এটা বাংলা মশাই। পুজো বললে এখানে পেট পুজোই বোঝায়। লোকে বলে দুর্গা পুজোর নাকি আমেজটাই বদলে গেছে আমূল। কিন্তু খাওয়া দাওয়া? বছরের অন্য সময় ক্যাফেমুখী বাঙালি পুজোর ক'টা দিন কিন্তু স্ট্রিট ফুডেই ঝুঁকে থাকে বেশি।
ক্যাফেতে আড়াল আছে, আছে নিভৃতি, কিন্তু ষষ্ঠী টু দশমী এসব কে চায়? মনের মানুষের সঙ্গে মাটন রোলে কামড় পড়বে, অথচ আশেপাশে কেউ দেখতেই পাবে না, তাহলে আর কীসের মজা?
বাইট ১
আর শুধু তো পুজোর সময় নয়, পুজোর কেনাকাটারও একেবারে কেন্দ্রে থাকে খাওয়া দাওয়া। জিরো ফিগার, হাইজিন, হেলদি ফুড, শব্দগুলো এ'সময় শুনলে মনে হয় চেনা কিন্তু চেনা নয়।
বাইট ২
তরুণ প্রজন্মের বদলে যাওয়া স্বাদের কথাও মাথায় রাখেন অনেকেই। বানিয়ে ফেলেন হেলদি স্ট্রিট ফুড, শুনতে যদিও সোনার পাথর বাটির মতোই।
বাইট ৩
খাওয়া দাওয়া তো আসলে শুধুই পেট ভরানোর খোরাক নয়, বরং একটা আবেগ। উৎসবের দিনগুলোয় এই আবেগ থাকে সপ্তমে। ফুচকা থেকে আলুকাবলি। রোল-চাওমিন-বিরিয়ানি-চিকেন চাপ থেকে বুড়ির চুল হয়ে বেনারসী পান সবার জন্য জিভে জল!