খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

মাসের ৩০ তারিখে মাইনেটা অ্যাকাউন্টে ঢুকতেই যা সময়! কারণ বেতন অ্যাকাউন্টে ঢুকতে না ঢুকতেই হাজারো খরছ। ফলে মাসের ১৫ তারিখ আসতে না আসতেই পকেট গড়ের মাঠ। 

Smart Budgeting and Saving Tips to Avoid Financial Stress - মাস শেষ হওয়ার আগেই টাকা ফুরিয়ে যায়? খরচ কমানোর ১২টি অজানা কৌশল

মাস শেষ হওয়ার আগেই টাকা ফুরিয়ে যায়? খরচ কমানোর ১২টি অজানা কৌশল

<h2>মাসের ৩০ তারিখে মাইনেটা অ্যাকাউন্টে ঢুকতেই যা সময়! কারণ বেতন অ্যাকাউন্টে ঢুকতে না ঢুকতেই হাজারো খরছ। ফলে মাসের ১৫ তারিখ আসতে না আসতেই পকেট গড়ের মাঠ।</h2>

মাসের ৩০ তারিখে মাইনেটা অ্যাকাউন্টে ঢুকতেই যা সময়! কারণ বেতন অ্যাকাউন্টে ঢুকতে না ঢুকতেই হাজারো খরছ। ফলে মাসের ১৫ তারিখ আসতে না আসতেই পকেট গড়ের মাঠ। ফলস্বরূপ আবার টানাপোড়েন শুরু। আবার পরের বেতন কবে আসবে, তার জন্য দিন গুনতে থাকা। অনেকে আবার এই সমস্যায় পড়েন অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে। কিন্তু এভাবে চললে কখনই সঞ্চয় করা সম্ভব হয় না। তাই আজ রইল সহজে সঞ্চয় করার বেশ কয়েকটি টিপস।&nbsp;
বাজেট&nbsp;
অল্প আয় করেও সঞ্চয় সম্ভব যদি আপনি মাসের শুরুতেই বাজেট তৈরি করে ফেলেন। প্রথমেই আপনার কত টাকা ঋণ, কত টাকা রেশন, ঘর ভাড়া, বিদ্যুতের বিল, শিশুর খরচ, চিকিৎসা, এসবের হিসেব করে নিন। এবার বাজেটের টাকা অ্যাকাউন্টে রেখে বাকি টাকা সঞ্চয়ের জন্য রেখে দিন।&nbsp;
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা জমান&nbsp;
বাজেটের পর বাড়তি টাকা যাতে অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে সরাসরি সঞ্চয়ের খাতায় চলে যায় এরকম কিছু স্কিম করে রাখুন। টাকা মাসের প্রথমেই সঞ্চয়ের খাতায় চলে গেলে বাড়তি খরচের ভয় থাকে না।&nbsp;
বড় কেনাকাটা&nbsp;
&nbsp;হঠাৎ করেই কোনও বড় কিছু কেনার সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় ভাল। আবেগপ্রবণ হয়ে অনেকে সবকিছু কেনাকাটা করেন, এটি থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ হঠাৎ কোনও কেনাকাটা মাসিক বাজেট নষ্ট করে আর কোনও ভাবেই সঞ্চয় সম্ভব হয় না। প্রয়োজনে কয়েকমাস একটু টাকা জমিয়ে তারপর বড় কেনাকাটা করুন।&nbsp;
খরচে রাশ টানুন
বিদ্যুতের বিল, জলের বিল,বা গ্যাসের বিল এই ধরণের খরচগুলি দৈনন্দিন জীবনের অংশ। কিন্তু এই খরচ লাগামছাড়া হয়ে গেলে টাকা বাঁচানো মুশকিল হয়ে যায়। তাই এই ধরণের খরচে লাগাম টানতে হবে। ঘরে না থাকলে আলো, পাখা, এসি এগুলি বন্ধ রাখুন। জলের খরচে রাশ টানুন। রান্নার গ্যাস যাতে বেশি দিন ব্যবহৃত হয় সেই দিকে নজর রাখুন।&nbsp;
