চুমুর মতো মাদকনিষেধ অতিক্রমের ছলে,
ছাদের সিঁড়ি তোমার এবং আমার কথা বলে…
স্রেফ চুমুর জন্য একটি দিন! ভাবলেই হৃদয়ে এক হিল্লোল! যে কোনও ধরনের অন্তরঙ্গ মানব-অনুভূতির প্রকাশের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম বোধহয় এটিই! লিঙ্গ-বর্ণ-ধর্ম নির্বিশেষে। চিলেকোঠার সামনে দাঁড়িয়ে হোক অথবা রানি রাসমণি রোড পেরোতে গিয়ে আচমকা দুই কলেজ পড়ুয়া বিসমকামী মানুষের এক অপরকে আলিঙ্গন ও চুমু কিংবা প্রাইড ওয়াকে হাঁটতে হাঁটতে দুই সমকামী মানুষের তীব্র আশ্লেষে একে অপরের ঠোঁটে ঠোঁট রাখার আবেগ একইরকমভাবে বাতাসে ছড়িয়ে দেয় বেঁচে থাকার অক্সিজেন।
সেই চুমু নিয়েই একটি গোটা দিন। কী করবেন ওই দিনটা ভালোবাসার মানুষেরা? তা নিয়ে ইতিমধ্যেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন বয়সীদের মধ্যে। চুমুর হাজারো গুণ নিয়ে কথা হয়েছে বহু। শরীরের ক্ষেত্রেও চুমুর উপকারিতা অপরিসীম। কারণ, চুমু খেলে আমাদের শরীর মধ্যে অক্সিটোসিন, ডোপামিন, সেরোটোনিনের মতো ‘সুখী হরমোন’ ক্ষরিত হতে থাকে। যার ফলে বিপুল পরিমাণে কমে যায় স্ট্রেসও।
১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসার সর্বজনীন দিনটির আগে ১৩ ফেব্রুয়ারির এই চুমু দিবসে বিক্ষোভে বিপ্লবে ব্যারিকেড ভাঙা আলিঙ্গন ও আশ্লেষ বেঁচে থাকুক নিজের মহিমায়, এমনটাই চাহিদা নেটিজেনদেরও।