খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

কোনও অযথা বাহ্যিক চাপ থাকবে না বা তুলনায় কম থাকবে, এমন সংস্থাকেই কর্মস্থল হিসেবে বেছে নিতে আগ্রহী তাঁরা। একটি আন্তর্জাতিক জব সাইটের নয়া সমীক্ষা এমনটাই জানাচ্ছে।

Survey Reveals Indian Jobseekers Prioritize Work Flexibility Over High Salary - Flexibility in work place: কর্মক্ষেত্রে 'ওয়ার্ক ফ্লেক্সিবিলিটি' চান ৭১ শতাংশ ভারতীয়, জানাচ্ছে নয়া সমীক্ষা

Flexibility in work place: কর্মক্ষেত্রে 'ওয়ার্ক ফ্লেক্সিবিলিটি' চান ৭১ শতাংশ ভারতীয়, জানাচ্ছে নয়া সমীক্ষা

<h2>কোনও অযথা বাহ্যিক চাপ থাকবে না বা তুলনায় কম থাকবে, এমন সংস্থাকেই কর্মস্থল হিসেবে বেছে নিতে আগ্রহী তাঁরা। একটি আন্তর্জাতিক জব সাইটের নয়া সমীক্ষা এমনটাই জানাচ্ছে।</h2>

অর্থ নয়, কর্মস্থলে নমনীয়তাই (Flexibility in work places) চান অধিকাংশ ভারতীয় চাকরিপ্রার্থী। যেখানে নিজের মনের মতো করে কাজ করা যাবে এবং কোনও অযথা বাহ্যিক চাপ (New work rules) থাকবে না বা তুলনায় কম থাকবে, এমন সংস্থাকেই কর্মস্থল হিসেবে বেছে নিতে আগ্রহী তাঁরা। একটি আন্তর্জাতিক জব সাইটের নয়া সমীক্ষা এমনটাই জানাচ্ছে।
<h3>কী চাইছেন চাকরিপ্রার্থীরা</h3>
'জব ফ্লেক্সিবিলিটি' বা কর্মস্থলে কর্তৃপক্ষের নমনীয়তা এবং নানাবিধ সুযোগসুবিধার প্রাপ্তিকেই তালিকার শীর্ষে রেখেছেন ৭১ শতাংশ ভারতীয়! ওয়ার্ক ফ্রম হোমের সুবিধা, নিজের সুবিধামতো কাজের সময় ঠিক করা ও নিজের সুবিধা মতো ব্রেক নিতে পারা- সবই রয়েছে এই তালিকায়।
আরও পড়ুন: <a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/choreography-of-shah-rukh-khan-stuns-in-beqarar-karke-sequence-1689771738614" target="_blank">'জওয়ান'-এর মেট্রো দৃশ্যে 'বেকারার কারকে' গানের কোরিয়োগ্রাফ করেছেন শাহরুখ স্বয়ং,জানাচ্ছে সূত্র</a>
১,৮১০ জনের মধ্যে এই সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল। যে সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৫৬১ জন কর্মচারী এবং ১,২৪৯ জন চাকরিপ্রার্থী। 'ইনডিড' সাইটের হয়ে এই সমীক্ষা করা হয় ভ্যালুভক্স সংস্থার পক্ষ থেকে।
'এই সময়ের চাকরিপ্রার্থীরা ভবিষ্যতের জন্য কাজের দুনিয়াকে যাত্রাপথ হিসেবেই দেখেন। গন্তব্য হিসেবে নয়। তাই কর্মক্ষেত্রে তাঁদের প্রতি সুবিচার আসলে বহু প্রতিভার উন্মেষের দরজাটাই খুলে দেয় দারুণভাবে', জানান ইনডিড-এর সেলস বিভাগের প্রধান শশী কুমার।

ফ্র্যাঙ্ক রিক্রুটমেন্ট গ্রুপের একটি পরিসংখ্যান বলছে শুধু ২০২২-এই ২২ লক্ষ ৩০ হাজার ২৪০ বার অফিস কামাইয়ের কারণ সার্চ করা হয়েছে গুগলে, না সারা বিশ্বে নয়, এই হিসেব শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

People making more excuses to miss work than ever before - leave excuses: অফিস না যাওয়ার ছুতো খুঁজছেন কর্মীরা, দেদার সার্চ হচ্ছে গুগলে

leave excuses: অফিস না যাওয়ার ছুতো খুঁজছেন কর্মীরা, দেদার সার্চ হচ্ছে গুগলে

ফ্র্যাঙ্ক রিক্রুটমেন্ট গ্রুপের একটি পরিসংখ্যান বলছে শুধু ২০২২-এই ২২ লক্ষ ৩০ হাজার ২৪০ বার অফিস কামাইয়ের কারণ সার্চ করা হয়েছে গুগলে, না সারা বিশ্বে নয়, এই হিসেব শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

