খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

কোনও বাড়িতে কোনও দরজায় পাল্লা নেই। খিল তোলারও বালাই নেই। দরজা খুলেই গ্রামবাসী বেরিয়ে পড়েন নিশ্চিন্তে। চুরি, ডাকাতি, লুট-পাটের কোনও ভয় নেই। কারণ গত তিনশ বছরই গ্রামের কোথাও কোনও অপরাধ ঘটেনি। 

in this village no house has a single door - Village with No Doors: তিনশ বছর ধরে সব বাড়ির দরজা খোলা! অপরাধ কাকে বলে, জানেইনা এই গ্রাম

Village with No Doors: তিনশ বছর ধরে সব বাড়ির দরজা খোলা! অপরাধ কাকে বলে, জানেইনা এই গ্রাম

কোনও বাড়িতে কোনও দরজায় পাল্লা নেই। খিল তোলারও বালাই নেই। দরজা খুলেই গ্রামবাসী বেরিয়ে পড়েন নিশ্চিন্তে। চুরি, ডাকাতি, লুট-পাটের কোনও ভয় নেই। কারণ গত তিনশ বছরই গ্রামের কোথাও কোনও অপরাধ ঘটেনি।&nbsp;

দুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়া... আহা একটু ভুল হল... এখানে পাড়া ঘুমিয়ে থাকে, পাড়া কেন, গোটা গ্রামই ঘুমিয়ে থাকে, কিন্তু দুয়ার এঁটে নয়, বরং দুয়ার খুলেই। সারা দিন-সারা রাত। বন্ধ করবেই বা কীভাবে? কোনও বাড়িতেই যে দরজা নেই। না এটাও ভুল বললাম, দরজার ফ্রেম আছে, কিন্তু পাল্লা নেই। গোটা গ্রামের একটা বাড়িতেও নেই। এমন কী ব্যাঙ্কেও তালা পড়ে না!
আমাদের দেশেই আছে সে গ্রাম। মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে শনি শিঙ্গনাপুর গ্রাম। শিংনাপুরেই কোনও বাড়িতে কোনও দরজায় পাল্লা নেই। খিল তোলারও বালাই নেই। দরজা খুলেই গ্রামবাসী বেরিয়ে পড়েন নিশ্চিন্তে। চুরি, ডাকাতি, লুট-পাটের কোনও ভয় নেই। কারণ গত তিনশ বছরই শনি শিংনাপুর জুড়ে কোথাও কোনও অপরাধ ঘটেনি।&nbsp;
গ্রামের নামের সঙ্গে জড়িয়ে তিনশ বছরের প্রচলিত গল্প। একবার একটা কালো পাথর পাওয়া গিয়েছিল পানাশনালা নদির পাড়ে। স্থানীয় কেউ সেই পাথরে একটা লাঠি দিয়ে আঘাত করতেই নাকি বেরিয়ে এসেছিল লাল তরল। গ্রামবাসীদের বিশ্বাস, পাথর থেকে রক্ত ঝরেছিল। সেই রাতেই নাকি গ্রামবাসীরা স্বপ্নে শনি দেবতার দেখা পান। অমনি ভক্তিভরে দেবতার কাছে জানতে চাওয়া হয়, গ্রামে তাঁর কোনও মন্দির গড়ে দিলে, তিনি খুশি হবেন? তার উত্তরে শনি দেবতা নাকি জানিয়ে দেন, তিনি নিজেই, আকাশ ছাড়া আর কোনও ছাদে বিশ্বাস করেন না, তাই মন্দির নয়, মানুষের হৃদয়জুড়ে থাকতে চান তিনি। স্বপ্নেই নাকি শনি এও বলে যান, গোটা গ্রামে যেন আর কোনও দরজা না থাকে।&nbsp;
দরজা না থাকলে নিরাপত্তা থাকবে? শনির নাকি বিশ্বাস ছিল, থাকবে। খোলা দরজা দিয়ে যদি অপরাধী ঘরে ঢোকে? শনি স্বপ্নে বলে গিয়েছিলেন, তেমনটা হলে সে ব্যক্তির মনের অসুখ ধরবে। কপাল মন্দ হবে টানা সাত বছর, অন্ধও হয়ে যেতে পারেন। সে দিনের পর থেকে আনুমানিক ৩ শতক পেরিয়েছে। একটি দিনের জন্যেও গ্রামের কোনও ঘরের দরজা বন্ধ হয়নি। স্থানীয়রা বলেন, কোনও এক কালে কেউ নাকি নিজের বাড়িতে একটা দরজা বানিয়েছিলেন, কিন্তু সে রাতেই তাঁর বাড়িতে দুর্ঘটনা ঘটে। তাই দ্বিতীয়বার এই কাজটি কেউ করেননি।&nbsp;
সবচেয়ে আশ্চর্য ব্যাপার, বাড়ি ঘরে না হয় দরজা নেই, তা বলে থানা, ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস, কোত্থাও দরজা নেই? তালা পড়ে না? এটাই সত্যি। ব্যাঙ্কেও তালা নেই। ভারতের একমাত্র দরজাহীন ব্যাঙ্ক, এই গ্রামেই। দরজা যে একেবারে নেই, তা বলা ভুল, অটোমেটিক একটি দরজা বসানো হয়েছিল শুরুতে, কিন্তু তা প্রায় কখনওই বন্ধ হতেও দেখেনি কেউ।&nbsp;
রবি ঠাকুর, সেই কবে বলেছিলেন, 'মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ'। শনি শিংনাপুরবাসীও মানুষের ওপর বিশ্বাস হারাননি, বিশ্বাস হারাননা গত তিন শতাব্দী ধরেও। এমন অবিশ্বাসের যুগে এও এক নজির বটে!

