খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

সত্যিই তো। কোথায় খুঁজবেন প্রিয়-জনকে? ডিসটেন্স লার্নিংয়ের যুগে কোচিং সেন্টার, কলেজে যাতায়াত কমছে Gen Z-র। ফলে বন্ধুত্বের হাতছানি কম। আবার কর্মক্ষেত্রেও শুরু হয়েছে Work From Home। ফলে অফিসের কাওকে যে প্রেম নিবেদন করবেন এমন সুযোগ কমছে ধীরে ধীরে। তাহলে উ

A brief history of dating apps from early beginnings to todays online matchmaking phenomena - Dating App: লাভ অ্যাট রাইট সোয়াইপ : ডেটিং অ্যাপে মনের মানুষের সন্ধান কি মেলে?

সত্যিই তো। কোথায় খুঁজবেন প্রিয়-জনকে? ডিসটেন্স লার্নিংয়ের যুগে কোচিং সেন্টার, কলেজে যাতায়াত কমছে Gen Z-র। ফলে বন্ধুত্বের হাতছানি কম। আবার কর্মক্ষেত্রেও শুরু হয়েছে Work From Home। ফলে অফিসের কাওকে যে প্রেম নিবেদন করবেন এমন সুযোগ কমছে ধীরে ধীরে। তাহলে উপায় কী?

 লাভ অ্যাট রাইট সোয়াইপ : ডেটিং অ্যাপে মনের মানুষের সন্ধান কি মেলে?

সত্যিই তো। কোথায় খুঁজবেন প্রিয়-জনকে? ডিসটেন্স লার্নিংয়ের যুগে কোচিং সেন্টার, কলেজে যাতায়াত কমছে Gen Z-র। ফলে বন্ধুত্বের হাতছানি কম। আবার কর্মক্ষেত্রেও শুরু হয়েছে Work From Home। ফলে অফিসের কাওকে যে প্রেম নিবেদন করবেন এমন সুযোগ কমছে ধীরে ধীরে। তাহলে উপায় কী?

