খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

Tab SIT : এই পরিস্থিতিতে ট্যাব প্রতারণার জাল গোটাতে ১০ সদস্যের সিট গঠন করল রাজ্য। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে এই ঘটনার এপিসেন্টার মালদহ এবং উত্তর দিনাজপুর।

Tab SIT : কলকাতাতেও ট্যাব প্রতারণার জাল, জট কাটাতে সিট তৈরি করল রাজ্য-The West Bengal government forms SIT to investigate tablet fund fraud - Tab SIT : কলকাতাতেও ট্যাব প্রতারণার জাল, জট কাটাতে সিট তৈরি করল রাজ্য

এই পরিস্থিতিতে ট্যাব প্রতারণার জাল গোটাতে ১০ সদস্যের সিট গঠন করল রাজ্য। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে এই ঘটনার এপিসেন্টার মালদহ এবং উত্তর দিনাজপুর।

কলকাতাতেও ট্যাব প্রতারণার জাল, জট কাটাতে সিট তৈরি করল রাজ্য

<h2>Tab SIT : এই পরিস্থিতিতে ট্যাব প্রতারণার জাল গোটাতে ১০ সদস্যের সিট গঠন করল রাজ্য। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে এই ঘটনার এপিসেন্টার মালদহ এবং উত্তর দিনাজপুর।</h2>

ট্যাবের টাকার প্রতারণার জালে রাজ্য। সাইবার অপরাধীদের দাপটে ধাক্কা খেয়েছে 'তরুণের স্বপ্ন'। রোজই বাড়ছে প্রতারিতের সংখ্যা। রাজ্যের একটি পরিসংখ্যানে দাবি করা হয়েছে, গত কয়েকদিনে ট্যাবের টাকা যায়নি প্রায় ৫০০ পড়ুয়ার কাছে। এই ঘটনায় রাজ্য পুলিশের জালে রকি নামের এক ব্যক্তি। তাকেই মূল অভিযুক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। তারপরেও এই জট কোথায়, তা এখনও খুঁজে বার করতে পারেনি প্রশাসন।&nbsp;
এই পরিস্থিতিতে ট্যাব প্রতারণার জাল গোটাতে ১০ সদস্যের সিট গঠন করল রাজ্য। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে এই ঘটনার এপিসেন্টার মালদহ এবং উত্তর দিনাজপুর। মূলত পুজোর পর থেকে সরকারের পক্ষ থেকে ট্যাব কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ, অনেক পড়ুয়ার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই টাকা ঢোকেনি। শুরুটা হয়েছিল পূর্ব বর্ধমান জেলায়। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে জেলার সংখ্যা।&nbsp;
জেলার পাশাপাশি কলকাতাতেও অভিযোগ উঠতে থাকে। এখনও পর্যন্ত নটি থানা এলাকায় এই ব্যাপারে অভিযোগ জমা পড়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ভবানীপুর থানাও। অভিযোগ, যাদবপুরের এক স্কুলের ১২ জন এবং ঠাকুরপুকুরের এক স্কুলের ৩১ জন পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে ট্যাবের টাকা ঢোকেনি।
এই ঘটনায় এমন দু জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের পেশা দেখে চমকে উঠেছেন তদন্তকারীরা। এই ঘটনায় জড়িত চা বাগানের শ্রমিক এবং একজন কৃষক। এই পরিস্থিতিতে ১০ জনের বিশেষ তদন্তকারী দল তৈরি করল লালবাজার। কলকাতা পুলিশের দাবি, কী ভাবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা টাকা বিহারের কিষাণগঞ্জে চলে গেল, সেই দিকটাও খতিয়ে দেখা হবে।&nbsp;

Tab Scam : দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের মহেন্দ্রগঞ্জ হাইস্কুল। এই স্কুলেই লেখাপড়া করে অর্পিতা পাল, সুমন শী, মারিয়াম খাতুন। সরকারি প্রকল্প মেনে তাদের মতোই আরও ৩১ জনের ট্যাবের টাকা পাওয়ার কথা।

