খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

মঙ্গলবার সকালে সুখেন্দুশেখরের পদত্যাগের খবর নিজেই জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা । তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'আমি মুখপত্রের সম্পাদক পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । সোমবার সন্ধ্যায় দলের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।'

Sukhendu Sekhar Roy resigns from post of editor of TMC mouthpiece 

Sukhendu Sekhar Roy : সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কিত পোস্ট, তৃণমূলের মুখপত্রের পদ থেকে ইস্তফা সুখেন্দুশেখরের

<h2>মঙ্গলবার সকালে সুখেন্দুশেখরের পদত্যাগের খবর নিজেই জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা । তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'আমি মুখপত্রের সম্পাদক পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । সোমবার সন্ধ্যায় দলের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।'</h2>

তৃণমূল মুখপত্রের সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুখেন্দুশেখর রায় । জানা গিয়েছে, সোমবার গভীর রাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন তিনি । তাঁর ইস্তফাপত্র গৃহীত হয়েছে কি না তা এখনও জানা যায়নি । তবে, তৃণমূল সাংসদের এই পদক্ষেপ যে দলের অন্দরে অস্বস্তি আরও বাড়াল, সেরকমই মনে করছে রাজনৈতিক মহল । উল্লেখ্য, সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, সিপি-র পদ থেকে বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে । এরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সুখেন্দুশেখর । এর আগেও আর জি কর নিয়ে তাঁর বিতর্কিত পোস্ট দলকে অস্বস্তিতে ফেলেছিল । এবার মুখ্যমন্ত্রীর অস্বস্তি বাড়িয়ে সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ।&nbsp;
মঙ্গলবার সকালে সুখেন্দুশেখরের পদত্যাগের খবর নিজেই জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা । তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'আমি মুখপত্রের সম্পাদক পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । সোমবার সন্ধ্যায় দলের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।' যদিও তৃণমূলের তরফে এই বিষয়ে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি ।&nbsp;
সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ডাক্তারদের বৈঠকের পর সুখেন্দুশেখরের সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যান্ডেলে ভেসে ওঠে একটি পোস্ট । সেখানে তিনি লেখেন, "আমার ২টো দাবি ছিল । আরজি কর হাসপাতাল ও কলকাতা পুলিশের দুই শীর্ষ প্রধানকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক। জুনিয়র ডাক্তার এবং লক্ষাধিক মানুষের আন্দোলনের চাপে তা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। কলকাতা পুলিশ এখন যথেষ্ট চাপে। সবার মতো আমিও খুশি। সত্যমেব জয়তে।" উল্লেখ্য, এর আগে সিপি বিনীত গোয়েল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে সিবিআইকে চিঠিও লিখেছিলেন সুখেন্দুশেখর রায় ।&nbsp;

সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতার অপসারণের দাবিতে সোমবার রাষ্ট্রপতির রামনাথ কোবিন্দের কাছে যাবে তৃণমূল।

Tmc to meet president in demand of removal of solicitor general tushar mehta - TMC delegation to President Kovind : সলিসিটার জেনারেলের অপসারণের দাবি, রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ তৃণমূল

সলিসিটার জেনারেলের অপসারণের দাবি, রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ তৃণমূল

সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতার অপসারণের দাবিতে সোমবার রাষ্ট্রপতির রামনাথ কোবিন্দের কাছে যাবে তৃণমূল।

&nbsp;সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতার অপসারণের দাবিতে সোমবার রাষ্ট্রপতির রামনাথ কোবিন্দের কাছে যাবে তৃণমূল। &nbsp;সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার অপসারণের দাবিতে সুর আরও চড়াল তৃণমূল। সোমবার এই দাবিতে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করবেন তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তাঁর সঙ্গে থাকবেন লোকসভার সাংসদ মহুয়া মৈত্র। রবিবার রাতে দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন সুখেন্দুশেখর। মহুয়া তাঁর আগেই রাজধানীতে পৌঁছেছেন। &nbsp;নারদ মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর আইনজীবী তুষার মেহতা। ওই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক তথা বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অভিযোগ, সম্প্রতি শুভেন্দু দিল্লিতে গিয়ে তুষার মেহতার বাসভবনে যান। তৃণমূলের দাবি, দু'জনের মধ্যে বৈঠক হয়েছে। এরপরই সলিসিটর জেনারেলের পদ থেকে তুষার মেহতার অপসারণ চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দেয় তৃণমূল। &nbsp;শুভেন্দু এবং তুষার দু'জনেই অবশ্য দাবি করেছেন, তাঁদের দেখা হয়নি৷ তুষার জানিয়েছেন, শুভেন্দু তাঁর বাসভবনে এলেও তিনি সময়াভাবে দেখা করতে পারেননি। এই প্রসঙ্গে তুষার মেহতার বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনার দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