প্রেম, ভালবাসা...বলতে গেলে ছোট শব্দ । কিন্তু, তার পিছনে যে আবেগ, অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করার নয় । বুঝে নিতে হয় । ভালবাসা মানে যে দু'টি হৃদয়ের কানেকশন । যে মানুষটার জন্য পথের ধারে, পার্কে কিংবা কলেজের গেটের সামনে লাল গোলাপ হাতে দিনের পর দিন অপেক্ষা করা, বা শীতের সন্ধেয় গরম চায়ে চুমুক দিয়ে কাটিয়ে দেওয়া যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা । অথবা মনের মানুষটির জন্য সারাদিন প্রজাপতি ধরে সারা শহরের বুকে রং ছড়িয়ে দেওয়া ! কিন্তু সেই রকম মানুষ খুঁজে পাওয়া কি এতই সহজ ? সবাই কি আর ভালবেসে থেকে যেতে পারে ? হাতে হাত রেখে বলতে পারে, আমি তোমার প্রেমে হব সবার কলঙ্কভাগী?
সত্যিই তো। কোথায় খুঁজবেন প্রিয়-জনকে? ডিসটেন্স লার্নিংয়ের যুগে কোচিং সেন্টার, কলেজে যাতায়াত কমছে Gen Z-র। ফলে বন্ধুত্বের হাতছানি কম। আবার কর্মক্ষেত্রেও শুরু হয়েছে Work From Home। ফলে অফিসের কাওকে যে প্রেম নিবেদন করবেন এমন সুযোগ কমছে ধীরে ধীরে। তাহলে উপায় কী? পথ এখন একটাই। অনলাইন ডেটিং অ্যাপ।
শুরুটা ১৯৬৫ সালে। হার্বার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র IBM 1401 কম্পিউটার নিয়ে কাজকর্ম শুরু করেন। লক্ষ্য ছিল একটাই। কম্পিউটার বেসড ম্যাচমেকিং শুরু করা। তবে সেটা শুধুমাত্র আমেরিকাতেই আবদ্ধ ছিল। যেমন ভাবা তেমন কাজও শুরু। দুই ছাত্র ৭৫টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা তৈরি করেন। বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্থানীয় এলাকায় যাঁরা সিঙ্গল ছিলেন তাঁদের কাছে সেই প্রশ্নমালা পাঠিয়ে প্রতিটি প্রশ্নের জবাব চাওয়া হয়েছিল। সেই প্রশ্নগুলির উত্তরের ভিত্তিতে পছন্দমতো মনের মানুষ দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন হার্বার্ডের ওই দুই পড়ুয়া।&nbsp;
শুরু থেকেই অতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে পুরো পদ্ধতি। একবছরের মধ্যে অর্থাৎ ১৯৬৬ সালে ৯০ হাজার সিঙ্গল, প্রেমিক-প্রেমিকা খোঁজার জন্য ওই কম্পিউটার বেসড ম্যাচ মেকিং পদ্ধতি ব্যবহার করতে শুরু করেন। বর্তমানে যা পরিচিত ডেটিং অ্যাপ নামেই।
তারপর কেটে গিয়েছে কয়েক দশক। শুধু মার্কিন সাম্রাজ্য নয়, গোটা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও ব্যাপক ব্যবহৃত হতে শুরু হয় ডেটিং অ্যাপ। সম্প্রতি এক সমীক্ষা রিপোর্টে প্রকাশিত ২০২৩ সালে ৮ কোটিরও বেশি ভারতীয় ভালোবাসার মানুষ খুঁজতে ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার করতেন। ২০২৪ এবং আগামী বছরগুলিতে সেই সংখ্যাটা লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ওই প্রতিবেদনেই প্রকাশ, স্মলকেস নামে একটি সংস্থা তাদের একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল। যেখানে জানানো হয়েছিল, গোটা বিশ্বের মধ্যে &nbsp;পঞ্চম বৃহত্তম ডেটিং অ্যাপের বাজার রয়েছে ভারতে।&nbsp;
ভারতে এখনও পর্যন্ত ২০টির-ও বেশি ডেটিং অ্যাপ রয়েছে। স্ট্যাটিস্টার প্রকাশিত একটি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এই দেশে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে টিন্ডার। ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ এই অ্যাপের ব্যবহারকারী। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বাম্বল এবং বাদো।
এ-তো গেল কিছু তথ্য। কিন্তু শুধুই কি মনের মানুষের খোঁজেই ডেটিং অ্যাপের ব্যবহার বাড়ছে? পরিসংখ্যান কিন্তু সেরকম বলছে না। নিম্বল অ্যাপজেনি নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অনলাইন ডেটিং অ্যাপে যাঁদের মধ্যে পরিচয় হয় তাঁদের মধ্যে ৭০ শতাংশ ব্যবহারকারী বিশেষ এবং রোমান্টিক রিলেশনশিপ পর্যন্ত পৌঁছন। তবে ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদও কম নয়।&nbsp;
সিভিকসায়েন্স ডট কম টিন্ডার ব্যবহারকারীদের নিয়ে একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালের হিসেবে টিন্ডার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৩৫ শতাংশ ব্যবহারকারীর বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে, ২৫ শতাংশের বয়স ২৫ থেকে ৩৪ বছরের মধ্যে এবং ৩৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সীর সংখ্যা ২০ শতাংশ, ৪৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সীর সংখ্যা ৮ শতাংশ। &nbsp;অন্যদিকে টিন্ডার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ২৪ শতাংশ মহিলা &nbsp;এবং ৭৫ শতাংশ পুরুষ।&nbsp;
অল্পবয়সীদের পাশাপাশি মধ্যবয়সীদেরও ভিড় বাড়ছে ডেটিং অ্যাপে। অনেকেই জানিয়েছেন, একাকিত্ব কাটাতেই ডেটিং অ্যাপের সাহায্য নিচ্ছেন মধ্যবয়সীরা।
আগে হালকা বা ক্যাজুয়াল সম্পর্কের জন্যই অনলাইন ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার করা হত। অনেকের ধারণা ছিল সাময়িক প্রেম বা প্রতিশ্রুতিহীন সম্পর্ক খোঁজার জন্যই ডেটিং অ্যাপগুলি ব্যবহার করা হয়। সময়ের পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানের Gen Z সত্যিকারের সম্পর্ক খুঁজতেই ব্যবহার করছেন ডেটিং অ্যাপগুলি। ভারতের ছোটো শহরগুলিতেও আগের চেয়ে বর্তমানে ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এমনটাই দাবি ইন্টারনেট বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি একাধিক বলিউড স্টারকেও দেখা গিয়েছে ডেটিং অ্যাপে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন হৃত্বিক রোশন, আদিত্য রায় কাপুর এবং অর্জুন কাপুর। এমনকি উর্বসী রাউতেলাও জানিয়েছেন তিনি ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার করছেন।
ডেটিং অ্যাপের ব্যবহার বাড়ার ফলে প্রেম করার ধরনও বদল হয়েছে। জনপ্রিয়তা বেড়েছে লং ডিস্টেন্স রিলেশনশিপের। স্থান, কাল, ভাষার জড়তাও অনেক কমে গিয়েছে বলেই মনে করছেন ব্যবহারকারীরা।
বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। চলিত এই প্রবাদবাক্য ধরে বলতেই হয় ডেটিং অ্যাপে প্রেম কতটা সফল বা বিফল হবে তা নির্ভর করে ব্যবহারকারীদের উপরেই। তবে সম্পর্কে যদি বিশ্বাস থাকে তাহলে একটা রাইট সোয়াইপেই মিলতে পারে আজীবন হাত ধরে চলার সঙ্গী।

