কুকুরের ঘ্রাণশক্তি নিয়ে বহু চর্চা রয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে সাহিত্য এবং সিনেমাও। গোয়েন্দাগিরিতেও কুকুরের জুরি মেলা ভার। পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশের সরকারি গোয়েন্দারাই এই একটি প্রাণীকে ব্যবহার করেন তদন্তের কাজে। কিন্তু, জানেন কি, এই ব্যাপারে কুকুরেরও একজন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে?
অস্ট্রেলিয়ার ফ্লিন্ডার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নতুন একটি গবেষণায় জানতে পেরেছেন, কুকুরের মতোই বিভিন্ন অপরাধমূলক ঘটনার তদন্তে একইরকম উপকারী হয়ে উঠতে পারে বিড়ালও। শুধু তাই নয়, ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সন্দেহজনক ব্যক্তির জিনকেও শনাক্ত করে ফেলেছে বিড়াল!
অন্যদিকে, ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঘরের মধ্যে কে কী করছে তা বিড়াল খুব ভালো আন্দাজ করতে পারে। শুধু তাই নয়, বিড়াল এই ব্যাপারটিও টের পায় যে, কারও মধ্যে অপরাধমূলক অভিসন্ধি আছে কি না! এমনকি, ক্রাইম সিনে ঘুরে আসার মানুষকে শনাক্ত করে ফেলার ক্ষমতা আছে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বিড়ালের!