মাইথনে (Maithon) রয়েছে জাগ্রত মা কল্যাণেশ্বরীর মন্দির (Kalyaneshwari temple)। দীপান্বিতা অমাবস্যা উপলক্ষে সেখানে আজ ভক্ত সমাগম। করোনার (Covid-19) দুই বছর পর এবার কালীপুজোয় ভক্ত সমাগম প্রত্যেকবারের তুলনায় অনেকটাই বেশি।
হ্যাংলা পাহাড়ে ৫০০ বছরের প্রাচীন কল্যাণেশ্বরী মাতার মন্দির। কথিত আছে , কুষাণদের তাড়া খেয়ে হরিগুপ্ত পালিয়ে এসে রাজ্য গড়েন হ্যাংলা পাহাড়ে। মন্দিরও গড়েন। তবে, এখনকার মন্দিরটি পঞ্চকোটের রাজার তৈরি। অতীতে নরবলির প্রথা ছিল।কৃত্রিম গুহামুখে অষ্ট ধাতুর মূর্তি দেবীর। আর অন্দরে সোনার তৈরি দেবীর মূল মূর্তি রয়েছে। মন্দির চত্বরেই রয়েছে চতুর্দশ শিব মন্দির। শ্রীরামকৃষ্ণ মন্দির তৈরি হয়েছে কল্যাণেশ্বরী মন্দিরের প্রবেশপথে।
দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ তাঁদের ইচ্ছা নিয়ে এখানে আসেন। যে নিম গাছের নিচে সাধক দেবনাথ সাধনা করেছিলেন, তার নিচে সকলে মনস্কামনা জানিয়ে দিয়ে যান। মনোকামনা পূরণ হলে নিম গাছে বাঁধা পাথরটি খুলে নদী জলে ফেলে দেন ভক্তরা, এমনই চল কত বছর ধরে।
Nusrat Yash Diwali: প্রান্তিক শিশুদের সঙ্গে যশ-নুসরতের দীপাবলি উদযাপন