Tab Scam : ট্যাবের টাকা কীভাবে অন্য অ্যাকাউন্টে? সাইবার প্রতারকদের নয়া ফাঁদ-Mamata Banerjee's Government Faces Crisis Amid Tab Scam Allegations - Tab Scam : ট্যাবের টাকা কীভাবে অন্য অ্যাকাউন্টে? সাইবার প্রতারকদের নয়া ফাঁদ

দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের মহেন্দ্রগঞ্জ হাইস্কুল। এই স্কুলেই লেখাপড়া করে অর্পিতা পাল, সুমন শী, মারিয়াম খাতুন। সরকারি প্রকল্প মেনে তাদের মতোই আরও ৩১ জনের ট্যাবের টাকা পাওয়ার কথা।

রকির মগজে ট্যাবের টাকা ?  সাইবার প্রতারকদের নয়া ফাঁদ

<h2>Tab Scam : দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের মহেন্দ্রগঞ্জ হাইস্কুল। এই স্কুলেই লেখাপড়া করে অর্পিতা পাল, সুমন শী, মারিয়াম খাতুন। সরকারি প্রকল্প মেনে তাদের মতোই আরও ৩১ জনের ট্যাবের টাকা পাওয়ার কথা।</h2>

<h3>ট্যাব-প্রতারণা !</h3>
রাজ্যের জালিয়াতির ইতিহাসে এক অন্য মাত্রা সৃষ্টি করেছে। পড়ুয়াদের টাকা এখন কার কাছে, এটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন ? তদন্তে নেমে রোজই চোখ ছানাবড়া হচ্ছে তদন্তকারীদের। এর জাল আসলে কোথায়, রোজ তা নিয়েই নাজেহাল রাজ্যের গোয়েন্দা বাহিনী।&nbsp;
দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের মহেন্দ্রগঞ্জ হাইস্কুল। এই স্কুলেই লেখাপড়া করে অর্পিতা পাল, সুমন শী, মারিয়াম খাতুন। সরকারি প্রকল্প মেনে তাদের মতোই আরও ৩১ জনের ট্যাবের টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু সেই টাকা তাদের অ্যাকাউন্টে আসনি। তা-হলে গেল কোথায় ? মুখে কুলুপ প্রধান শিক্ষকের। পড়ুয়ারা জানিয়েছে, টাকা ফেরতের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।&nbsp;
আজ সুমন, অর্পিতার মতো রাজ্যের কয়েক লক্ষ পড়ুয়ার রাতে ঘুম উড়েছে। কারণ, তাদের টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে সাইবার অপরাধীরা। বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, চিটফান্ড থেকে আবাস -- অতীতে অনেক জালিয়াতির সাক্ষী এই বাংলা। কিন্তু ট্যাবের টাকা জালিয়াতির ঘটনা যেন মাত্রা ছাড়িয়েছে। এই ঘটনায় বিরক্ত স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।
কারণ, রাজ্যে উচ্চ-মাধ্যমিকের পডু়য়াদের পাশে দাঁড়াতে পাশে দাঁড়িয়েছিল রাজ্য। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন তরুণের স্বপ্ন। কী ছিল সেই প্রকল্পের মধ্যে ? একাদশ ও দ্বাদশের পড়ুয়াদের ট্যাব কেনার জন্য এই প্রকল্প। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, &nbsp;এই প্রকল্পের জন্য ১০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষা দফতরকে পড়ুয়াদের নাম ও অ্যাকাউন্ট নম্বর পাঠাবে স্কুল কর্তৃপক্ষ। সেই অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দেয় সরকার। অভিযোগ অনেক পড়ুয়া সেই টাকা পায়নি। তদন্তে দেখা যায় এক পড়ুয়ার টাকা অন্যের অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে। সেই টাকা আবার তুলেও নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে নবান্নে বৈঠক করেছেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ এবং ডিজি রাজীব কুমার। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, জালিয়াতি হয়েছে বিভিন্ন সাইবার ক্যাফে থেকে। ব্যবহার করা হয়েছে লগ-ইন ক্রেডেনশিয়ালস। যার সাহায্য বদলে দেওয়া হয়েছে অ্যাকাউন্টের নম্বর। বদল করা হয়েছে আইএফএসসি কোড। অ্যাকাউন্ট নম্বর এক থাকার ফলেও টাকা চলে গিয়েছে। রাজ্যের ছটি জেলা থেকে জালিয়াতি হয়েছে বলে দাবি।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, এই প্রতারণার জাল বাংলার সীমানা পেরিয়ে পৌঁচ্ছে গিয়েছে ভিন-রাজ্যে। বিহার এবং মধ্যপ্রদেশের যোগ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। আইএফএফসি কোড বদলে সাহায্য নেওয়া হয়েছে কিষাণগঞ্জ এবং রায়পুরের। জেলা থেকে এই প্রতারণার জাল এখন কলকাতাতেও। গল্ফগ্রিন থানায় দায়ের হয়েছে অভিযোগ। কিন্তু কার জড়িত এই প্রতারণার সঙ্গে ?
ট্যাব কেলেঙ্কারির তদন্তে গ্রেফতার একাধিক। যাদের মধ্যে রয়েছে উত্তরবঙ্গের এক চা শ্রমিক। কেলেঙ্কারিতে যুক্ত অভিযোগে গ্রেফতার এক কৃষক। তবে ঘটনার এপি সেন্টার হিসাবে উঠে এসেছে মালদহের নাম। যেখানে গ্রেফতার করা হয়েছে এক সরকারি স্কুলের এক কম্পিউটার প্রশিক্ষক। তদন্তকারীদের দাবি, ট্যাবের জালিয়াতির প্রথম অভিযোগ ওঠে ঠাকুরপুকুর এবং যাদবপুরের স্কুল থেকে।&nbsp;
এই জালের শেষ কোথায় ? প্রশ্ন এখন সরকারের অন্দরে। ইতিমধ্যেই লেগেছে রাজনীতির রং। কারণ, পশ্চিম মেদিনীপুরে এই ঘটনায় নাম উঠেছে তৃণমূল নেতার ছেলের। তাই এই জাল এবার দ্রুত গোটাতে চান তদন্তকারীরা।&nbsp;

