ফিরহাদ হাকিমের সফর চলাকালীন বীরভূমের মাটিতে রক্ত ঝরল। বালিঘাটের দখল ঘিরে মৃত্যু হল এক তৃণমূল কর্মীর। এরপরেই রাজনৈতিক রং না দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন ফিরহাদ। মন্ত্রীর নির্দেশের পরেই গ্রেফতার তৃণমূলের এক নেতা-সহ ১৫ জন।
রবিবার সকালে সিউড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে ফিরহাদ হাকিম জানান, ‘‘পুলিশকে বলেছি, কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করতে হবে। যাতে মানুষ শান্তিতে থাকতে পারেন, আইনত বালি তোলা হয়, এ সব যাতে দ্রুত বন্ধ হয় সে কথা আমি বলেছি।" এমনকি তিনিও যে সকালে বোমার আওয়াজ পেয়েছেন, তা স্বীকার করেন ফিরহাদ।
স্থানীয় সূত্রে দাবি, শনিবার বালি খাদানের দখলদারিকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। যদিও গোষ্ঠীকোন্দলের কথা অস্বীকার করেছে শাসক দল। শনিবার স্থানীয় একটি পুকুরের পাশ থেকে উদ্ধার হয় মৃত ফাইজুল শেখের দেহ। তাঁর শরীরে একাধিক ক্ষত চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাত পর্যন্ত উত্তেজনা ছিল সিউড়ি বাঁশজোড়া গ্রামে।