প্রেম আছে, প্রেমের তকমা নেই, তাই সমাজের নানা প্রত্যাশা পূরণের চাপ নেই। যার সঙ্গে সিচুয়েশনশিপে আছেন, তাকে প্রতিশ্রুতি দিতেও হচ্ছে না। আজ আছেন মানে, কালও থাকবেন, এতটুকু আশ্বাসের দরকারও পড়ছে না, তাই সিচুয়েশনশিপ। 

from situationship to benching, know the gen Z dating term - Gen Z Dating Style: বেঞ্চিং-ঘোস্টিং-থার্স্ট ট্র্যাপ-DTR...ডেটিং নানা রকম সকম! কোনটার কী মানে, জানেন তো? 

Gen Z Dating Style: বেঞ্চিং-ঘোস্টিং-থার্স্ট ট্র্যাপ-DTR...ডেটিং নানা রকম সকম! কোনটার কী মানে, জানেন তো? 

প্রেম আছে, প্রেমের তকমা নেই, তাই সমাজের নানা প্রত্যাশা পূরণের চাপ নেই। যার সঙ্গে সিচুয়েশনশিপে আছেন, তাকে প্রতিশ্রুতি দিতেও হচ্ছে না। আজ আছেন মানে, কালও থাকবেন, এতটুকু আশ্বাসের দরকারও পড়ছে না, তাই সিচুয়েশনশিপ।&nbsp;