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল।

Students will get Rs ten thousand to buy tab   - Taruner Swapno: পুজোর মুখে বিরাট সুখবর, স্কুল পড়ুয়াদের ১০ হাজার টাকা করে দেবে রাজ্য সরকার, কারণ কী? 

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল

পুজোর মুখে বিরাট সুখবর, স্কুল পড়ুয়াদের ১০ হাজার টাকা করে দেবে রাজ্য সরকার, কারণ কী? 

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর। ফের ট্যাব কেনার জন্য টাকা দেবে রাজ্য সরকার। ১০ হাজার টাকা করে পাবেন পড়ুয়ারা। শুক্রবার অর্থাৎ আজ থেকেই সেই টাকা পৌঁছে যাবে প্রাপকদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে। নবান্ন সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে।&nbsp;
করোনার পর দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের পড়াশোনার জন্য ট্যাব কেনার টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার। তার জন্য প্রত্যেক পড়ুয়া ১০ হাজার টাকা করে পেত। ওই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছিল তরুণের স্বপ্ন। চলতি বছর থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের পাশাপাশি একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারাও তরুণের স্বপ্নের সুবিধা পাবে বলে জানানো হয়েছিল। এর জন্য অতিরিক্ত ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল অর্থ দফতর।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু বন্যার কারণে তা স্থগিত রাখা হয়েছিল। কিন্তু আবার শুক্রবার থেকে টাকা পাবে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা।&nbsp;
সরকারি এবং সরকার পোষিত স্কুলের পাশাপাশি মাদ্রাসা এবং সংখ্যালঘু বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিট্যাল শিক্ষায় যাতে পড়ুয়ারা অংশগ্রহণ করতে পারে সেই কারণেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।&nbsp;
এর আগে বিশ্ববাংলা মেলা প্রাঙ্গণে শিক্ষক দিবস ও কৃতী সংবর্ধনার সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের টাকা কিছুদিনের মধ্যেই দেওয়া হবে।&nbsp;
এদিকে বন্যার কারণে টাকা প্রদান সাময়িক স্থগিত করা হলে রাজ্যকে কটাক্ষ করেছিলেন বিরোধী দলের নেতা &nbsp;নেত্রীরা। BJP-র তরফে দাবি করা হয়েছিল, RG কর কাণ্ডে যেহেতু স্কুল পড়ুয়ারাও অংশগ্রহণ করেছিল সেই কারণে টাকা বন্ধ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার।&nbsp;

সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল।

Students of class 11 and class 12 will not get money to buy tab - West Bengal Govt: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা আর পাবেন না ট্যাব কেনার টাকা? বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার

West Bengal Govt: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা আর পাবেন না ট্যাব কেনার টাকা? বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের

সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল।

দ্বাদশ শ্রেণির পাশাপাশি একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদেরও ট্যাব কিনতে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার। সেইমতো প্রতিটি জেলার ট্রেজারিতে টাকাও পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এল রাজ্য সরকার। জানানো হয়েছে, আপাতত ওই টাকা দেওয়া হবে না। প্রশাসনিক কারণে এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছে।
করোনার পর দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের পড়াশোনার জন্য ট্যাব কেনার টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার। তার জন্য প্রত্যেক পড়ুয়া ১০ হাজার টাকা করে পেত। ওই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছিল তরুণের স্বপ্ন। চলতি বছর থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের পাশাপাশি একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারাও তরুণের স্বপ্নের সুবিধা পাবেন বলে জানানো হয়েছিল। এর জন্য অতিরিক্ত ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল অর্থ দফতর।&nbsp;
সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই টাকা পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। মোট ১৩৩৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল জেলার ট্রেজারিগুলিতে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ওই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু আপাতত সেই সেই সিদ্ধান্ত বদল করেছে রাজ্য সরকার।&nbsp;
যদিও রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে বিরোধিরা। BJP-র দাবি, RG কর কাণ্ডের প্রতিবাদে স্কুল পড়ুয়ারাও সামিল হয়েছে। রাজ্য সরকার ১০ হাজার টাকা করে পড়ুয়াদের দিয়ে আন্দোলন ভাঙার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তাতে ব্যর্থ হবে ভেবেই এই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এসেছে রাজ্য।&nbsp;

বিষাক্ত সাপের কামড়ের চিকিৎসায় এতদিন ভরসা ছিল অ্যান্টিভেনম ইঞ্জেকশন । এবার সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে আসছে ট্যাবলেট । সেক্ষেত্রে ইঞ্জেকশনের ভরসায় আর থাকতে হবে না কোনও রোগীকে । ট্যাবলেটই প্রাণ বাঁচাবে বহু মানুষের । এমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । যদিও, বাজারে এখনও এই ট্যাবলেট আসেনি । এখনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে । খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ।
ট্যাবলেটের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল
সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে এই ট্যাবলেটের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন বা CDSCO’র সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি । গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর এই অনুমতি দেওয়া হয় । ২টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হবে । গবেষণার জন্য দেশের ৪টি হাসপাতালকে বেছে নেওয়া হয়েছে । তার মধ্যে রয়েছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ । এখানে আর কয়েকদিনের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হবে ।
বাজারে ট্যাবলেট আনার পিছনে চিন্তাভাবনার কারণ
সাপে কামড়ালে রোগীকে AVS অর্থাৎ অ্যান্টি ভেনম স্নেক ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় । কিন্তু, অনেকসময় দেখা যায়, সাপে কামড়ানোর পর বহু রোগী এই ইঞ্জেকশন সঠিক সময়ে পায় না । ফলে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু হচ্ছে তাঁদের । চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, গ্রামের হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে AVS ইঞ্জেকশন সবসময় পাওয়া যায় না । শহরের হাসাপাতেল এসে ইঞ্জেকশন নিতে হয় । কিন্তু, সেক্ষেত্রে চিকিৎসায় অনেক দেরি হয়ে যায় । হাসপাতালে আসার আগেই বহু রোগী মারা যান । কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ভারতে প্রায় ১২ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে সাপের কামড়ে ।
এই পরিস্থিতি যাতে না তৈরি হয়, যাতে বহু মানুষের প্রাণ বাঁচে, সেসব কথা চিন্তা করেই বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে ট্যাবলেটের কথা চিন্তাভাবনা করেছেন চিকিৎসকরা । তাঁদের মতে, ট্যাবলেট বাজারে এলে ইঞ্জেকশনের জন্য মানুষকে আর শহরে আসতে হবে না । ট্যাবলেট থাকলে গ্রামের হাসপাতালেই চিকিৎসা করাতে পারবেন ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাজারে এই ট্যাবলেট এলে বহু রোগী মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যাবে । বাজারে কবে আসবে এই ট্যাবলেট ? এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি । দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শেষের পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে । ট্যাবলেটের দামও তখনই নির্ধারিত করা হবে ।

