ভারত সরকারের টাঁকশালে চরম গোপনীয়তা ছিল। ছিল পর্যাপ্ত নিরাপত্তা। অথচ কোষাগারে কোনও নোটই পৌঁছল না। হঠাৎ করেই গায়েব ৮৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
তথ্যের অধিকার আইনে পাওয়া এই বিষয়ে জাতীয় অর্থনীতির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের ভল্টে নোটের সুরক্ষা নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। যদিও এই দাবি খারিজ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, বিষয়টির ভুল ব্যখ্যা করা হচ্ছে। এত পরিমাণ নোট উধাও হওয়ার দাবি করা হয়েছে, তা সঠিক নয়। তথ্যের অধিকার কর্মী মনোরঞ্জন রায়ের বক্তব্য, এই বিপুল পরিমাণ নোটের গরমিলে ভারতীয় অর্থনীতিতে বড় ক্ষতি হয়েছে। গোটা ঘটনায় সেন্ট্রাল ইকনমিক ইন্টেলেজেন্স বুরো ও ইডিকে চিঠি লিখেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: নেই হুইলচেয়ার, আস্থা নিজের স্কুটি, কোটায় পিতৃদিবসের আগে ভাইরাল এক বাবা-ছেলের লড়াই
বেঙ্গালুরু, নাশিক ও মধ্যপ্রদেশ তিনটি সরকারি টাঁকশালে ভারতীয় নোট ছাপা হয়। ছাপার পর সেই নোট পাঠানো হয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভল্টে। ব্যাঙ্কের মাধ্যমে বাজারে আসে নোট।