অনলাইনের পরিবর্তে নগদে কেনাকাটা
আপনি কেনাকাটার জন্য যত টাকা বরাদ্দ করেছেন সেই টাকা হাতে রাখুন। এক্ষেত্রে হাতে যে পরিমাণ টাকা থাকবে সেই টাকাতেই কেনাকাটা করুন অনলাইনে কেনাকাটা করলে বাড়তি খরচ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কাছে অতিরিক্ত নগদ থাকলেও বেশি খরচ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বাজেট অনুযায়ী টাকা হাতে রাখুন।&nbsp;
কিছু খরচ বাদ দিয়ে দিন&nbsp;
খুব বেশি ব্র্যান্ডেড জামাকাপড়, গ্যাজেট, পার্টি এসবের দিকের খরচ একটু কমিয়ে আনার চেষ্টা করুন। প্রয়োজন ছাড়া অতিরিক্ত কেনাকাটাতেও রাশ টানুন।&nbsp;
OTT সাবস্ক্রিপশন&nbsp;
মাসের শুরুতে বেতন ঢুকলেই OTT সাবস্ক্রিপশনের জন্য গুচ্ছের টাকা খরচ হয়ে যায়। অথচ সব OTT দেখা সম্ভব হয় না সারা মাস। এক্ষেত্রে আপনি যে ক'টা OTT নিয়মিত দেখেন সেগুলোর জন্যই খরচ করুন।&nbsp;
বাড়িতে রান্না করুন&nbsp;
টুকটাক বাইরের খাবার রোজই কমবেশি খাওয়া হয়। কিন্তু বাইরের খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। পাশাপাশি, বাইরের খাবার খাওয়ার জন্য অতিরিক্ত খরচ হয়ে যায়। তাই মাসে এক আধবার বাইরে খাওয়া ছাড়া বাকি দিনগুলি বাড়িতেই রান্না করুন। এতে সাশ্রয় হবে।&nbsp;
ঋণ মেটান&nbsp;
টাকা এলেই ঋণ মিটিয়ে দিন আগে। কারণ ঋণ রেখে দিলে সুদের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এর ফলে আপনার খরচ বাড়ে বই কমে না। ঋণ থাকলে সঞ্চয় সম্ভব হয় না। প্রয়োজনে ঋণ না নেওয়ার চেষ্টা করুন। বরং সঞ্চয় করে তারপর খরচ করার সিদ্ধান্ত নিন। &nbsp;
নিজের কাজ নিজেই করুন&nbsp;
শহরের ব্যস্ত জীবনে নিজের কাজ অনেক সময়েই নিজের পক্ষে করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে অন্যের উপর ভরসা করতে হয়। এতে খরচ বাড়ে। প্রয়োজনে পরিবারের সব সদস্যদের মধ্যে কাজ ভাগ করে নিজের কাজ নিজেরা চেষ্টা করুন। এতে খরচ বাঁচবে সঞ্চয় সম্ভব হবে।&nbsp;
স্বাস্থ্যবীমা&nbsp;
আজকাল মানুষের স্বাস্থ্যের কথা বলা যায় না। সেই সময় অনেকটা টাকা একসঙ্গে খরচ হয়ে যায়। এতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি মাসের শুরুতেই একটা স্বাস্থ্যবীমা করিয়ে রাখুন। যাতে আচমকা কোনও বড় খরচের ধাক্কা না এসে পড়ে।&nbsp;
খুচরো পয়সা জমান&nbsp;
রোজ বাড়ি ফেরার পর দেখবেন হাতে কিছু খুচরো পয়সা থেকে যায়। সেগুলো নিয়ম করে জমাতে শুরু করুন। মাসের শেষে দেখবেন বেশ কিছু টাকা জমে গিয়েছে।&nbsp;

