খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

দক্ষিণ সিকিমের টেমি টি গার্ডেন। একে চা বাগান, তার ওপর সিকিম! প্রাকৃতিক নিসর্গ যেদারুণ হবেই, তা নিয়ে সংশয় নেই। সারা বছরই টেমি বগান হয়ে থাকে স্বর্গের চা বাগান। 

Sikkim Cherry Blossom: you must visit this north eastern tea garden during november - Sikkim Cherry Blossom: গোলাপি চেরি ফুলে ভরেছে পথ! শীতের আগেই ঘুরে আসুন সিকিমের এই চা বাগান থেকে

Sikkim Cherry Blossom: গোলাপি চেরি ফুলে ভরেছে পথ! শীতের আগেই ঘুরে আসুন সিকিমের এই চা বাগান থেকে

দক্ষিণ সিকিমের টেমি টি গার্ডেন। একে চা বাগান, তার ওপর সিকিম! প্রাকৃতিক নিসর্গ যেদারুণ হবেই, তা নিয়ে সংশয় নেই। সারা বছরই টেমি বগান হয়ে থাকে স্বর্গের চা বাগান।

একটা প্রচলিত প্রবাদ বলে, ফুল, শিশু আর গান ভালবাসা মানুষেরা কখনও খারাপ মানুষ হন না। এবার সে ফুল যদি হয় থোকা থোকা চেরি ফুল, ইংরেজিতে যাকে বলে চেরি ব্লসম! সেই চেরি ব্লসম যদি ঘিরে রাখে একটা গোটা চা বাগান, কেমন লাগবে? স্বর্গ স্বর্গ না? তা এই স্বর্গ যদি আপনার বাড়ির কাছেই হয়? সপ্তাহান্তের দু'দিনের ছুটির সঙ্গে আর দু'টো দিন ছুটি নিয়েই তো ঘুরে আসতে পারেন, সেই স্বর্গ থেকে। সত্যি বলছি।&nbsp;
দক্ষিণ সিকিমের টেমি টি গার্ডেন। একে চা বাগান, তার ওপর সিকিম! প্রাকৃতিক নিসর্গ যেদারুণ হবেই, তা নিয়ে সংশয় নেই। সারা বছরই টেমি বগান হয়ে থাকে স্বর্গের চা বাগান। কিন্তু নভেম্বর ডিসেম্বর সেই স্বর্গের সেরা সময়, কারণ, এই সময়ে গোটা উপত্যকা জুড়ে ফুটে থাকে চেরি ফুল। প্রকৃতি যেন নিজেকে নিংড়ে ফেলেছে সিকিমের এই বাগানে। রাস্তার দু'ধারে, চা বাগানের মাঝে মাঝে দাঁড়িয়ে আছে গোলাপি গোলাপি গাছ। গাছ কি আর গোলাপি হয়? তা না! কিন্তু গাছে পাতা নেই। রাশি রাশি চেরি ফুলেই ভর্তি সেই গাছ। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে চেরিতে ছেয়ে যায় টেমি টি গার্ডেন। চেরি ফুল কিন্তু গোলাপি ছাড়া সাদাও হয়, তবে টেমির চেরিরা সব গোলাপিই।&nbsp;
চেরি ফুলের জন্য বিখ্যাত জাপান। সেখানে চেরির স্থানীয় নাম সাকুরা, জাপানের জাতীয় ফুল সাকুরা। এই ফুলকে ঘিরে দেশজুড়ে মার্চ এপ্রিলে হয় সাকুরা ফেস্টিভ্যাল। নভেম্বরের টেমি আর মার্চের জাপানের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই। টেমি ছাড়া অবশ্য ভারতের আরও একটি শহরে বছরের এই সময়ে চেরি ফুলে ছেয়ে থাকে চারপাশ, কোথায় জানেন? শিলং-এ।&nbsp;
হাওড়া থেকে এনজেপিগামী যে কোনও ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে একটা গাড়ি ভাড়া করে যেতে হবে ১১৯ কিলোমিটার পথ। রাবাংলা থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এই সবুজে মোড়া স্বর্গ। হোটেল হোমস্টে আছে, তবে সব যে খুব গিজগিজ করছে, এমন নয়। শান্ত, ছিমছাম, নিরিবিলি জায়গা।&nbsp;
টেমি চা বাগানের ইতিহাস খুব পুরনো নয়, ১৯৬৯ সালে সিকিমে রাজ পরিবারের এস্টেটে টেমি চা বাগানের জন্ম। সিকিমে এই একটিই চা বাগান। তবে সেই চা-এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। দক্ষিণ সিকিমের নামচির কাছে পাহাড়ের খাঁজে চাষ হওয়া অর্গানিক চা রপ্তানি হয় বিদেশেও। স্বর্গীয় তার স্বাদ। সব মিলিয়েই সিকিম, একটা ছবির মতো সুন্দর রাজ্য। আর সে রাজ্যের টেমি গার্ডেন যেন আরও সুন্দর।&nbsp;
&nbsp;

