খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

সিআইডি তদন্তের পর জানায়, জলাজমি ভরাটের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন বলেই তপনবাবুকে(Tapan Dutta Murder Update) খুন হতে হয়েছে। ২০১১ সালের ৩০ অগস্ট সিআইডি মামলার চার্জশিট পেশ করে। 

Calcutta High Court orders CBI probe in Tapan Dutta Murder Case - Tapan Dutta Murder Update: পরিবেশবিদ তপন দত্ত খুনে ১১ বছর পর সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

সিআইডি তদন্তের পর জানায়, জলাজমি ভরাটের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন বলেই তপনবাবুকে(Tapan Dutta Murder Update) খুন হতে হয়েছে। ২০১১ সালের ৩০ অগস্ট সিআইডি মামলার চার্জশিট পেশ করে। পরে নিম্ন আদালত ৫ অভিযুক্তকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ২০১৭ সালে কলকাতা হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশ খারিজ করে দেয়।

Tapan Dutta Murder Update: পরিবেশবিদ তপন দত্ত খুনে ১১ বছর পর সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

সিআইডি তদন্তের পর জানায়, জলাজমি ভরাটের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন বলেই তপনবাবুকে(Tapan&nbsp;Dutta&nbsp;Murder Update) খুন হতে হয়েছে। ২০১১ সালের ৩০ অগস্ট সিআইডি মামলার চার্জশিট পেশ করে।&nbsp;পরে নিম্ন আদালত ৫ অভিযুক্তকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেয়।&nbsp;

বালির তৃণমূল নেতা তপন দত্ত খুনের(Tapan&nbsp;Dutta&nbsp;Murder Update) ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta&nbsp;High Court)। সিআইডিকে তদন্তের সমস্ত নথি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থার(Rajasekhar Mantha)। তদন্ত এবং গোটা বিচারপক্রিয়া শেষ হয়ে যাওয়ার পর এই মামলায় নতুন করে সিবিআই তদন্তের(CBI&nbsp;Investigation) নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।&nbsp;
এবিষয়ে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য(Bikash&nbsp;Ranjan&nbsp;Bhattacharya)&nbsp;বলেন, "যুক্তিসঙ্গত রায়। এই রায়ের জন্য অনেকদিন লড়াই করতে হয়েছে। অপরাধীরা দীর্ঘদিন মামলা ঠেকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। এই রায় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ছিল।" আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়(Sabyasachi&nbsp;Bhattacharya) বলেন, "এই লড়াইয়ের একটা ধাপ জয় যুক্ত হয়েছি। আমরা চাই প্রকৃত দোষীরা গ্রেফতার হোক। সিবিআই তদন্ত করুক।'' অন্যদিকে,&nbsp;প্রয়াত নেতার স্ত্রী প্রতিমা দত্তের প্রশ্ন, "আমার যা ক্ষতি হয়েছে, সেই ক্ষতিপূরণ কে দেবে?''
২০১১ সালের ৬ মে খুন হয়েছিলেন বালির পরিবেশবিদ তথা তৃণমূল কর্মী তপন দত্ত (Tapan Dutta Murder Case)। জলাভূমি ভরাটের প্রতিবাদ করায় তাঁকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। এই খুনে কাঠগড়ায় ওঠে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাই। খুন হওয়া তৃণমূল কর্মীর স্ত্রী প্রতিমা দত্তর করা এফআইআরে নাম ছিল রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ রায়-সহ(TMC&nbsp;Leader Arup&nbsp;Roy) ১৩ জন তৃণমূল নেতা-কর্মীর। তদন্তভার গ্রহণ করেছিল সিআইডি। কিন্তু ১১ বছর পেরিয়ে গেলেও মেলেনি সুবিচার।&nbsp;
আরও পড়ুন-<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/suspecting-extramarital-affairs-renu-khatun-s-hand-was-cut-off-by-two-people-says-husband-1654757553244" target="_blank">&nbsp;Renu Khatun: বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহ, স্ত্রীর হাত কাটতে সরিফুলকে হামলাকারীদের হদিশ দেয় এক ঘনিষ্ঠ</a>
সিআইডি তদন্তের পর জানায়, জলাজমি ভরাটের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন বলেই তপনবাবুকে(Tapan&nbsp;Dutta&nbsp;Murder Update) খুন হতে হয়েছে। ২০১১ সালের ৩০ অগস্ট সিআইডি মামলার চার্জশিট পেশ করে।&nbsp;পরে নিম্ন আদালত ৫ অভিযুক্তকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ২০১৭ সালে কলকাতা হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশ খারিজ করে দেয়। অভিযুক্তরা পাল্টা সুপ্রিম কোর্টের(Supreme Court) দ্বারস্থ হয়। শীর্ষ আদালতও হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখে এবং হাই কোর্টকে দ্রুত মামলাটি নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেয়। বুধবার কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চকে একমাসের মধ্যে এই মামলার নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছিল। এরপরই এদিন সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court)।&nbsp;

tapan dutta murder

ক্যাটাগরি

Trending topics