এক বৈশাখে দেখা হল দু'জনার, জষ্ঠিতে হল পরিচয়, আসছে আষাঢ় মাস, মন তাই ভাবছে, কী হয় কী হয়, কে জানে কী হয়! ঠিক এরকম কী হয় কী হয় ভাব হত, তবে আজ থেকে ৩/৪ দশক আগে। কালের নিয়মে কত কিছু বদলেছে, প্রেমের ধরণই বা বদলাবে না কেন? রিলেশনশিপ বা কোর্টশিপ নয়, জেন Z এখন স্বচ্ছন্দ অন্যরকম ডেটিং-এ। ডেটিং-এর বিভিন্নতার ভিত্তিতে তাকে আবার আলাদা আলাদা ভাবে ভাগ করা হয়েছে। কোনওটার নাম সিচুয়েশনশিপ, কোনওটা বেঞ্চিং, ঘোস্টিং, স্লো ফেড, থার্স্ট ট্র্যাপ।&nbsp;
সিচুয়েশনশিপ
কী এই সিচুয়েশনশিপ? নাহ, নির্দিষ্ট কোনও সংজ্ঞা নেই। মানে, কোন কোন বক্সে টিক করলে বলা যাবে আপনি সিচুয়েশনশিপে আছেন, এমনও কোনও ছক বাঁধা নিয়ম নেই। তাহলে?
সিচুয়েশনশিপ খানিকটা কুয়াশার মতো, শুধু মেঘ বলা যাবে না, আবার বৃষ্টিও না। অর্থাৎ প্রেম বা প্রেমের মতো একটা টান, ভাল লাগা, অনুভূতি আছে, অথচ সম্পর্ককে নাম দিতে রাজি নন দু'জন। সিলমোহর দিচ্ছেন না সম্পর্ককে। তবে জীবনে বন্ধুর চেয়ে সামান্য হলেও বেশি কিছু বলে ডাকা যায়, এমন কারোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ আছে।&nbsp;
প্রেম আছে, প্রেমের তকমা নেই, তাই সমাজের নানা প্রত্যাশা পূরণের চাপ নেই। যার সঙ্গে সিচুয়েশনশিপে আছেন, তাকে প্রতিশ্রুতি দিতেও হচ্ছে না। আজ আছেন মানে, কালও থাকবেন, এতটুকু আশ্বাসের দরকারও পড়ছে না, তাই সিচুয়েশনশিপ।&nbsp;
বেঞ্চিংঃ
এই মুহুর্তে মানুষটির সঙ্গে রোম্যান্টিক সম্পর্কে নেই আপনি, তবু প্ল্যান বি হিসেবে হাতে রেখেছেন কাউকে, বা কেউ আপনাকে। বেঞ্চিং-এর ক্ষেত্রে দু'টো মানুষের মধ্যে কথা হচ্ছে, দেখা হচ্ছে, ঘনিষ্ঠতা একটা মাত্রার ওপর বাড়ছে না, তবে ভবিষ্যতে বাড়ার সম্ভাবনা থাকছে।&nbsp;
DTR (ডিফাইন দ্য রিলেশনশিপ)
দু'টো মানুষ কাছাকাছি আছেন, দেখা হচ্ছে, রোম্যান্টিক কথাও হচ্ছে, ঘনিষ্ঠতা ভালোই রয়েছে, কিন্তু এই সম্পর্ককে ঠিক কী নামে ডাকবেন, এখনও জানেন না, অথচ আপনি নাম দিতে চান, তাই এবার আপনার সঙ্গীকে রীতিমতো চেপে ধরেছেন, সম্পর্কের একটি নির্দিষ্ট সংজ্ঞা দিতেই হবে। এটা হল ডিফাইন দ্য রিলেশনশিপ স্টেটাস।&nbsp;
থার্স্ট ট্র্যাপ
এক্ষেত্রে সম্ভাব্য সঙ্গীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি, সেলফি বা ক্যাপশনকে ব্যবহার করে জেন জি। কোথাও ঘুরতে গেলে নিজের সুন্দর সুন্দর ছবি তুলে এডিট করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া হয় নির্দিষ্ট কারোর কথা ভেবেই।&nbsp;
ঘোস্টিং
ঝুপ করে ডুবে যাওয়া সম্পর্ক। মানে দুটো মানুষের সম্পর্ক ছিল, সব ঠিক্টহাক, একজন দুম করে, কোনও কারণ ব্যখ্যা না করে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে গেলেন, এমন ঘটনাও হালে ঘটছে। সম্পর্কে যে ইতি টানা হচ্ছে, সেটা পর্যন্ত জানানো হয় না উলটো দিকে থাকা মানুষটিকে। এই ঘটনা জেন জির কাছে পরিচিত ঘোস্টিং নামে।&nbsp;
স্লো ফেড
গ্রীষ্মের সূর্যাস্তের মতো ধীরে ধীরে একটা সম্পর্কের মরে যাওয়া। একটা সম্পর্কে ছিলেন, কিন্তু ক্রমশ ঘনিষ্ঠতার মাত্রা কমছে, সম্পর্কে থাকা মানুষ দু'টো রোজ একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছে। যোগাযোগ কমছে, একে অন্যের জন্য সময় দেওয়া কমছে, দুজনের মন থেকেই মুছে যাচ্ছে আরেকজনের জায়গা। সব হচ্ছে ধাপে ধাপে, ঝুপ করে নয়। এই হল স্লো ফেডের ধর্ম।&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;
&nbsp;

ভ্যালেন্টাইনস ডে নয়। বরং বড়দিনের সময়েই সব থেকে বেশি একাকীত্ব অনুভব করেন সিঙ্গেলরা। এমনটাই দাবি করছে এক সমীক্ষা। 

