সোম এবং মঙ্গলবার দিল্লিতে ধরণা দেখাতে চলেছেন রাজ্যে ৫০০ ডিএ আন্দোলনকারী। এবার এই ধরণাকে কেন্দ্র করেও কড়া অবস্থান নিতে পারে রাজ্য। এমনটাই আশঙ্কা আন্দোলনকারী সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের। তাদের দাবি, দিল্লিতে এই ধরণা দেখানোর জন্য তাদের বেশ কয়েকজনের উপরে কড়া শাস্তি নামতে পারে। আন্দোলনকারীদের এই আশঙ্কা খুব একটা ভুল নয়। কারণ, নবান্ন সূত্রেও এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। সরকার মনে করছে, এই ধরণার পিছনে রয়েছে বিরোধীদের ইন্ধন। দিল্লিতে ধরণার পাশাপাশি বেশ কিছু জায়গায় আন্দোলনকারীদের ডেপুটেশন দেওয়ার কথা। তার মধ্যে রয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।
প্রথম দু দফায় আন্দোলন রুখতে নোটিস জারি করে শাস্তির কথা জানিয়েছিল সরকার। কিন্তু এবার এখনও এই ব্যাপারে কোনও ইঙ্গিত দেওয়া হয়নি। ইতিমধ্যেই আলোচনার মধ্যে ডিএ আন্দোলন মিটিয়ে নিতেই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী ১৭ এপ্রিল রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং অর্থসচিবের উপস্থিতিতে আলোচনায় বসবেন সরকারি কর্মচারী সংগঠনের তিন সদস্য।
আগামী ১৭ এপ্রিল কর্মচারী সংগঠনের তিন সদস্যের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে রাজ্যকে। সেই আলোচনার আগেই রাজধানীতে গিয়ে ডিএ-র দাবিতে সরব হবে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ।