খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে এখন সিজারের দিকেই ঝোঁক বেশি মায়েদের । তাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসব এখন খুবই কম দেখা যায় । কিন্তু, এবার সিজারের সংখ্যা কমাতে চাইছে স্বাস্থ্য দফতর । তাই সরকারি-বেসরকারি ক্ষেত্রে অহেতুক সিজারের সংখ্যা কমাতে অডিটের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা । সম্প্রতি, স্বাস্থ্যভবনের তরফে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কেন প্রসূতির সিজার করা হল তা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝাতে হবে ।
কেন হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত ? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিজার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয় । মা ও শিশু দুজনের স্বাস্থ্যের উপরই প্রভাব পড়ে । শিশু মস্তিষ্কের বিকাশ ধাক্কা খায় । স্বাভাবিক প্রসবের সদ্যোজাতের IQ বেশি হয় । ২০১৫ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, শিশুমৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে সিজারের কোন‌ও অবদান নেই । তাহলে ১০-১৫ শতাংশের বেশি সিজারের হার কেন, সেই প্রশ্ন তুলেছে স্বাস্থ্য দফতর । পশ্চিমবঙ্গে শুধু সরকারি ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের হার ৩৪ শতাংশ । ‌বেসরকারি ক্ষেত্রে তা দ্বিগুণ ।
তবে মনে করা হচ্ছে, স্বাস্থভবনের এই নির্দেশিকায় সমস্যায় পড়তে পারেন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো । কারণ, এখন স্বাভাবিক প্রসবের তুলনায় সিজারের সংখ্যাটা বেশি । তাছাড়া, সিজারের খরচও তুলনামূলক বেশি । সেক্ষেত্রে এই নিয়ে একটা বিতর্ক তৈরি বতে পারে । 

West Bengal health department to take strict measures over c-section delivery - C section : সিজার সন্তানের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়, সিজার কমাতে অডিটের সিদ্ধান্ত রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের

কেন হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত ? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিজার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয় ।

C section Delivery : সিজার সন্তানের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়, গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের

gfx
কেন হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত ?
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিজার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয় । মা ও শিশু দুজনের স্বাস্থ্যের উপরই এর প্রভাব পড়ে । সিজারের ফলে শিশু মস্তিষ্কের বিকাশ ধাক্কা খায় ।অন্যদিকে স্বাভাবিক প্রসবের সদ্যোজাতের IQ বেশি হয় ।
২০১৫ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, শিশুমৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে সিজারের কোন&zwnj;ও অবদান নেই । তাহলে ১০-১৫ শতাংশের বেশি সিজারের হার কেন, সেই প্রশ্ন তুলেছে স্বাস্থ্য দফতর ।
পশ্চিমবঙ্গে শুধু সরকারি ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের হার ৩৪ শতাংশ । &zwnj;বেসরকারি ক্ষেত্রে তা দ্বিগুণ ।

কেন হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত ? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিজার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয় ।

সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে এখন সিজারের (C-Section Delivery)&nbsp;দিকেই ঝোঁক বেশি মায়েদের । তাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসব এখন খুবই কম দেখা যায় । কিন্তু, এবার সিজারের সংখ্যা কমাতে চাইছে স্বাস্থ্য দফতর (West Bengal Health Department) । তাই সরকারি-বেসরকারি ক্ষেত্রে অহেতুক সিজারের সংখ্যা কমাতে অডিটের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা । সম্প্রতি, স্বাস্থ্যভবনের তরফে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কেন প্রসূতির সিজার করা হল তা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝাতে হবে ।
কেন হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত ? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিজার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয় । মা ও শিশু দুজনের স্বাস্থ্যের উপরই প্রভাব পড়ে । শিশু মস্তিষ্কের বিকাশ ধাক্কা খায় । স্বাভাবিক প্রসবের সদ্যোজাতের IQ বেশি হয় । ২০১৫ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, শিশুমৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে সিজারের কোন&zwnj;ও অবদান নেই । তাহলে ১০-১৫ শতাংশের বেশি সিজারের হার কেন, সেই প্রশ্ন তুলেছে স্বাস্থ্য দফতর । পশ্চিমবঙ্গে শুধু সরকারি ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের হার ৩৪ শতাংশ । &zwnj;বেসরকারি ক্ষেত্রে তা দ্বিগুণ ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/know-how-to-link-pan-card-and-adhaar-card-1648664193966" target="_blank">Pan-Adhaar Link: ৩১ মার্চ শেষ তারিখ, তার আগেই করুন প্যান-আধার লিঙ্ক, জেনে নিন উপায়</a> &nbsp;
তবে মনে করা হচ্ছে, স্বাস্থভবনের এই নির্দেশিকায় সমস্যায় পড়তে পারেন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো । কারণ, এখন স্বাভাবিক প্রসবের তুলনায় সিজারের সংখ্যা বেশি । তাছাড়া, সিজারের খরচও তুলনামূলক বেশি ।&nbsp;