 বৃহস্পতিবার একটি ছবি প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপালের সঙ্গে একই ফ্রেমে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী। 

TMC MP Sukhendu sekhar Roy slams Jagdeep dhankar on Debjanjan Deb and fake vaccine case - Fake Vaccine case : দেবাঞ্জনের দেহরক্ষীর সঙ্গে রাজ্যপালের ছবি সামনে আনল তৃণমূল

বৃহস্পতিবার একটি ছবি প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপালের সঙ্গে একই ফ্রেমে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী।

দেবাঞ্জনের সঙ্গে রাজ্যপালের যোগের অভিযোগ তৃণমূলের

ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের সঙ্গে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের যোগের অভিযোগ তুলল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার একটি ছবি প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপালের সঙ্গে একই ফ্রেমে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী। এই ছবি প্রকাশ করে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় দাবি করেন, দেবাঞ্জনের দেহরক্ষীর মাধ্যমেই কয়েকজনের কাছে বিশেষ উপহার যেত। এদিন সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, &lsquo;রাজ্যপালের সঙ্গে প্রতারকের দেহরক্ষীর যোগ থাকলে তা দেশের পক্ষে ভয়ঙ্কর। ঘনিষ্ঠতার গুরুত্ব আপনারা বুঝতেই পারছেন।&rsquo;&nbsp;তাঁর প্রশ্ন, &lsquo;প্রতারক দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী রাজভবনে কেন? তদন্তকারীদের গোচরে বিষয়টি আনছি, আসল তথ্য সামনে আসুক।&rsquo; এদিন ফের রাজ্যপালের অপসারণের দাবি তোলেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

বৃহস্পতিবার একটি ছবি প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপালের সঙ্গে একই ফ্রেমে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী।

ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের সঙ্গে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের যোগের অভিযোগ তুলল তৃণমূল কংগ্রেস।
বৃহস্পতিবার একটি ছবি প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপালের সঙ্গে একই ফ্রেমে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী।
এই ছবি প্রকাশ করে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় দাবি করেন, দেবাঞ্জনের দেহরক্ষীর মাধ্যমেই কয়েকজনের কাছে বিশেষ উপহার যেত। এদিন সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, &lsquo;রাজ্যপালের সঙ্গে প্রতারকের দেহরক্ষীর যোগ থাকলে তা দেশের পক্ষে ভয়ঙ্কর। ঘনিষ্ঠতার গুরুত্ব আপনারা বুঝতেই পারছেন।&rsquo;&nbsp;
তাঁর প্রশ্ন, &lsquo;প্রতারক দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী রাজভবনে কেন? তদন্তকারীদের গোচরে বিষয়টি আনছি, আসল তথ্য সামনে আসুক।&rsquo; এদিন ফের রাজ্যপালের অপসারণের দাবি তোলেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

বিধানসভা নির্বাচনের হাওয়ায় উত্তপ্ত রাজ্য। এ বছর প্রচারে অভিনবত্ব আনতে তারকাদের দিয়ে প্রচার করাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। কিন্তু, গোটা বিষয়টি পর্দার পিছনে থেকে পরিচালনা করছেন বর্ষীয়ান নেতা-নেত্রীরা। তাঁদের কাছে এ বারের বিধানসভা নির্বাচন ঠিক কী রকম? এডিটরজির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়।

এতদিন যে ধরনের নির্বাচন দেখেছেন এ বারের নির্বাচন কি তার থেকে একটু আলাদা ?