মিউচুয়াল ফান্ডে দু'ভাবে বিনিয়োগ করা যায়, মাসিক এসআইপি বা সিস্ট্যামেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান কিস্তিতে, বা এককালীন অথবা ওয়ান টাইম কিস্তিতে। SIP-তে বিনিয়োগ করলে পকেটের ওপর চাপ কম পড়ে, কারণ, মাসে মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কাটা হয়।  

smart investment plans for youth - Smart Investment Plans: 

Smart Investment Plans: বছর শেষে দারুণ রিটার্ন! কোথায় ইনভেস্ট করবেন, এক নজরে জেনে নিন

মিউচুয়াল ফান্ডে দু'ভাবে বিনিয়োগ করা যায়, মাসিক এসআইপি বা সিস্ট্যামেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান কিস্তিতে, বা এককালীন অথবা ওয়ান টাইম কিস্তিতে। SIP-তে বিনিয়োগ করলে পকেটের ওপর চাপ কম পড়ে, কারণ, মাসে মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কাটা হয়।&nbsp;&nbsp;

আয় বেশি হোক বা মাঝারি হোক, বিচক্ষণতার সঙ্গে তা ইনভেস্ট করতে না পারলে কোনও লাভই নেই। আজকালকার তরুণ প্রজন্ম কিন্তু বিনিয়োগের স্মার্ট উপায় জেনে নিতে দেরি করে না। এডিটরজি-র দর্শক পাঠকদের জন্যেও রইল ইনভেস্টমেন্ট সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।&nbsp;
ফিক্সড ডিপোজিটে রিটার্ন সুনিশ্চিত, তবে সুদের হার বেশ কম, এক্ষেত্রে অল্প বয়সিদের মধ্যে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মিউচুয়াল ফান্ড। বিনিয়োগের আগে যেটা অবশ্যই জানতে হবে, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগে রিটার্ন সুনিশ্চিত হয়না, ঝুঁকি থাকেই। তবে ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিয়ে সঠিক সংস্থায় বিনিয়োগ করাটাই চ্যালেঞ্জ।&nbsp;
মিউচুয়াল ফান্ডে দু'ভাবে বিনিয়োগ করা যায়, মাসিক এসআইপি বা সিস্ট্যামেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান কিস্তিতে, বা এককালীন অথবা ওয়ান টাইম কিস্তিতে। SIP-তে বিনিয়োগ করলে পকেটের ওপর চাপ কম পড়ে, কারণ, মাসে মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কাটা হয়।&nbsp;&nbsp;
দেশের একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড বর্তমানে খুব ভালো পারফর্ম করছে। সে সবে বিনিয়োগ করে মোটা অঙ্কের রিটার্ন পকটস্থ করেছেন একটি বড় অংশের ইনভেস্টরা। বছরের প্রথম ছ'মাসের ট্রেন্ড দেখে এটুকু স্পষ্ট,&nbsp;
একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড দুর্দান্ত পারফর্মকারী হিসাবে বাজারে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে। ইকোনমিক টাইমস-এর পক্ষ থেকে প্রথম ছয় মাসে সেরা পারফর্মকারী মিউচুয়াল ফান্ডগুলির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
এদের মধ্যে 4 টি ইকুইটি মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীদের ৩০ শতাংশেরও বেশি রিটার্ন দিয়েছে। চারটিই রয়েছে মিডক্যাপ ফান্ডের বিভাগে।&nbsp;
কোয়ান্ট মিডক্যাপ ফান্ড তালিকার শীর্ষে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ডচলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে এই মিডক্যাপ ফান্ডটি বিনিয়োগকারীদের 31.64 শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। 2024 সালের মে মাস পর্যন্ত এই ইকুইটি মিউচুয়াল ফান্ডটির মোট অ্যাসেট আন্ডার ম্যানেজমেন্টের পরিমাণ রয়েছে 7.952 কোটি টাকা।
জেএম মিডক্যাপ ফান্ড
 &nbsp;তালিকায় দুই নম্বরে রয়েছে জেএম মিডক্যাপ ফান্ড। জানুয়ারি মাস থেকে জুন মাসের মধ্যে 31.37 শতাংশ রিটার্ন দিতে সক্ষম হয়েছে। 2024 সালের মে মাসের 31 তারিখ পর্যন্ত এই মিউচুয়াল ফান্ডটির মোট অ্যাসেট আন্ডার ম্যানেজমেন্টের পরিমাণ ছিল 1,054 কোটি টাকা।
আইটিআই মিডক্যাপ ফান্ড
 আইটিআই মিডক্যাপ ফান্ডটি বিনিয়োগকারীদের 2024-এর জুন পর্যন্ত সালের প্রথম ছয় মাসের মেয়াদে 30.78 শতাংশের দুর্দান্ত রিটার্ন অফার করতে সক্ষম হয়েছে। 2024 সালের মে মাস পর্যন্ত এই ফান্ডটির মোট অ্যাসেট আন্ডার ম্যানেজমেন্টের পরিমাণ ছিল 891 কোটি টাকা।
মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড
 প্রথম ছ'মাসে 30.53 শতাংশ রিটার্নদিয়েছে । চলতি বছরের মে মাসের 31 তারিখ পর্যন্ত এই ফান্ডটির ব্যবস্থাপনার অধীনে থাকা সম্পদের পরিমাণ হয়ে দাঁড়িয়েছে 10,378 কোটি টাকা।
ইকুইটি ফান্ডে দারুণ রিটার্ন দিয়েছে Invesco India PSU Equity Fund Direct-Growth। &nbsp;ন্যূনতম ৫০০ টাকা থেকে এই ফান্ডে SIP শুরু করা যায় এবং লাম্পসাম মূল্যের ক্ষেত্রে ১০০০ টাকা থেকে শুরু করা যায়। হিন্দুস্তান এয়ারোনটিকস, ভারত ইলেকট্রনিক্স, এনটিপিসি, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ইত্যাদি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার শেয়ার আছে এই সংস্থায়।
এই ফান্ডে ৫০০০ টাকার SIP করলে এক বছরের মধ্যেই বিনিয়োগকারীরা রিটার্ন পেতে পারেন ৯০,৪৪০ টাকা। আর কেউ যদি ১০ হাজার টাকার SIP করতেন, তাহলে এক বছর পর তিনি পেতে পারেন ১.৮১ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক বছরে ১ লাখ ২০ হাজার বিনিয়োগে সুদ পেতেন ৬১ হাজার টাকা।
&nbsp;

