খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

Child Sold: পুলিশ অফিসাররাও চমকে গিয়েছিলেন। এমনও সম্ভব। শখ মেটানোর জন্য নিজের একরত্তি সন্তানকে বিক্রি করলেন এক দম্পতি। আইফোন ১৪ কিনবে বলে আট মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দিলেন তাঁরা। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার।

Parents sold own child for Iphone - Child Sold For IPhone: আইফোন কিনতে আট মাসে শিশুকে বিক্রি, গ্রেফতার বাবা

পুলিশ অফিসাররাও চমকে গিয়েছিলেন। এমনও সম্ভব। শখ মেটানোর জন্য নিজের একরত্তি সন্তানকে বিক্রি করলেন এক দম্পতি। আইফোন ১৪ কিনবে বলে আট মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দিলেন তাঁরা। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার।

আইফোন কিনতে আট মাসের কোলের শিশুকে বিক্রি, গ্রেফতার বাবা

<h2>পুলিশ অফিসাররাও চমকে গিয়েছিলেন। এমনও সম্ভব। শখ মেটানোর জন্য নিজের একরত্তি সন্তানকে বিক্রি করলেন এক দম্পতি। আইফোন ১৪ কিনবে বলে আট মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দিলেন তাঁরা। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার।</h2>
<h2>&nbsp;</h2>

পুলিশ অফিসাররাও চমকে গিয়েছিলেন। এমনও সম্ভব। শখ মেটানোর জন্য নিজের একরত্তি সন্তানকে বিক্রি করলেন এক দম্পতি। আইফোন ১৪ (Iphone 14) কিনবে বলে আট মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দিলেন তাঁরা। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas)।
পুলিশ জানিয়েছে, সাথী নামে এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জেরায় তিনি জানিয়েছেন, যে প্রতিবেশী এক মহিলার কাছে সন্তানকে বিক্রি করে দিয়েছেন তিনি। মহিলার কাছে সন্তানকে বিক্রি করে দিয়েছে। ওই মহিলার স্বামী জয়দেবকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রিয়াঙ্কা নামে এক মহিলাকে ওই বাচ্চাকে বিক্রি করা হয়েছে। আট মাসের ওই শিশুটিকে কিনতে ভালোই দাম দিয়েছেন তিনি।&nbsp;
আরও পড়ুন: <a href="https://www.editorji.com/bengali/local/woman-allegedly-killed-by-her-husband-in-murshidabad-1690516285223">স্টেশনে স্ত্রীকে পৌঁছে দিয়েই 'উধাও' স্বামী, মুর্শিদাবাদে গৃহবধূর রহস্যমৃত্যু</a>
এক প্রতিবেশী পুলিশকে জানাবার পরই পদক্ষেপ করে পুলিশ। প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ওই দম্পতির অর্থাভাব ছিল। বাচ্চা হওয়ার পরেও তাঁদের অর্থাভাব ছিল। &nbsp;গত কয়েকদিন ধরে তাঁদের হাবভাবে বদল আসে। তাঁদের হাতে আইফোন হাতে ঘুরছিলেন তাঁরা। পোশাকেও পরিবর্তন এসেছিল। এরপরই পুলিশকে জানায় প্রতিবেশীরা।

তাঁর নাম আইভিন ফ্রান্সিস। আইভিনের বাবা-মা তাঁর সব কাজের বর্ণনা দিয়ে একটি ওয়েব পেজ ডিজ়াইন করেন।

Kerala parents cemented a QR code in their son's tomb to remain his memories alive - Kerala QR code news:সন্তানের স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে অভিনব উদ্যোগ, ছেলের সমাধিতে কিউআর কোড লাগালেন বাবা-মা

Kerala QR code news:সন্তানের স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে অভিনব উদ্যোগ, ছেলের সমাধিতে কিউআর কোড লাগালেন বাবা-মা

তাঁর নাম আইভিন ফ্রান্সিস। আইভিনের বাবা-মা তাঁর সব কাজের বর্ণনা দিয়ে একটি ওয়েব পেজ ডিজ়াইন করেন।

সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের স্নেহ ও ভালোবাসার নিদর্শন যুগ যুগ ধরেই ছড়িয়ে রয়েছে দুনিয়ায়। তার মধ্যে অনেক নিদর্শনই জায়গা করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। সন্তানের মৃত্যুর পর তাঁর স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে তেমনই এক নিদর্শন তৈরি করলেন কেরালার এক বৃদ্ধ দম্পতি। সদ্য সন্তানহারা হয়েছেন কেরলের ওই দম্পতি। ছেলের স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে ত্রিশূরের সেন্ট জোসেফ গির্জায় ছেলের সমাধির পাথরের গায়ে বসালেন কিউআর কোড।
জানা গিয়েছে তাঁদের সন্তান একজন চিকিৎসক ছিলেন। তাঁর নাম আইভিন ফ্রান্সিস। আইভিনের বাবা-মা তাঁর সব কাজের বর্ণনা দিয়ে একটি ওয়েব পেজ ডিজ়াইন করেন। তারপর একটি কিউআর কোডের সঙ্গে সেই পেজটি লিঙ্ক করিয়ে তার সমাধিস্থলে বসানো হয়। ২০২১ সালে ব্যাডমিন্টন খেলতে খেলতেই মৃত্যু হয় আইভিনের।

২০১৯ সালের জুলাই মাসে একমাত্র সন্তান অনিন্দ্য দত্তের মৃত্যু হয়েছিল ট্রেন দুর্ঘটনা, সেই তখন থেকেই সন্তানশোক বুকে নিয়ে কোনওরকমে বেঁচে ছিলেন এক দম্পতি। সন্তানহারা বাবা তপন দত্তের বয়স ৭০ বছর, মা রুপা দত্তর বয়স ৫৪। 

The couple are the parents of twins at the age of 70 and 54  - 24 Pargana News: ৫৪ বছরে মা, ৭০ বছরে বাবা! যমজ সন্তানের জন্ম দিয়ে চমকে দিলেন উত্তর ২৪ পরগণার দম্পতি

৫৪ বছরে মা, ৭০ বছরে বাবা! যমজ সন্তানের জন্ম দিয়ে চমকে দিলেন উত্তর ২৪ পরগণার দম্পতি

২০১৯ সালের জুলাই মাসে একমাত্র সন্তান অনিন্দ্য দত্তের মৃত্যু হয়েছিল ট্রেন দুর্ঘটনা, সেই তখন থেকেই সন্তানশোক বুকে নিয়ে কোনওরকমে বেঁচে ছিলেন এক দম্পতি। সন্তানহারা বাবা তপন দত্তের বয়স ৭০ বছর, মা রুপা দত্তর বয়স ৫৪।

২০১৯ সালের জুলাই মাসে একমাত্র সন্তান অনিন্দ্য দত্তের মৃত্যু হয়েছিল ট্রেন দুর্ঘটনা, সেই তখন থেকেই সন্তানশোক বুকে নিয়ে কোনওরকমে বেঁচে ছিলেন এক দম্পতি। সন্তানহারা বাবা তপন দত্তের (Tapan Dutta) বয়স ৭০ বছর, মা রুপা দত্তর (Rupa Dutta) বয়স ৫৪। এবার এই দম্পতিই ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড৷ যা দেখে স্তম্ভিত বিজ্ঞান। এই বয়সে যমজ সন্তানের বাবা মা হলেন (Parents) এই দম্পতি৷&nbsp;
একাকিত্ব গ্রাস করেছিল উভয়কেই। কিন্তু বাঁচার আশা ছাড়েননি তাঁরা। সর্বহারা এই দম্পতি ফের চেষ্টা চালিয়ে যান বাবা মা হওয়ার৷ মনের জোরেই বয়সের তোয়াক্কা না করে ৭০ বছরে বাবা আর ৫৪ বছরে মা হয়েছেন এই দম্পতি।&nbsp;
এই বয়সে প্রসব কীভাবে সম্ভব, এই প্রশ্নই যখন ঘুরপাক খাচ্ছে। তপন বাবু জানান, হাওড়ার বালির এক চিকিৎসকের সহায়তায় গর্ভবতী হন রুপা দেবী। এরপর দেখা দিতে থাকে বয়সজনিত নানা সমস্যা। শেষে পিয়ারলেস হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিভাগে রুপা দেবীর অস্ত্রোপচার হয়। যমজ দুই ফুটফুটে সন্তানের জন্ম দেন তিনি।

