সেই তো থোড় বড়ি খাড়া- খাড়া-বড়ি-থোর! একঘেয়ে জীবন, একঘেয়ে রোজনামচা! ভাল্লাগে না। কিছু কিছু দিন অনেকটা রঙিন হয়ে ওঠে। এই যেমন গেল রবিবার। মেঘলা দুপুরটা রোদ ঝলমলে হয়ে উঠল চলন্তিকার। ট্রামে চড়ে ঘণ্টা কয়েক কাটল হইচই করে।
রঞ্জনা দাস এবং কাকলী চক্রবর্তী, এঁদের দুজনের উদ্যোগেই বছর খানেক আগে পথচলা শুরু করেছে 'চলন্তিকা'। মাঝেমধ্যেই জীবনের সব ব্যস্ততাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলন্তিকার সদস্যরা বেরিয়ে পড়েন এদিক ওদিক। ৩৪ জন সদস্যাকে নিয়ে ট্রামেই জমেছিল আড্ডা-গান। সঙ্গে ছিল রান্নার প্রতিযোগিতাও। বাড়ি থেকে যে যার ইচ্ছে মতো পদ রান্না করে এনেছিলেন তাঁরা। সে সব রান্নায় নম্বরও দেওয়া হল। হল পুরস্কার বিতরণ।
Mother-son reunite after 30 years: বন্যাত্রাণ পৌঁছোতে গিয়েই ৩০ বছর পর মা-ছেলের দেখা!
চলন্তিকার কেউ কেউ গান করেন, কেউ পেশাদার নৃত্যশিল্পী, কেউ অ্যাথলিট। কেউ আবার সংসারটাই করেন খুব মন দিয়ে। কিন্তু ওই একটা দিন, কয়েক ঘণ্টার জন্য ওদের একটাই পরিচয়, ওরা সবাই চলন্তিকার সদস্যা।