অবশ্যই। এই রকম নির্বাচন আমি আগে কখনও দেখিনি। কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রিসভার সবাই পশ্চিমবঙ্গে এসে বসে আছেন। যেখানে ছত্তিশগড়ের ২২জন জওয়ানের মৃত্যু হল। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অসম, পশ্চিমবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী এখনও পর্যন্ত ৪০টি সভা করেছেন। তাতে আমার কোনও সমস্যা নেই। এছাড়া সংসদ যখন চলছে তখন কেন্দ্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা ভোটের প্রচারে ব্যস্ত। কারণ তাঁরা প্রথম থেকেই বলে এসেছেন যে বাংলা এ বার তাঁদের টার্গেট। বাংলায় আমরা ক্ষমতা দখল করব। এগুলো যিনি বলেছেন তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ভারতের কোনও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কখনও রাজ্য সরকার সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য করতে পারেন না। তার কারণ সংসদীয় গণতন্ত্র এই ধরনের অভিব্যক্তিকে অনুমোদন করে না। দখল করব মানে, বাংলা কি ভারতের বাইরে নাকি। এটা তো একটা অঙ্গরাজ্য। যদি দখল করতেই হয় তাহলে যে জায়গাগুলি চিন ও পাকিস্তান আমাদের থেকে নিয়ে নিয়েছে সেগুলি দখল করো।

বিজেপর নেতারা বার বার মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেককে আক্রমণ করছেন। কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তোলা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে কি বলবেন?

অন্যের দিকে একটা আঙুল তুললে নিজের দিকে ৩টি আঙুল ওঠে। নরেন্দ্র মোদীর সরকারের মতো এত বড় কাটমানির সরকার আগে কখনও ভারতে আসেনি। তিনি স্বচ্ছ ভারতের স্লোগান দেন। স্বচ্ছ ভারত মানে তো শুধুই সৌচাগার নির্মাণ নয়। এর মানে সরকারের প্রতিটি কাজের মধ্যে স্বচ্ছতা আনতে হবে। এই যে পিএম কেয়ার্স ফান্ড তৈরি হল। কারা সেখানে টাকা দিল, টাকার বিনিময়ে তারা কোনও সুযোগ সুবিধা পেল কিনা, কোথায় এই টাকা খরচ করা হল, সিএজি কেন তা নিয়ে হিসেব করবে না, এই সব উত্তর যদি বিজেপি দিতে পারে তাহলে বুঝব তারা স্বতন্ত্র পার্টি। আর তা দিতে না পারলে বুঝব এত বড় ধাপ্পাবাজ পার্টি এর আগে কখনও হয়নি।

চাল চুরি-সহ একাধিক অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তৃণমূল সুপ্রিমো নিজের মুখেও কাটমানির বিষয়টি শোনা গিয়েছিল। ১০ বছরের এই সরকারের কোথায় খামতি থেকে গিয়েছে যার ফলে এই ধরনের অভিযোগ সামনে আসছে?

আসলে আম্ফানের মতো বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় আগে বাংলায় হয়নি। তাই মানুষের কাছে অভাব খুব বেশি ছিল। তারা ভেবেছিল সরকার যে সাহায্য করছে তার থেকে একটু বেশি নিলে ভালো হত। তা না হলে আগামীদিনে কেউ খেতে পাবে না। কয়েকটা জায়গাতে যার হয়তো ৫ কেজি চাল নিলে হত সে ৭ কেজি নিয়েছে। এভাবে কয়কটি বিষয় ঘটেছে। আসলে বিজেপি এটা রটিয়েছিল। আর এই চালে বিজেপির লোক বেশ উপকৃত হয়েছে। এই ধরনের ত্রুটি দেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে হয়েছে। কিন্তু, সেই ভুলটাকে সুধরে নেওয়ার জন্য সরকার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটাই হল আসল বিষয়। এরপর 'দিদিকে বলো' প্রকল্পের মাধ্যমে সেই ত্রুটিগুলিকে ঠিক করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যে সব অভিযোগ এসেছে সেগুলি ঠিক করা হয়েছে।

এ বারের লড়়াইটা কঠিন বলে মনে হচ্ছে ?

