আরাবুল ইসলামকে ১২ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল বারুইপুর আদালত। শুক্রবার দুই পক্ষের সওয়াল-জবাব শোনার পর বিচারক আরাবুলকে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি।
এদিন আদালতের কাছে আরাবুল ইসলামের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজত চান সরকার পক্ষের আইনজীবী। ISF কর্মী খুনের ঘটনায় আরাবুলের যুক্ত থাকার পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণও আছে বলে দাবি করেন তিনি। আরাবুলের আইনজীবীরা জানান, তৃণমূল নেতা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জন্য এসব করা হচ্ছে। আরাবুল অসুস্থ বলেও আদালতে জানান, তাঁর আইনজীবীরা।
উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটের সময় অশান্তি, মনোনয়নে বাধা দেওয়া, খুনের চেষ্টা-সহ একাধিক অভিযোগে গ্রেফতার হন আরাবুল ইসলাম। তাঁকে গ্রফতার করে উত্তর কাশীপুর থানার পুলিশ। এরপর লালবাজারে আনা হয় তাঁকে। আরাবুলের গ্রেফতারির পরই শুক্রবার সকালে ভাঙড়ের কোচপুকুর এলাকায় সংঘর্ষ বাধে তৃণমূল ও আইএসএফের মধ্যে।