খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

গীতা ছাড়াও সুনীতা সঙ্গে রাখবেন একটি গণেশমূর্তি৷ তাঁর কাছে গণেশ 'লাকি চার্ম"।

Sunita Williams will carry her lucky charm in space - Sunita Williams: তিন নম্বর অভিযান! সুনীতার মহাকাশ সফরে সঙ্গী হচ্ছে 'লাকি চার্ম' গণেশ

Sunita Williams: তিন নম্বর অভিযান! সুনীতার মহাকাশ সফরে সঙ্গী হচ্ছে 'লাকি চার্ম' গণেশ

গীতা ছাড়াও সুনীতা সঙ্গে রাখবেন একটি গণেশমূর্তি৷ তাঁর কাছে গণেশ 'লাকি চার্ম"।

&nbsp;তৃতীয়বারের মতো মহাকাশ সফর শুরু করতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস। এবারেও মহাকাশ অভিযানে সুনীতার সঙ্গী ভগবৎ গীতা। এনডিটিভি-কে একটি সাক্ষাৎকারে সুনীতা জানিয়েছেন, তিনি যতটা না ধার্মিক, তার চেয়েও বেশি আধ্যাত্মিক। গীতা ছাড়াও সুনীতা সঙ্গে রাখবেন একটি গণেশমূর্তি৷ তাঁর কাছে গণেশ 'লাকি চার্ম"।
কেনেডি স্পেস সেন্টারের বোয়িং স্টারলাইনার এয়ারক্রাফটে মহাকাশে পাড়ি দেবেন সুনীতা। এর আগেও তিনি মহাকাশে যাওয়ার সময় সঙ্গে রেখেছিলেন গীতা। সুনীতা জানিয়েছেন, তৃতীয়বারের জন্য মহাকাশে পাড়ি দেওয়ার আগে তিনি কিছুটা নার্ভাস হলেও আত্মবিশ্বাসী। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে আসা তাঁর কাছে বাড়ি ফেরার মতো।
একজন মহিলা মহাকাশচারী হিসাবে সবচেয়ে বেশি সময় মহাকাশে থাকার রেকর্ড তড়া সুনীতার আরেকটি পরিচিতি হল তিনি একজন ম্যারাথন রানার। এখনও পর্যন্ত ৫০ ঘণ্টা ৪০ মিনিট মহাকাশে কাটিয়েছেন তিনি।

লো আর্থ অরবিট মিশনে মৃত্যু হলে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে মৃত্যু হলে মরদেহ ঘণ্টা খানেকের মধ্যে পৃথিবীতে পাঠানো হয় একটি ক্যাপসুলে করে।

if someone dies in space, what happens to the body, know about the protocol - Death in Space: মহাকাশে মৃত্যু হলে কীভানে হয় সৎকার? কী বলছে নাসা-র নিয়ম?

Death in Space: মহাকাশে মৃত্যু হলে কীভাবে হয় সৎকার? কী বলছে নাসা-র নিয়ম?

<h2>লো আর্থ অরবিট মিশনে মৃত্যু হলে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে মৃত্যু হলে মরদেহ ঘণ্টা খানেকের মধ্যে পৃথিবীতে পাঠানো হয় একটি ক্যাপসুলে করে।</h2>