অতিমারীর কারণে গত আড়াই বছর ধরে দেশে বিদেশে বেশ ভাল রকমই চলছিল ওয়র্ক ফ্রম হোম। করোনা পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হতেই অধিকাংশ সংস্থা ফের অফিসে ডাকতে শুরু করেছে কর্মীদের। ওদিকে অভ্যেস তো একদিনে যায় না। আড়াই বছরের অভ্যাস ছাড়তে কষ্ট হচ্ছে কর্মীদের। কারণে-অকারণে অফিস কামাইয়ের ছুতো খুঁজছেন কর্মীরা। আর অধিকাংশের মুশকিল আসান করছে গুগল।&nbsp;
ফ্র্যাঙ্ক রিক্রুটমেন্ট গ্রুপের একটি পরিসংখ্যান বলছে শুধু ২০২২-এই ২২ লক্ষ ৩০ হাজার ২৪০ বার অফিস কামাইয়ের কারণ সার্চ করা হয়েছে গুগলে, না সারা বিশ্বে নয়, এই হিসেব শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। ২০২২ সালে, অর্থাৎ কোভিডকালের তুলনায় যা ১৮৮৪ % বেশি, ২০১৮ অর্থাৎ প্রাক কোভিড কালের তুলনায় ৬৩০ % বেশি।&nbsp;
নিজের অসুস্থতার কথা কীভাবে জানাতে হবে, কামাইয়ের জন্য কী কী কারণ দেখানো যেতে পারে, এইসবই দেদার সার্চ হচ্ছে গুগলে।&nbsp;

২৮ % বসের বিশ্বাস, কর্মী বাড়ি থেকে কতটা কাজ করলেন, তা যাচাই করার মতো সফটওয়্যার অফিসের কাছে থাকলে, অধস্তনদের কাজের ব্যাপারে মাইক্রো ম্যানেজমেন্টে যাওয়ার দরকার হয় না।

Survey shows 55% bosses believe employees working remotely should be micro-managed - Work From Home: ওয়র্ক ফ্রম হোমে কর্মীদের ওপর নজর রাখতেই হবে, মনে করছেন অধিকাংশ বস 

Work From Home: ওয়র্ক ফ্রম হোমে কর্মীদের ওপর নজর রাখতেই হবে, মনে করছেন অধিকাংশ বস 

২৮ % বসের বিশ্বাস, কর্মী বাড়ি থেকে কতটা কাজ করলেন, তা যাচাই করার মতো সফটওয়্যার অফিসের কাছে থাকলে, অধস্তনদের কাজের ব্যাপারে মাইক্রো ম্যানেজমেন্টে যাওয়ার দরকার হয় না।

'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' (Work From Home)। দুই বছর আগের থেকে এই শব্দটার সঙ্গে আমাদের পরিচিতি । করোনা, লকডাউন...আর অফিস যাওয়া নয়, কাজ শুরু হয় বাড়ি থেকেই । বর্তমানে করোনা (Corona) পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও এখনও অনেক অফিসে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' (WFH Health Tips) চালু রয়েছে । আবার কোথাও কোথাও ওয়ার্ক ফ্রম হোমের অপশন বসেরা দিতেই চাননা। এটা কেন? কারণ, সমীক্ষা বলছে, ৫২% বস মনে করেন, ওয়র্ক দ্রম হোমে, কর্মীরা কী কাজ করছেন, তার ওপর টানা নজরদারি করতে হয়।&nbsp;
চার্টার্ড ইন্সটিটিউট অফ পারসোনেল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এই পরিসংখ্যান প্রকাশ্যে এনেছে সম্প্রতি।&nbsp;
২৮ % বসের বিশ্বাস, কর্মী বাড়ি থেকে কতটা কাজ করলেন, তা যাচাই করার মতো সফটওয়্যার অফিসের কাছে থাকলে, অধস্তনদের কাজের ব্যাপারে মাইক্রো ম্যানেজমেন্টে যাওয়ার দরকার হয় না। তবে সেক্ষেত্রে এইচআর পলিসি এবং কেন কোন কাজে কতটা নজরদারী করা হচ্ছে, সে সম্পর্কে কর্মীকে জানিয়ে রাখতেই হবে।&nbsp;
সব মিলিয়ে একটা ব্যাপার স্পষ্ট, অধস্তন এবং বসের সম্পর্কের ওপরেই অফিসের পরিবেশ, কাজের পদ্ধতি নির্ভর করছে। পরিবেশ একেক যায়গায় একেক রকম, স্বাভাবিক ভাবেই, ওয়র্ক ফ্রম হোমের চলও তাই কোথাও বেশি, কোথাও কম।&nbsp;
&nbsp;