একদমই নয়। ওরা কঠিন লড়াই বলে মনে করছে। তার জন্য যত ধরনের সাংবিধানিক সংস্থা রয়েছে সেগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে এগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকী, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে বাংলায় ভোট না করালে হবে না। তাও এখনও পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিজেপির হাতেই বিজেপি খুন হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে ৮ দফা ভোট করাচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে আদতে ভোটের দফারফা হয়ে যাচ্ছে।

আপনার এতদিনের রাজনৈতিক জীবনে অনেক মানুষের সঙ্গে কাজ করেছেন। কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, এখন তাঁদের মধ্যে অনেকেই অন্য দলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের জন্য খারাপ লাগে ?

না বিশ্বাসঘাতকদের নিয়ে আমার মনে কোনও রেখাপাত করে না। ১০ বছর ধরে মন্ত্রিত্ব করল, তার মাধ্যমে নাকি কোটি কোটি টাকা রোজগার করেছে। নন্দীগ্রামে গিয়ে আমি এটা শুনলাম। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। আমি জানতাম না। আসলে তাদের সম্পর্কে আমার অন্যরকম ধারণা ছিল। কিন্তু, সেটা ভেঙে গেল। তাতে খারাপ লাগে। নেত্রী তাদের উপর ভরসা করেছিলেন। তারা সেই ভরসার মর্যাদা দিল না। মীরজাফর শব্দটার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতক কথাটি জড়িয়ে রয়েছে। তবে বিশ্বাসঘাতকদের পরিণতি কি হয় সেটা অনেকেরই জানা।

"কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্যে দিদিমণি মন্ত্রী হয়েছিলেন। আর দলত্যাগীদের মীরজাফর না বলে দলের মধ্যে যে সব বিভীষণরা রয়েছে তাদের আগে খুঁজে বের করুন মুখ্যমন্ত্রী", রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্য়ে কী বলবেন?

বিভীষণ ও মীরজাফর সমার্থক। কেন দিদিমণি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মন্ত্রিত্ব করেছিলেন তার বহু ব্যাখ্যা তিনি দিয়েছেন। তার প্রধান কারণ হল চাণক্য নীতি। আসলে তাঁকে তখন অন্যায়ভাবে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তিনি দল ছেড়ে দিয়ে দল করেননি। তিনি চেয়েছিল কংগ্রেসের মধ্যে যারা সিপিআইএমের দালাল তাদের বহিষ্কার করা হোক। আর যারা সত্যিই লড়াই করতে চায় তাদের সামনে আনা হোক। কিন্তু, এই কথা কংগ্রেস নেতৃত্ব সেই সময় মানেনি।

জোটকে ফ্যাক্টর বলে মনে করছেন ?

জোটের কোনও ভোট নেই।

তাহলে কি লড়াইটা সম্পূর্ণ ঘাসফুলের সঙ্গে পদ্মফুলের ?

পুরোপুরি। আমাদের সঙ্গে বিজেপির লড়াই।

এ বার অনেক তারকা প্রার্থী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই কোনও রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। তাঁরা কি বিধানসভায় গিয়ে মানুষের জন্য দাবি করতে পারবেন, সঠিকভাবে কাজ করতে পারবেন নাকি এক্ষেত্রে আপনাদের মতো বর্ষীয়ান নেতাদের সাহায্য লাগবে ?

আমি যখন সংসদে গিয়েছিলাম তখন আর্মাকে অনেক ট্রেনিং নিতে হয়েছিল। আজও আমি শিখছি। সবাই শিক্ষার্থী। আসলে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে জায়গা করে দেওয়াই তৃণমূলের মূল লক্ষ্য। তাই আমরা তারকা, উকিল, চিকিৎসক সবাইকে দিয়েছি। শুধু রাজনীতির লোকেরাই রাজনীতি করবে সেটা তো ঠিক নয়। আমরা আনন্দিত যে আমাদের দেখে তাঁরা শিখছেন। তবে বিজেপির দলে সবথেকে বড় তারকা এখানে দিলীপ ঘোষ আর দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদী। তার থেকে বড় তারকা আর কেউ নেই।

মিঠুন চক্রবর্তী আসছেন প্রচার করতে। আগে উনি আপনাদের সঙ্গে থাকতেন...