খাতায় কলমে শরত এসে গেলেও পাহাড়ে এখনও ভরপুর বর্ষা। সারাদিন ভর মেঘের যাতায়াত কার্শিয়ং-এ। পাহাড়ে বর্ষার একটা আলাদা আমেজ আছে, অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে গেলে সেই আমেজ পাবেন ভরপুর।

Travel destination: you can travel to kurseong to break monotony - Travel Destination: পুজোর আগে মন খারাপ? দু'দিনের ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন এই পাহাড়ে

Travel Destination: পুজোর আগে মন খারাপ? দু'দিনের ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন এই পাহাড়ে

খাতায় কলমে শরত এসে গেলেও পাহাড়ে এখনও ভরপুর বর্ষা। সারাদিন ভর মেঘের যাতায়াত কার্শিয়ং-এ। পাহাড়ে বর্ষার একটা আলাদা আমেজ আছে, অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে গেলে সেই আমেজ পাবেন ভরপুর।

শহুরে জীবন, একঘেয়ে কাজ, দিন শেষে ক্লান্তি, এই ভাবে দিন চলতে চলতে শনি রবির সঙ্গে বাড়তি একটা ছুটি পেলেই মনটা দে ছুট! তাই না? কিন্তু দু-তিন রাতের জন্য যাবেন কোথায়? বড় সড় কোথাও যাওয়ার সময় না থাকলে ঘুরে আসতে পারেন কার্শিয়াং থেকে।&nbsp;
খাতায় কলমে শরত এসে গেলেও পাহাড়ে এখনও ভরপুর বর্ষা। সারাদিন ভর মেঘের যাতায়াত কার্শিয়ং-এ। পাহাড়ে বর্ষার একটা আলাদা আমেজ আছে, অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে গেলে সেই আমেজ পাবেন ভরপুর। কার্শিয়ং স্টেশন-বাজারের কাছে গুচ্ছের হোটেল-হোমস্টে রয়েছে। অফসিজনে দিব্যি ঘর পেয়ে যাবেন কোনও একটিতে। আর একটু ফাঁকায় ফাঁকায় থাকতে চাইলে হিল কার্ট রোডের ওপরে ফটকদাড়ার বেশ কিছু হোটেলে থাকতে পারেন।&nbsp;
পাহাড়ে বর্ষায় আবহাওয়া কেমন থাকবে, তা নিশ্চিত বলা যায় না আগে থেকে। কপাল ভাল থাকলে ভোর বেলা চায়ের কাপ হাতে নিয়ে জানলার দিকে চাইলে দেখতে পারেন কাঞ্চনজঙ্ঘা। আর কপাল মন্দ থাকলে? ধুর! পাহাড়ে আবার কপাল মন্দ হয় নাকি! মেঘলা আকাশ থাকলে ঘন ঘন বদলে যাবে ল্যান্ডস্কেপ। এই পাইনের বনের ফাঁক থেকে মেঘ এসে ঢেকে দেবে চরাচর। মিনিট খানেক পরেই আবার অন্যরুপ। পাহাড়ের বৃষ্টিও দারুণ রহস্যময়।&nbsp;
খাওয়া দাওয়া সেরে ঘরে বসে থাকবেন না, সঙ্গে ছাতা নিয়ে বেরিয়ে পড়বেন যেদিকে দুচোখ যায়। পথে পড়বে মকাইবাড়ি চা বাগান, ক্যাসেলটন চা বাগান। বেলা গড়ালে বাড়ি ফিরবেন চা শ্রমিকেরা। স্কুল ফিরতি পাহাড়ি কচিকাঁচাদের দিকে হাত নাড়ালেই ওরা ফিরিয়ে দেবে সবুজ সারল্য ভরা হাসি।&nbsp;
ডাওহিলের দিকে যেতে চাইলেও বাধা নেই কোনও। সবুজের রাজত্বে ঘুরে বেড়াবেন নিজের মতো। পাহাড়ের নানা বাঁকে কুয়াশার আসা যাওয়া দেখতে পাওয়াও দারুণ অভিজ্ঞতা। হাঁটতে হাঁটতে হাঁপিয়ে গেলে জিরিয়ে নেবেন পথে। সন্ধেয় বাড়ির বাইরে নয়া থাকাই ভাল। বরং হোটল বা হোমস্টে ফিরে চোখ রাখুন জানলায়। রাতের শিলিগুড়ি শহর দেখে মনে হবে তারায় ভরা রাত যেন, অনেক নীচের শহরের আলো ঝিকমিক করে জ্বলে সারা রাত।&nbsp;
পিক সিজনে পাহাড় সুন্দর, কিন্তু অফ সিজনে পাহাড়কে চেনা যায় কাছ থেকে, পাওয়া যায় একেবারে নিজের করে। জীবনে একটা বার অন্তত অফসিজনে পাহাড় যাওয়া সবার উচিত। ভিড় এড়িয়ে, নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য পাহাড়ের চেয়ে ভাল সঙ্গী আর কে?&nbsp;