মহাকাশে মৃত্যু! ভাবছেন বিরলতম ঘটনা? ততটাও বিরল নয়। বিগত ছয় দশকে প্রায় ২০ জন মহাকাশ্চারীর মৃত্যু হয়েছে পৃথিবীর বাইরেই। মহাকাশে মৃত্যু হলে কীভাবে সৎকার হয়, জানেন? নাসা-র কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।&nbsp;
মহাকাশ পর্যটন এখন আর দিবাস্বপ্ন নয়, আকছার হচ্ছে, তাই অন্যান্য সব স্বাভাবিক ঘটনার মতোই মৃত্যু সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যও জেনে রাখা দরকার।&nbsp;
মহাকাশে কারোর মৃত্যু হলে কীভাবে হয় সৎকার?
লো আর্থ অরবিট মিশনে মৃত্যু হলে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে মৃত্যু হলে মরদেহ ঘণ্টা খানেকের মধ্যে পৃথিবীতে পাঠানো হয় একটি ক্যাপসুলে করে। চাঁদে তেমন অঘটন ঘটলে মরদেহ বাকি মহাকাশ্চারীদের সঙ্গেই পৃথিবীতে ফেরে। সেটা খুব বেশিদিনের ব্যাপার নয় বলে আলাদা করে দেহ সংরক্ষণের প্রয়োজন হয় না।&nbsp;
কিন্তু মঙ্গল অভিযানে গিয়ে মৃত্যু হলেই সেসব নিয়ম একটু জটিল, কারণ এ ধরণের অভিযান অনেক দিনের হয়, যেহেতু পৃথিবী থেকে দূরত্ব বেশি। সে ক্ষেত্রে মরদেহ পৃথিবীতে ফিরতে প্রায় কয়েক বছর দেরি হতে পারে। মাঝের সময়টা মহাকাশযানের আলাদা চেম্বারে সংরক্ষিত হয় মরদেহ।&nbsp;
মহাকাশে মহাকাশযানের বাইরে যদি কেউ নির্দিষ্ট পোশাক ছাড়া বেরোন, কী হবে তাঁর? খুব সম্ভবত, তৎক্ষণাৎ মৃত্যু! অস্বাভাবিক নিম্ন চাপের ফলে এবং অত্যন্ত বেশি তাপমাত্রার ফলে নিঃশ্বাস নেওয়া যেমন দুষ্কর, পাশাপাশি রক্ত এবং শরীরের অন্যান্য তরল ফুটতে শুরু করবে। ধরে নেওয়া যাক মঙ্গলের মাটিতে পা রাখার পর কারোর মৃত্যু হল। সে ক্ষেত্রে তাঁর সৎকার হবে না। পৃথিবীতে না ফেরা পর্যন্ত দেহ একটি ব্যাগের মধ্যেই সংরক্ষিত হবে। '
&nbsp;

এক হাজার আলোকবর্ষ দূরে এমন এক গ্রহের খোঁজ মিলল যেখানে রয়েছে পৃথিবীর মতোই জল ও মেঘ। গ্রহটির খোঁজ পেয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। নাসা প্রকাশ করেছে সেই গ্রহের ছবি।

NASA's Webb Telescope detects water on a planet over 1,000 light years away - James Webb Space Telescope:হাজার আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে রয়েছে জল, আকাশে ভাসছে মেঘ

James Webb Space Telescope:হাজার আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে রয়েছে জল, আকাশে ভাসছে মেঘ

এক হাজার আলোকবর্ষ দূরে এমন এক গ্রহের খোঁজ মিলল যেখানে রয়েছে পৃথিবীর মতোই জল ও মেঘ। গ্রহটির খোঁজ পেয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। নাসা প্রকাশ করেছে সেই গ্রহের ছবি।