Not Valentine's Day, Christmas and New Year's Eve are the loneliest days for singles - Christmas and New Year's Eve: ভ্যালেন্টাইন ডে নয়, সমীক্ষা অনুযায়ী বছরের এই সময় একলা অনুভব করেন সিঙ্গেলরা

ভ্যালেন্টাইন ডে নয়, সমীক্ষা অনুযায়ী বছরের এই সময় একলা অনুভব করেন সিঙ্গেলরা

ভ্যালেন্টাইনস ডে নয়। বরং বড়দিনের সময়েই সব থেকে বেশি একাকীত্ব অনুভব করেন সিঙ্গেলরা। এমনটাই দাবি করছে এক সমীক্ষা।&nbsp;

ভ্যালেন্টাইনস ডে (Valentine's Day) নয়। বরং বড়দিনের (Christmas) সময়েই সব থেকে বেশি একাকীত্ব অনুভব করেন সিঙ্গেলরা। এমনটাই দাবি করছে এক সমীক্ষা।&nbsp;
অ্যাপটি টিয়ার ১ এবং ২ শহরের দশ হাজার সার্ভে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে একটি সমীক্ষা চালায়। এই সমীক্ষা অনুযায়ী, বছরের এই সময় অর্থাৎ বড়দিন এবং নতুন বছর শুরু হওয়ার সময়ে (Christmas and New Year's eve) ডেটিং অ্যাপে ব্যবহারকারী লগ-ইনের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। যা স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছে সিঙ্গেলরা এই সময় দিন কাটানোর জন্য এই অ্যাপে মনের মানুষ খুঁজতে শুরু করেন।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/kolkata-traffic-police-guidelines-in-park-street-during-crismass-and-new-year-1671878784922">ক্রিসমাস ইভে সেজে উঠেছে পার্ক স্ট্রিট চত্বর, যান নিয়ন্ত্রণে তৎপর ট্রাফিক পুলিশ</a>
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ২৫ শতাংশ পুরুষ যাদের নতুন ম্যাচ হয়েছে। তাঁরা বড়দিন বা নববর্ষের প্রাক্কালে দেখা করার পরিকল্পনা করেন। ২৫-৩০ বছরের মধ্যে অবিবাহিত মহিলাদের মধ্যে ৩৬ শতাংশ জানিয়েছেন, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং বছরের শেষের দিক ডেটিংয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর বাইরে, ৩০ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন যে নতুন বছর তাঁদের সম্পর্কের মান উন্নত করতে পারে।

তাঁদের নিয়ে জল্পনা ছিলই। এবারে, সেই জল্পনার আগুনেই ঘি ঢাললেন বলিউড অভিনেত্রী সারা আলি খান ও ভারতীয় ক্রিকেটার শুভমন গিল।

Sara Ali Khan and Shubman Gill are reportedly dating - Sara Ali Khan- Shubhman Gill:  প্রেম করছেন দুজনে? সারা আলি খান ও শুভমন গিলের ভিডিয়ো নিয়ে জল্পনা নেটপাড়ায়

Sara Ali Khan- Shubhman Gill:  প্রেম করছেন দুজনে? সারা আলি খান ও শুভমন গিলের ভিডিয়ো নিয়ে জল্পনা নেটপাড়ায়

তাঁদের নিয়ে জল্পনা ছিলই। এবারে, সেই জল্পনার আগুনেই ঘি ঢাললেন বলিউড অভিনেত্রী সারা আলি খান ও ভারতীয় ক্রিকেটার শুভমন গিল।