Tablet 2nd phase trial as Antidote of Snake venom will start at Calcutta National Medical College - Snake Venom: সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে আসছে ট্যাবলেট, ট্রায়াল শুরু কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে

খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ।

Snake Venom: সাপের বিষের প্রতিষেধক এবার ট্যাবলেট, ট্রায়াল শুরু হচ্ছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে

বিষাক্ত সাপের কামড়ের চিকিৎসায় এতদিন ভরসা ছিল অ্যান্টিভেনম ইঞ্জেকশন । এবার সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে আসছে ট্যাবলেট । পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে । খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ।
সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে এই ট্যাবলেটের ২টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন বা CDSCO&rsquo;র সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি । গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর এই অনুমতি দেওয়া হয় । গবেষণার জন্য দেশের ৪টি হাসপাতালকে বেছে নেওয়া হয়েছে । তার মধ্যে রয়েছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ।&nbsp;
কেন এই চিন্তাভাবনা ? সাপে কামড়ালে রোগীকে AVS অর্থাৎ অ্যান্টি ভেনম স্নেক ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় । চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, গ্রামের হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে AVS ইঞ্জেকশন সবসময় পাওয়া যায় না । শহরের হাসাপাতেল এসে ইঞ্জেকশন নিতে হয় । কিন্তু, সেক্ষেত্রে চিকিৎসায় অনেক দেরি হয়ে যায় । হাসপাতালে আসার আগেই বহু রোগী মারা যান । এই সমস্যা যাতে না হয় তার জন্য&nbsp;বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে ট্যাবলেটের কথা চিন্তাভাবনা করা হয়েছে ।

খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ।

বিষাক্ত সাপের কামড়ের (Snake Poison) চিকিৎসায় এতদিন ভরসা ছিল অ্যান্টিভেনম ইঞ্জেকশন (Anti Venom Injection) । এবার সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে আসছে ট্যাবলেট (tablet) । সেক্ষেত্রে ইঞ্জেকশনের ভরসায় আর থাকতে হবে না কোনও রোগীকে । ট্যাবলেটই প্রাণ বাঁচাবে বহু মানুষের । এমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । যদিও, বাজারে এখনও এই ট্যাবলেট আসেনি । এখনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে । খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ।
ট্যাবলেটের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল
সাপের বিষের প্রতিষেধক হিসাবে এই ট্যাবলেটের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন বা CDSCO&rsquo;র সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি । গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর এই অনুমতি দেওয়া হয় । ২টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হবে । গবেষণার জন্য দেশের ৪টি হাসপাতালকে বেছে নেওয়া হয়েছে । তার মধ্যে রয়েছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ । এখানে আর কয়েকদিনের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হবে ।
কেন এই চিন্তাভাবনা ?
সাপে কামড়ালে রোগীকে AVS অর্থাৎ অ্যান্টি ভেনম স্নেক ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় । কিন্তু, অনেকসময় দেখা যায়, সাপে কামড়ানোর পর বহু রোগী এই ইঞ্জেকশন সঠিক সময়ে পায় না । ফলে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু হচ্ছে তাঁদের । চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, গ্রামের হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে AVS ইঞ্জেকশন সবসময় পাওয়া যায় না । শহরের হাসাপাতেল এসে ইঞ্জেকশন নিতে হয় । কিন্তু, সেক্ষেত্রে চিকিৎসায় অনেক দেরি হয়ে যায় । হাসপাতালে আসার আগেই বহু রোগী মারা যান । কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ভারতে প্রায় ১২ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে সাপের কামড়ে ।
আরও পড়ুন,&nbsp;<a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/indians-are-upset-with-the-fact-that-there-is-absolutely-no-mention-of-lata-mangeshkar-at-grammy-award-ceremony-1649129867989" target="_blank">Lata Mageshkar- Grammy: সুর সম্রাজ্ঞীর কোনও উল্লেখ ছাড়াই কাটল গ্র্যামির রাত, মর্মাহত ভারতীয়রা</a> &nbsp;
এই পরিস্থিতি যাতে না তৈরি হয়, যাতে বহু মানুষের প্রাণ বাঁচে, সেসব কথা চিন্তা করেই বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে ট্যাবলেটের কথা চিন্তাভাবনা করেছেন চিকিৎসকরা । তাঁদের মতে, ট্যাবলেট বাজারে এলে ইঞ্জেকশনের জন্য মানুষকে আর শহরে আসতে হবে না । ট্যাবলেট থাকলে গ্রামের হাসপাতালেই চিকিৎসা করাতে পারবেন ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাজারে এই ট্যাবলেট এলে বহু রোগী মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যাবে । বাজারে কবে আসবে এই ট্যাবলেট ? এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি । দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শেষের পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে । ট্যাবলেটের দামও তখনই নির্ধারিত করা হবে ।

