খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী। 

Can momos cause diabetes, nervous disorder and piles? Know what experts say - Momos: পছন্দের খাবার মোমো! অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

পছন্দের খাবার মোমো! অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী।&nbsp;

স্ট্রিট ফুডের (street food ) তালিকায় একেবারে প্রথম দিকেই রয়েছে মোমো (Momos)। তেল, ঝাল, মশলা ছাড়া বেশ সুস্বাদু একটি খাবার মোমো। যে কারণে অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের পছন্দের তালিকায়ও জায়গা করে নিয়েছে মোমো। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, আদতে মোমো আমাদের স্বাস্থ্যের (health) জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাবার। যার প্রভাব মানব শরীরে বেশ দীর্ঘমেয়াদী।&nbsp;
মোমো কেন স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ?&nbsp;
বাজারে বিক্রি হওয়া মোমোগুলি মিহি ময়দা (refined flour) দিয়ে তৈরি করা হয়। যার মধ্যে অ্যাজোডিকার্বোনামাইড, ক্লোরিনেটিং, বেনজয়াইল পারক্সাইড এবং অন্যান্য রাসায়নিক থাকে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার অ্যান্ড হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেস অনুসারে, এই ময়দা শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/ginger-garlic-paste-can-be-used-for-6-months-know-how-to-store-1670225411569">একবার আদা-রসুনের পেস্ট বানালেই ব্যবহার করা যাবে ৬ মাস! জানুন সংরক্ষণ পদ্ধতি</a>
কারণ এই মিহি ময়দাতে যথেষ্ট পরিমানে পুষ্টি থাকে না। বরং এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ফলে যাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি তাঁদের জন্য মোমো বিপজ্জনক। এমনকি সুস্থ ব্যক্তি অতিরক্তি মোমো খেলে তাঁরও ব্লাড সুগার বৃদ্ধির ঝুঁকি থেকে যায়। এছাড়াও এই ময়দাতে উপস্থিত থাকা রাসায়নিক অগ্ন্যাশয়ের ক্ষতি করে। যার ফলে হতে পারে পাইলস।&nbsp;

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আগের থেকে সাবধান হলে এই রোগ আপনার ধারে-কাছে ঘেষতে পারবে না ।

World Diabetes Day 2022 :  - World Diabetes Day 2022 : মা-বাবার ডায়াবেটিস, ঝুঁকি রয়েছে আপনারও, সতর্ক হোন আগেই

World Diabetes Day 2022 : মা-বাবার ডায়াবেটিস, ঝুঁকি রয়েছে আপনারও, সতর্ক হোন আগেই

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আগের থেকে সাবধান হলে এই রোগ আপনার ধারে-কাছে ঘেষতে পারবে না ।

ডায়াবেটিস সাধারণত বংশানুক্রিমক । বলা হয়, মা-বাবা ডায়াবেটিক রোগী হলে, সন্তানেরও মধুমেহ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । আর বর্তমান যুগের যা লাইফস্টাইল, তাতে অসম্ভব কিছুই নয় । তবে, চিকিৎসকরা এও জানাচ্ছেন, আগের থেকে সাবধান হলে এই রোগ আপনার ধারে-কাছে ঘেষতে পারবে না । ভবিষ্যতে যদি ডায়াবেটিক রোগী না হতে চান, তার জন্য কী কী করবেন, জেনে নিন...
জীবনযাত্রা পরিবর্তন&nbsp;
বর্তমানে শরীরে বেশিরভাগ রোগের উৎপত্তি কিন্তু মানুষের জটিল জীবনযাত্রার কারণে । শরীর সুস্থ রাখতে গেলে জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তন আনতে হবে । ফাস্টফুড খাওয়া কমাতে হবে । তুলনায় খাদ্যাভাসে রাখুন পুষ্টিকর খাবার । আর রাত জাগা চলবে না ।
শরীরচর্চা
শরীরচর্চা যে কোনও রোগ নিরাময়ের সহজ উপায় । প্রতিদিন নিয়ম করে যদি আধ ঘণ্টাও শরীরচর্চা করেন, তাহলে রোগ আপনার ধারে কাছে আসতে পারবে না । ডায়াবেটিস যাতে না হয়, সেজন্য ওজোন নিয়ন্ত্রণে রাখুন । প্রতিদিন যোগব্যায়াম কিংবা হাঁটাহাঁটি করুন । শারীরিক পরিশ্রম বাড়াতে হবে ।
একটানা বসে কাজ নয়
বর্তমানে, কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের সামনে বসেই দিন কাটে বেশিরভাগ ছেলেমেয়েদের । আর ওয়ার্ক ফ্রম হওয়ায় তো আরও সর্বনাশ । চিকিৎসকদের পরামর্শ, কাজের ফাঁকে কিছুক্ষণ অন্তর ঘরে কিংবা অফিসের মধ্যেই হাঁটাচলা করতে হবে ।
উপোস করা চলবে না&nbsp;
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি যদি কমাতে চান, তাহলে উপোস একেবারেই চলবে না । চিকিৎসকরা বলছেন, পেট খালি দেওয়া যাবে না । তাঁদের মতে, অল্প অল্প খান, তবে বারবার খান ।
ধূমপান ও মদ্য়পান বর্জন&nbsp;
ধূমপান ও মদ্য়পান হাই কোলেস্টেরল এবং হাই ব্লাড প্রেসার ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ ডেকে আনে । তাই, ধূমপান এবং মদ্যপানে বর্জন করতে হবে । &nbsp; &nbsp;