তবে খেয়াল রাখতে হবে, কোনও কর্মী এর অপব্যবহার যেন না করেন। আবার অফিসকেও কাজের পরিমাণগত মানের চেয়ে গুণগত মানের কদর করতে হবে। 

nonlinear working day is becoming more popular gradually - Non linear working Day: অফিসের মাঝেই রান্না-শরীরচর্চা বাড়াচ্ছে কর্মক্ষমতা, জনপ্রিয় হচ্ছে কাজের নতুন ধরন

Non linear working Day: অফিসের মাঝেই রান্না-শরীরচর্চা বাড়াচ্ছে কর্মক্ষমতা, জনপ্রিয় হচ্ছে কাজের নতুন ধরন

তবে খেয়াল রাখতে হবে, কোনও কর্মী এর অপব্যবহার যেন না করেন। আবার অফিসকেও কাজের পরিমাণগত মানের চেয়ে গুণগত মানের কদর করতে হবে।

ওয়ার্ক ফ্রম হোম। এই শব্দবন্ধের সঙ্গে আমরা সকলেই বেশ পরিচিত, বিশেষত অতিমারী কাল থেকে। রাস্তায় বেরনো নিয়ে নানা কড়াকড়ি ছিল বিগত দু বছর। এরই মধ্যে প্রচুর অফিস, কাছারি এক দিনের জন্যেও বন্ধ হয়নি। কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ করেছেন। এমন কী এখনও বেশ কিছু সংস্থায় এভাবেই কাজ চলছে। তার সঙ্গে শুরু হয়েছে, কাজের আরও এক নতুন পদ্ধতি। নন লিনিয়ার ওয়ার্কিং ডে।
&nbsp;সপ্তাহভর বাড়ির নানা কাজ জমে থাকে আমাদের। কখনও ব্যাঙ্কের কাজকর্ম, কখনও ডাক্তার দেখানো, কখনও বা ব্যক্তিগত কিছু। সেসবের জন্য অপেক্ষা করতে হয়, সপ্তাহের একটা অথবা দুটো ছুটির দিন। আর সে সব কাজ করতে গিয়ে ছুটির দিন বিশ্রাম হয়না, বা নিজের মতো কাটানো যায় না। এইসব সমস্যা দূর করতে নন লিনিয়ার ওয়ার্কিং ডে চালু হয়েছে কর্পোরেটে।
&nbsp;এ ক্ষেত্রে কাজের নির্দিষ্ট সময় থাকে না, ধরুন, সকালে আপনি লগইন করে ঘণ্টা তিনেক কাজ করে আপনার কাজে বেরোলেন। ব্যাঙ্ক বা ডাক্তারের কাছে আরও ঘন্টা তিনেক সময় লাগল, ফিরে এসে বাকি ৫/৬ ঘণ্টা কাজ করে নিলেন। অর্থাৎ আপনার অফিসেও ছুটি নিতে হচ্ছে না, আবার দরকারি কাজ সারা হচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু শর্ত থাকে। যেমন, আপনি যে তিন ঘণ্টা থাকছেন না, অফিসের কাজ বুঝিয়ে দিতে হবে সহকর্মীকে। অর্থাৎ কাজ যেন পড়ে না থাকে। নন লিনিয়ার ওয়ার্কিং ডে তে অনেকেই কাজের মাঝে শরীরচর্চা, রান্না এসবও করছেন। সত্যি বলতে, সমীক্ষা বলছে, এতে কর্মীর কর্মক্ষমতা বাড়ে, এবং তা অফিসের জন্য ভালোই।&nbsp;
তবে খেয়াল রাখতে হবে, কোনও কর্মী এর অপব্যবহার যেন না করেন। আবার অফিসকেও কাজের পরিমাণগত মানের চেয়ে গুণগত মানের কদর করতে হবে। উভয়পক্ষের মধ্যে ভাল বোঝাপড়া থাকলে এ সবই সম্ভব।

বিয়ের পিঁড়িতে বসেও রেহাই নেই৷ তখনও হাতে ল্যাপটপ। পুরোহিতের সামনেই বরবাবাজি অফিসের কাজে মহাব্যস্ত! 

