খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

ছাত্রটির মায়ের দাবি, মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েও কোনও সমস্যা পাওয়া যায়নি। তাঁর অভিযোগ, বাচ্চারা একটু দুষ্টু হবেই। কিন্তু স্কুল তার জন্য বাচ্চাটিকে সাসপেন্ড কেন করবে, সে প্রশ্নও তুলেছেন ওই 'অভিযুক্ত' পড়ুয়ার অভিভাবকরা। 

Harinavi Primary School student got suspended for his mischief behavior in classroom - Student Suspension: ক্লাসে 'বেশি' দুষ্টুমির জের, সহপাঠীদের অভিভাবকদের চাপে সাসপেন্ড ৫ বছরের পড়ুয়া

ছাত্রটির মায়ের দাবি, মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েও কোনও সমস্যা পাওয়া যায়নি। তাঁর অভিযোগ, বাচ্চারা একটু দুষ্টু হবেই। কিন্তু স্কুল তার জন্য বাচ্চাটিকে সাসপেন্ড কেন করবে, সে প্রশ্নও তুলেছেন ওই 'অভিযুক্ত' পড়ুয়ার অভিভাবকরা। ৫ বছরের বাচ্চা সাসপেনশনের অর্থ আদৌও বোঝে, 'অসহায়' মায়ের প্রশ্ন স্কুল কর্তৃপক্ষকে। 

সহপাঠীদের অভিভাবকদের চাপে সাসপেন্ড ৫ বছরের পড়ুয়া, ভবিষ্যৎ নষ্টের আশঙ্কা

ছাত্রটির মায়ের দাবি, মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েও কোনও সমস্যা পাওয়া যায়নি। তাঁর অভিযোগ, বাচ্চারা একটু দুষ্টু হবেই। কিন্তু স্কুল তার জন্য বাচ্চাটিকে সাসপেন্ড কেন করবে, সে প্রশ্নও তুলেছেন ওই 'অভিযুক্ত' পড়ুয়ার অভিভাবকর্নক

ক্লাসের আর পাঁচটা বাচ্চার থেকে একটু বেশি 'দুষ্টু' সে। তার জন্য নাকি 'বিরক্ত' হচ্ছে ক্লাসের বাকিরা। তার সহপাঠীদের অভিভাবকদের থেকে এই অভিযোগ পেতেই পদক্ষেপ নেয় স্কুল। শিশুটির মা-বাবার অভিযোগ, দুষ্টুমির &lsquo;অপরাধেই&rsquo; ওই খুদে পড়ুয়াকে এক সপ্তাহের জন্য সাসপেন্ড করেছে হরিনাভির একটি স্কুল। এমনকি, শিশুটির অভিভাবকদের ট্রান্সফার সার্টিফিকেটও দিতে চায় স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জেরে শেষপর্যন্ত ওই খুদে পড়ুয়াকে অন্য স্কুলে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার বাবা-মা। কিন্তু সেক্ষেত্রে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হওয়ায় সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে দুশ্চিন্তা বাসা বেঁধেছে তাঁদের মনেও।
স্কুল কর্তৃপক্ষের মতে, শিশুটি ক্লাসে সহপাঠীদের বইখাতা নিয়ে কাড়াকাড়ি করে, বা ছুড়ে ফেলে দেয় অন্যের পেন্সিল, বই-খাতা। এ নিয়ে বাকি শিশুদের অভিভাবকেরা বারবার অভিযোগ করেছেন স্কুলে। কিন্তু ওই শিশুটির মা-বাবার অভিযোগ, তাঁরা স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ভাল ব্যবহার পাননি। বরং, শিক্ষকেরা তাঁদের সন্তানকে এক সপ্তাহের জন্য সাসপেন্ড করার কথা জানান। এমনকি, তাকে মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/sports-news/shreyas-iyer-is-going-to-be-in-the-team-in-2nd-test-at-firoz-shah-kotla-1676423776604">Shreyas Iyer: অজিদের বিরুদ্ধে শক্তি বাড়ল টিম ইন্ডিয়ার স্কোয়াডের, দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরছেন শ্রেয়স আইয়ার</a>
ছাত্রটির মায়ের দাবি, মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েও কোনও সমস্যা পাওয়া যায়নি। তাঁর অভিযোগ, বাচ্চারা একটু দুষ্টু হবেই। কিন্তু স্কুল তার জন্য বাচ্চাটিকে সাসপেন্ড কেন করবে, সে প্রশ্নও তুলেছেন ওই 'অভিযুক্ত' পড়ুয়ার অভিভাবকরা। ৫ বছরের বাচ্চা সাসপেনশনের অর্থ আদৌও বোঝে, 'অসহায়' মায়ের প্রশ্ন স্কুল কর্তৃপক্ষকে।&nbsp;