নির্দেশিকা মেনেই এবার থেকে রাজ্যের সব বেসরকারি হাসপাতালকে চিকিৎসায় নগদে বিল মেটানোর ক্ষেত্রে ছাড় দিতে হবে। বিমা ছাড়া বিল করতে হলে সেখানে ছাড় দেওয়া বাধ্যতামূলক।

new guideline for bill in kolkata private hospitals - Hospital Bills: বেসরকারি হাসপাতালের মাত্রাতিরিক্ত বিলে হ্রাস টানতে নয়া নির্দেশিকা জারি স্বাস্থ্য কমিশনের

Hospital Bills: বেসরকারি হাসপাতালের মাত্রাতিরিক্ত বিলে হ্রাস টানতে নয়া নির্দেশিকা জারি স্বাস্থ্য কমিশনের

নির্দেশিকা মেনেই এবার থেকে রাজ্যের সব বেসরকারি হাসপাতালকে চিকিৎসায় নগদে বিল মেটানোর ক্ষেত্রে ছাড় দিতে হবে। বিমা ছাড়া বিল করতে হলে সেখানে ছাড় দেওয়া বাধ্যতামূলক।

বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে (Private Hospitals) মোটা অঙ্কের বিল নিয়ে একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য স্বাস্থ্য কমিশন (State Health Commission)।&nbsp; রোগী নগদ টাকায় চিকিত্&zwj;সা করালে কমিশনের অ্যাডভাইসরি মেনে বিল করতে হবে বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে। কমিশনের বেঁধে দেওয়া রেটের মধ্যেই রাখতে হবে চিকিত্&zwj;সার খরচ।&nbsp;
কলকাতার বেসরকারি হাসপাতাল মেডিকার বিরুদ্ধে চিকিত্&zwj;সা বিল সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানিতে এমন নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য কমিশন। এই নির্দেশিকা মেনেই এবার থেকে রাজ্যের সব বেসরকারি হাসপাতালকে চিকিৎসায় নগদে বিল মেটানোর ক্ষেত্রে ছাড় দিতে হবে। বিমা ছাড়া বিল করতে হলে সেখানে ছাড় দেওয়া বাধ্যতামূলক। তার জন্য প্রয়োজনে সফটওয়্যার বদলাতে হবে। সফটওয়্যার পরিবর্তনের জন্য ওই হাসপাতালকে এক মাস সময় দিয়েছে কমিশন।&nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp; &nbsp;&nbsp;
বেসরকারি হাসপাতালগুলির বিরুদ্ধে মাত্রাতিরিক্ত বিলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে রাজ্যের সব বেসরকারি হাসপাতালকে স্বাস্থ্য কমিশন নির্দেশ দিয়েছে,তামিলনাড়ুর ভেলোর ক্রিশিয়ান মেডিক্যাল কলেজের বিলের সঙ্গে তুলনা করে বিচার করে দেখার।&nbsp; &nbsp;