সেই তালিকায় কী নাম নেই! গুগল, গ্লুকোজ, ব্রিটিশ, সুপ্রিম কোর্ট, গুগল থেকে শুরু করে অনিল কাপুর, অমিতাভ বচ্চন পর্যন্ত তালিকায় রয়েছে প্রায় সব নামই! 

Bizarre names of the inhabitants of Karnataka village overwhelmed internet - Bizarre names in Karnataka: গ্লুকোজ, চকোলেট, গুগল, ব্রিটিশ- নামেই চমক কর্ণাটকের গ্রামের বাসিন্দাদের

Bizarre names in Karnataka: গ্লুকোজ, চকোলেট, গুগল, ব্রিটিশ- নামেই চমক কর্ণাটকের গ্রামের বাসিন্দাদের

সেই তালিকায় কী নাম নেই! গুগল, গ্লুকোজ, ব্রিটিশ, সুপ্রিম কোর্ট, গুগল থেকে শুরু করে অনিল কাপুর, অমিতাভ বচ্চন পর্যন্ত তালিকায় রয়েছে প্রায় সব নামই!&nbsp;

'নামে কী আসে যায়', এ কথা স্বতঃসিদ্ধ হয়ে উঠলেও সত্যিটা হল, নামে অনেককিছুই যায় আসে! কিছু নাম এমনই থাকে বা দেওয়া হয়, যা শুনলেই চমকে উঠতে হয় আপনা থেকেই। এই তালিকায় একেবারের উপরের দিকে থাকবে কর্ণাটকের ভদ্রপুর গ্রামের বাসিন্দাদের নাম। সেই তালিকায় কী নাম নেই! গুগল, গ্লুকোজ, ব্রিটিশ, সুপ্রিম কোর্ট, গুগল থেকে শুরু করে অনিল কাপুর, অমিতাভ বচ্চন পর্যন্ত তালিকায় রয়েছে প্রায় সব নামই!&nbsp;
জানা গিয়েছে, ওই গ্রামের হাক্কি পিক্কি নামের আদিবাসী সম্প্রদায় আজ থেকে ১৫ বছর আগে এই নামগুলি রাখা শুরু করেছিল। কী নাম বেছে নেয় তারা? কোনও রকেট সায়েন্স নেই এতে। যে নাম তাদের শুনতে ভালোলাগে, সেটাই তুলে নিয়ে বসিয়ে দেয় সন্তানের নামে!&nbsp;
কেউ মিষ্টি খেতে ভালোবাসলে সন্তানের নাম রাখল চকোলেটের নামে। কেউ বা কোনও রাজনৈতিক দলের সমর্থক হলে সন্তানের নাম রাখল সেই নামে- এমনটা। এভাবেই চলে আসে বছরের পর বছর। তাতে কুছ পরোয়া নেহি! নিজেদের নাম নিয়ে দিব্যি খুশি ভদ্রপুরের বাসিন্দারা।

