খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

মন ভার প্রত্যেকের। আবারও একটি বছরের অপেক্ষা। বিদায়ের আগে একটু উদযাপনে শামিল হওয়া, প্রতি বছরের মতোই সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেছেন মহিলারা।  বাড়ির পুজো থেকে পাড়ায়, লাল পেড়ে সাদা শাড়ির ঢল নেমেছে দশমীর সকাল থেকেই। 

sindur khela in many parts of the country - Dashami-Sindur Khela: দিল্লি থেকে দমদম, দশমীর দুপুরভর পাড়ায় মণ্ডপে সিঁদুর খেলার ঢল

Dashami-Sindur Khela: দিল্লি থেকে দমদম, দশমীর দুপুরভর পাড়ায় মণ্ডপে সিঁদুর খেলার ঢল

<h2>মন ভার প্রত্যেকের। আবারও একটি বছরের অপেক্ষা। বিদায়ের আগে একটু উদযাপনে শামিল হওয়া, প্রতি বছরের মতোই সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেছেন মহিলারা।&nbsp; বাড়ির পুজো থেকে পাড়ায়, লাল পেড়ে সাদা শাড়ির ঢল নেমেছে দশমীর সকাল থেকেই।&nbsp;</h2>

উৎসব শেষ। মণ্ডপে মণ্ডপে শুরু হয়ে গিয়েছে নিরঞ্জনের প্রস্তুতি। সিঁদুর খেলায় মেতে উঠেছেন মহিলারা। কলকাতা থেকে কোচবিহার, পুরুলিয়া থেকে সুন্দরবন, দিল্লি থেকে দমদম- মহাসমারোহের সিঁদুর খেলা চলছে মণ্ডপে মণ্ডপে।
চারদিনের মহোৎসবের শেষে এবার মা-কে বিদায় জানানোর পালা। মন ভার প্রত্যেকের। আবারও একটি বছরের অপেক্ষা। বিদায়ের আগে একটু উদযাপনে শামিল হওয়া, প্রতি বছরের মতোই সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেছেন মহিলারা।&nbsp; বাড়ির পুজো থেকে পাড়ায়, লাল পেড়ে সাদা শাড়ির ঢল নেমেছে দশমীর সকাল থেকেই।&nbsp;
কোনও কোনও পুজোয় সিঁদুর খেলা অত্যন্ত বিখ্যাত। যেমন কলকাতার বাগবাজার সর্বজনীন। এখানকার সিঁদুর খেলা দেখতে এবং ছবি তুলতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত তো বটেই, বিদেশ থেকেও আসেন ফটোগ্রাফাররা। তবে কেবল কলকাতা নয়, জেলার বিভিন্ন পুজোতেও সিঁদুর খেলা নিয়ে আগ্রহ থাকে তুঙ্গে।

এবার বোধহয় ধীরে ধীরে সাবালক হচ্ছে শহর। নিউটাউনের এক পুজো মণ্ডপে সধবা মহিলাদের সঙ্গেই সিঁদুর খেলায় মেতে উঠলেন স্বামীহারারাও। তাঁদের সঙ্গেই থাকলেন রূপান্তরকামীরাও৷

newtown sidurkhela with a twist...widow, transgender take part in celebration - Sindur khela: বেড়া ভাঙছে! নিউটাউনের পুজোয় সিঁদুর খেলেন বিধবারাও, সঙ্গী যৌনকর্মী, রূপান্তরকামীরা

Sindur khela: বেড়া ভাঙছে! নিউটাউনের পুজোয় সিঁদুর খেলেন বিধবারাও, সঙ্গী যৌনকর্মী, রূপান্তরকামীরা

এবার বোধহয় ধীরে ধীরে সাবালক হচ্ছে শহর। নিউটাউনের এক পুজো মণ্ডপে সধবা মহিলাদের সঙ্গেই সিঁদুর খেলায় মেতে উঠলেন স্বামীহারারাও। তাঁদের সঙ্গেই থাকলেন রূপান্তরকামীরাও৷

