গুরুত্বপূর্ণ কোনও কাজে যাওয়ার আগে হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে আসে? বুক ধুকপুক করে? দরদর করে ঘামেন? বছরের পর বছর ভুগছেন এই সমস্যায়। একদম হীনমন্যতায় ভুগবেন না৷ বিশেষজ্ঞরা বলছে স্নায়বিক চাপ মাত্রাতিরিক্ত হলে নার্ভাস ব্রেকডাউন হওয়া অসম্ভব কিছু নয়৷ অনেকে অজ্ঞানও হয়ে যান। ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখতে গিয়েও অনেকেরই এনন হয়েছে। কিন্তু ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সমস্যা যখন আছে, সমাধানও থাকবে৷ তাই না?
কারও নার্ভাস ব্রেকডাউনের সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায় আশেপাশের মানুষের ভূমিকা৷ কারও এমন হলে প্রথমেই তাঁর মনে জোর আনার চেষ্টা করুন। মন খুশি হবে এমন কথা বলুন তাঁকে। তিনি কী যে কাজগুলিতে দক্ষ, সেগুলি নিয়ে আলোচনা করুন, উৎসাহ দিন।
নিজের যদি এই সমস্যা হয়? কুছ পরোয়া নেই৷ গান শুনুন, কমেডি সিনেমা দেখুন, কোনও মজাদার খেলা খেলুন বা ছবি আঁকুন। রান্না জানেন? স্ট্রেস কাটাতে রান্নার জুড়ি নেই৷ টেনশন করবেন না একদম৷ পাঁচজনের সঙ্গে জমিয়ে আড্ডা দিতে চমৎকার ফল পাবেন।
SRKs viral video with snake: একের পর এক চ্যালেঞ্জ! এবার কি সাপুড়ের ভূমিকায় শাহরুখ? ভাইরাল হলো ভিডিয়ো
যদি প্রবল চিন্তা বা ট্রমায় প্যানিক অ্যাটাক হয়, শরীর খারাপ লাগে, মাথা ঘোরা বা গা বমি বমি শুরু হয়, তাহলে একবাটি ঠাণ্ডা জলে বরফ ফেলে সেই হিমশীতল জলে রুমাল বা কাপড় ভিজিয়ে বার বার চোখে মুখে লাগান। এতে উত্তেজিত নার্ভগুলি ঠাণ্ডা হয়ে আসে। তবে এসবে যদি কাজ বা হয়, তাহলে দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের কাজে যেতে হবে।