সাধারণ মানুষেরই যে উদ্বেগ হয়, তাই নয়, অ্যাংজাইটিতে ভুগতেন স্বয়ং মহানায়ক উত্তম কুমারও, বিমানে সফর করার ক্ষেত্রে উত্তম কুমারের রীতিমতো ভয় ছিল। বলিউড অভিনেতা ভিকি কৌশলও হাইড্রোফোবিয়ায় ভোগেন বলে নিজেই জানিয়েছেন।

how to deal with travel anxiety, here are some tips - Travel Anxiety: ঘুরতে যাবেন সামনেই, অথচ আনন্দর চেয়ে উদ্বেগেই ভুগছেন বেশি? সচেতন হন আজই

Travel Anxiety: ঘুরতে যাবেন সামনেই, অথচ আনন্দর চেয়ে উদ্বেগেই ভুগছেন বেশি? সচেতন হন আজই

সাধারণ মানুষেরই যে উদ্বেগ হয়, তাই নয়, অ্যাংজাইটিতে ভুগতেন স্বয়ং মহানায়ক উত্তম কুমারও, বিমানে সফর করার ক্ষেত্রে উত্তম কুমারের রীতিমতো ভয় ছিল। বলিউড অভিনেতা ভিকি কৌশলও হাইড্রোফোবিয়ায় ভোগেন বলে নিজেই জানিয়েছেন।