বিজয়া দশমীর রাতে মণ্ডপে মণ্ডপে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন বিবাহিত নারীরা৷ অনুপম সেই দৃশ্য কিন্তু তাতে অনুপস্থিত থাকেন বিধবা মহিলারা। এ তো আজকের কথা নয়। বহু বছর ধরেই সামাজিক অনুশাসনের বেড়ি তাঁদের পায়ে। কেবল বিধবারাই বা কেন! যাঁরা রূপান্তরকামী, তাঁরাও তো 'ব্রাত্যজন' সিঁদুরখেলার এই আনন্দযজ্ঞে। কিন্তু এবার বোধহয় ধীরে ধীরে সাবালক হচ্ছে শহর। নিউটাউনের এক পুজো মণ্ডপে সধবা মহিলাদের সঙ্গেই সিঁদুর খেলায় মেতে উঠলেন স্বামীহারারাও। তাঁদের সঙ্গেই থাকলেন রূপান্তরকামীরাও৷ নেপথ্যে এক মহিলা, যিনি ২০১৮ সালে বিয়ের মাত্র এক মাসের মাথায় একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় স্বামীকে হারান।&nbsp;
<a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/this-year-people-celebrate-durga-puja-with-lots-of-enthusiasm-after-long-covid-period-1664978250778">Bijoya Dashami: তিন বছরের প্রতীক্ষা পেরিয়ে উদযাপন, তাই দশমীর বিষাদ এ'বছর যেন আরও গাঢ়</a>
 তাঁর নাম অন্বেষা চক্রবর্তী। নিউটাউনের অভিজাত আবাসনের এই পুজোর প্রধান উদ্যোক্তা &nbsp;তিনি৷ অন্বেষার স্বপ্ন ছিল শাঁখা সিঁদুর পরে আর পাঁচ জন মেয়ের মতোই বিজয়া দশমীতে মেতে উঠবেন সিঁদুর খেলায়। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হয়নি। দুর্ঘটনায় হারাতে হয়েছে স্বামীকে। সেই শোক পেরিয়ে অন্বেষা চেয়েছেন নিজের মতো করে বাঁচতে। নিজেকে রীতিনীতির শিকলে আটকে রাখতে তিনি নারাজ৷ তাই নিজের বৈধব্যকালেই সিঁদুর খেলতে শুরু করেন তিনি। প্রথম প্রথম তা নিয়ে বিতর্কের ঝড় বয়ে গিয়েছিল। কিন্তু দমে যাননি একরোখা এই কন্যের৷ বরং নিজের জেদ আর স্বপ্ন ছড়িয়ে দিয়েছেন আরও অনেক 'ব্রাত্য' নারীর চোখে।
নিউটাউনের ওই আবাসনের পুজোয় সিঁদুর খেলায় শামিল হন বিধবা মহিলা থেকে শুরু জরে সমকামী থেকে রূপান্তরকামী- সকলেই। সম্প্রতি অন্বেষা দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছেন। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন বিধবা থেকে যৌনকর্মী- সব 'ব্রাত্য' নারীদের কাছে সিঁদুরখেলার আনন্দ পৌঁছে দেওয়া।
আবাসনের বিজয়া দশমীর সিঁদুরখেলায় অংশগ্রহণ নিয়েছিলেন রূপান্তরকামী অনুকূল ধাড়া, যিনি পুরোনো পরিচয় ডিঙিয়ে রাজকুমারী কোকো নামেই এখন পরিচিত। এসেছিলেন পেশায় &lsquo;হেয়ার স্টাইলিস্ট&rsquo; পুষ্পক সেনও। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উত্তর কলকাতার বিজয়িতা মৈত্র। বিজয়িতাও ২০২১ সালে করনেয় তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন। কিন্তু সাদা পোশাক আর অনুশাসনের বেড়াজালে নিজেকে আটকে রাখায় বিশ্বাস করেন না তিনি। মনে করেন, ওভাবে সম্মান জানানো যায় না চলে যাওয়া প্রিয় মানুষটিকে। এমনই সব বেড়া ভাঙার গল্পে ঝলমল নিউটাউনের ওই পুজো।

মহিষাদলের রাজার সঙ্গে সখ্য হয়েছিল দাক্ষিণাত্য থেকে আসা সহস্ররাম বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মহিষাদলের রাজাই নাকি কল্যাণপুর গ্রামটি উপহার দিয়েছিলেন বন্দ্যোপাধ্যায়দের। 

durga baran and sindur khela at banerjee family, kalyanpur - Sindur Khela in bonedi bari: কল্যাণপুরের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়িতে শুরু মায়ের বরণ, বিসর্জন শেষে কাটবে অরন্ধন

Sindur Khela in bonedi bari: কল্যাণপুরের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়িতে শুরু মায়ের বরণ, বিসর্জন শেষে কাটবে অরন্ধন

মহিষাদলের রাজার সঙ্গে সখ্য হয়েছিল দাক্ষিণাত্য থেকে আসা সহস্ররাম বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মহিষাদলের রাজাই নাকি কল্যাণপুর গ্রামটি উপহার দিয়েছিলেন বন্দ্যোপাধ্যায়দের।&nbsp;

