মুক্তি চান মানিক। মঙ্গলবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে এই আবেদন নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের। এদিন এই মামলায় তাঁকে আদালতে পেশ করা হয়েছিল। আদালতে মানিকের দাবি, তাঁকে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি দেওয়া হোক। বিচারক এমন রায় দিন, যাতে তাঁকে পরের দিন সকালে আর যেন ঘুম থেকে উঠতে না হয়।
আদালতে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে মানিকের দাবি, ১০০০ পাতার যে চার্জশিট রয়েছে তাতে উল্লেখ রয়েছে যে সম্পূর্ণটাই নবম দশম অবং অশিক্ষক কর্মচারীদের নিয়োগের সঙ্গে জড়িত। তাহলে তিনি কী করে এখানে এলেন? প্রাথমিকে অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের কোনও ব্যবস্থা নেই। তাহলে তিনি কী করে এই মামলায় যুক্ত হলেন? তিনি তো কোনওভাবে এর সঙ্গে জড়িত নয় বলেই আদালতে দাবি পলাশিপাড়ার বিধায়কের।
ইডির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মানিকের আর্জি, হয় এই মামলায় তাঁকে এমন একটা রায় দেওয়া হোক, যেখানে তাঁকে আর চোখ খুলতে হবে না। আর না-হলে এই মামলা থেকে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হোক।