ঘটনাটি ঘটেছে পণ্ডিচেরিতে। জানা গিয়েছে, পণ্ডিচেরির সেন্ধানাথমের রাস্তার ওই গর্তে চাকা পড়ে গিয়ে দাদুর দুর্ঘটনা ঘটার পরেই ১৩ বছর বয়সী মাসিলামনি এই কাজটি শুরু করে।

a schoolboy in Puducherry took it upon himself to fill the pothole which injured his grandfather - School boy filled potholes: বাইক দুর্ঘটনায় জখম দাদু, নিজের উদ্যোগে গর্ত বুজিয়ে দিল পণ্ডিচেরির কিশোর

School boy filled potholes: বাইক দুর্ঘটনায় জখম দাদু, নিজের উদ্যোগে গর্ত বুজিয়ে দিল পণ্ডিচেরির কিশোর

ঘটনাটি ঘটেছে পণ্ডিচেরিতে। জানা গিয়েছে, পণ্ডিচেরির সেন্ধানাথমের রাস্তার ওই গর্তে চাকা পড়ে গিয়ে দাদুর দুর্ঘটনা ঘটার পরেই ১৩ বছর বয়সী মাসিলামনি এই কাজটি শুরু করে।

বাইক চালাতে গিয়ে রাস্তার গর্তে পড়ে দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক বৃদ্ধ। এরপরে এমন ঘটনা আর কারও সঙ্গে যাতে না ঘটে, তার জন্য নিজের উদ্যোগে নুড়ি-কাঁকর, বালি, সিমেন্ট জোগাড় করে ওই বড় গর্ত বুজিয়ে দিল অষ্টম শ্রেণির এক পড়ুয়া। ঘটনাটি ঘটেছে পণ্ডিচেরিতে। জানা গিয়েছে, পণ্ডিচেরির সেন্ধানাথমের রাস্তার ওই গর্তে চাকা পড়ে গিয়ে দাদুর দুর্ঘটনা ঘটার পরেই ১৩ বছর বয়সী মাসিলামনি এই কাজটি শুরু করে।
মাসিলামনির এই উদ্যোগের কথা প্রকাশ্যে আসার পরেই চারপাশের সকলেই প্রশংসায় ভরিয়ে দেয় ১৩ বছরের কিশোরকে। এলাকার প্রাক্তন বিধায়কের কাছ থেকে সম্মান গ্রহণ করার সময় মাসিলামনি জানায়, "আমার একটা উদ্দেশ্য ছিল। আমার দাদুর মতো আর কেউ কখনও যেন এভাবে দুর্ঘটনার কবলে না পড়ে"।
উল্লেখ্য, পণ্ডিচেরি-পথুকান্নু রুটের রাস্তার অবস্থা গত ৭ বছর ধরেই তথৈবচ। বহু অভিযোগের পরেও কোনও সুরাহা হয়নি। স্থানীয়দের আশা, ১৩ বছরের কিশোরের এই উদ্যোগ দেখে হয়তো এবার টনক নড়বে প্রশাসনের।

সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে, তিনবার প্রিন্সিপাল রাম সিং ভার্মার মাথা-বুক লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্ত গুরিন্দর। পুলিশের দাবি, ব্যাগে করে লুকিয়ে ওই পিস্তল স্কুলে নিয়ে আসে অভিযুক্ত। ওই শিক্ষকের মাথা ও তলপেটে গুলি লেগেছে বলেই খবর। 

Student shoots Principal in Uttar Pradesh - UP Shootout: স্কুলে বকাবকি করার 'মাশুল', উত্তরপ্রদেশে শিক্ষককে তাড়া করে গুলি ছাত্রের

