বন্ধু বিনে প্রাণ বাঁচে না...
উহু, জেনারেশন জি তো তেমন বলছে না, বরং বন্ধু বানাতেই পারেন না তাঁরা।
জেন জি, অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে, তাদের জীবনে বন্ধুর সংখ্যা বেশ কম। বন্ধুত্ব যদি বা হয়, তাকে ধরে রাখতে সমস্যায় পড়ছেন তাঁরা। একটি সাম্প্রতিক গবেষণা এই তথ্য সামনে এনেছে।
বেশ কয়েক বছর ধরে কলেজ পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেছেন গবেষকরা। দেখা গিয়েছে, কোভিড ১৯ অতিমারী বন্ধুত্ব এবং সামাজিক যোগাযোগের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
করোনা পর্বে ওয়র্ক ফ্রম হোমের চল বেড়েছে, একা একা কাজ করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব।
চাকরি ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বন্ধুত্ব শেষ হচ্ছে ৮২ শতাংশের৷ যাঁরা একসঙ্গে কাজ করেন, তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্বের হার বেশি- ৩৯ শতাংশ। যাঁরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আলাদা আলাদা থেকে একই কর্মক্ষেত্রে কাজ করেন, তাঁদের বন্ধুত্বের হার বেশ কম - ২২ শতাংশ।