অনেকেই পুরনো ফোন (IMEI) অর্থাৎ সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন কেনেন। এক্ষেত্রে অনেকটা সস্তায় নামী ব্র্যান্ডের ফোন সস্তায় পাওয়া যায়। আপনি কোনও অপরিচিত ব্যক্তির থেকে পুরনো স্মার্টফোন কেনেন তাহলে হয়তো সমস্যা হবে না, কিন্তু যদি কোনও দোকান বা অপরিচিত ব্যক্তির থেকে পুরনো স্মার্টফোন কেনেন তাহলে সমস্যা পড়তে পারেন।
এক্ষেত্রে সমস্যা হল আপনি যদি সেকেন্ড হ্যান্ড চোরাই মোবাইল কেনেন তাহলে আপনি আইনি সমস্যায় পড়তে পারেন। কারণ যাঁর ফোন চুরি হয়েছে তিনি যদি থানায় এফআইআর করেন তাহলে তদন্তের পর আপনি অভিযুক্ত হতে পারেন।
পুলিশের ঝামেলা এড়াতে চোরাই কারবারিরা অনেক ক্ষেত্রে ফোনের IMEI নম্বর পালটে দেয়। ফলে পুলিশের তরফে চোরাই ফোন ট্র্যাক করতে সমস্যা হয়। এর জন্য একাধিক সফ্টওয়্যারের সাহায্য নেয় চোরাই কারবারিরা। তাই পুরনো ফোন কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন ফোনটি চোরাই কিনা। এ জন্য ফোনের IMEI নম্বর অবশ্যই চেক করে নেবেন। কারণ IMEI নম্বরের মাধ্যমেই জানতে পারবেন ফোনটি বৈধ না অবৈধ।
আরও পড়ুন: প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঘুমোচ্ছেন ? সাবধান, বড় রোগ ডেকে আনছেন না তো ?
ফোনের IMEI নম্বর চেক করতে WWW.imei.info সাইটে লগইন করুন। আপনি যে পুরনো ফোনটি কিনেছেন সেই ফোনের IMEI নম্বরটি সেখানে দিয়ে সার্চ করুন। সেই সার্চ রেজাল্টের সঙ্গে আপনার ফোনের মডেল, ম্যানুফাকচারিং ডেট সহ অন্যান্য তথ্য যদি মিলে যায় তাহলে বুঝবেন আপনার ফোনের IMEI নম্বরটি পালটানো হয়নি।