মেদ ঝরানোর জন্য খুব কসরত করছেন, ভাতের পাতে ঘি বড় ছিল, কিন্তু সেসব এখন শুধুই স্মৃতি! কিন্তু আধুনিক ডায়েট প্ল্যান কিন্তু বলছে উল্টোটাই। রোজকার ডায়েটে রাখুন ঘি। পরিমিত ভাবে খান, কিন্তু রোজ খান। বাকি তেল বা কার্বোহাইড্রেটের চেয়ে ঘি ওজন ঝরাতে বেশি উপকারী।
গরুর দুধের ঘিতে ১০০ %ই হেলদি ফ্যাট, আর মেদ ঝরাতে ফ্যাট জাতীয় খাবারে বারণ থাকে না, বরং কমিয়ে ফেলতে হয় কার্ব জাতীয় খাবার।
দিনে কতোটা ঘি খাওয়া চলে?
পূর্ণবয়স্ক মহিলা অথবা পুরুষেরা দিনে দু চামচ ঘি খেলে তা স্বাস্থ্যকর।
কীভাবে ঘি খাবেন
ভাতের পাতে একটু ঘি দিলে তো অন্য কিছুই লাগে না। এছাড়া, কফিতে ঘি দিলে তৈরি হবে বুলেট প্রুফ কফি, যা ওয়েট লস ডায়েটে পান করতে বলা হয়, দুধে এক চামচ ঘি মিশিয়ে রাতে শোয়ার এক ঘণ্টা আগে পান করতে বলছেন আজকাল পুষ্টিবিদরাই। এছাড়া সকালে অল্প গরম জলে ঘি মিশিয়ে পান করার পরামর্শও দেন অনেকেই। রান্নার তেলের বদলে ঘি ব্যবহার করাও স্বাস্থ্যকর। তাছাড়া রান্না হয়ে গেলে একেবারে শেষে তো ঘি দেওয়াই যায়।