প্রতিনিয়ত হুহু করে দাম বাড়ছে জিনিসপত্রের| এহেন সময়ে, মধ্যবিত্তের সংসার টানতে কার্যত হিমশিম খেতে হয়| হালফিলে সন্তান-সন্ততি নিয়ে যাঁরা সংসার টানছেন তাঁদের খরচ অনেক সময় বেতনের থেকেও বেড়ে যায়| অর্থাৎ মাস গেলে সঞ্চয় বলে কিছুই থাকে না| 

Don't have money at the end of the month? Here are some savings tips - Savings Plan: 

মাসের শেষে খাওয়ার টাকাও হাতে থাকে না? এই টিপসগুলি মেনে চললে সঞ্চয় করেও চালাতে পারবেন সংসার 

প্রতিনিয়ত হুহু করে দাম বাড়ছে জিনিসপত্রের| এহেন সময়ে, মধ্যবিত্তের সংসার টানতে কার্যত হিমশিম খেতে হয়| হালফিলে সন্তান-সন্ততি নিয়ে যাঁরা সংসার টানছেন তাঁদের খরচ অনেক সময় বেতনের থেকেও বেড়ে যায়| অর্থাৎ মাস গেলে সঞ্চয় বলে কিছুই থাকে না|&nbsp;

প্রতিনিয়ত হুহু করে দাম বাড়ছে জিনিসপত্রের| এহেন সময়ে, মধ্যবিত্তের সংসার টানতে কার্যত হিমশিম খেতে হয়| হালফিলে সন্তান-সন্ততি নিয়ে যাঁরা সংসার টানছেন তাঁদের খরচ অনেক সময় বেতনের থেকেও বেড়ে যায়| অর্থাৎ মাস গেলে সঞ্চয় বলে কিছুই থাকে না|&nbsp;
 কিন্তু মধ্যবিত্তের সঞ্চয় না থাকার মতো বিপদ আর কিছুতে নেই| হাতে টাকা থাকলে সকলেই একটু চান শখ পূরণ করতে, একটু ভালভাবে বাঁচতে| কিন্তু তিনদিনের অতিরিক্ত বিলাসিতাই আবার মাসের শেষে টানাটানির কারণ হয়ে দাঁড়ায়| অথচ, সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় থাকাটা আবশ্যিক| অসুখ বিসুখ বিপদ আপদে তাহলে মোকাবিলা করা সম্ভব হবে| আসলে অনেকেই বুঝতে পারেন না, যে সঞ্চয়টা করবেন কীভাবে? সেক্ষত্রে কিছু টিপস মেনে চললেই দেখবেন মাসের শেষে টানাটানি তো থাকছেই না বরং কিছু টাকা আপনি জমাতেও পারবেন|&nbsp;
প্রথমেই হিসেবে:&nbsp;
 মাসের প্রথমে টাকা পেয়েই প্রত্যেকটা মানুষেরই কিছু নির্দিষ্ট খরচ থাকে, যা দিতেই হবে| যেমন গ্যাসের বিল, কারেন্টের বিল, কারও বা বাড়ি ভাড়া, পরিচারিকাদের মাইনে সহ অনেককিছুই| সেক্ষেত্রে প্রথমেই সেই টাকা সরিয়ে রেখে, কতটা টাকা হাতে রইল তাঁর একটা স্বচ্ছ হিসেবে রাখতে হবে| ধরা গেল, আপনার বেতন 1000 টাকা (1000 টাকার গুণিতকের ভিত্তিতে হিসেব করতে পারেন) | সমস্ত আবশ্যিক খরচ মিটিয়ে দেওয়ার পর আপনার হাতে রয়েছে আর 700 টাকা| এর মধ্যে থেকেই চলতে হবে বাকিটা|&nbsp;
 হিসেবের পর বাজেট:&nbsp;