দশমী মানেই বিদায়ের বেলা, সব উৎসব উদযাপনের শেষ। মন খারাপের শুরু। বাতাসে বিষাদের সুর। কল্যাণপুরের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়িতে বরণ চলছে, এরপর হবে বাড়ির মহিলাদের সিঁদুর খেলা, প্রতিমা বিসর্জনের পর কাটবে অরন্ধন।&nbsp;
পারিবারিক সূত্র থেকে জানা যায়, এই পুজো আরম্ভ হয়েছিল ১১৫৭ বঙ্গাব্দে। কথিত আছে, মহিষাদলের রাজার সঙ্গে সখ্য হয়েছিল দাক্ষিণাত্য থেকে আসা সহস্ররাম বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মহিষাদলের রাজাই নাকি কল্যাণপুর গ্রামটি উপহার দিয়েছিলেন বন্দ্যোপাধ্যায়দের।&nbsp;
&nbsp;অষ্টমীর সন্ধিপুজোয় পুরনো রীতি মেনে এখনও বন্দুক ফাটানো হয়। নবমীতে হয় পাঁঠাবলি ।দশমীতে বিসর্জনের আগে পর্যন্ত পরিবারে অরন্ধন। সকালে পরিবারের সদস্যরা পান্তা ভাত খান। সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জন হলে, তবেই রান্নাঘরে হাড়ি চড়ে।&nbsp;

পুজো আসছে তার অনন্দই বেশি, শুরু হলেই যেন শেষ। নবমী নিশি হতেই মন খারাপ শুরু হয়ে যায় বাঙালির। দশমীতেই বিসর্জন উমার। আবার একটা বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা। তবে দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের আগে চলে বরণ পর্ব, সিঁদুর খেলা।

know the history of durga puja sindur khela rituals  - Sindur Khela: প্রতিমার বিদায় বেলায় সিমন্তিনীরা মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়, এর পিছনের ইতিহাস জানেন?

প্রতিমার বিদায় বেলায় সিমন্তিনীরা মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়, এর পিছনের ইতিহাস জানেন?

পুজো আসছে তার অনন্দই বেশি, শুরু হলেই যেন শেষ। নবমী নিশি হতেই মন খারাপ শুরু হয়ে যায় বাঙালির। দশমীতেই বিসর্জন উমার। আবার একটা বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা। তবে দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের আগে চলে বরণ পর্ব, সিঁদুর খেলা।

পুজো আসছে তার অনন্দই বেশি, শুরু হলেই যেন শেষ। নবমী নিশি হতেই মন খারাপ শুরু হয়ে যায় বাঙালির। দশমীতেই বিসর্জন উমার। আবার একটা বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা। তবে দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের আগে চলে বরণ পর্ব, সিঁদুর খেলা। সধবারা এই দিনে মেতে ওঠেন সিঁদূর খেলায়৷ একজন আরেকজনের গালে কপালে মাখিয়ে দেন সিঁদুর, হাতে তুলে দেন আলতা। তবে এই খেলা কিন্তু নিছকই আচার নয়।&nbsp;
কবে থেকে এই রীতির প্রচলন তার সঠিক দিনক্ষণ জানা সম্ভব নয়, তবে ইতিহাস বলছে আজ থেকে ঠিক ২০০ বছর আগেই বর্ধিষ্ণু জমিদার পরিবারগুলিতে দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের আগে স্বামীর মঙ্গল কামনায় সীমন্তিনীরা একে অপরকে সিঁদুর ছুঁইয়ে এই রীতি পালন করতেন। আবার কেউ কেউ বলেন এর প্রচলন ৪০০ বছর আগে, নিছকই খেলার ছলে আনন্দে মাততে এই রীতি চালু হয়েছিল।&nbsp;
তবে পুরাণ মতে সিঁদুর খেলার অন্য তাৎপর্যও রয়েছে। হিন্দুদের ভবিষ্য পুরাণ বলে, সিঁদুর ব্রহ্মের প্রতীক। আসলে সধবারা স্বামীদের দীর্ঘায়ু কামনাতেই সিঁথি রাঙান। তবে দশমীতেই কেন সিঁদুর খেলা হয়? দশমীকে বিজয়াই বা কেন বলা হয়? এই নিয়েও রয়েছে একাধিক মতবাদ। বলা হয়, মহিষাসুর বধের পর মা দুর্গার বিজয়ের দিনটিকেই 'বিজয়া' বলে উল্লেখ করা হয়। রাত পোহালেই নবমী নিশি। তারপর আলোয় সেজে ওঠা মণ্ডপে বাজবে বিষাদের সুর, ফিরে যাবে উমা। সিঁদুর খেলা, প্রতিমা নিরঞ্জনের পর মিষ্টিমুখ। তারপরেই ফের ভারাক্রান্ত হবে মন। আবার শুরু হবে দিনগোনার।

sindur khela history

ক্যাটাগরি

Trending topics