UP Shootout: স্কুলে বকাবকি করার 'মাশুল', উত্তরপ্রদেশে শিক্ষককে তাড়া করে গুলি ছাত্রের

সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে, তিনবার প্রিন্সিপাল রাম সিং ভার্মার মাথা-বুক লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্ত গুরিন্দর। পুলিশের দাবি, ব্যাগে করে লুকিয়ে ওই পিস্তল স্কুলে নিয়ে আসে অভিযুক্ত। ওই শিক্ষকের মাথা ও তলপেটে গুলি লেগেছে বলেই খবর।

সহপাঠীর সঙ্গে খারাপ আচরণের জন্য বকেছিলেন শিক্ষক। তারই বদলা নিতে বন্দুক নিয়ে চড়াও হল দ্বাদশ শ্রেনীর এক ছাত্র। ঘটনাস্থল যোগীরাজ্য উত্তরপ্রদেশ। প্রাণে বাঁচলেও আক্রান্ত শিক্ষকের শরীর ফুঁড়ে দিয়েছে তিনটি বুলেট। ঘটনার জেরে উত্তেজনা ছড়ায় উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে।&nbsp;
জানা গিয়েছে, শুক্রবার এক সহপাঠীর সঙ্গে দুর্ব্যবহারের জন্য অভিযুক্ত গুরিন্দর সিংকে বকাবকি করেন প্রিন্সিপাল রাম সিং ভার্মা। সাময়িকভাবে সেই ঘটনা মিটেও যায়। যথানিয়মে শুরু হয় ক্লাস। কিন্তু শনিবার ভোরে পিস্তল নিয়ে ওই শিক্ষকের উপর চড়াও হয় অভিযুক্ত। রীতিমতো পিছু ধাওয়া করে প্রিন্সিপালের উপর গুলি চালায় সে। তবে অনভ্যস্ত হাত হওয়ায় প্রাণে বেঁচে যান ওই শিক্ষক।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/ankita-bhandari-murder-case-police-revealed-new-information-about-incident-1664023604688">Ankita Bhandari Murder Case: দেহব্যবসায় নামতে চাপ, অঙ্কিতার শেষ মেসেজ পুলিশের হাতে,খুনের ঘটনায় সিট গঠন&nbsp;</a>
সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে, তিনবার প্রিন্সিপাল রাম সিং ভার্মার মাথা-বুক লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্ত গুরিন্দর। পুলিশের দাবি, ব্যাগে করে লুকিয়ে ওই পিস্তল স্কুলে নিয়ে আসে অভিযুক্ত। ওই শিক্ষকের মাথা ও তলপেটে গুলি লেগেছে বলেই খবর। প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল, পরে সীতাপুর জেলা হাসপাতাল হয়ে বর্তমানে ওই শিক্ষককে ভর্তি করা হয়েছে লখনউয়ের ট্রমা সেন্টারে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেই খবর।

মাসির বাড়ি বেড়াতে এসে রহস্যমৃত্যু । বাড়ির ২১ তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক কিশোরের । মৃতের নাম আনন্দ উপাধ্যায় । দশম শ্রেণির ছাত্র । ২১ তলার বারান্দা থেকে কীভাবে নীচে পড়ে গেল আনন্দ, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।
জানা গিয়েছে, বেলুড়ের অভয় গুহ রোডের বাসিন্দা ওই কিশোর শুক্রবার তোপসিয়ায় মাসির বাড়িতে আসে । তার মা ও ভাইও সঙ্গে এসেছিল । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর সবাই গল্প করছিল । এরই মধ্যে একবার মায়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় আনন্দের । এরপর আনন্দ ওই ঘর থেকে বেরিয়ে যায় । এর কিছুক্ষণ পর কিছু একটা ভারী জিনিস পড়ার আওয়াজ পায় সবাই । তাঁরা গিয়ে দেখেন বহুতলের নীচে পড়ে রয়েছে আনন্দের রক্তাক্ত দেহ । পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় । ঘটনার খবর পেয়েই সেখানে আসেন ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ।
জানা গিয়েছে, আনন্দের বাবা লোহার ব্যবসায়ী । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, বছর দেড়েক আগে ব্রেন টিউমার অপারেশন হয় আনন্দের । মৃতের এক মাসতুতো দাদা জানান, বিকেলে টিউশন পড়া ছিল আনন্দের । তাই দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার আনন্দের মা তাকে বাড়ি যেতে বলে । এই নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয় । রেগে গিয়ে আনন্দ অন্য ঘরে চলে যায় । তারপরই এই দুর্ঘটনা ।
কীভাবে ওই কিশোর বারান্দা থেকে নীচে পড়ে গেল, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে । আবাসন চত্বরের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে ট্যাংরা থানার পুলিশ । আবাসনের কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলছেন ।

