ক্যানিংয়ে তিন তৃণমূলকর্মী খুনের ঘটনায় প্রথম অভিযুক্ত গ্রেফতার।
কুলতলি থেকে শুক্রবার রাতে তৃণমূলকর্মীদের খুনের ঘটনায় গঠিত পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল আফতাবউদ্দিনকে গ্রেফতার করে। পুলিশ সূত্রে দাবি, জেরায় আফতাব খুনে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে নিয়েছে। তবে রফিকুল-সহ এফআইআরে নাম থাকা ছ’জন এখনও অধরা
ক্যানিংয়ে (Canning) পঞ্চায়েত সদস্য স্বপন মাঝি সহ ৩ তৃণমূল নেতাকে গুলি করে কুপিয়ে খুন করা হয়। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই অধিকাংশ বাসিন্দা আতঙ্কে গ্রাম ছাড়েন বলে খবর। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, দেড় বছর আগে বাদল নস্কর নামে এক তৃণমূল কর্মীর উপর হামলা চালিয়েছিলেন ওই ভাড়াটে গুন্ডা। ওই হামলার ঘটনা চোখের সামনে ঘটতে দেখেছিলেন গোপালপুরের পঞ্চায়েত সদস্য স্বপন। সেই থেকেই ভাড়াটে গুন্ডার সঙ্গে স্বপনের শত্রুতার সূত্রপাত। দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছিলেন তৃণমূল নেতা। স্বপনের কারণেই ওই দুষ্কৃতী গ্রামে ঢুকতে পারছিলেন না। সেই রাগ থেকে পঞ্চায়েত সদস্যকে খুন করা হয়েছে বলে দাবি করছেন পড়শিরা।