প্রথমবার লকডাউনে অভাবের তাড়নাতেই নিজেদের শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন বাবা-মা। পরে যদিও সেই অভাব বদলে যায় অর্থ লোভে। এরপর মাস দেড়েক আগে এক পুত্রসন্তানকেও বেচে দেন ওই দম্পতি।

Parents selling two children couple arrested in Howrah - Howrah News: টাকার নেশায় বুঁদ! কোলের দুই সন্তান বিক্রি বাবা-মায়ের, হাওড়ায় ধৃত দম্পতি

টাকার নেশায় বুঁদ! কোলের দুই সন্তান বিক্রি বাবা-মায়ের, হাওড়ায় ধৃত দম্পতি

প্রথমবার লকডাউনে অভাবের তাড়নাতেই নিজেদের শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন বাবা-মা। পরে যদিও সেই অভাব বদলে যায় অর্থ লোভে। এরপর মাস দেড়েক আগে এক পুত্রসন্তানকেও বেচে দেন ওই দম্পতি।

প্রথমবার লকডাউনে অভাবের তাড়নাতেই নিজেদের শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন বাবা-মা। পরে যদিও সেই অভাব বদলে যায় অর্থ লোভে। এরপর মাস দেড়েক আগে এক পুত্রসন্তানকেও বেচে দেন ওই দম্পতি। এবার অভিযোগ, টাকার নেশায় আরও দুই শিশুকে বিক্রির চেষ্টা করছিলেন তারা। এই অভিযোগেই ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করে হাওড়ার সাঁকরাইল থানার পুলিশ। অভিযুক্তদের নাম রত্না বর এবং বিশ্বজিৎ বর।&nbsp;
এই শিশুপাচার দালাল চক্রে যুক্ত থাকার অভিযোগে শ্যামলী নস্কর নামে এক মহিলাকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, সাঁকরাইলের উলা গ্রামের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ এবং রত্না। স্ত্রীর বাড়িতেই থাকতেন বিশ্বজিৎ।&nbsp;
দেড় মাস আগে নিজেদের ছেলেকে তারা বিক্রি করেন নলপুরে, মেয়েটিকে বিক্রি করেন উলুবেড়িয়ায়। সন্তান বিক্রি করে বিপুল টাকার মুখ দেখেন দম্পতি। অভিযোগ, তারপরেই বাকি দুই শিশুকেও বিক্রির চেষ্টা করেন দম্পত্তি। পরশিদের কাছে এই অভিযোগের ভিত্তিতেই &nbsp;তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে৷

রাজ্য শিক্ষা দফতরের (State Education Department) উদ্যোগে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে 'পাড়ায় শিক্ষালয়' (Local Shikshalayas) । কিন্তু, মাঠে-ঘাটে বাচ্চাদের পড়ানো হোক, চাইছেন না অভিভাবকরা । তাই এরই প্রতিবাদে আসানসোলের (Asansol) উমারানী মহিলা কল্যাণ প্রাইমারি স্কুলে বিক্ষোভ দেখাল অভিভাবকরা । তাঁদের দাবি, স্কুল থেকে অদূরে কোনও মাঠে ক্লাস করানো যাবে না । স্কুলের মাঠে কিংবা স্কুলেই পঠন-পাঠন করাতে হবে ।
অভিভাবকদের বক্তব্য, শিশুরা স্কুল বা স্কুল চত্বরের বাইরে গেলে যে কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে । তাঁদের সন্তানদের কোনও নিরাপত্তা থাকবে না । তাছাড়া, শীতকালে ঠান্ডার মধ্যে মাঠে-ঘাটে ছোট ছোট বাচ্চাদের পড়ানোর কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না তাঁরা । তাই তাঁদের দাবি, স্কুল চত্বর বা স্কুলের মধ্যেই ক্লাস করানো হোক । এদিন, এই দাবিতে স্কুলের বাইরে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখায় তাঁরা । এরপর, স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা তাপসী চট্টোপাধ্যায়ের কাছে একটি লিখিত আবেদন জমা দেন তাঁরা । উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানানোর আশ্বাস দেন প্রধান শিক্ষিকা । এরপরেই বিক্ষোভ তুলে নেন তাঁরা ।
আরও পড়ুন, Education : 'পাড়ায় শিক্ষালয়' বসবে সপ্তাহে ছ'দিন, প্রতিটি শিক্ষালয়ে থাকবে ২০-২৫ জন পড়ুয়া 
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা তাপসী চট্টোপাধ্যায় জানান, এই বিষয়ে তাঁদের কিছু করার নেই । সরকারের নির্দেশ মেনেই তাঁরা কাজ করছে । এরজন্য অভিভাবকদের লিখিত আবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল । তাঁরা আবেদন জমা দিয়েছে । তাঁদের দাবি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হবে ।

Parents protest against Local Shikshyalaya at Asansol school  - Education : মাঠে-ঘাটে নয়, ক্লাস হোক স্কুলেই; আসানসোলের একটি স্কুলে অভিভাবকদের বিক্ষোভ 

অভিভাবকদের বক্তব্য, শিশুরা স্কুল বা স্কুল চত্বরের বাইরে গেলে যে কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে । তাঁদের সন্তানদের কোনও নিরাপত্তা থাকবে না ।

Education : মাঠে-ঘাটে নয়, ক্লাস হোক স্কুলেই; আসানসোলের একটি স্কুলে অভিভাবকদের বিক্ষোভ 

লোকেশন
আসানসোল
&nbsp;
বাইট যাবে
0.33-0.52 (প্রথম বাইট) ( বিপাশা রায়, অভিভাবক) 0.00-0.30 (শেষ বাইট) (তাপসী চট্টোপাধ্যায়, প্রধান শিক্ষিকা)

অভিভাবকদের বক্তব্য, শিশুরা স্কুল বা স্কুল চত্বরের বাইরে গেলে যে কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে । তাঁদের সন্তানদের কোনও নিরাপত্তা থাকবে না ।

রাজ্য শিক্ষা দফতরের (State Education Department) উদ্যোগে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে 'পাড়ায় শিক্ষালয়' (Local Shikshalayas) । কিন্তু, মাঠে-ঘাটে বাচ্চাদের পড়ানো হোক, চাইছেন না অভিভাবকরা । তাই এরই প্রতিবাদে আসানসোলের (Asansol) উমারানী মহিলা কল্যাণ প্রাইমারি স্কুলে বিক্ষোভ দেখাল অভিভাবকরা । তাঁদের দাবি, স্কুল থেকে অদূরে কোনও মাঠে ক্লাস করানো যাবে না । স্কুলের মাঠে কিংবা স্কুলেই পঠন-পাঠন করাতে হবে ।
অভিভাবকদের বক্তব্য, শিশুরা স্কুল বা স্কুল চত্বরের বাইরে গেলে যে কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে । তাঁদের সন্তানদের কোনও নিরাপত্তা থাকবে না । তাছাড়া, শীতকালে ঠান্ডার মধ্যে মাঠে-ঘাটে ছোট ছোট বাচ্চাদের পড়ানোর কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না তাঁরা । তাই তাঁদের দাবি, স্কুল চত্বর বা স্কুলের মধ্যেই ক্লাস করানো হোক । এদিন, এই দাবিতে স্কুলের বাইরে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখায় তাঁরা । এরপর, স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা তাপসী চট্টোপাধ্যায়ের কাছে একটি লিখিত আবেদন জমা দেন তাঁরা । উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানানোর আশ্বাস দেন প্রধান শিক্ষিকা । এরপরেই বিক্ষোভ তুলে নেন তাঁরা ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/education-department-isuued-notice-regarding-local-shikshalayas-which-will-start-from-7th-february-1643609168850" target="_blank">Education : 'পাড়ায় শিক্ষালয়' বসবে সপ্তাহে ছ'দিন, প্রতিটি শিক্ষালয়ে থাকবে ২০-২৫ জন পড়ুয়া</a> &nbsp;
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা তাপসী চট্টোপাধ্যায় জানান, এই বিষয়ে তাঁদের কিছু করার নেই । সরকারের নির্দেশ মেনেই তাঁরা কাজ করছে । এরজন্য অভিভাবকদের লিখিত আবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল । তাঁরা আবেদন জমা দিয়েছে । তাঁদের দাবি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হবে ।

একাধিক সন্তানের বাবামায়েরা বেশিদিন বাঁচেন। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দু&rsquo;টি সন্তান আছে এমন পিতা-মাতা দীর্ঘদিন বাঁচেন! ১৯১১ থেকে ১৯২৫ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া পুরুষ ও মহিলা ও তাঁদের ছেলেমেয়েদের মধ্যে সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে অদ্ভুত তথ্য। অন্য এক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, একটি সন্তান আছে এমন মায়ের তুলনায় বেশি বাঁচেন দুই সন্তানের মা! ওই একই সমীক্ষায় বাবার আয়ু বৃদ্ধিতে সন্তানের ভূমিকা থাকার প্রমাণও পাওয়া গিয়েছে। যে সকল মহিলা একাধিক সন্তান দত্তক নেন, তাদের আয়ু এক সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এমন মায়ের তুলনায় বেশি হয়। দত্তক নেওয়া অভিভাবকদের আয়ুষ্কালের মধ্যে সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, ৪টি কিংবা ১টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাবা-মায়ের তুলনায় দু&rsquo;টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাচ্চার অভিভাবকরা বেশিদিন বাঁচেন।

people who have 2 children live longer - একাধিক সন্তানের বাবামায়েরা দীর্ঘজীবী হন! গবেষণায় মিলল তথ্য

৪টি কিংবা ১টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাবা-মায়ের তুলনায় দু&rsquo;টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাচ্চার অভিভাবকরা বেশিদিন বাঁচেন।

একাধিক সন্তানের বাবামায়েরা দীর্ঘজীবী হন! গবেষণায় মিলল তথ্য

একাধিক সন্তানের বাবামায়েরা বেশিদিন বাঁচেন। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দু&rsquo;টি সন্তান আছে এমন পিতা-মাতা দীর্ঘদিন বাঁচেন! ১৯১১ থেকে ১৯২৫ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া পুরুষ ও মহিলা ও তাঁদের ছেলেমেয়েদের মধ্যে সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে অদ্ভুত তথ্য। অন্য এক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, একটি সন্তান আছে এমন মায়ের তুলনায় বেশি বাঁচেন দুই সন্তানের মা! ওই একই সমীক্ষায় বাবার আয়ু বৃদ্ধিতে সন্তানের ভূমিকা থাকার প্রমাণও পাওয়া গিয়েছে। যে সকল মহিলা একাধিক সন্তান দত্তক নেন, তাদের আয়ু এক সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এমন মায়ের তুলনায় বেশি হয়। দত্তক নেওয়া অভিভাবকদের আয়ুষ্কালের মধ্যে সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, ৪টি কিংবা ১টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাবা-মায়ের তুলনায় দু&rsquo;টি বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছেন এমন বাচ্চার অভিভাবকরা বেশিদিন বাঁচেন।

parents

ক্যাটাগরি

Trending topics