বেড়াতে যাওয়ার চেয়ে আনন্দময় আর কী আছে? প্রতিদিনের জীবনযাপনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেতে, শরীর-মন একদম চাঙ্গা, সতেজ করে তুলতে ভ্রমণের কোনও বিকল্প নেই৷ কিন্তু অনেকের কাছেই বেড়াতে যাওয়া হয়ে ওঠে রীতিমতো আতঙ্কের। বাক্সপ্যাঁটরা বেঁধে বেড়াতে যাওয়ার আগে রীতিমতো উদ্বেগ ও আতঙ্কে ভোগেন তাঁরা। অনেকে তো অসুস্থও হয়ে পড়েন৷ এই সমস্যার পোশাকি নাম হল, ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটি। বাংলায় বলা যেতে পারে, ভ্রমণ সংক্রান্ত উদ্বেগ৷&nbsp;
দেখুন, বেড়াতে যাওয়া নিয়ে টুকটাক টেনশন তো সকলেরই থাকে৷ ঠিক সময়ে উঠে প্রস্তুত হতে পারব তো? ট্রেন/বাস/প্লেন মিস করব না তো? সবকিছু ঠিকভাবে গোছগাছ করেছি তো? যেখানে যাচ্ছি, সেখানকার আবহাওয়া ঠিক থাকবে তো? নইলে যে সবটুকু টাকাই জলে যাবে! বাড়ি বা অফিসের সব কাজ গুছিয়ে করে রাখা হয়েছে তো? ওখানে গিয়ে আবার যেন এসব নিয়ে চাপ নিতে না হয়!- এমন সব টেনশন তো থাকবেই৷ কিন্তু যখন এই উদ্বেগের তীব্রতা অনেকখানি বেড়ে &nbsp;যায়, তখনই হয় বিপদ। চিকিৎসকরা কিন্তু বলছেন, ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটিকে মোটেই হালকাভাবে নেওয়া যাবে না৷ ঠিক সময়ে চিহ্নিত করতে হবে উদ্বেগের কারণগুলিকে, অর্থাৎ 'ট্রিগারগুলি' চিনতে হবে, সেগুলির সমাধান করতে হবে৷ প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হতে হবে।
শুধু, সাধারণ মানুষেরই যে উদ্বেগ হয়, তাই নয়, অ্যাংজাইটিতে ভুগতেন স্বয়ং মহানায়ক উত্তম কুমারও, বিমানে সফর করার ক্ষেত্রে উত্তম কুমারের রীতিমতো ভয় ছিল। বলিউড অভিনেতা ভিকি কৌশলও হাইড্রোফোবিয়ায় ভোগেন বলে নিজেই জানিয়েছেন। ভিকি-র ভয়, কোনওদিন একটি দ্বীপে আটকে যান যদি!
যাঁদের অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার আছে, তাঁদের ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটি থাকা ভীষণ স্বাভাবিক। বেড়াতে যাওয়ার আগে এই মানুষরা ভীষণ উদ্বেগে ভোগেন৷ আমেরিকার অ্যাংজাইটি অ্যান্ড ডিপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশনের রিপোর্ট বলছে, বহু মানুষ বিমানে উঠতে ভয় পান। দ্রুতগামী ট্রেনে চড়তেও ভয় পান অনেকে। দমবন্ধ বোধ হয় তাঁদের। এছাড়াও ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটির জেরে হৃৎস্পন্দনের গতি ভীষণ বেড়ে যেতে পারে। প্রবল ঘাম হতে ওারে। শুধু তাই নয়, আশেপাশের মানুষজন কী ভাবছেন, তা নিয়েও ভাবতে শুরু করেন অনেক, যা অ্যাংজাইটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
বেড়াতে যাওয়ার কয়েকদিন আগে থেকেই অনেকের উদ্বেগে ঘুম কম হয়৷ অস্থির বোধ করেন সারাদিন৷ নিজের অশান্তি ও উদ্বেগ চেপে রাখতে পারেন না৷ সর্বসমক্ষে প্রকাশ করে ফেলেন৷ রীতিমতো বুকে ব্যাথা শুরু হয় অনেকের। ডায়রিয়া হতে পারে৷ বার বার টয়লেটে যেতে হয়৷ কোনও কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারেন না। সবমিলিয়ে বেড়ানোর মজা তো মাটি হয় বটেই, অসুস্থ হয়েও পড়েন।&nbsp;
কী কী ধরণের চিন্তা আসে মাথায়? কয়েকটি তো আগেই বললাম৷ তার বাইরেও মনে হয়, বেড়াতে গিয়ে যদি হারিয়ে যাই, তাহলে কী হবে? যদি সব টাকাপয়সা ফুরিয়ে যায়, কার্ড হারিয়ে যায়, ফোন চুরি হয়ে যায়, কী করব তখন? বেড়াতে গিয়ে যদি অফিসের ফোন আসে, জানতে পারি বহু কাজ বাকি রেখে এসেছি, তখন কী করব? এমন অজস্র দুর্ভাবনা আচ্ছন্ন করে ফেলে।&nbsp;
কিন্তু ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তির উপায় কী? প্রথমত, রিল্যাক্স করুন। রিল্যাক্স করতে শেখা ভীষণ ভীষণ জরুরি৷ একদম চাপ নেবেন না। মনে রাখবেন, আপনি বেড়াতে যাচ্ছেন, এই সময়টুকুর মালিক আপনি, ঘর-বাড়ি-অফিস কোনও চাপ যেন এই অমূল্য সময়টাকে নষ্ট না করে।&nbsp;
দ্বিতীয়ত, গুছিয়ে প্ল্যানিং করুন। একদম দিন ধরে ধরে পরিকল্পনা করে ফেলুন। গোটা ট্রিপটা নিখুঁত হাতে সাজিয়ে ফেলুন অনেক দিন আগেই৷ তাহলেই আর উচাটনের কারণ থাকছে না।&nbsp;
তৃতীয়ত, আপনি এনজয় করতে যাচ্ছেন। কোনও পরীক্ষা দিতে বা অ্যাসাইনমেন্টে নয়। তাই যদি আপনার প্ল্যানিং অনুযায়ী সব ১০০ শতাংশ না মেলে, তাহলে টেনশন করবেন না। বরং সময়টা উপভোগ করুন৷ একটা কফির কাপ নিয়ে বসুন। দেখবেন, ভালো লাগবে।&nbsp;
তৃতীয়ত, সম্ভব হলে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে যান৷ এমন ভ্রমণসঙ্গী বাছুন, যিনি নিজেও দিলখোলা, উপভোগ করতে জানেন। যাঁর উপরে নির্ভর করা যায়, যিনি নিজে হাইপার হন না। তাহলেই আপনার ভ্রমণ যাকে বলে 'সৎস্বর্গে স্বর্গবাস', তাই হবে।&nbsp;
 চতুর্থত, অনেকের ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটির নেপথ্যে থাকে পূর্ববর্তী কোনও ভ্রমণের খারাপ অভিজ্ঞতা। বেড়াতে যাওয়ার আগে সে সব মাথা থেকে জাস্ট উড়িয়ে দিন। পুরনো খারাপ অভিজ্ঞতা মুছতে চেয়েই তো আপনা এবারের বেড়িয়ে পড়া, তাই না?
আর যদি এত কিছুর পরেও দেখেন উদ্বেগ কমছে না, তাহলে চট করে একবার মনেবিদের চেম্বারে ঢুঁ দিতে ভুলবেন না।