এঁরা আসলে মরসুমি ফুল। যদিও সেই ফুলের আজ রং, বর্ণ বা গন্ধ কিছুই নেই। ৭০ বছর পার হয়ে যাওয়ার পর বলছে আমি জাত গোখরো। সাপের বিষ দাঁত তো কখন ভেঙে গিয়েছে। তা দিয়ে কি সাপের খেলা দেখাচ্ছেন আমি জানি না। তবে তা দিয়ে যদি বাংলার মানুষ প্রভাবিত হন হবেন। ওরা আসলে খড়কুটোকে আঁকড়ে ধরছে। বুঝে গিয়েছে বাংলার লড়াইটা এত কঠিন যে ভোট কিনে নেব বা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভয় দেখাব এগুলো হয় না। বাংলার মানুষ রাজনৈতিকভাবে যথেষ্ট সচেতন, তাঁরা সব প্রতিকূলতাকে কাটিয়ে উঠে নিজেদের মত প্রকাশ করেছেন। এ বারও করছেন।

exclusive interview with tmc mp sukhendu sekhar roy - এ বার ভোটে সাধারণ মানুষের উপরই আস্থা রাখতে চান সুখেন্দু শেখর রায়

বাংলার মানুষ রাজনৈতিকভাবে যথেষ্ট সচেতন। তাই বিজেপি যতই ভয় দেখানোর চেষ্টা করুক না কেন সব প্রতিকূলতাকে তাঁরা কাটিয়ে উঠবেন। আর সেই কারণেই এ বারের নির্বাচনে বাংলার মানুষের উপরই আস্থা রাখতে চান বলে এডিটরজির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়।

