Sindur Khela: প্রতিমার বিদায় বেলায় সিমন্তিনীরা মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়, এর পিছনের ইতিহাস জানেন?

Updated : Oct 10, 2022 17:52
|
Editorji News Desk

পুজো আসছে তার অনন্দই বেশি, শুরু হলেই যেন শেষ। নবমী নিশি হতেই মন খারাপ শুরু হয়ে যায় বাঙালির। দশমীতেই বিসর্জন উমার। আবার একটা বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা। তবে দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের আগে চলে বরণ পর্ব, সিঁদুর খেলা। সধবারা এই দিনে মেতে ওঠেন সিঁদূর খেলায়৷ একজন আরেকজনের গালে কপালে মাখিয়ে দেন সিঁদুর, হাতে তুলে দেন আলতা। তবে এই খেলা কিন্তু নিছকই আচার নয়। 

কবে থেকে এই রীতির প্রচলন তার সঠিক দিনক্ষণ জানা সম্ভব নয়, তবে ইতিহাস বলছে আজ থেকে ঠিক ২০০ বছর আগেই বর্ধিষ্ণু জমিদার পরিবারগুলিতে দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের আগে স্বামীর মঙ্গল কামনায় সীমন্তিনীরা একে অপরকে সিঁদুর ছুঁইয়ে এই রীতি পালন করতেন। আবার কেউ কেউ বলেন এর প্রচলন ৪০০ বছর আগে, নিছকই খেলার ছলে আনন্দে মাততে এই রীতি চালু হয়েছিল। 

তবে পুরাণ মতে সিঁদুর খেলার অন্য তাৎপর্যও রয়েছে। হিন্দুদের ভবিষ্য পুরাণ বলে, সিঁদুর ব্রহ্মের প্রতীক। আসলে সধবারা স্বামীদের দীর্ঘায়ু কামনাতেই সিঁথি রাঙান। তবে দশমীতেই কেন সিঁদুর খেলা হয়? দশমীকে বিজয়াই বা কেন বলা হয়? এই নিয়েও রয়েছে একাধিক মতবাদ। বলা হয়, মহিষাসুর বধের পর মা দুর্গার বিজয়ের দিনটিকেই 'বিজয়া' বলে উল্লেখ করা হয়। রাত পোহালেই নবমী নিশি। তারপর আলোয় সেজে ওঠা মণ্ডপে বাজবে বিষাদের সুর, ফিরে যাবে উমা। সিঁদুর খেলা, প্রতিমা নিরঞ্জনের পর মিষ্টিমুখ। তারপরেই ফের ভারাক্রান্ত হবে মন। আবার শুরু হবে দিনগোনার।

HistorySindur KhelaDurga Puja 2022Sindur khela history

Recommended For You

editorji | লাইফস্টাইল

Marriage Age: বিয়ের বয়স পেরিয়ে গেছে? থুত্থুড়ে দুই বর-কনে কিন্তু বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন!

editorji | লাইফস্টাইল

Carbon Neutral Baby: বিশ্বের প্রথম 'বিশুদ্ধ' শিশু আদভি! নেপথ্যের হিরো কিন্তু মা-বাবাই, কেন জানেন?

editorji | লাইফস্টাইল

Alipore Zoo: ওয়াজেদ আলি শাহ আসতেন নিয়মিত, আসতেন বিবেকানন্দ...১৫০ বছরে ফিরে দেখা আলিপুর চিড়িয়াখানার ইতিহাস

editorji | বিনোদন

Allu Arjun Beard : ৩ বা ৪ বছর মেয়েকে পাননি আল্লু, কোথাও আবার দিতে হয় কর, কোথাও মৃত্য, যত সমস্যা দাড়ি-তেই

editorji | লাইফস্টাইল

Sourav Ganguly : তেঁতোতেই স্বাস্থ্যসুখ ! জানেন সৌরভের ফিটনেসের মূলমন্ত্র ? সিক্রেট ফাঁস মুখ্যমন্ত্রীর