রাজ্যে একের পর এক গণপিটুনির ঘটনায় উদ্বেগে রাজ্য সরকার । পাশাপাশি সাম্প্রতিককালে ডাকাতির ঘটনাও উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে । সম্প্রতি, এই বিষয়ে পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । এই ধরনের ঘটনা আর বরদাস্ত করা হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি । দ্রুত ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । মুখ্যমন্ত্রীর এই নির্দেশের পরই নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন । গণপিটুনি ও ডাকাতির ঘটনা রুখতে এবার ১১ দফা নির্দেশিকা জারি করল ভবানী ভবন ।
কী কী রয়েছে নির্দেশিকায়, দেখে নিন একনজরে
খবর সংগ্রহের জন্য সিভিক ভলান্টিয়ার ও ভিলেজ পুলিশকে আরও ভালভাবে কাজে লাগাতে হবে ।
স্থানীয় ক্লাবগুলিকেও কাজে লাগানো যেতে পারে
সোশ্যাল মিডিয়ায় যাতে গুজব না ছড়ায়, সেদিকে নজর রাখতে হবে
যাঁরা গুজব রটাচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে।
সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতার প্রচার চালাতে হবে
নাকা চেকিংয়ে গুরুত্ব দিতে হবে
সোনার দোকানে ডাকাতি আটকাতে ডাকাতদলগুলিকে ধরতে হবে ।
বিভিন্ন ডাকাতদল সম্পর্কে আরও তথ্য জোগাড় করতে হবেবিহার ও ঝাড়খণ্ড পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে
ডাকাতদলের ধৃতরা যাতে সাজা পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে
খুনের ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা ব্যবহার করা হচ্ছে । সেক্ষেত্রে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা উদ্ধার অভিযান জারি রাখতে হবে
মহিলাদের সঙ্গে কোনও অপরাধের ঘটনা ঘটলে, তাতে গুরুত্ব দিয়ে পদক্ষেপ করতে হবে