এ বার ভোটে সাধারণ মানুষের উপরই আস্থা রাখতে চান সুখেন্দু শেখর রায়

বিধানসভা নির্বাচনের হাওয়ায় উত্তপ্ত রাজ্য। এ বছর প্রচারে অভিনবত্ব আনতে তারকাদের দিয়ে প্রচার করাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। কিন্তু, গোটা বিষয়টি পর্দার পিছনে থেকে পরিচালনা করছেন বর্ষীয়ান নেতা-নেত্রীরা। তাঁদের কাছে এ বারের বিধানসভা নির্বাচন ঠিক কী রকম? এডিটরজির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়।
<ul>
<li>এতদিন যে ধরনের নির্বাচন দেখেছেন এ বারের নির্বাচন কি তার থেকে একটু আলাদা ?</li>
</ul>
অবশ্যই। এই রকম নির্বাচন আমি আগে কখনও দেখিনি। কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রিসভার সবাই পশ্চিমবঙ্গে এসে বসে আছেন। যেখানে ছত্তিশগড়ের ২২জন জওয়ানের মৃত্যু হল। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অসম, পশ্চিমবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী এখনও পর্যন্ত ৪০টি সভা করেছেন। তাতে আমার কোনও সমস্যা নেই। এছাড়া সংসদ যখন চলছে তখন কেন্দ্রের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা ভোটের প্রচারে ব্যস্ত। কারণ তাঁরা প্রথম থেকেই বলে এসেছেন যে বাংলা এ বার তাঁদের টার্গেট। বাংলায় আমরা ক্ষমতা দখল করব। এগুলো যিনি বলেছেন তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ভারতের কোনও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কখনও রাজ্য সরকার সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য করতে পারেন না। তার কারণ সংসদীয় গণতন্ত্র এই ধরনের অভিব্যক্তিকে অনুমোদন করে না। দখল করব মানে, বাংলা কি ভারতের বাইরে নাকি। এটা তো একটা অঙ্গরাজ্য। যদি দখল করতেই হয় তাহলে যে জায়গাগুলি চিন ও পাকিস্তান আমাদের থেকে নিয়ে নিয়েছে সেগুলি দখল করো।
<ul>
<li>বিজেপর নেতারা বার বার মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেককে আক্রমণ করছেন। কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তোলা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে কি বলবেন?</li>
</ul>
অন্যের দিকে একটা আঙুল তুললে নিজের দিকে ৩টি আঙুল ওঠে। নরেন্দ্র মোদীর সরকারের মতো এত বড় কাটমানির সরকার আগে কখনও ভারতে আসেনি। তিনি স্বচ্ছ ভারতের স্লোগান দেন। স্বচ্ছ ভারত মানে তো শুধুই সৌচাগার নির্মাণ নয়। এর মানে সরকারের প্রতিটি কাজের মধ্যে স্বচ্ছতা আনতে হবে। এই যে পিএম কেয়ার্স ফান্ড তৈরি হল। কারা সেখানে টাকা দিল, টাকার বিনিময়ে তারা কোনও সুযোগ সুবিধা পেল কিনা, কোথায় এই টাকা খরচ করা হল, সিএজি কেন তা নিয়ে হিসেব করবে না, এই সব উত্তর যদি বিজেপি দিতে পারে তাহলে বুঝব তারা স্বতন্ত্র পার্টি। আর তা দিতে না পারলে বুঝব এত বড় ধাপ্পাবাজ পার্টি এর আগে কখনও হয়নি।
<ul>
<li>চাল চুরি-সহ একাধিক অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তৃণমূল সুপ্রিমো নিজের মুখেও কাটমানির বিষয়টি শোনা গিয়েছিল। ১০ বছরের এই সরকারের কোথায় খামতি থেকে গিয়েছে যার ফলে এই ধরনের অভিযোগ সামনে আসছে?</li>
</ul>
আসলে আম্ফানের মতো বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় আগে বাংলায় হয়নি। তাই মানুষের কাছে অভাব খুব বেশি ছিল। তারা ভেবেছিল সরকার যে সাহায্য করছে তার থেকে একটু বেশি নিলে ভালো হত। তা না হলে আগামীদিনে কেউ খেতে পাবে না। কয়েকটা জায়গাতে যার হয়তো ৫ কেজি চাল নিলে হত সে ৭ কেজি নিয়েছে। এভাবে কয়কটি বিষয় ঘটেছে। আসলে বিজেপি এটা রটিয়েছিল। আর এই চালে বিজেপির লোক বেশ উপকৃত হয়েছে। এই ধরনের ত্রুটি দেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে হয়েছে। কিন্তু, সেই ভুলটাকে সুধরে নেওয়ার জন্য সরকার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটাই হল আসল বিষয়। এরপর 'দিদিকে বলো' প্রকল্পের মাধ্যমে সেই ত্রুটিগুলিকে ঠিক করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যে সব অভিযোগ এসেছে সেগুলি ঠিক করা হয়েছে।
<ul>
<li>এ বারের লড়়াইটা কঠিন বলে মনে হচ্ছে ?</li>
</ul>
