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, শুধু মার্কিন অপরাধমূলক ওয়েব সিরিজ নয়, সোমবার একাধিক অপরাধমূলক ছবি এবং ওয়েব সিরিজ দেখেন শ্রদ্ধার লিভ-ইন সঙ্গী। ধৃতের সোমবার রাতের &lsquo;গুগল পরিসংখ্যান&rsquo; তুলে ধরে দিল্লি পুলিশের দাবি, রীতিমতো ঠান্ডা মাথায় শ্রদ্ধাকে খুনের ছক কষেন অভিযুক্ত।
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/shraddha-once-wrote-in-message-to-his-friend-laxman-to-rescue-her-1668479832206">Man Killed Live In Partner:&lsquo;বাঁচাও, নয়তো আফতাব খুন করবে&rsquo;, বন্ধু'কে মেসেজ পাঠিয়েছিলেন 'আতঙ্কিত' শ্রদ্ধা</a>
পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব-শ্রদ্ধা দু&rsquo;জনেই আদতে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। কল সেন্টারে কাজ চলাকালীন একটি ডেটিং অ্যাপে দু'জনের পরিচয়। দক্ষিণ দিল্লির অতিরিক্ত ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান জানান, তিন বছর আগে লিভ-ইন করতে শুরু করেন এই দুই তরুণ-তরুণী। এরপরেই তাঁরা মুম্বই ছেড়ে দিল্লি চলে যান। কিন্তু কিছুদিন পর থেকে বিয়ের জন্য আফতাবকে চাপ দিতে শুরু করেন শ্রদ্ধা। কিন্তু আফতাব বিয়েতে রাজি না থাকায় রোজই তাঁদের ঝামেলা হত বলেই খবর। গত ১৮ মে তুমুল ঝগড়া বাধে দু&rsquo;জনের। ঝগড়া চলাকালীন শ্রদ্ধাকে গলা টিপে খুন করেন আফতাব।

প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালার হাতে শ্রদ্ধা খুন হন বলে অভিযোগ। খুনের পর প্রেমিকার দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয় আফতাব, এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ। 

Shraddha once wrote in message to his friend Laxman to rescue her - Delhi Murder: আগেও শ্রদ্ধাকে খুনের হুমকি দেয় আফতাব, জানালেন মৃতার বন্ধু লক্ষণ

আগেও শ্রদ্ধাকে খুনের হুমকি দেয় আফতাব

প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালার হাতে শ্রদ্ধা খুন হন বলে অভিযোগ। খুনের পর প্রেমিকার দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয় আফতাব, এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ।&nbsp;

আগেও বন্ধুকে মেসেজ করে বিপদের কথা জানিয়েছিলেন শ্রদ্ধা। উদ্ধার না করলে প্রেমিক আফতাব তাঁকে খুন করতে পারে বলেও ভয় ছিল শ্রদ্ধার। সে রাতে মেসেজ পেতেই তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় বন্ধু। কিন্তু পরে তা আর&nbsp; সম্ভব হয়নি। শেষপর্যন্ত প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালার হাতে শ্রদ্ধা খুন হন বলে অভিযোগ। এমনকি, খুনের পর প্রেমিকার দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয় খুনি, এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ।&nbsp;
শ্রদ্ধার সেই বন্ধু লক্ষণ জানান, "লিভ-ইন পার্টনার আফতাবের সঙ্গে প্রায়ই ঝামেলা হত শ্রদ্ধার।" একরাতে আফতাবের থেকে তাঁকে বাঁচানোর মেসেজ করেন শ্রদ্ধা, জানান লক্ষণ। মেসেজ পেয়ে জনা কয়েক বন্ধুর সাহায্যে তাঁকে বাঁচিয়েও আনেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। লক্ষণের আরও দাবি, থানায় যাবেন বলেও আফতাবকে শাসিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু শ্রদ্ধার কথা ভেবেই থানায় যাননি বলে জানান ওই বন্ধু। কিন্তু তারপর প্রায় দু'মাস কেটে গেলেও আর যোগাযোগ করেননি শ্রদ্ধা। ফলে চিন্তায় পড়ে যান লক্ষণ। পরবর্তীতে ঘটনার গুরুত্ব বুঝে শ্রদ্ধার পরিবারকে লক্ষণ জানান, প্রায় আড়াই মাস ধরে শ্রদ্ধার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ নেই। মোবাইলও সুইচড অফ। অবশেষে নভেম্বরে শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ মদন ওয়ালকার পুলিশের দ্বারস্থ হন। আফতাবের সঙ্গে মেয়ের সম্পর্কের কথাও জানান দিল্লি পুলিশকে।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/man-kills-chops-off-live-in-partner-s-body-into-35-pieces-1668415652201">Man Killed Live In Partner: লিভ ইন সঙ্গীর দেহ কেটে ৩৫ টুকরো!রাজধানীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রাখতেন ব্যক্তি</a>
এনডিটিভি-র প্রতিবেদন বলছে, বছর ২৬-এর শ্রদ্ধার সঙ্গে মাস ছয়েক আগে ১৮ মে, আফতাবের অশান্তি হয়। এরপরেই তাঁকে গলা টিপে খুন করে আফতাব। খুনের পর শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টা টুকরো করে ফেলে আফতাফ। তারপর সে সব সংরক্ষণের জন্য একটি ফ্রিজ কেনে আফতাফ। খুনের পর ১৮ দিন নিজের ঘরের ফ্রিজেই রাখা ছিল প্রেমিকার দেহের সব টুকরো। তারপর দিল্লির নানা প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়া হয় সেসব।

murder in delhi

ক্যাটাগরি

Trending topics