ব্রিটিশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ MHRA জানিয়েছে, কোভিডের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটিই প্রথম স্বীকৃত অ্যান্টিভাইরাল, যেটি ইঞ্জেকশনের বদলে রোগীকে খাওয়াতে হয়। ওষুধটি তৈরি করেছে মা

Britain clears Merck's pill to treat Covid-19: here's all you need to know about molnupiravir - Coronavirus: কোভিড রুখতে নয়া ট্যাবলেট, ছাড়পত্র দিল ব্রিটেন

ব্রিটিশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ MHRA জানিয়েছে, কোভিডের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটিই প্রথম স্বীকৃত অ্যান্টিভাইরাল, যেটি ইঞ্জেকশনের বদলে রোগীকে খাওয়াতে হয়। ওষুধটি তৈরি করেছে মার্ক এবং রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিক্স।

Coronavirus: কোভিড রুখতে নয়া ট্যাবলেট, ছাড়পত্র দিল ব্রিটেন

ব্রিটিশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ MHRA জানিয়েছে, কোভিডের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটিই প্রথম স্বীকৃত অ্যান্টিভাইরাল, যেটি ইঞ্জেকশনের বদলে রোগীকে খাওয়াতে হয়। ওষুধটি তৈরি করেছে মার্ক এবং রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিক্স।

করোনা রুখতে এবার কার্যকরী হবে ট্যাবলেট। কোভিডের বিরুদ্ধে যুদ্ধে এবার নয়া ট্যাবলেটকে স্বীকৃতি দিল ব্রিটেন।
এই ওষুধের জেনেরিক নাম &lsquo;মলনুপিরাভিয়ার&rsquo;। এটিই কোভিডের চিকিৎসার জন্য তৈরি প্রথম ট্যাবলেট। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে এই ওষুধকেই স্বীকৃতি দিল ব্রিটেন।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/coronavirus/who-expert-committee-approves-covaxin-1635948568142" target="_blank">Covaxin: অবশেষে সুখবর! কোভ্যাক্সিনকে ছাড়পত্র দিল WHO</a>
ব্রিটিশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ MHRA জানিয়েছে, কোভিডের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটিই প্রথম স্বীকৃত অ্যান্টিভাইরাল, যেটি ইঞ্জেকশনের বদলে রোগীকে খাওয়াতে হয়। ওষুধটি তৈরি করেছে মার্ক এবং রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিক্স।
ব্রিটেনের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ওষুধটি নিরাপদ এবং কার্যকর বলে পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে। মৃদু থেকে মাঝারি উপসর্গের যে সমস্ত কোভিড রোগীর অবস্থা গুরুতর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কমিয়ে দিচ্ছে মলনুপিরাভিয়ার। বয়স্ক, হৃদ্&zwnj;রোগ বা ডায়াবিটিসের রোগীদের ক্ষেত্রেও ওষুধটি নিরাপদ।

tablet

ক্যাটাগরি

Trending topics