Class Ten student died after falling from 21st floor of building in Kolkata - Student fells from building : মাসির বাড়িতে এসে মর্মান্তিক পরিণতি ! ২১ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু ছাত্রের

জানা গিয়েছে, বেলুড়ের অভয় গুহ রোডের বাসিন্দা ওই কিশোর শুক্রবার তোপসিয়ায় মাসির বাড়িতে আসে । তার মা ও ভাইও সঙ্গে এসেছিল । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর সবাই গল্প করছিল । এরই মধ্যে ঘটে যায় এই দুর্ঘটনা ।

Student fells from building : মাসির বাড়িতে এসে মর্মান্তিক পরিণতি ! ২১ তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু ছাত্রের

জানা গিয়েছে, বেলুড়ের অভয় গুহ রোডের বাসিন্দা ওই কিশোর শুক্রবার তোপসিয়ায় মাসির বাড়িতে আসে । তার মা ও ভাইও সঙ্গে এসেছিল । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর সবাই গল্প করছিল । এরই মধ্যে ঘটে যায় এই দুর্ঘটনা ।

মাসির বাড়ি বেড়াতে এসে রহস্যমৃত্যু । বাড়ির ২১ তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক কিশোরের (Belur Student Death) । মৃতের নাম আনন্দ উপাধ্যায় । দশম শ্রেণির ছাত্র । ২১ তলার বারান্দা থেকে কীভাবে নীচে পড়ে গেল আনন্দ, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।
জানা গিয়েছে, বেলুড়ের অভয় গুহ রোডের বাসিন্দা ওই কিশোর শুক্রবার তোপসিয়ায় মাসির বাড়িতে আসে । তার মা ও ভাইও সঙ্গে এসেছিল । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর সবাই গল্প করছিল । এরই মধ্যে একবার মায়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় আনন্দের । এরপর আনন্দ ওই ঘর থেকে বেরিয়ে যায় । এর কিছুক্ষণ পর কিছু একটা ভারী জিনিস পড়ার আওয়াজ পায় সবাই । তাঁরা গিয়ে দেখেন বহুতলের নীচে পড়ে রয়েছে আনন্দের রক্তাক্ত দেহ (Student Fall from building)। পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় । ঘটনার খবর পেয়েই সেখানে আসেন ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/two-teenagers-drowned-while-rowing-in-rabindra-sarobar-1653154724132" target="_blank">Two died in Ravindra Sarovar : কালবৈশাখীতে উল্টে গেল নৌকা, লেকে রোয়িং অনুশীলনে নেমে প্রাণ গেল দুই পড়ুয়ার</a> &nbsp;
জানা গিয়েছে, আনন্দের বাবা লোহার ব্যবসায়ী । পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, বছর দেড়েক আগে ব্রেন টিউমার অপারেশন হয় আনন্দের । মৃতের এক মাসতুতো দাদা জানান, বিকেলে টিউশন পড়া ছিল আনন্দের । তাই দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার আনন্দের মা তাকে বাড়ি যেতে বলে । এই নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয় । রেগে গিয়ে আনন্দ অন্য ঘরে চলে যায় । তারপরই এই দুর্ঘটনা ।
কীভাবে ওই কিশোর বারান্দা থেকে নীচে পড়ে গেল, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে । আবাসন চত্বরের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে ট্যাংরা থানার পুলিশ । আবাসনের কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলছেন ।

school boy

ক্যাটাগরি

Trending topics