 আপনার হাতে আবশ্যিক খরচের ঠিক পরে যে টাকাটুকু রয়েছে, তারমধ্যে থেকে প্রথমেই খুব অল্প পরিমাণ অর্থ আগেই অন্যত্র সরিয়ে রাখুন| অর্থাৎ, পূর্বতন হিসেবের ভিত্তিতে যদি আপনার কাছে ৭০০ টাকা (১০০০ টাকার গুণিতকের ভিত্তিতে হিসেব করতে পারেন) থেকে থাকে তার মধ্যে থেকে ১৫০ কিংবা ২০০ টাকা আগেই সরিয়ে রাখুন, এবার আপনার হাতে যা থাকছে সেটিই আপনার সংসারের বাজেট| এরমধ্যেই মেটাতে হবে আমোদ, শখ পূরণ থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজন | যেই টাকা হাতে পড়ে থাকছে, তা ৩০ দিয়ে ভাগ করে দেখে নিতে পারেন রোজ খরচের জন্য আপনার হাতে ঠিক কত টাকা থাকছে| প্রতিদিন খরচের সময় সেইটা মাথায় রাখতে হবে |&nbsp;
 লিখে রাখুন:&nbsp;
 দোকান, বাজার , জ্যুস, রেস্তোরাঁর বিল থেকে জামাকাপড় শপিং সমস্ত কিছুর খরচ লিখে রাখুন| সেক্ষেত্রে মাসের শেষে, বুঝতে পারবেন কোথায় আপনার টাকাটা বেশি চলে গেল| বা কোন খরচটা না করলেও চলত| পরের মাস থেকে সেই খরচটা কমিয়ে ফেলতে হবে| আর এতে আবশ্যিক খরচ বাদেও মাসে মোটামুটি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে আপনার ঠিক কত টাকা খরচ হয় তারও একটা ধারণা পাওয়া যাবে|&nbsp;
 দৈনিক খরচেও বাঁচবে টাকা:&nbsp;
 আপনার রোজকার খরচ সমান হয় না, কোনও দিন বেশি কোনও দিন কম হয়| যেদিন কম হবে, সেদিন বাকি টাকাটা চেষ্টা করুন আবার সরিয়ে ফেলতে| অর্থাৎ আপনার টাকাটা না লাগলে উড়িয়ে না ফেলে রেখে দেওয়ার চেষ্টা করুন| সেক্ষেত্রে যেদিন হাতে টাকা থাকবে না কাজে আসবে, এই সঞ্চয়ই|&nbsp;
&nbsp;
পিগি ব্যাংক:&nbsp;
 বাড়িতে একটা ঘট বা পিগি ব্যাংক থাকলে মন্দ হয় না| দশ টাকা কুড়ি টাকা যা যখন বাঁচছে রেখে দেবেন |&nbsp;
 নো ইউপিআই:&nbsp;
 UPI আসার পর থেকে অনেকেই ক্যাশের কথা ভুলে গিয়েছেন, কিন্তু জানেন কি এতেই খরচটা বেশি হয়? ক্যাশ না থাকলে আগে মানুষ কিছু না কিনেই ফিরে যেতেন| কিন্তু UPI থাকায় সে অসুবিধে নেই| তাই খুব প্রয়োজন ছাড়া UPI ব্যবহারটাই কমিয়ে ফেলুন |&nbsp;
 অটো পে অফ রাখুন :&nbsp;
 অনেকেই অনেক APP দরকারে সাবস্ক্রাইব করার সময় অটো পে ও রাখেন, অথচ হয়ত এক মাস-দু মাস পর তার আর সেই APP এর দরকারটাই নেই| তবুও ঘ্যাচাং করে কেটে যায় টাকা| তাই প্রথমেই অটো পে অফ রাখুন|&nbsp;
 বাইরে পা রাখা মানেই খরচ:&nbsp;
 অনেকেই ঘরে থাকতে পছন্দই করেন না| আর জানেন তো এতেই হয় খরচটা? বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন? তো বাড়িতেই দিন| বাইরে বের হওয়া মানেই কিন্তু খরচ|&nbsp;

savings plan

ক্যাটাগরি

Trending topics