 প্রতি বছর মাঘ মাসের প্রথম দিনে খাঁ পাড়ার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে বসে ৫০০ বছরেরও প্রাচীন এই মেলা। একের পর এক সারিবদ্ধ আলুরদমের দোকান। মুড়ি দিয়ে আলুরদম খাওয়া অসংখ্য মানুষ। বাংলার নিজস্ব স্থানীয় উৎসব।

alur dam mela celebrated at uday narayanpur howrah - Howrah Alur Dam Mela: মাঘের প্রথম দিনে গ্রামজুড়ে আলুর দমের মেলা, হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরে সাজো সাজো রব

Howrah Alur Dam Mela: মাঘের প্রথম দিনে গ্রামজুড়ে আলুর দমের মেলা, হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরে সাজো সাজো রব

প্রতি বছর মাঘ মাসের প্রথম দিনে খাঁ পাড়ার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে বসে ৫০০ বছরেরও প্রাচীন এই মেলা। একের পর এক সারিবদ্ধ আলুরদমের দোকান। মুড়ি দিয়ে আলুরদম খাওয়া অসংখ্য মানুষ। বাংলার নিজস্ব স্থানীয় উৎসব।

এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ, তবু রঙ্গে ভরা। শুধু আলুরদমের জন্য একটা আস্ত মেলা! শুনতে আশ্চর্য লাগলেও বর্ণে বর্ণে সত্যি। হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের সিংটি গ্রামে 'ভাই খাঁ' মেলার প্রধান আকর্ষণ হল আলুরদম ও মুড়ি। ধামা করে মুড়ি ও নতুন আলু নিয়ে আসেন গ্রামবাসীরা। অনেকে বাড়ি থেকে রেঁধে আনেন আলুরদম। অনেকে রান্না করেন মেলাপ্রাঙ্গণেই। প্রতি কেজি ২৫ বা ৩০ টাকা দরে বিক্রি হয় আলুরদম। প্রতি বছর মাঘ মাসের প্রথম দিনে খাঁ পাড়ার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে বসে ৫০০ বছরেরও প্রাচীন এই মেলা। একের পর এক সারিবদ্ধ আলুরদমের দোকান। মুড়ি দিয়ে আলুরদম খাওয়া অসংখ্য মানুষ। বাংলার নিজস্ব স্থানীয় উৎসব।
আলুরদম ছাড়াও এই মেলার আরেক আকর্ষণ কাঁকড়া। মেলায় ৩০০ বা ৪০০ গ্রাম ওজনের একেকটা কাঁকড়া বিক্রি হয়৷ বিক্রেতারা কেউ আসেন ক্যানিং থেকে, কেউ কাকদ্বীপ বা হাসনাবাদ থেকে। অন্য সব মেলা যেমন কয়েকদিন ধরে চলে, এই মেলা কিন্তু তেমন নয়। মাত্র একদিনের মেলা। পয়লা মাঘ শুরু, সেদিনই শেষ।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/director-anik-dutta-released-from-hospital-1673931723178">Anik Dutta: হাসপাতাল থেকে ছুটি, তবে এখনও চাঙ্গা নন, নিজেই পোস্ট করলেন অনীক দত্ত</a>
এই মেলার শুরুর পিছনে রয়েছে এক গল্প৷ তার কতটা সত্যি আর কতটা কল্পনা, এখন আর আলাদা করা অসম্ভব। প্রচলিত আছে, ৭০০ বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে সিংটি গ্রামে আসেন এক পীর। তাঁর আসল নাম জানা যায় না৷ গ্রামের এককোণে থাকতেন তিনি৷ ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের বড্ড ভালোবাসতেন। বাচ্চারা তাঁকে 'ভাই খাঁ' বলে ডাকত৷ মানুষজন বিশ্বাস করতেন ওই পীরের অলৌকিক ক্ষমতা ছিল।
এই ভাই খাঁ পীরের মৃত্যু হয় তিরিশে পৌষ। তাঁকে সমাধিস্থ করা হয় পয়লা মাঘ৷ শোনা যায়, লক্ষাধিক মানুষ এসেছিলেন শেষকৃত্যে। মেলা বসে গিয়েছিল প্রায়৷ তখন থেকেই প্রতি বছর এই মেলা বসে। অসংখ্য মানুষ আসেন৷ ভাই খাঁ পীরের মাজার দর্শন করেন&nbsp;
এই এলাকা আলু চাষের জন্য প্রসিদ্ধ। হয়তো সেই কারণেই মেলায় আলুরদমই প্রধান আকর্ষণ। তবে কাঁকড়া বিক্রির কারণ একেবারেই অজানা।