দেশজুড়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কোভিডের নয়া প্রজাতি ওমিক্রন(Omicron) । পশ্চিমবঙ্গেও(West Bengal) একটু একটু করে বাড়ছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা । সেইসঙ্গে, রাজ্যের উর্ধ্বমুখী কোভিড গ্রাফও চিন্তা বাড়াচ্ছে । এই পরিস্থিতিতে নতুন চিকিৎসাবিধি জারি করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর(Health Department) । এই চিকিৎসাবিধির মধ্যে রয়েছে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি, যাকে বলা হয় ককটেল থেরাপি(Cocktail Therapy) ।
শুধু ককটেল থেরাপি নয়, মলনুপিরাভির(Molnupiravir) ওষুধকেও নতুন চিকিৎসাবিধির তালিকায় রেখেছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের ক্ষেত্রে এই চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে । এই পদ্ধতি অনেক খরচসাপেক্ষ । রাজ্যে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে এই ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় । সম্প্রতি, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের(Sourav Ganguly) চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়েছে ককটেল থেরাপি ।
আরও পড়ুন, Coronavirus: ৮০ শতাংশ করোনা আক্রান্তই উপসর্গহীন, সেফ হোম চালু করছে পুরসভা, জানালেন মেয়র 
নতুন চিকিৎসা পদ্ধতিতে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে । মূলত, উপসর্গহীন রোগী, লক্ষণবিহীন কোমর্বিড রোগী এবং মৃদু উপর্সগযুক্ত রোগী- এই তিনধরনের রোগীকে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে । এই রোগীদের বাড়িতে বা সেফ হোমে আইসোলেশনে রেখেই চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে । তবে, জ্বর বা প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোগীকে হাসপাতালে এইচডিইউ বা আইসিইউ-তে ভর্তি করাতে হবে ।

State Health Deparment issued new covid treatment rules in omicron situation in West Bengal - New Covid treatment : কোভিডের নতুন চিকিৎসাবিধিতে থাকছে ককটেল থেরাপি, নির্দেশিকা জারি স্বাস্থ্য দফতরের

ওমিক্রন আবহে নতুন চিকিৎসাবিধি জারি করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর । এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে থাকছে ককটেল থেরাপি ও মলনুপিরাভির ওষুধ ।

New Covid treatment : কোভিডের নতুন চিকিৎসাবিধিতে থাকছে ককটেল থেরাপি, নির্দেশিকা জারি স্বাস্থ্য দফতরের

ওমিক্রন আবহে নতুন চিকিৎসাবিধি জারি করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর । এই&nbsp;চিকিৎসা পদ্ধতিতে থাকছে ককটেল থেরাপি ও মলনুপিরাভির ওষুধ ।

দেশজুড়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কোভিডের নয়া প্রজাতি ওমিক্রন(Omicron) । পশ্চিমবঙ্গেও(West Bengal) একটু একটু করে বাড়ছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা । সেইসঙ্গে, রাজ্যের উর্ধ্বমুখী কোভিড গ্রাফও চিন্তা বাড়াচ্ছে । এই পরিস্থিতিতে নতুন চিকিৎসাবিধি জারি করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর(Health Department) । এই চিকিৎসাবিধির মধ্যে রয়েছে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি, যাকে বলা হয় ককটেল থেরাপি(Cocktail Therapy) ।
শুধু ককটেল থেরাপি নয়, মলনুপিরাভির(Molnupiravir) ওষুধকেও নতুন চিকিৎসাবিধির তালিকায় রেখেছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের ক্ষেত্রে এই চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে । এই পদ্ধতি অনেক খরচসাপেক্ষ । রাজ্যে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে এই ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় । সম্প্রতি, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের(Sourav&nbsp;Ganguly)&nbsp;চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়েছে ককটেল থেরাপি ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/coronavirus/kolkata-municipal-corporation-will-start-safe-home-for-coronavirus-cases-1641002915454" target="_blank">Coronavirus: ৮০ শতাংশ করোনা আক্রান্তই উপসর্গহীন, সেফ হোম চালু করছে পুরসভা, জানালেন মেয়র</a> &nbsp;
নতুন চিকিৎসা পদ্ধতিতে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে । মূলত, উপসর্গহীন রোগী, লক্ষণবিহীন কোমর্বিড রোগী এবং মৃদু উপর্সগযুক্ত রোগী- এই তিনধরনের রোগীকে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে । এই রোগীদের বাড়িতে বা সেফ হোমে আইসোলেশনে রেখেই চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে । তবে, জ্বর বা প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোগীকে হাসপাতালে এইচডিইউ বা আইসিইউ-তে ভর্তি করাতে হবে ।