একদমই নয়। ওরা কঠিন লড়াই বলে মনে করছে। তার জন্য যত ধরনের সাংবিধানিক সংস্থা রয়েছে সেগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে এগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকী, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে বাংলায় ভোট না করালে হবে না। তাও এখনও পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিজেপির হাতেই বিজেপি খুন হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে ৮ দফা ভোট করাচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে আদতে ভোটের দফারফা হয়ে যাচ্ছে।
<ul>
<li>আপনার এতদিনের রাজনৈতিক জীবনে অনেক মানুষের সঙ্গে কাজ করেছেন। কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, এখন তাঁদের মধ্যে অনেকেই অন্য দলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের জন্য খারাপ লাগে ?</li>
</ul>
না বিশ্বাসঘাতকদের নিয়ে আমার মনে কোনও রেখাপাত করে না। ১০ বছর ধরে মন্ত্রিত্ব করল, তার মাধ্যমে নাকি কোটি কোটি টাকা রোজগার করেছে। নন্দীগ্রামে গিয়ে আমি এটা শুনলাম। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। আমি জানতাম না। আসলে তাদের সম্পর্কে আমার অন্যরকম ধারণা ছিল। কিন্তু, সেটা ভেঙে গেল। তাতে খারাপ লাগে। নেত্রী তাদের উপর ভরসা করেছিলেন। তারা সেই ভরসার মর্যাদা দিল না। মীরজাফর শব্দটার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতক কথাটি জড়িয়ে রয়েছে। তবে বিশ্বাসঘাতকদের পরিণতি কি হয় সেটা অনেকেরই জানা।
<ul>
<li>"কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্যে দিদিমণি মন্ত্রী হয়েছিলেন। আর দলত্যাগীদের মীরজাফর না বলে দলের মধ্যে যে সব বিভীষণরা রয়েছে তাদের আগে খুঁজে বের করুন মুখ্যমন্ত্রী", রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্য়ে কী বলবেন?</li>
</ul>
বিভীষণ ও মীরজাফর সমার্থক। কেন দিদিমণি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মন্ত্রিত্ব করেছিলেন তার বহু ব্যাখ্যা তিনি দিয়েছেন। তার প্রধান কারণ হল চাণক্য নীতি। আসলে তাঁকে তখন অন্যায়ভাবে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তিনি দল ছেড়ে দিয়ে দল করেননি। তিনি চেয়েছিল কংগ্রেসের মধ্যে যারা সিপিআইএমের দালাল তাদের বহিষ্কার করা হোক। আর যারা সত্যিই লড়াই করতে চায় তাদের সামনে আনা হোক। কিন্তু, এই কথা কংগ্রেস নেতৃত্ব সেই সময় মানেনি।
<ul>
<li>জোটকে ফ্যাক্টর বলে মনে করছেন ?</li>
</ul>
জোটের কোনও ভোট নেই।
<ul>
<li>তাহলে কি লড়াইটা সম্পূর্ণ ঘাসফুলের সঙ্গে পদ্মফুলের ?</li>
</ul>
পুরোপুরি। আমাদের সঙ্গে বিজেপির লড়াই।
<ul>
<li>এ বার অনেক তারকা প্রার্থী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই কোনও রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। তাঁরা কি বিধানসভায় গিয়ে মানুষের জন্য দাবি করতে পারবেন, সঠিকভাবে কাজ করতে পারবেন নাকি এক্ষেত্রে আপনাদের মতো বর্ষীয়ান নেতাদের সাহায্য লাগবে ?</li>
</ul>
আমি যখন সংসদে গিয়েছিলাম তখন আর্মাকে অনেক ট্রেনিং নিতে হয়েছিল। আজও আমি শিখছি। সবাই শিক্ষার্থী। আসলে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে জায়গা করে দেওয়াই তৃণমূলের মূল লক্ষ্য। তাই আমরা তারকা, উকিল, চিকিৎসক সবাইকে দিয়েছি। শুধু রাজনীতির লোকেরাই রাজনীতি করবে সেটা তো ঠিক নয়। আমরা আনন্দিত যে আমাদের দেখে তাঁরা শিখছেন। তবে বিজেপির দলে সবথেকে বড় তারকা এখানে দিলীপ ঘোষ আর দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদী। তার থেকে বড় তারকা আর কেউ নেই।
<ul>
<li>মিঠুন চক্রবর্তী আসছেন প্রচার করতে। আগে উনি আপনাদের সঙ্গে থাকতেন...</li>
</ul>
এঁরা আসলে মরসুমি ফুল। যদিও সেই ফুলের আজ রং, বর্ণ বা গন্ধ কিছুই নেই। ৭০ বছর পার হয়ে যাওয়ার পর বলছে আমি জাত গোখরো। সাপের বিষ দাঁত তো কখন ভেঙে গিয়েছে। তা দিয়ে কি সাপের খেলা দেখাচ্ছেন আমি জানি না। তবে তা দিয়ে যদি বাংলার মানুষ প্রভাবিত হন হবেন। ওরা আসলে খড়কুটোকে আঁকড়ে ধরছে। বুঝে গিয়েছে বাংলার লড়াইটা এত কঠিন যে ভোট কিনে নেব বা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভয় দেখাব এগুলো হয় না। বাংলার মানুষ রাজনৈতিকভাবে যথেষ্ট সচেতন, তাঁরা সব প্রতিকূলতাকে কাটিয়ে উঠে নিজেদের মত প্রকাশ করেছেন। এ বারও করছেন।

sukhendu sekhar roy

ক্যাটাগরি

Trending topics