এবছর পুজোর উল্লাস খানিক ফিকে, বরং অনেক বেশি প্রতিবাদে মুখরিত তিলোত্তমা। প্রতিবার এই সময় যেসব জায়গায় শপিং এর লাইন লেগে যায়, এবার সেসব জায়গা গমগম করছে মিছিলে,স্লোগানে। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে সমস্ত স্তরের মানুষরা একাধিকবার পথে নেমেছেন। এখনও পুজোর আবহে একটাই স্লোগান বারবার ধ্বনিত হচ্ছে ,’জাস্টিস ফর আরজিকর’ ।
তবুও তো ,
দরজায় কড়া নাড়ছে দুর্গা পুজো। অনেকেরই শপিং শুরু হয়ে গিয়েছে, কেউ কেউ আবার সুতোও কেনেননি এখনও। তা পুজোয় বুঝি কেবল বাড়ির মেয়েরাই সাজবে? ছেলেদের বুঝি সাজগোজ নেই ? এ কেমন না ইনসাফি! আজ এডিটরজি বাংলার ড্রেসিং রুমে কেবল ছেলেদের সাজগোজের গপ্পো রইল।
চারটে দিন, চার রকম সাজ।
সপ্তমীতে ক্যাজুয়াল - সপ্তমীর নাইটে যদি ঠাকুর দেখার প্ল্যান থাকে তাহলে এদিন মানানসই হবে ক্যাজুয়াল লুক। এদিন ইনফরম্যাল একটা শার্টের সঙ্গে পেয়ার করুন ট্রাউজার, বা জগার্স। সঙ্গে মানানসই ঘড়ি, বেরনোর আগে গায়ে সুগন্ধি স্প্রে করতে ভুলবেন না।
অষ্টমীতে সাবেক - এদিন পাঞ্জাবি না পরলে, মা দুগ্গা চটতে পারেন। তাই অষ্টমীর দুবেলাই পাঞ্জাবি থাকে পরনে। সকালে ধুতির সঙ্গে রাতে পাজামার সঙ্গে।
জমকালো নবমী - এদিন ব্লেজার, বা জমকালো কোনও শেরওয়ানি পরতে পারেন। কিংবা একেবারে ফরমালও বেশ জমবে।
মনখারাপের দশমীতে সাদা রং - এই দিন বিষাদের। ফের এক বছরের অপেক্ষা শুরু। এদিন তাই সাদা পাজামা পাঞ্জাবিই সবচেয়ে ভাল জমবে। সঙ্গে কন্ট্রাস্ট করে একটি দোপাট্টা জড়িয়ে নিন গলায়।