রাজ্যে  কোভিড চিকিৎসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্য দফতর।  বন্ধ করা হচ্ছে অধিকাংশ কোভিড হাসপাতাল ও সেফ হোম।  জেলা পিছু একটি বা দুটি কোভিড হাসপাতাল বা কোভিড ওয়ার্ড রাখ

West Bengal Health department decides to close covid hospital and  - Covid Wards and Safe Home: রাজ্যে বন্ধ হচ্ছে কোভিড ওয়ার্ড ও সেফহোম, জানাল স্বাস্থ্য দফতর

রাজ্যে  কোভিড চিকিৎসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্য দফতর।  বন্ধ করা হচ্ছে অধিকাংশ কোভিড হাসপাতাল ও সেফ হোম।  জেলা পিছু একটি বা দুটি কোভিড হাসপাতাল বা কোভিড ওয়ার্ড রাখা হবে।

রাজ্যে বন্ধ হচ্ছে কোভিড ওয়ার্ড ও সেফহোম, জানাল স্বাস্থ্য দফতর

রাজ্যে&nbsp; কোভিড চিকিৎসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্য দফতর।&nbsp; বন্ধ করা হচ্ছে অধিকাংশ কোভিড হাসপাতাল ও সেফ হোম।&nbsp; জেলা পিছু একটি বা দুটি কোভিড হাসপাতাল বা কোভিড ওয়ার্ড রাখা হবে।

রাজ্যে&nbsp; কোভিড চিকিৎসা (Covid&nbsp;19 Treatment) নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্য দফতর।&nbsp; বন্ধ করা হচ্ছে অধিকাংশ কোভিড হাসপাতাল (Covid&nbsp;Hospital) ও সেফ হোম (Safe Home)।&nbsp; জেলা পিছু একটি বা দুটি কোভিড হাসপাতাল বা কোভিড ওয়ার্ড রাখা হবে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
 করোনার জন্য চুক্তিভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবকদেরও নিয়োগ করেছিল রাজ্য সরকার। তাঁদেরও ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে দু-একটি জায়গায় সেফ হোম রেখে এবার বাকি সব বন্ধ রাখা হবে। করোনার সংক্রমণ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে, আপাতত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।
 গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নিম্নমুখী কোভিড সংক্রমণ। সোমবার কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ৬১৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। রবিবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭২৭।

রাজ্যে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার নয়া নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। প্রতিটি কোভিড ওয়ার্ডকে ছোটো ছোটো জোনে ভাগ করা হবে। রোগীদের চিকিৎসার মানের উন্নতি করতে ও তাঁদের গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ ৩০টি শয্যা থাকবে প্রতিটি জোনে। জোনগুলি দেখার জন্য এক বা দু'জন প্রবীণ চিকিৎসকের নেতৃত্বে একটি ইউনিটে থাকবেন অন্য চিকিৎসক ও নার্সরা। এভাবে ২৪ ঘণ্টা রোগীদের পরিষেবা দেওয়া হবে।

State Health Department order to divide Covid19 wards in different - জোনে ভাগ করা হবে কোভিড ওয়ার্ডকে, নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের

রাজ্যে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার নয়া নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। প্রতিটি কোভিড ওয়ার্ডকে ছোটো ছোটো জোনে ভাগ করা হবে।

জোনে ভাগ করা হবে কোভিড ওয়ার্ডকে, নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের

রাজ্যে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার নয়া নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। প্রতিটি কোভিড ওয়ার্ডকে ছোটো ছোটো জোনে ভাগ করা হবে। রোগীদের চিকিৎসার মানের উন্নতি করতে ও তাঁদের গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ ৩০টি শয্যা থাকবে প্রতিটি জোনে। জোনগুলি দেখার জন্য এক বা দু'জন প্রবীণ চিকিৎসকের নেতৃত্বে একটি ইউনিটে থাকবেন অন্য চিকিৎসক ও নার্সরা। এভাবে ২৪ ঘণ্টা রোগীদের পরিষেবা দেওয়া হবে।

state health department

ক্যাটাগরি

Trending topics