বিশ্ববাজারে চরমে পৌঁছেছে মুদ্রাস্ফীতি (Inflation Of Currency)
। এরই মধ্যেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে তেলের দাম (Oil Price)। একেই করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতির (Economy) তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন (Russia-Ukrain) যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে। যে কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে (International Market Price) বাড়ছে তেলের দাম। ফলে তার প্রভাব পড়ছে দেশের বাজার দরেও।
দাম কমেছে পাম তেলের। কিন্তু উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সয়াবিন তেলের দাম। গত এপ্রিল মাসে আমেরিকার পণ্য লেনদেনের এক্সচেঞ্জ শিকাগো বোর্ড অব ট্রেডে সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল প্রতি টন প্রায় দু হাজার ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১ লক্ষ ৬৩ হাজার ৩০০ টাকা। যা রেকর্ড মূল্য।
আরও পড়ুন- মঙ্গলে কত দাম পড়ল সোনার, কততে বিকোচ্ছে হলুদ ধাতু, জেনে নিন
এরপর বিশ্ববাজারে অর্থনীতি কিছুটা চাঙ্গা হতেই সেপ্টেম্বরে সয়াবিনের দাম কমে যায়। টন প্রতি ১ হাজার ৩৫৭ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার) নেমে যায় সয়াবিন তেলের বাজার দর। যার জেরে তেল আমদানিকারি দেশগুলি বেশ কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিল। কিন্তু মাত্র দু'মাসের মধ্যে ফের বাড়তে শুরু করেছে সয়াবিন তেলের দাম। চলতি মাসে একটন সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ২২৩ ডলার (প্রায় ১৮ হাজার টাকা)। যা ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে।
তেলের দাম বাড়লেও স্বস্তি দিচ্ছে মুসুর ডালের দাম। জুলাই মাসে বিশ্ব বাজারে মুসুর ডালের দাম ছিল প্রতি টন ৯০০ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৭৩ হাজার ৫১৭ টাকা )। তা বর্তমানে আরও সস্তা হয়েছে। বর্তমানে মুসুর ডালের বাজার দর টন প্রতি ৭২০ ডলারে (৫৮ হাজার ৮১৩ টাকা)।