নারকেলের পাতার খিল দিয়ে নৌকা তৈরি করে পুজোর শেষে নৌকা ভাসিয়ে দেন। সুবর্ণরেখা নদীর জলে অর্ঘ নিবেদন করেন মহিলারা। একই উৎসবের অনেক নাম, কেউ বলেন অক্ষয় ষষ্ঠী, কেউ আবার বলেন মন্থন ষষ্ঠী।

chapra shasthi celebration in gopiballavpur - Chapra sasthi in Gopiballavpur: সন্তান কামনায় গাঁয়ের মহিলাদের চাপড়া ষষ্ঠী উদযাপন, পূজিত হলেন সুবর্ণরেখাও

Chapra sasthi in Gopiballavpur: সন্তান কামনায় গাঁয়ের মহিলাদের চাপড়া ষষ্ঠী উদযাপন, পূজিত হলেন সুবর্ণরেখাও

নারকেলের পাতার খিল দিয়ে নৌকা তৈরি করে পুজোর শেষে নৌকা ভাসিয়ে দেন। সুবর্ণরেখা নদীর জলে অর্ঘ নিবেদন করেন মহিলারা। একই উৎসবের অনেক নাম, কেউ বলেন অক্ষয় ষষ্ঠী, কেউ আবার বলেন মন্থন ষষ্ঠী।

শহুরে জীবনে মহাসমারোহে দুর্গা পুজোর আয়োজন হলেও ছোট ছোট আঞ্চলিক ধর্মীয় রীতি রেওয়াজের চল প্রায় নেই বললেই চলে। সেরকমই এক উৎসব চাপড়া ষষ্ঠী (Chapra Shashthi)। সন্তানের মঙ্গল কামনায় প্রতি বছর ভাদ্র মাসের শুক্ল ষষ্ঠী তিথিতে সুবর্ণরেখা (Subarnarekha) নদীর তীরে এই ষষ্ঠী উদযাপন হয়
&nbsp;গোপীবল্লভপুরের সুবর্ণরেখা নদী তীরবর্তী গ্রামগুলোতে মহিলারা মহা সমারোহে পালন করলেন চাপড়া ষষ্ঠী। বর্গীডাঙা,নয়াবাসান, খুন্তি মোড়ে ,সামাদী,পিড়াশিমূল, আলমপুর, ভট্টগোপালপুর সহ একাধিক গ্রামের মহিলারা নদী তীরে অস্থায়ী ভাবে কলাগাছ,হলুদগাছ,বাঁশ গাছ, দধি তৈরির মন্থন দন্ড সহ একাধিক উপাচার প্রতিস্থাপন করে ব্রত পালন করেন।
<a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/sourav-ganguly-s-social-media-team-by-mistake-reveals-all-the-details-of-brand-promotion-tricks-1662173743737">Sourav Ganguly: সৌরভের ছোট্ট ভুলে ভেস্তে গেল দীপিকা-রশ্মিকা-কপিল শর্মাদের 'মেগা ব্লকবাস্টার'-এর প্রচার</a>
নারকেলের পাতার খিল দিয়ে নৌকা তৈরি করে পুজোর শেষে নৌকা ভাসিয়ে দেন। সুবর্ণরেখা নদীর জলে অর্ঘ নিবেদন করেন মহিলারা। একই উৎসবের অনেক নাম, কেউ বলেন অক্ষয় ষষ্ঠী, কেউ আবার বলেন মন্থন ষষ্ঠী।
&nbsp;

village

ক্যাটাগরি

Trending topics