তাঁদের নিয়ে জল্পনা ছিলই। এবারে, সেই জল্পনার আগুনেই ঘি ঢাললেন বলিউড অভিনেত্রী সারা আলি খান ও ভারতীয় ক্রিকেটার শুভমন গিল। তাঁরা একে অপরকে ডেট করছেন, এমন গুঞ্জনে সরগরম নেটদুনিয়া। এবার সাম্প্রতিক দুটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। ওই দুটি ভিডিয়োর একটিতে দেখা যাচ্ছে, সারা ও শুভমন একসঙ্গে হোটেল ছাড়ছেন। অপরটিতে, দুজনে উড়ান ছাড়ার অপেক্ষায় রয়েছেন।
দ্বিতীয় ভিডিয়োটিতে কয়েকজন ভক্তের সঙ্গে সেলফি নিতেও দেখা যায় সারা আলি খানকে। তিনি সেই সেলফিগুলি নিয়ে নিজের আসনের দিকে চলে যান। তারপর যাঁর পাশে গিয়ে বসেন, তাঁর সঙ্গে একজন ক্রিকেটারের খুব মিল রয়েছে বলে দাবি নেটিজেনদের। ওই ক্রিকেটারই কি শুভমন গিল? জল্পনা ক্রমে বাড়ছে!
গত অগস্ট মাসে মুম্বইয়ের বাস্তিয়ান রেস্তোরাঁতে সারা আলি খান ও শুভমন গিলকে একসঙ্গে দেখে ফেলেন এক ভক্ত। তারপর থেকেই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে বলি-দুনিয়ায় গুঞ্জন।&nbsp;
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে আনন্দ এল রাইয়ের 'অতরঙ্গি রে'-তে অভিনয়ের পর সারা আলি খান আপাতত 'গ্যাসলাইট' এর শুট নিয়ে ব্যস্ত। ছবিটিতে তাঁর বিপরীতে রয়েছেন বিক্রান্ত ম্যাসি। ভিকি কৌশলের সঙ্গেও একটি ছবি রয়েছে তাঁর হাতে।

কথা ছিল ডেটে যাওয়ার। সেই কথা মতো হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরেও আসেননি সঙ্গী। চটে যাওয়াই স্বাভাবিক। ভীষণ চটলেন আমেরিকার এক মহিলাও। কিন্তু তারপর যে কাণ্ড করলেন, তা অভাবনীয়।

Woman files cases for not standing on Date in America - Woman Sues for Dating: ডেটে আসেননি, এক ব্যক্তির কাছে ৮ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ চাইলেন মহিলা

Woman Sues for Dating: ডেটে না আসায় গোসা! ব্যক্তির কাছে ৮ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ চেয়ে আদালতে মহিলা

কথা ছিল ডেটে যাওয়ার। সেই কথা মতো হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরেও আসেননি সঙ্গী। চটে যাওয়াই স্বাভাবিক। ভীষণ চটলেন আমেরিকার এক মহিলাও। কিন্তু তারপর যে কাণ্ড করলেন, তা অভাবনীয়।

কথা ছিল ডেটে যাওয়ার। সেই কথা মতো ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় হাজির হয়েছিলেন মহিলা। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও এলেন না সঙ্গী। চটে যাওয়াই স্বাভাবিক।&nbsp; কিন্তু শুধু রাগারাগির পর ক্ষান্ত হননি মহিলা। ডেটে না আসা ব্যক্তির বিরুদ্ধে সোজা ৮ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা ঠুকেছেন মহিলা।
ঘটনাটি আমেরিকার মিশিগানের। অভিযোগকারিনীর নাম কোয়াশোনটি শর্ট। রিচার্ড জর্ডন নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে ডেটে যাওয়ার কথা ছিল শর্টের।&nbsp; &nbsp;স্থানীয় জেলা আদালতে তাঁর অভিযোগ, সম্প্রতি মা গত হয়েছেন, সেই মায়ের জন্মদিনের দিনই দেখা করার কথা ছিল। কিন্তু জর্ডন কথা দিয়েও না আসায় মানসিক ভাবে চরম বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন শর্ট। তাঁর দাবি, জর্ডন&nbsp; ইচ্ছাকৃত ভাবেই তাঁর সঙ্গে এই প্রতারণা করেছেন ।&nbsp;
ডেটিংয়ে না যাওয়ায় ৮ লক্ষ টাকা মামলা! হতভম্ব জর্ডন।&nbsp; জানিয়েছেন, ওই একটি ডেট ছাড়া আর কখনও তাঁর শর্টের সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি। জর্ডনের দাবি, এই বিপুল ক্ষতিপূরণ চেয়ে আদালত ও তাঁর সময়ের অপচয় করছেন শর্ট। মামলাটি সার্কিট বেঞ্চে স্থানান্তর করে জেলা আদালত।&nbsp;

dating

ক্যাটাগরি

Trending topics