এক হাজার আলোকবর্ষ দূরে এমন এক গ্রহের খোঁজ মিলল যেখানে রয়েছে পৃথিবীর মতোই জল ও মেঘ। গ্রহটির খোঁজ পেয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (James Webb Space Telescope)। নাসা প্রকাশ করেছে সেই গ্রহের ছবি।
পৃথিবীর মতো জল রয়েছে এমন গ্রহ যে মহাবিশ্বে আরও থাকতে পারে, এমন দাবি দীর্ঘদিন ধরেই করে আসছিলেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। &nbsp;নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে তোলা ছবি এবার বিজ্ঞানীদের সেই দাবিকে সমর্থন করল। নাসা জানিয়েছে, ডব্লিউএএসপি-৯৬ নামে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির এক এক্সোপ্ল্যানেটের ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। এরকম প্রায় ৫ হাজার এক্সোপ্ল্যানেট রয়েছে। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এক্সোপ্ল্যানেট হল সৌরজগতের বাইরে থাকা এমন কোনও গ্রহ, যা পৃথিবীর মতো কোনও এক নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। পৃথিবী থেকে প্রায় ১১৫০ আলোকবর্ষ দূরে ফিনিক্স নক্ষত্রপুঞ্জে রয়েছে ডব্লিউএএসপি-৯৬ এক্সোপ্ল্যানেটটি। এটির ভর বৃহস্পতি গ্রহের অর্ধেকেরও কম কিন্তু ব্যাস বৃহস্পতির ১.২ গুণ বেশি। সৌরজগতের যে কোনও গ্রহের তুলনায় এটি অনেক স্ফীত। তাপমাত্রাও মানুষের বসবাসের অযোগ্য, ৫৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/coronavirus/covid-19-daily-cases-in-west-bengal-1657727175466" target="_blank">WB Covid 19 Update: রাজ্যে নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত ২৯৭৯ জন, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৪ জনের</a>
কিন্তু এই গ্রহটির বৈশিষ্ট হল এতে রয়েছে জল ও মেঘ। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে তোলা গ্রহটির ছবি দেখে বিজ্ঞানীর আরও জানতে পেরেছেন যে, গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে খুব একটা বেশি দূরে নেই। আমাদের সৌরমণ্ডলে সূর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহ বুধ। তাদের মধ্যে যা দূরত্ব, তার ৯ ভাগের ১ ভাগ দূরত্ব রয়েছে ডব্লিউএএসপি-৯৬ ও তার &lsquo;সূর্যের&rsquo;। পৃথিবীর হিসেবে মাত্র সাড়ে তিন দিনেই সেই এক্সোপ্ল্যানেট তার নক্ষত্রকে এক পাক ঘুরে ফেলে। কোনও এক্সোপ্ল্যানেট সম্পর্কে এর আগে এত বিশদ তথ্য মহাকাশ বিজ্ঞানীরা পাননি, আর এজন্য তাঁরা কৃতিত্ব দিচ্ছেন জেমস ওয়েব টেলিস্কোপকে। বিজ্ঞানীদের আশা, শীঘ্রই প্রাণের অনুকূল কোনও গ্রহের সন্ধানও এই উন্নত টেলিস্কোপের সাহায্যে পাওয়া যেতে পারে।
উল্লেখ্য, জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে রয়েছে বিশেষ স্পেকট্রাম, জল, অক্সিজেন, মিথেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে চিহ্নিত করতে সক্ষম। এই স্পেকট্রাম ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা জানতে পারবেন ভিনগ্রহের বায়ুমণ্ডলে কতটা জলীয় বাষ্প, কার্বন ও অক্সিজেন রয়েছে, গ্রহের বায়ুমণ্ডলের আনুমানিক তাপমাত্রা ও গভীরতা কত সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য।&nbsp;
&nbsp;

NASA launched space telescope: হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ তৈরিতে নাসার সঙ্গে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি এবং কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি কাজ করেছে।

NASA launched James Webb space telescope - NASA: মহাবিশ্বের অজানা রহস্য জানতে হাবলের উত্তরসূরী জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ পাঠাল নাসা

১৩.৫ বিলিয়ন বছর আগের মহাজাগতিক ঘটনার হদিশ মিলবে

 উৎক্ষেপিত হল নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ

অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। মহাকাশের উদ্দেশে উৎক্ষেপিত হল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। বড়দিনে (Christmas) মহাকাশে পাড়ি দিল এই মহার্ঘ্য টেলিস্কোপটি। এর আগে গত শুক্রবার উৎক্ষেপণ করার কথা ছিল টেলিস্কোপটির। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে তা পিছিয়ে যায়।
টেলিস্কোপটি মহাকাশে পাঠানোর জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে করেছে নাসা (NASA)। ফরাসি গায়ানায় অবস্থিত USA-র ELA-3 লঞ্চপ্যাড থেকে আরিয়ান ৫ (Ariane) রকেটে চড়ে যাত্রা শুরু করল টেলিস্কোপটি। পৃথিবী থেকে ১০ লাখ মাইল দূরে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রতিস্থাপিত হবে।
১০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি জেমস ওয়েব টেলিস্কাপটি ১৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে কী ঘটেছিল সেটিও জানতে ভূমিকা রাখবে। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এটি আমাদের জানাশোনার বাইরে আরও দূরের গ্রহগুলোকেও পর্যবেক্ষণ করবে। ফলে পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের সঞ্চারণ আছে কিনা সেটিও জানা সহজ হবে।
হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ তৈরিতে নাসার সঙ্গে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি এবং কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি কাজ করেছে।

১০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি জেমস ওয়েব টেলিস্কাপটি ১৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে কী ঘটেছিল সেটিও জানতে ভূমিকা রাখবে।

অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। মহাকাশের উদ্দেশে উৎক্ষেপিত হল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। বড়দিনে (Christmas) মহাকাশে পাড়ি দিল এই মহার্ঘ্য টেলিস্কোপটি। এর আগে গত শুক্রবার উৎক্ষেপণ করার কথা ছিল টেলিস্কোপটির। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে তা পিছিয়ে যায়।
টেলিস্কোপটি মহাকাশে পাঠানোর জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে করেছে নাসা (NASA)। ফরাসি গায়ানায় অবস্থিত USA-র ELA-3 লঞ্চপ্যাড থেকে আরিয়ান ৫ (Ariane) রকেটে চড়ে যাত্রা শুরু করল টেলিস্কোপটি। পৃথিবী থেকে ১০ লাখ মাইল দূরে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রতিস্থাপিত হবে।
১০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি জেমস ওয়েব টেলিস্কাপটি ১৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে কী ঘটেছিল সেটিও জানতে ভূমিকা রাখবে। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এটি আমাদের জানাশোনার বাইরে আরও দূরের গ্রহগুলোকেও পর্যবেক্ষণ করবে। ফলে পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের সঞ্চারণ আছে কিনা সেটিও জানা সহজ হবে।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/world-news/duchess-of-cambridge-kate-middleton-plays-piano-in-public-for-first-time-1640419863437" target="_blank">Kate Middleton plays piano : প্রথমবার জনসমক্ষে পিয়ানো বাজালেন ডাচেস অফ কেমব্রিজ !</a>
হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ তৈরিতে নাসার সঙ্গে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি এবং কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি কাজ করেছে।

মহাকাশযানে সংকুচিত হয়ে যায় হৃদযন্ত্র। সম্প্রতি সার্কুলেশন নামে একটি জার্নালে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। স্কট কেলি নামে এক মহাকাশ বিজ্ঞানীর উপর এই গবেষণা করা হয়েছিল। ২০১৫ থেকে ২০১৬ অর্থাৎ প্রায় এক বছর আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে ছিলেন তিনি। সেখান থেকে পৃথিবীতে ফেরার পর তাঁর হৃদযন্ত্র খতিয়ে দেখেন গবেষকরা। দেখা যায়, হৃযন্ত্রের সবথেকে বড় প্রকোষ্ঠের বেশিরভাগ অংশই সংকুচিত হয়ে গিয়েছে। আসলে সেখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম থাকার ফলে হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তার ফলে এই সমস্যা দেখা যায়।
তবে শুধুমাত্র হৃদযন্ত্রের উপরই নয়, বেশিদিন মহাকাশযানে থাকার পর তার প্রভাব পড়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে। যেমন হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা ও চোখ চুলকানোর মতো সমস্যাও দেখা যায়।

The heart tends to shrink in space, new study finds out  - বেশিদিন মহাকাশযানে থাকার ফলে সংকুচিত হয় হৃদযন্ত্র

মহাকাশযানে সংকুচিত হয়ে যায় হৃদযন্ত্র। সম্প্রতি সার্কুলেশন নামে একটি জার্নালে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

বেশিদিন মহাকাশযানে থাকার ফলে সংকুচিত হয় হৃদযন্ত্র

দীর্ঘ সময় মহাকাশযানে কাটালে আকারে ছোট হয়ে যায় মানুষের হার্ট। সম্প্রতি সার্কুলেশন নামে একটি জার্নালে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। স্কট কেলি নামে এক মহাকাশ বিজ্ঞানীর উপর এই গবেষণা করা হয়েছিল। ২০১৫ থেকে ২০১৬ অর্থাৎ প্রায় এক বছর আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে ছিলেন তিনি। সেখান থেকে পৃথিবীতে ফেরার পর তাঁর হৃদযন্ত্র খতিয়ে দেখেন গবেষকরা। দেখা যায়, হৃযন্ত্রের সবথেকে বড় প্রকোষ্ঠের বেশিরভাগ অংশই সংকুচিত হয়ে গিয়েছে। আসলে সেখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম থাকার ফলে হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তার ফলে এই সমস্যা দেখা যায়।
তবে শুধুমাত্র হৃদযন্ত্রের উপরই নয়, বেশিদিন মহাকাশযানে থাকার পর তার প্রভাব পড়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে। দেহের হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা ও চোখ চুলকানোর মতো সমস্যাও দেখা যায়।

space

ক্যাটাগরি

Trending topics