দুশ্চিন্তামুক্ত হতে প্রথমেই ছকে ফেলুন গোটা ট্র্যাভেল প্ল্যান। যাবতীয় প্রয়োজনীয় নথিপত্র হাতের কাছে রাখুন। যা কিছু তথ্য জরুরি, সেগুলিও থাকুক নখের ডগায়। তাহলেই দেখবেন অনেকখানি নিশ্চিন্ত বোধ করছেন।

how to get rid of travel anxiety - Travel Anxiety: ঘুরতে যাওয়ার আগে আনন্দের চেয়ে বেশি মুখ ভার? ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটিতে ভুগছেন না তো?

Travel Anxiety: ঘুরতে যাওয়ার আগে আনন্দের চেয়ে বেশি মুখ ভার? ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটিতে ভুগছেন না তো?

<h2>দুশ্চিন্তামুক্ত হতে প্রথমেই ছকে ফেলুন গোটা ট্র্যাভেল প্ল্যান। যাবতীয় প্রয়োজনীয় নথিপত্র হাতের কাছে রাখুন। যা কিছু তথ্য জরুরি, সেগুলিও থাকুক নখের ডগায়। তাহলেই দেখবেন অনেকখানি নিশ্চিন্ত বোধ করছেন।</h2>

ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন? মন তো ফুরফুরে থাকার কথা, তা না হয়ে দুশ্চিন্তা হচ্ছে? আপনি ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটিতে ভুগছেন না তো? আপনার অজান্তেই ভ্যাকেশন অ্যাংজাইটি হচ্ছে না তো? বেড়াতে যাওয়ার আগে যদি আপনি উদ্বেগে ভোগেন, তাহলে ধরে নিতে হবে আপনারই সেই সমস্যা হচ্ছে।&nbsp;
ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটি কেবল বেড়ানোর আনন্দকেই মাটি করে না, একইসঙ্গে প্রভাব ফেলে সার্বিক ভালো থাকাকেও। নতুন জায়গায় যাওয়ার আনন্দ, প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা করার আনন্দ- সবকিছুই নষ্ট করে এই সমস্যা। তবে এর থেকে মুক্তি পাওয়াও সম্ভব। তার জন্য মেনে চলতে হবে কয়েকটি সহজ&nbsp; পন্থা।
<h3>কী করে ট্র্যাভেল অ্যাংজাইটি থেকে দূরে থাকবেন?&nbsp;</h3>
দুশ্চিন্তামুক্ত হতে প্রথমেই ছকে ফেলুন গোটা ট্র্যাভেল প্ল্যান। যাবতীয় প্রয়োজনীয় নথিপত্র হাতের কাছে রাখুন। যা কিছু তথ্য জরুরি, সেগুলিও থাকুক নখের ডগায়। তাহলেই দেখবেন অনেকখানি নিশ্চিন্ত বোধ করছেন।
উদ্বেগের সময় সবচেয়ে বড় সাহায্য করতে পারেন প্রিয়জনরা। খুব কাছের কোনও বন্ধু বা আত্মীয়র সঙ্গে কথা বলুন। দেখবেন, চাপ কেটে যাচ্ছে।&nbsp;
বেড়াতে গিয়ে সবকিছুই যে পরিকল্পনামাফিক হবে না, সেটা মাথায় রাখতেই হবে৷ একটু নমনীয় হলেই দেখবেন মুশকিল আসান।

হাড় কাঁপানো ঠান্ডার রেশ খানিক কমে এখন বঙ্গে বেশ মনোরম আবহাওয়া। আর এটিই ঘুরতে যাওয়ার আদর্শ সময়। হাতে সময় কম অথচ সাধ্যের মধ্যে একটু বেড়িয়ে আসতে চান?

3 perfect west bengal Travel Destination for winter  - Bengal Destination: পায়ের তলায় সর্ষে! ঠান্ডা কমতেই শুরু ট্যুর প্ল্যান? বাংলার ৩ জায়গার খোঁজ দিল এডিটরজি 

পায়ের তলায় সর্ষে! ঠান্ডা কমতেই শুরু ট্যুর প্ল্যান? বাংলার তিন জায়গার খোঁজ দিল এডিটরজি 

হাড় কাঁপানো ঠান্ডার রেশ খানিক কমে এখন বঙ্গে বেশ মনোরম আবহাওয়া। আর এটিই ঘুরতে যাওয়ার আদর্শ সময়। হাতে সময় কম অথচ সাধ্যের মধ্যে একটু বেড়িয়ে আসতে চান?

হাড় কাঁপানো ঠান্ডার রেশ খানিক কমে এখন বঙ্গে বেশ মনোরম আবহাওয়া। আর এটিই ঘুরতে যাওয়ার আদর্শ সময়। হাতে সময় কম অথচ সাধ্যের মধ্যে একটু বেড়িয়ে আসতে চান? রইল আপনার জন্য বাংলার সেরা কয়েকটি ডেস্টিনেশন।&nbsp;
<h3>টাকি -</h3>
কলকাতার কাছেপিঠে হাতে দিন দুয়েক নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন টাকি থেকে৷ ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত বরারবর ইছামতী নদীর তীরে টাকি সাধ্যের মধ্যে বেশ মনোরম জায়গা৷ ট্রেনে শিয়ালদাহ স্টেশন থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে প্রায় ২ ঘণ্টাতেই পৌঁছে যাওয়া যায়। দেখার আছে, পূবের বাড়ি, রাজবাড়ি, ম্যানগ্রোভ ঘেরা মিনি সুন্দরবন, তিন নদীর মোহনা।&nbsp;
<h3>মুর্শিদাবাদ-&nbsp;</h3>
ইতিহাসের শহর মুর্শিদাবাদ। এই শহরের নামকরণ হয়েছিল বাংলা বিহার ওড়িশার দেওয়ান নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁয়ের নামে। ভাগীরথীর তীরে অবস্থিত এই শহর মুঘলদের রাজত্বের সাক্ষী। পলাশির যুদ্ধক্ষেত্র, ইমামবড়া, কাটরা মসজিদ, হাজারদুয়ারী, খোশবাগ ঘুরে দেখতে পারেন।&nbsp;
<h3>পাহাড়েশ্বর-&nbsp;</h3>
বীরভূমের দুবরাজপুরে শহরে রয়েছে মামা ভাগ্নে পাহাড়। পিকনিকের মরশুম শুরু হতেই প্রতিবছর এখানে পর্যটকদের ভিড় দেখা যায়। এছাড়া বক্রেশ্বর, নিল নির্জন পার্কও ঘুরে দেখতে পারেন৷

travel destination

ক্যাটাগরি

Trending topics