সোমবার শান্তনু-ঘনিষ্ঠ অয়ন শীলকে আদালতে পেশ করা হয়। এদিন ইডি জানায়, দুর্নীতি যোগের মাত্র ১০ শতাংশ তাঁদের হাতে এসেছে। বাকি এখনও ৯০ শতাংশ। ইডির এই বক্তব্যে কার্যত শোরগোল পড়ে যায় আদালত চত্বরে। উল্লেখ্য, বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন হাতে আসতেই শান্তনু-অয়ন শীলের সমস্ত চ্যাটের হদিশ পান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতারের পরই ইডির স্ক্যানারে আসে অয়নের নাম। সল্টলেকের এফডি ব্লকের ৩৮৮ নম্বর বাড়িতে ছিল অয়নের অফিস। শনিবার সেখানেই হানা দেন ইডি আধিকারিকরা । দীর্ঘ ৩৭ ঘণ্টা সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। একই সঙ্গে জেরাও করা হয় অয়নকে। তাঁর বক্তব্যে অসঙ্গতি খুঁজে পান ইডি আধিকারিকরা। তল্লাশি অভিযানে বেশ কয়েকটি কম্পিউটারের হার্ড ডিস্ক এবং মোবাইল থেকেও প্রচুর তথ্য পেয়েছেন তাঁরা । এরপরই সল্টলেকের অফিস থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।