ডায়াবিটিস রোগী মানেই কলা থেকে শতহস্ত দূরে । শুধু ডায়াবিটিস রোগী নয়, ডায়াবিটিস হতে পারে এরকম ব্যক্তিকে কলা খেতে বারণ করা হয় । কারণ কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে । তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা ডায়াবিটিস রোগীদের কলা খেতে বারণ করেন । তবে, কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতে, ডায়াবিটিস রোগীরা কলা খেতেই পারেন । তবে, তার জন্য কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হবে ।
আমরা সাধারণত পাকা কলা খাই বা খেতে পছন্দ করি । কিন্তু, কলা যত সবুজ হবে, এর মিষ্টতা তত কম হবে এবং তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও খুব উপকারী । সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা বেশ উপকারী । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।
কাঁচা কলা : এই ধরনের কলা ডায়াবেটিক ও প্রি-ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল । এই ধরনের কলায় থাকে ‘রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ’, যা ক্ষুদ্রান্ত্রে দ্রুত পাচিত হয় না । বরং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে । কাঁচকলা দিয়ে নানাধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন । যেমন- কাঁচকলার কোফতা, শুক্তোর মধ্যে কাঁচকলা দারুণ লাগে । আর পেটের গন্ডগোল হলে কাঁচকলা তরকারি উপকারী ।
পাকা কলা: পাকা কলাতে থাকে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬। কিন্তু পাকা কলাতে কিছু প্রাকৃতিক সুইটনেস থাকে । এই কলা হার্ট, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল । তবে ডায়াবিটিস রোগীদের এই ধরনের কলা এড়িয়ে চলাই ভাল । প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।
বেশি পাকা কলা: কলা যখন বেশি পেকে যায় ও কিছুটা খয়েরি রঙের হয়ে যায় তখন তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য একেবারেই ভাল নয় । এই ধরনের কলা সহজ পাচ্য । কিন্তু, এতে প্রাকৃতির সুইটনেস আরও বেশি থাকে । এই ধরনের কলায় স্টার্চ ভেঙে একেবারে ন্যাচরাল সুগারে পরিণত হয় । ফলে এই ধরনের কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যেতে পারে ।
সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী । এই ধরনের কলা তাঁরা খেতেই পারেন । পাকা কলার ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিলেই ভাল । তবে,বেশি পাকা কলা অর্থাৎ খয়েরি রঙের কলা ডায়াবেটিক ও প্রো ডায়াবেটিক রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ ।

Know which type of Banana Diabetic Patients can eat - Banana for Diabetes Patient : ডায়াবিটিস রোগীরাও কলা খেতে পারেন, নজরে রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।

Banana for Diabetes Patient : ডায়াবিটিস রোগীরাও কলা খেতে পারেন, নজরে রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তা অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।

ডায়াবিটিস রোগী (Diabetes Patient) মানেই কলা থেকে শতহস্ত দূরে । শুধু ডায়াবিটিস রোগী নয়, ডায়াবিটিস হতে পারে এরকম ব্যক্তিকে কলা (Banana for Diabetes patient) খেতে বারণ করা হয় । কারণ কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে । তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা ডায়াবিটিস রোগীদের কলা খেতে বারণ করেন । তবে, কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতে, ডায়াবিটিস রোগীরা (Diabetes Food) কলা খেতেই পারেন । তবে, তার জন্য কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হবে ।
আমরা সাধারণত পাকা কলা খাই বা খেতে পছন্দ করি । কিন্তু, কলা যত সবুজ হবে, এর মিষ্টতা তত কম হবে এবং তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও খুব উপকারী । সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা বেশ উপকারী । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনও রোগী কলা খেতে পারবেন কি না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে কলা কতটা পেকেছে তার উপর ।
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/lifestyle-news/4-day-week-new-trial-for-6-months-have-started-in-uk-1654560752770" target="_blank">4 day week trial in UK: তিন দিন ছুটি-চার দিন কাজ, দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ট্রায়াল শুরু ব্রিটেনে</a> &nbsp;
কাঁচা কলা : এই ধরনের কলা ডায়াবেটিক ও প্রি-ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল । এই ধরনের কলায় থাকে &lsquo;রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ&rsquo;, যা ক্ষুদ্রান্ত্রে দ্রুত পাচিত হয় না । বরং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে । কাঁচকলা দিয়ে নানাধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন । যেমন- কাঁচকলার কোফতা, শুক্তোর মধ্যে কাঁচকলা দারুণ লাগে । আর পেটের গন্ডগোল হলে কাঁচকলা তরকারি উপকারী ।
পাকা কলা: পাকা কলাতে থাকে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬। কিন্তু পাকা কলাতে কিছু প্রাকৃতিক সুইটনেস থাকে । এই কলা হার্ট, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল । তবে ডায়াবিটিস রোগীদের এই ধরনের কলা এড়িয়ে চলাই ভাল । প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।
বেশি পাকা কলা: কলা যখন বেশি পেকে যায় ও কিছুটা খয়েরি রঙের হয়ে যায় তখন তা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য একেবারেই ভাল নয় । এই ধরনের কলা সহজ পাচ্য । কিন্তু, এতে প্রাকৃতির সুইটনেস আরও বেশি থাকে । এই ধরনের কলায় স্টার্চ ভেঙে একেবারে ন্যাচরাল সুগারে পরিণত হয় । ফলে এই ধরনের কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যেতে পারে ।
সেক্ষেত্রে, কাঁচাকলা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী । এই ধরনের কলা তাঁরা খেতেই পারেন । পাকা কলার ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিলেই ভাল । তবে,বেশি পাকা কলা অর্থাৎ খয়েরি রঙের কলা ডায়াবেটিক ও প্রো ডায়াবেটিক রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ ।

diabetes food

ক্যাটাগরি

Trending topics