Desi Groom Works On Laptop on Wedding Day -  Watch! বিয়ের পিঁড়িতে বসেও ল্যাপটপ হাতে অফিসের কাজ! দেখুন ভাইরাল ভিডিও

বিয়ের পিঁড়িতে বসেও রেহাই নেই৷ তখনও হাতে ল্যাপটপ। পুরোহিতের সামনেই বরবাবাজি অফিসের কাজে মহাব্যস্ত!

বিয়ের পিঁড়িতে বসেও অফিসের কাজ!

বিয়ের পিঁড়িতে বসেও রেহাই নেই৷ তখনও হাতে ল্যাপটপ। পুরোহিতের সামনেই বরবাবাজি অফিসের কাজে মহাব্যস্ত!

বিয়ের পিঁড়িতে বসেও রেহাই নেই৷ তখনও হাতে ল্যাপটপ। পুরোহিতের সামনেই বরবাবাজি অফিসের কাজে মহাব্যস্ত! সৌজন্যে ওয়ার্ক ফ্রম হোম সংস্কৃতি। এমনই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোস্যাল মিডিয়ায়। অনেকে তা দেখে হেসে লুটোপুটি যাচ্ছেন ঠিকই, তেমন অনেকের ভ্রু কুঁচকে যাচ্ছে চিন্তায়। অতিমারীর হাত ধরে কি আমাদের একান্ত ব্যক্তিগত সময়ও ঢুকে পড়ছে পেশাজীবন?
নেটমাধ্যমে যে ভিডিওটি শেয়ার হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ের পিঁড়িতে বসেও এক যুবক ল্যাপটপ নিয়ে কাজে মগ্ন। বিয়ে থামিয়ে কোনওমতে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোমে'র দায়িত্বটা আগে সেরে ফেলার চেষ্টা করেছেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে দুলহানিয়া নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার হয়েছে এই ভিডিও। ক্যাপশনে লেখা&mdash; 'ওয়েলকাম টু ওয়েডিংস &rsquo;২১।'
লকডাউনে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ওয়র্ক ফ্রম হোম। বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা অনেক। ভিন্ শহরে থাকার হ্যাপা নেই, যাতায়তের খরচ লাগে না, কিন্তু তা বলে বিয়ের সময়ও কাজ! আঁতকে উঠেছেন নেট নাগরিকরা।

এ বার কলকাতা পুলিশেও চালু হতে পারে বাড়ি থেকে কাজ করার পদ্ধতি - ওয়ার্ক ফ্রম হোম। এই বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র। শনিবার কলকাতা পুলিশের সব থানার ওসি এবং অতিরিক্ত ওসিদের সঙ্গে বৈঠক করেন নগরপাল। সেখানেই তিনি &lsquo;বাড়ি থেকে কাজ&rsquo; চালু করার কথা বলেন। যদিও কলকাতা পুলিশের সব কর্মী এই সুবিধা পাবেন না। একমাত্র থানার ওসি ও অতিরিক্ত ওসি সপ্তাহে এক দিন বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পাবেন। কিন্তু নগরপাল চাইলেও আদৌ কি পুলিশের পক্ষে এভাবে কাজ করা সম্ভব? তা নিয়ে সন্দিহান প্রাক্তন পুলিশকর্তাদের একাংশ।

work from home in kolkata police - কলকাতা পুলিশেও চালু হবে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম', জানালেন নগরপাল

কলকাতা পুলিশের সব কর্মী এই সুবিধা পাবেন না। একমাত্র থানার ওসি ও অতিরিক্ত ওসি সপ্তাহে এক দিন বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

কলকাতা পুলিশেও চালু হবে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম', জানালেন নগরপাল

এ বার কলকাতা পুলিশেও চালু হতে পারে বাড়ি থেকে কাজ করার পদ্ধতি - ওয়ার্ক ফ্রম হোম। এই বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র। শনিবার কলকাতা পুলিশের সব থানার ওসি এবং অতিরিক্ত ওসিদের সঙ্গে বৈঠক করেন নগরপাল। সেখানেই তিনি &lsquo;বাড়ি থেকে কাজ&rsquo; চালু করার কথা বলেন। যদিও কলকাতা পুলিশের সব কর্মী এই সুবিধা পাবেন না। একমাত্র থানার ওসি ও অতিরিক্ত ওসি সপ্তাহে এক দিন বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পাবেন। কিন্তু নগরপাল চাইলেও আদৌ কি পুলিশের পক্ষে এভাবে কাজ করা সম্ভব? তা নিয়ে সন্দিহান প্রাক্তন পুলিশকর্তাদের একাংশ।

work from home

ক্যাটাগরি

Trending topics