ডিজিটাল ফাস্টিং। ফাস্টিং শুনে তো বোঝাই যায় উপোষের কথা হচ্ছে। তা এ কেমন উপোষ, ঠিক্টহাক করলে তাড়াতাড়ি মেদ ঝরার সম্ভাবনা আছে? নাহ এ আসলে মনের মেদ জমায়। হালে এই ডিজিটাল ফাস্টিং-এর খুব চল হয়েছে। আসলে ব্যাপারখানা কী?
জীবন এখন প্রতি সেকেন্ডেই প্রযুক্তি নির্ভর, বলা ভালো মোবাইল-ল্যাপটপ নির্ভর। দিনের অধিকাংশ সময় কাটে স্ক্রিনে সময় রেখে, আর তাতেই বাড়ছে মানসিক, শারীরিক নানা সমস্যা, অসুখ। মোবাইলের নেশা কমাতে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিজিটাল ফাস্টিং রীতিমতো ট্রেন্ডিং। এর অর্থ দিনের কোনও না কোনও সময় যে কোনও রকম গ্যাজেট-সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখা, ভার্চুয়াল জগত ভুলে নিজের পরিবার-বন্ধুবান্ধবদের সংগে সময় কাটানো।
মনে করা হচ্ছে, এতেই আমাদের মনে তৈরি হওয়া ক্ষতয় মলম পড়বে, পুরনো রক্ত মাংসের সম্পর্কগুলো আরও জোরদার হয়ে উঠবে। মানসিক চাপও কমিয়ে দিতে পারে রোজকার ডিজিটাল ফাস্টিং।